কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) প্রযুক্তিতে নতুন বিনিয়োগের মাধ্যমে বাজারমূল্যের দৌড়ে এগিয়ে চলেছে টেক জায়ান্ট অ্যাপল। আইফোনে এআই-চালিত আপগ্রেডের প্রতিশ্রুতিতে শেয়ারমূল্যের ঊর্ধ্বগতির ফলে কোম্পানিটি চার ট্রিলিয়ন ডলারের মাইলফলকের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছেছে।
এনভিডিয়া ও মাইক্রোসফটের মতো প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো পেছনে ফেলতে যাচ্ছে কোম্পানিটি। গত নভেম্বরের শুরু থেকে অ্যাপলের শেয়ারদর প্রায় ১৬ শতাংশ বাড়ে। এর ফলে প্রায় ৫০০ বিলিয়ন ডলার যোগ হয়েছে তার বাজার মূলধনে।
ম্যাক্সিম গ্রুপে বিশ্লেষজ্ঞ টম ফোর্ট বলেন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার জন্য বিনিয়োগকারীদের উৎসাহেরই প্রতিফলন অ্যাপলের এই বাজার মূল্যবৃদ্ধি। এর ফলে আইফোন আপগ্রেডের একটি সুপার সাইকেল তৈরি হবে।
ট্রিলিয়নের খাতায় নাম লেখানো প্রথম যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানি অ্যাপল, যেটি এরই মধ্যে তিন ট্রিলিয়ন ডলারের মাইলফলক অতিক্রম করেছে। ধারণা করা হচ্ছে, চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে অ্যাপলের সামগ্রিক আয় ‘ছোট থেকে মাঝারি অঙ্কে’ বাড়বে।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) কৌশল নির্ধারণে ধীরগতির জন্য সমালোচনার সম্মুখীন হতে হয়েছে অ্যাপলকে। অপরদিকে, মাইক্রোসফট, অ্যালফাবেট, আমাজন ও মেটা প্ল্যাটফর্ম প্রযুক্তিতে আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করতে এগিয়ে গেছে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) উত্থানে সবচেয়ে বেশি লাভবান হয়েছে এনভিডিয়া। কোম্পানিটির শেয়ার গত দুই বছরে ৮০০ শতাংশেরও বেশি বেড়েছে। একই সময়ে অ্যাপলের শেয়ার প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। ডিসেম্বরের শুরুতে অ্যাপল তার ডিভাইসে ওপেনএআইয়ের চ্যাটজিপিটি যুক্ত ইন্টিগ্রেট করতে শুরু করেছে। এর আগে জুনে ঘোষণা দিয়েছিল যে, তারা তাদের অ্যাপ স্যুটে জেনারেটিভ এআই প্রযুক্তি একত্রিত করবে।
আইফোন ১৬ মডেলের বিক্রির গতি নিয়েও প্রশ্ন উঠলেও, লন্ডন স্টক এক্সচেঞ্জ বা এলএসইজি’র তথ্য বলছে, ২০২৫ সালে আইফোন থেকে কোম্পানিটির আয় বাড়বে।
মরগ্যান স্ট্যানলি বিশ্লেষক এরিক উডরিং বলেন, অ্যাপল ইনটেলিজেন্স ফিচারের সীমাবদ্ধতা এবং ভৌগোলিক উপলব্ধতার কারণে আইফোনের চাহিদা এখনো কম। এ দুটি ক্ষেত্র বিস্তৃত হলে আইফোনের চাহিদাও বাড়বে।
এলএসইজি ডেটা অনুযায়ী, সম্প্রতি শেয়ারের মল্যবৃদ্ধি অ্যাপলের দাম-থেকে-আয় অনুপাত (পিই রেশিও) ৩৩ দশমিক ৫-এ পৌঁছেছে, যা প্রায় তিন বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। এদিকে, যখন মাইক্রোসফটের পিই রেশিও ৩১ দশমিক ৩ এবং এনভিডিয়ার ৩১ দশমিক ৭।
তবে যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প চীন থেকে আসা পণ্যের ওপর কমপক্ষে ১০ শতাংশ কর আরোপ করলে অ্যাপল ঝুঁকির মুখে পড়তে পারে।
বিশ্লেষক এরিক উডরিং বলেন, ‘সম্ভবত আইফোন, ম্যাক ও আইপ্যাডের মতো অ্যাপলের পণ্যের ওপর শুল্ক অব্যাহতি দেওয়া হবে, যেমনটি ২০১৮ সালে চীনের পণ্যে শুল্ক আরোপে প্রথম রাউন্ডে হয়েছিল।’
অ্যাপল বর্তমানে জার্মানি ও সুইজারল্যান্ডের প্রধান স্টক মার্কেটগুলোর সম্মিলিত বাজারমূল্যের চেয়েও বড়। বিশ্লেষকেরা আশা করছেন, ২০২৫ সালে কোম্পানির আয় বাড়বে এবং এটি বিনিয়োগকারীদের জন্য আকর্ষণীয় একটি প্রতিষ্ঠান হিসেবে রয়ে যাবে।
তথ্যসূত্র: রয়টার্স
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) প্রযুক্তিতে নতুন বিনিয়োগের মাধ্যমে বাজারমূল্যের দৌড়ে এগিয়ে চলেছে টেক জায়ান্ট অ্যাপল। আইফোনে এআই-চালিত আপগ্রেডের প্রতিশ্রুতিতে শেয়ারমূল্যের ঊর্ধ্বগতির ফলে কোম্পানিটি চার ট্রিলিয়ন ডলারের মাইলফলকের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছেছে।
এনভিডিয়া ও মাইক্রোসফটের মতো প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো পেছনে ফেলতে যাচ্ছে কোম্পানিটি। গত নভেম্বরের শুরু থেকে অ্যাপলের শেয়ারদর প্রায় ১৬ শতাংশ বাড়ে। এর ফলে প্রায় ৫০০ বিলিয়ন ডলার যোগ হয়েছে তার বাজার মূলধনে।
ম্যাক্সিম গ্রুপে বিশ্লেষজ্ঞ টম ফোর্ট বলেন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার জন্য বিনিয়োগকারীদের উৎসাহেরই প্রতিফলন অ্যাপলের এই বাজার মূল্যবৃদ্ধি। এর ফলে আইফোন আপগ্রেডের একটি সুপার সাইকেল তৈরি হবে।
ট্রিলিয়নের খাতায় নাম লেখানো প্রথম যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানি অ্যাপল, যেটি এরই মধ্যে তিন ট্রিলিয়ন ডলারের মাইলফলক অতিক্রম করেছে। ধারণা করা হচ্ছে, চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে অ্যাপলের সামগ্রিক আয় ‘ছোট থেকে মাঝারি অঙ্কে’ বাড়বে।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) কৌশল নির্ধারণে ধীরগতির জন্য সমালোচনার সম্মুখীন হতে হয়েছে অ্যাপলকে। অপরদিকে, মাইক্রোসফট, অ্যালফাবেট, আমাজন ও মেটা প্ল্যাটফর্ম প্রযুক্তিতে আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করতে এগিয়ে গেছে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) উত্থানে সবচেয়ে বেশি লাভবান হয়েছে এনভিডিয়া। কোম্পানিটির শেয়ার গত দুই বছরে ৮০০ শতাংশেরও বেশি বেড়েছে। একই সময়ে অ্যাপলের শেয়ার প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। ডিসেম্বরের শুরুতে অ্যাপল তার ডিভাইসে ওপেনএআইয়ের চ্যাটজিপিটি যুক্ত ইন্টিগ্রেট করতে শুরু করেছে। এর আগে জুনে ঘোষণা দিয়েছিল যে, তারা তাদের অ্যাপ স্যুটে জেনারেটিভ এআই প্রযুক্তি একত্রিত করবে।
আইফোন ১৬ মডেলের বিক্রির গতি নিয়েও প্রশ্ন উঠলেও, লন্ডন স্টক এক্সচেঞ্জ বা এলএসইজি’র তথ্য বলছে, ২০২৫ সালে আইফোন থেকে কোম্পানিটির আয় বাড়বে।
মরগ্যান স্ট্যানলি বিশ্লেষক এরিক উডরিং বলেন, অ্যাপল ইনটেলিজেন্স ফিচারের সীমাবদ্ধতা এবং ভৌগোলিক উপলব্ধতার কারণে আইফোনের চাহিদা এখনো কম। এ দুটি ক্ষেত্র বিস্তৃত হলে আইফোনের চাহিদাও বাড়বে।
এলএসইজি ডেটা অনুযায়ী, সম্প্রতি শেয়ারের মল্যবৃদ্ধি অ্যাপলের দাম-থেকে-আয় অনুপাত (পিই রেশিও) ৩৩ দশমিক ৫-এ পৌঁছেছে, যা প্রায় তিন বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। এদিকে, যখন মাইক্রোসফটের পিই রেশিও ৩১ দশমিক ৩ এবং এনভিডিয়ার ৩১ দশমিক ৭।
তবে যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প চীন থেকে আসা পণ্যের ওপর কমপক্ষে ১০ শতাংশ কর আরোপ করলে অ্যাপল ঝুঁকির মুখে পড়তে পারে।
বিশ্লেষক এরিক উডরিং বলেন, ‘সম্ভবত আইফোন, ম্যাক ও আইপ্যাডের মতো অ্যাপলের পণ্যের ওপর শুল্ক অব্যাহতি দেওয়া হবে, যেমনটি ২০১৮ সালে চীনের পণ্যে শুল্ক আরোপে প্রথম রাউন্ডে হয়েছিল।’
অ্যাপল বর্তমানে জার্মানি ও সুইজারল্যান্ডের প্রধান স্টক মার্কেটগুলোর সম্মিলিত বাজারমূল্যের চেয়েও বড়। বিশ্লেষকেরা আশা করছেন, ২০২৫ সালে কোম্পানির আয় বাড়বে এবং এটি বিনিয়োগকারীদের জন্য আকর্ষণীয় একটি প্রতিষ্ঠান হিসেবে রয়ে যাবে।
তথ্যসূত্র: রয়টার্স
২০১৩ সাল থেকে বাংলায় প্রযুক্তি রিভিউ কনটেন্ট নির্মাণ করে তিনি গড়ে তুলেছেন ‘এটিসি অ্যান্ড্রয়েড টোটো কোম্পানি’ নামের একটি ইউটিউব প্ল্যাটফর্ম। এখানে তিনি সহজ ভাষায় তুলে ধরছেন মোবাইল ফোন থেকে শুরু করে বিভিন্ন স্মার্ট ডিভাইসের খুঁটিনাটি বিশ্লেষণ। বর্তমানে চ্যানেলটির সাবস্ক্রাইবারের সংখ্যা ২৫ লাখ ৬০ হাজার
১ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি একদল শৌখিন বিজ্ঞানী সৌরজগতের প্রায় শেষ সীমায়, প্লুটো থেকেও বহুদূরে কুইপার বেল্ট ছাড়িয়ে, আরেকটি রহস্যময় গ্রহ আবিষ্কার করতে পেরেছেন। সৌরজগতের ওই অঞ্চলে আলো এবং তাপমাত্রা খুব কম। তবে বিস্ময়কর গ্রহটি একটি সাধারণ গ্রহের তুলনায় আকার-আয়তনে বেশ ছোট। মাত্র ৭০০ কিলোমিটার বা ৪৩৫ মাইল ব্যাসের এই বামন
১ ঘণ্টা আগেফেসবুকের গোপনীয়তা লঙ্ঘনে ৮ বিলিয়ন ডলারের মামলার তোপে পড়েছিলেন মার্ক জাকারবার্গ। অভিযোগটা ছিল গুরুতর, ফেসবুক নাকি বছরের পর বছর ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিগত তথ্য গচ্ছিত রাখতে পারেনি। আর সেগুলো তৃতীয় পক্ষের হাতে যাওয়ার সুযোগ করে দিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেবিশ্বব্যাপী প্লাস্টিক দূষণ দিন দিন বেড়েই চলেছে। এই প্লাস্টিক বর্জ্য এখন পরিবেশের জন্য এক মারাত্মক হুমকিতে পরিণত হয়েছে। প্রতিবছর সমুদ্রে প্রায় ১১ মিলিয়ন টন বর্জ্য ফেলা হচ্ছে। এ কারণে সামুদ্রিক জীববৈচিত্র্য পড়ছে ধ্বংসের মুখে।
২ ঘণ্টা আগে