দেড় বছরের আগ্রাসনে ৫১ হাজার মানুষকে হত্যার পর অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির জন্য নতুন একটি প্রস্তাব দিয়েছে ইসরায়েল। এতে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসসহ অঞ্চলটির প্রতিরোধ সংগঠনগুলোকেও নিরস্ত্র করার শর্ত দেওয়া হয়েছে। তবে এমন দাবি সরাসরি নাকচ করে দিয়েছে হামাস।
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ ও যুদ্ধবিধ্বস্ত ভূখণ্ড গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে প্রতিনিয়ত বাড়ছে নিহতের সংখ্যা। সর্বশেষ হিসাব অনুসারে, গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ৫১ হাজারে। এ ছাড়া, এখনো নিখোঁজ ১১ হাজারের বেশি মানুষ। সব মিলিয়ে, গাজার স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ বলছে নিহতের সংখ্যা...
গাজায় স্থায়ী তথা ‘সিরিয়াস বা গুরুতর’ যুদ্ধবিরতির নিশ্চয়তা পেলে শিগগির ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস। এমনটাই জানিয়েছেন গোষ্ঠীটির এক জ্যেষ্ঠ নেতা। আজ সোমবার তিনি এক কথা জানান। তাঁর মন্তব্য এমন এক সময়ে এল যখন হামাস কায়রোতে মিশর ও কাতারীয় মধ্যস্থতাকারীদের সঙ্গে যুদ্ধবিরতি নিয়ে আলোচনা করছে। এই দুট
গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর রাফাহকে ঘিরে ফেলেছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী—আইডিএফ। শহরটিকে গাজা উপত্যকা থেকে বিচ্ছিন্নকারী মোরাগ করিডরের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিয়েছে আইডিএফ। কাতারভিত্তিক সম্প্রচারমাধ্যম আল-জাজিরা জানিয়েছে এ তথ্য।
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ ভূখণ্ড গাজায় গতকাল বৃহস্পতিবার ইসরায়েলি সেনাবাহিনী–আইডিএফের হামলায় নিহত হয়েছেন আরও ২৯ ফিলিস্তিনি। নিহতদের বেশির ভাগই নারী ও শিশু। আহত হয়েছেন আরও অনেকে। হামাস নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে কাতারভিত্তিক সম্প্রচারমাধ্যম আল-জাজিরা এ তথ্য জানিয়েছে।
গাজায় ইসরায়েলি নারকীয়তা থামছেই না। গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি বাহিনী আইডিএফের বর্বরতায় নিহত হয়েছে কমপক্ষে ৩৫ ফিলিস্তিনি এবং আহত হয়েছে ৫৫ জন। হতাহতদের সবাই শুজাইয়া এলাকার বাসিন্দা। অঞ্চলটিতে ধ্বংসস্তূপের নিচে এখনো চাপা পড়ে আছে ৮০ জন। আজ বৃহস্পতিবার হামাস নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে কাতারের
ইসরায়েলি আগ্রাসনে গাজায় নিহত হয়েছে আরও ২৬ ফিলিস্তিনি। গতকাল মঙ্গলবার, ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর নির্বিচার বোমা হামলা আর গুলিতে নিহত হয়েছেন তাঁরা। হামাস নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে আজ বুধবার কাতারভিত্তিক সম্প্রচারমাধ্যম আল–জাজিরা এ তথ্য জানিয়েছে।
গাজায় হত্যাযজ্ঞ চালিয়েই যাচ্ছে ইসরায়েল। গতকাল সোমবার সকালেই ইসরায়েলি হামলায় নিহত হয়েছে আরও ৬০ ফিলিস্তিনি। এ নিয়ে ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে এ পর্যন্ত প্রাণহানি বেড়ে দাঁড়াল ৫০ হাজার ৭০০ জনে। আহত হয়েছেন ১ লাখ ১৫ হাজারের বেশি মানুষ।
রুওয়াইদা সেই মেয়ে, যে খুবই কঠিন পরিস্থিতিতেও পড়াশোনা শেষ করেছে। গাজা তখন অত্যন্ত কঠোর অবরোধের মধ্যে। ওই পরিস্থিতিতেই পড়া শেষ করে চারবার চাকরি হারানো অসহায় বাবাকে সাহায্য করতে মরিয়া এক মেয়ে। পরিবারের বড় মেয়ে রুওয়াইদা। পরিবারকে ভালো রাখতে উপার্জন করার চেষ্টা করেছিল। এই লড়াই যেন মানুষ ভুলে না যায়।
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ উপত্যকা গাজায় ইসরায়েলি নারকীয়তা চলছেই। গতকাল রোববার, একদিনে নিহত হয়েছে প্রায় ৫০ জন। বেসামরিকদের বাড়ি-ঘর লক্ষ্য করে তো নিয়মিতই চালানো হয় হামলা, এবার সরাসরি গণমাধ্যমকর্মীদের লক্ষ্য করে হামলা চালাল ইসরায়েলি সেনাবাহিনী (আইডিএফ)।
ইসরায়েলে প্রবেশের অনুমতি না পাওয়া দুই এমপির মধ্যে আবতিসাম মোহাম্মদ ইয়েমেনি বংশোদ্ভূত। তিনি লেবার পার্টি থেকে শেফিল্ড সেন্ট্রাল আসনের এমপি। ফিলিস্তিনি অধিকারের ব্যাপারে বেশ সরব।
ইসরায়েলি বিমান হামলায় ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ-যুদ্ধবিধ্বস্ত উপত্যকা গাজায় গতকাল বৃহস্পতিবার ভোরে নিহত হয়েছে আরও ৩৩ জন, আহত আরও শতাধিক। সব মিলিয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার ভোরের হামলার পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় অন্তত ১১২ জন নিহত হয়েছেন।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনী হামলায় ফিলিস্তিনি অবরুদ্ধ উপত্যকা গাজায় আরও ২৪ জন নিহত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার, হামাস নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে কাতারভিত্তিক সম্প্রচারমাধ্যম আল-জাজিরা এ তথ্য জানিয়েছে। এর মধ্যে ১৫ জনই উত্তর গাজার শুজাইয়া এলাকার বাসিন্দা।
মেটার মালিকানাধীন সামাজিক মাধ্যমগুলোতে ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরে অবৈধ বসতির বিজ্ঞাপন প্রচারিত হচ্ছে! শুধু তা–ই নয়, গাজায় মোতায়েন করা ইসরায়েলি সেনাদের জন্য অর্থ সহায়তা সংগ্রহের বিজ্ঞাপনও প্রচার করছে মেটা। কাতারভিত্তিক সম্প্রচারমাধ্যম আল–জাজিরার অনুসন্ধানে এমন তথ্য উঠে এসেছে।
যুদ্ধবিধ্বস্ত ও অবরুদ্ধ ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজার ‘বিশাল এলাকা’ দখলের ঘোষণা দিয়েছে ইসরায়েল। আজ বুধবার দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ এই ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, দখলদার ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী গাজায় তাদের অভিযান সম্প্রসারিত করবে এবং অঞ্চলটির ‘বিশাল এলাকা’ দখল করবে।
এক মাসের বেশি সময় ধরে গাজায় ত্রাণ প্রবেশ বন্ধ আছে। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন শুরুর পর এবারই প্রথম এত দীর্ঘ সময় উপত্যকায় ত্রাণ ঢুকতে পারছে না। আজ বুধবার জাতিসংঘের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরা।
গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন চলছে ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে। অর্থাৎ, প্রায় দেড় বছর সময় ধরে ইসরায়েলিরা গাজায় হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে যাচ্ছে। এই সময়ের মধ্যে গাজাবাসী দুটি ঈদ পালন করেছেন। ঈদের দিনগুলোতেও ইসরায়েলিরা গাজায় তাণ্ডব চালিয়েছে। এবারও সে রকমটাই হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।