প্রযুক্তি ডেস্ক
স্মার্টফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছেই। স্মার্টফোন দিয়ে নিজের নানারকম প্রয়োজনীয় কাজ করেন এখন অনেক মানুষই। স্মার্টফোন নিয়ে সাধারণ মানুষের কৌতূহল কম নয়। বর্তমানে বাংলাদেশে অ্যাপল,টেকনো,স্যামসাং, অপো, ভিভো,শাওমি,রিয়েলমি,সিম্ফনি,ওয়ালটনসহ বিভিন্ন ব্রান্ডের স্মার্টফোন। আসুন স্মার্টফোন নিয়ে জেনে নিই কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।
স্মার্টফোন কী?
স্মার্টফোন হলো হাতের মোবাইল কম্পিউটিং যন্ত্র। ফিচার ফোনের সঙ্গে এর পার্থক্য হলো, স্মার্টফোনে তুলনামূলক বেশি শক্তিশালী হার্ডওয়্যার সক্ষমতা এবং বিস্তৃত মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম থাকে। এগুলো মূল সুবিধা যেমন ফোন কল, বা টেক্সট বার্তার সঙ্গে সঙ্গে আরও বেশি সফটওয়্যার, ইন্টারনেট (ওয়েব ব্রাউজিং সহযোগে)এবং মাল্টিমিডিয়া সুবিধা (ক্যামেরা, মোবাইল গেমিং) ইত্যাদি প্রদান করে। স্মার্টফোনে অনেকগুলো সেন্সর রয়েছে এবং তারহীন যোগাযোগও সমর্থন করে যন্ত্রগুলো।
স্মার্টফোন কেন কিনবেন?
বর্তমানে স্মার্টফোনগুলো একজন ব্যক্তিকে নানারকম সুবিধা দিচ্ছে। ভালো সাউন্ড সিস্টেম, দ্রুত ম্যাসেজিং সুবিধা,সোশ্যাল মিডিয়ায় সক্রিয় থাকা, অজানা জায়গায় পথ আর ঠিকানা চেনা, পত্রিকা পড়া, অনলাইন ব্যাংকিং, সন্তানের অনলাইন ক্লাস,স্মরণীয় মুহূর্তের ছবি তোলা,পছন্দের খাবার অর্ডার করাসহ নানারকম সুবিধা পাওয়া যায় স্মার্টফোনে। তাই একটি স্মার্টফোন আপনাকে অনেকগুলো প্রয়োজনীয় কাজ অনায়াসেই করতে সাহায্য করছে। এ জন্য আপনি স্মার্টফোন কিনতে পারেন।
কী কী সুবিধা পাবেন স্মার্টফোনে:
১. সামাজিকভাবে সব সময় সংযুক্ত থাকা যায়।
২. অনলাইনে খাবার এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস অর্ডার করা যায়।
৩. ইমেইল করা এবং ব্যাংকিং সুবিধা পাওয়া সহজ হয়।
৪. অনায়াসেই অসংখ্য অ্যাপ পাওয়া যায়।
৫. নানারকম কাস্টমার সার্ভিস পাওয়া যায় অনায়াসেই।
৬. গেম, মিউজিক, ই-বুক , মুভি প্রভৃতির মাধ্যমে বিনোদন পাওয়া যায়।
৭. পছন্দের মানুষ বা পরিবারের মানুষের সঙ্গে মেসেজ, কথোপকথন বা সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে সংযুক্ত থাকা যায়।
৮. অজানা জায়গায় গুগল ম্যাপ প্রভৃতির সাহায্য নিয়ে পথ বা ঠিকানা খুঁজে পাওয়া যায়।
৯. নিজের কথা মুহূর্তেই পুরো বিশ্বকে জানাতে পারবেন।
১০. পত্রিকা পড়া এবং অফিসের কাজ স্মার্টফোন দিয়ে করতে পারবেন।
কী কী অসুবিধা স্মার্টফোনের কারণে:
১. স্মার্টফোনে যখন অনেক বেশিমাত্রায় ইন্টারনেট ব্যবহার করা হয় তখন ইলেকট্রোম্যাগনেটিক রশ্মি উচ্চ থাকে । এ কারণে বেশ কিছু স্বাস্থ্যগত সমস্যা হতে পারে। যেমন ব্রেন টিউমার, ত্বকের সমস্যা ইত্যাদি হতে পারে।
২. স্মার্টফোনের স্ক্রিন থেকে আসে এইচইভি লাইট । দীর্ঘক্ষণ ব্যবহার করলে এই লাইটের কারণে চোখের বেশ কিছু সমস্যা তৈরি করতে পারে। সতর্ক না থাকলে আস্তে আস্তে রেটিনা ড্যামেজ হয়ে যেতে পারে।
৩. বেশির ভাগ সময় স্মার্টফোন আর নেট নিয়ে ব্যস্ত থাকলে নানারকম মানসিক সমস্যা তৈরি হতে পারে। যেমন একাকিত্ব,সব সময় সন্দেহবাতিক থাকা,আত্মকেন্দ্রিক হওয়া ইত্যাদি ।
৪. অনেকক্ষণ স্মার্টফোনে থাকলে নাকের সমস্যা এবং ঘুমের সমস্যা তৈরি হতে পারে।
৫. স্মার্টফোনের আন ওয়ান্টেড বিষয়বস্তু শিশুদের মানসিক বৃদ্ধি এমনকি শারীরিক বৃদ্ধিতে ব্যাঘাত ঘটাতে পারে।
৬. যে কোনো কিছুই অতিরিক্ত খারাপ। স্মার্টফোনের অতিরিক্ত ব্যবহার অ্যাডিক্টেড করে তুলতে পারে আপনাকে।
৭. স্মার্টফোনে অজানা অ্যাপ ব্যবহার করলে অনেক সময় ব্যক্তিগত তথ্য হাতছাড়া হয়ে বড় ধরনের বিপদ হতে পারে।
৮. নিয়মিত বাজারে স্মার্টফোনের নতুন নতুন মডেল আসে, তাই নতুন মডেল কেনার জন্য গ্রাহকের মাঝে অস্থিরতা তৈরি হতে পারে।
তাই স্মার্টফোন অতিরিক্ত ব্যবহার না করে প্রয়োজনের সময় ব্যবহার করাই উত্তম। কারণ যেকোনো কিছু অতিরিক্ত ব্যবহার করলে কিছু ঝামেলা আসবেই। এ ক্ষেত্রেও তাই হয়।
স্মার্টফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছেই। স্মার্টফোন দিয়ে নিজের নানারকম প্রয়োজনীয় কাজ করেন এখন অনেক মানুষই। স্মার্টফোন নিয়ে সাধারণ মানুষের কৌতূহল কম নয়। বর্তমানে বাংলাদেশে অ্যাপল,টেকনো,স্যামসাং, অপো, ভিভো,শাওমি,রিয়েলমি,সিম্ফনি,ওয়ালটনসহ বিভিন্ন ব্রান্ডের স্মার্টফোন। আসুন স্মার্টফোন নিয়ে জেনে নিই কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।
স্মার্টফোন কী?
স্মার্টফোন হলো হাতের মোবাইল কম্পিউটিং যন্ত্র। ফিচার ফোনের সঙ্গে এর পার্থক্য হলো, স্মার্টফোনে তুলনামূলক বেশি শক্তিশালী হার্ডওয়্যার সক্ষমতা এবং বিস্তৃত মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম থাকে। এগুলো মূল সুবিধা যেমন ফোন কল, বা টেক্সট বার্তার সঙ্গে সঙ্গে আরও বেশি সফটওয়্যার, ইন্টারনেট (ওয়েব ব্রাউজিং সহযোগে)এবং মাল্টিমিডিয়া সুবিধা (ক্যামেরা, মোবাইল গেমিং) ইত্যাদি প্রদান করে। স্মার্টফোনে অনেকগুলো সেন্সর রয়েছে এবং তারহীন যোগাযোগও সমর্থন করে যন্ত্রগুলো।
স্মার্টফোন কেন কিনবেন?
বর্তমানে স্মার্টফোনগুলো একজন ব্যক্তিকে নানারকম সুবিধা দিচ্ছে। ভালো সাউন্ড সিস্টেম, দ্রুত ম্যাসেজিং সুবিধা,সোশ্যাল মিডিয়ায় সক্রিয় থাকা, অজানা জায়গায় পথ আর ঠিকানা চেনা, পত্রিকা পড়া, অনলাইন ব্যাংকিং, সন্তানের অনলাইন ক্লাস,স্মরণীয় মুহূর্তের ছবি তোলা,পছন্দের খাবার অর্ডার করাসহ নানারকম সুবিধা পাওয়া যায় স্মার্টফোনে। তাই একটি স্মার্টফোন আপনাকে অনেকগুলো প্রয়োজনীয় কাজ অনায়াসেই করতে সাহায্য করছে। এ জন্য আপনি স্মার্টফোন কিনতে পারেন।
কী কী সুবিধা পাবেন স্মার্টফোনে:
১. সামাজিকভাবে সব সময় সংযুক্ত থাকা যায়।
২. অনলাইনে খাবার এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস অর্ডার করা যায়।
৩. ইমেইল করা এবং ব্যাংকিং সুবিধা পাওয়া সহজ হয়।
৪. অনায়াসেই অসংখ্য অ্যাপ পাওয়া যায়।
৫. নানারকম কাস্টমার সার্ভিস পাওয়া যায় অনায়াসেই।
৬. গেম, মিউজিক, ই-বুক , মুভি প্রভৃতির মাধ্যমে বিনোদন পাওয়া যায়।
৭. পছন্দের মানুষ বা পরিবারের মানুষের সঙ্গে মেসেজ, কথোপকথন বা সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে সংযুক্ত থাকা যায়।
৮. অজানা জায়গায় গুগল ম্যাপ প্রভৃতির সাহায্য নিয়ে পথ বা ঠিকানা খুঁজে পাওয়া যায়।
৯. নিজের কথা মুহূর্তেই পুরো বিশ্বকে জানাতে পারবেন।
১০. পত্রিকা পড়া এবং অফিসের কাজ স্মার্টফোন দিয়ে করতে পারবেন।
কী কী অসুবিধা স্মার্টফোনের কারণে:
১. স্মার্টফোনে যখন অনেক বেশিমাত্রায় ইন্টারনেট ব্যবহার করা হয় তখন ইলেকট্রোম্যাগনেটিক রশ্মি উচ্চ থাকে । এ কারণে বেশ কিছু স্বাস্থ্যগত সমস্যা হতে পারে। যেমন ব্রেন টিউমার, ত্বকের সমস্যা ইত্যাদি হতে পারে।
২. স্মার্টফোনের স্ক্রিন থেকে আসে এইচইভি লাইট । দীর্ঘক্ষণ ব্যবহার করলে এই লাইটের কারণে চোখের বেশ কিছু সমস্যা তৈরি করতে পারে। সতর্ক না থাকলে আস্তে আস্তে রেটিনা ড্যামেজ হয়ে যেতে পারে।
৩. বেশির ভাগ সময় স্মার্টফোন আর নেট নিয়ে ব্যস্ত থাকলে নানারকম মানসিক সমস্যা তৈরি হতে পারে। যেমন একাকিত্ব,সব সময় সন্দেহবাতিক থাকা,আত্মকেন্দ্রিক হওয়া ইত্যাদি ।
৪. অনেকক্ষণ স্মার্টফোনে থাকলে নাকের সমস্যা এবং ঘুমের সমস্যা তৈরি হতে পারে।
৫. স্মার্টফোনের আন ওয়ান্টেড বিষয়বস্তু শিশুদের মানসিক বৃদ্ধি এমনকি শারীরিক বৃদ্ধিতে ব্যাঘাত ঘটাতে পারে।
৬. যে কোনো কিছুই অতিরিক্ত খারাপ। স্মার্টফোনের অতিরিক্ত ব্যবহার অ্যাডিক্টেড করে তুলতে পারে আপনাকে।
৭. স্মার্টফোনে অজানা অ্যাপ ব্যবহার করলে অনেক সময় ব্যক্তিগত তথ্য হাতছাড়া হয়ে বড় ধরনের বিপদ হতে পারে।
৮. নিয়মিত বাজারে স্মার্টফোনের নতুন নতুন মডেল আসে, তাই নতুন মডেল কেনার জন্য গ্রাহকের মাঝে অস্থিরতা তৈরি হতে পারে।
তাই স্মার্টফোন অতিরিক্ত ব্যবহার না করে প্রয়োজনের সময় ব্যবহার করাই উত্তম। কারণ যেকোনো কিছু অতিরিক্ত ব্যবহার করলে কিছু ঝামেলা আসবেই। এ ক্ষেত্রেও তাই হয়।
বর্তমান ডিজিটাল যুগে ব্যবসা-বাণিজ্য বা ব্যক্তিগত ব্র্যান্ডিংয়ের জন্য ফেসবুক পেজ একটি অপরিহার্য মাধ্যম। তবে ফেসবুক পেজ খুললেই শুধু হবে না, দর্শকদের সঙ্গে যোগাযোগ গড়ে তোলার জন্য সেটিকে আরও কার্যকরভাবে গুছিয়ে তুলতে হবে। আর ঠিক এখানেই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে ‘অ্যাকশন বাটন’।
২ ঘণ্টা আগেবন্ধুদের সঙ্গে রিলস ভাগাভাগির প্রক্রিয়া আরও সহজ করতে ‘ব্লেন্ড’ নামের নতুন ফিচার নিয়ে হাজির হলো ইনস্টাগ্রাম। এই ফিচারের মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা এখন তাঁদের বন্ধু বা গ্রুপ চ্যাটের সদস্যদের সঙ্গে একটি ব্যক্তিগত ও কাস্টমাইজড রিলস ফিড শেয়ার করতে পারবেন। তবে এই ফিচার ব্যবহার করতে হলে বন্ধুদের আমন্ত্রণ...
১৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার ওয়েবসাইটে গুরুত্বপূর্ণ নিরাপত্তা ত্রুটি ধরিয়ে দিয়ে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জন করেছেন ইরাকি কিশোর মুনতাধার মোহাম্মদ আহমেদ সালেহ। বাগদাদের আল-তারমিয়া জেলার আল-বায়ারিক উচ্চ বিদ্যালয়ের এই মেধাবী শিক্ষার্থী নিজের অসাধারণ প্রযুক্তি দক্ষতা দিয়ে নাসার বিশেষ প্রশংসা
২০ ঘণ্টা আগেমানুষের কাজের জগতে এক যুগান্তকারী পরিবর্তনের ইঙ্গিত নিয়ে বিশ্বের প্রযুক্তিকেন্দ্র সিলিকন ভ্যালিতে আত্মপ্রকাশ করল বিতর্কিত স্টার্টআপ ‘মেকানাইজ’। বিখ্যাত এআই গবেষক ও প্রতিষ্ঠাতা তামায় বেসিরোগ্লু ঘোষণা দিয়েছেন, এই স্টার্টআপের লক্ষ্য হলো—‘সব ধরনের কাজের পূর্ণ স্বয়ংক্রিয়করণ’ এবং ‘সম্পূর্ণ অর্থনীতির...
২১ ঘণ্টা আগে