অনলাইন ডেস্ক
চীনে আইফোনের ওপর বিশেষ ছাড় দেওয়া শুরু করেছে অ্যাপল। দেশটির স্থানীয় ব্র্যান্ডগুলোর তীব্র বাড়তি প্রতিযোগিতা বাড়ায় অ্যাপল এই ছাড় দিয়েছে।
আগামী ৪ জানুয়ারি থেকে শুরু হওয়া চার দিনের প্রমোশনে কিছু আইফোন মডেলের ওপর ৫০০ ইউয়ান (প্রায় ৬৮ দশমিক ৫০ ডলার বা ৫৫ দশমিক ৩০ পাউন্ড) পর্যন্ত ছাড় দিচ্ছে টেক জায়ান্টটি।
এদিকে চীনের ফোন নির্মাতা হুয়াওয়েও তাদের উচ্চমূল্যের স্মার্টফোনের দাম ২০ শতাংশ পর্যন্ত কমিয়েছে। দেশটিতে অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের কারণে ব্যয় সংকোচন করছে এবং তাদের কেনাকাটা কমিয়ে দিয়েছে ভোক্তারা।
অ্যাপলের এই প্রমোশন কোম্পানির সেরা মডেলগুলোর পাশাপাশি পুরোনো হ্যান্ডসেট এবং অন্যান্য কিছু ডিভাইসকেও অন্তর্ভুক্ত করবে।
অ্যাপলের ফ্ল্যাগশিপ আইফোন ১৬ প্রো মডেলে ৫০০ ইউয়ান পর্যন্ত ছাড় দেওয়া হবে। এর মূল্য ৭ হাজার ৯৯৯ ইউয়ান এবং আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্সের বর্তমান মূল্য ৯ হাজার ৯৯৯ ইউয়ান।
গত বছর অ্যাপল চীনে লুনার নিউ ইয়ারের ছুটির আগে একটি একই ধরনের প্রমোশন আয়োজন করেছিল। এ বছর লুনার নিউ ইয়ার উৎসব শুরু হবে জানুয়ারির শেষ দিকে।
ইন্টারন্যাশনাল ডেটা করপোরেশনের (আইসিডি) সিনিয়র রিসার্চ ম্যানেজার উইল ওং বলেন, ‘অ্যাপলের কৌশল চীনা ভোক্তাদের কেনাকাটার আচরণের পরিবর্তনের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার জন্য পরিবর্তিত হয়েছে।’
অ্যাপল এবং হুয়াওয়ের দেওয়া এই ছাড় চীনে একটি বিস্তৃত প্রবণতাকে প্রতিফলিত করছে।
ক্রেতাদের আকৃষ্ট করতে চীনে অনলাইন রিটেইল জায়ান্টগুলো থেকে শুরু করে দেশের গাড়ি প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানগুলো বিভিন্ন ধরনের ছাড় দিচ্ছে। বিশেষ করে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি হিসেবে চীনে অর্থনৈতিক ধীরগতি এবং ভোক্তাদের খরচে সংকোচনের কারণে এ ধরনের প্রচারণা বেড়েছে।
গত বছর বেইজিং একটি ট্রেড-ইন প্রোগ্রাম চালু করেছিল, যার মাধ্যমে ভোক্তাদের পুরোনো পণ্যগুলো (যেমন গাড়ি, গৃহস্থালি যন্ত্রপাতি ইত্যাদি) নতুন পণ্যের সঙ্গে প্রতিস্থাপনের জন্য উৎসাহিত করা হয়েছিল।
এই প্রেক্ষাপটে, চীনে অ্যাপলের বাজার শেয়ার যেমন ভিভো ও শাওমির মতো স্থানীয় প্রতিদ্বন্দ্বীদের কাছ থেকে বাড়তি চাপের সম্মুখীন হচ্ছে।
২০২৪ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে কিছু সময়ের জন্য তালিকা থেকে বাদ পড়ার পর চীনের শীর্ষ পাঁচ স্মার্টফোন নির্মাতার মধ্যে জায়গা করে নিয়েছে অ্যাপল।
আইসিডির সর্বশেষ গবেষণা অনুযায়ী, ওই সময়ে চীনের সবচেয়ে বেশি বিক্রি হওয়া স্মার্টফোন ব্র্যান্ড ছিল ভিভো, যার বিক্রি ২০ শতাংশেরও বেশি বেড়ে গেছে।
একই সময়ে, অ্যাপলের বিক্রির পরিমাণ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ কমে গিয়েছিল। অন্যদিকে, হুয়াওয়ের বিক্রি ৪০ শতাংশেরও বেশি বেড়েছে।
কাউন্টারপয়েন্ট রিসার্চের সিনিয়র অ্যানালিস্ট ইভান ল্যাম বলেন, ‘গত প্রান্তিকে আমরা বাজারের প্রতিযোগিতা বাড়তে দেখেছি এবং প্রায় সব ব্র্যান্ডই তাদের ফ্ল্যাগশিপ ফোন বাজারে ছেড়েছে।’
গত বছরের আগস্টে হুয়াওয়ে তার প্রিমিয়াম স্মার্টফোন বাজারে ফিরে আসার পর তাদের পণ্যগুলোর চাহিদা ব্যাপকভাবে বেড়ে গেছে। যুক্তরাষ্ট্রে নিষেধাজ্ঞার সম্মুখীন হলেও কোম্পানিটি নতুন কিছু ডিভাইস বাজারে নিয়ে এসেছে। এগুলোতে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে।
তথ্যসূত্র: বিবিসি
চীনে আইফোনের ওপর বিশেষ ছাড় দেওয়া শুরু করেছে অ্যাপল। দেশটির স্থানীয় ব্র্যান্ডগুলোর তীব্র বাড়তি প্রতিযোগিতা বাড়ায় অ্যাপল এই ছাড় দিয়েছে।
আগামী ৪ জানুয়ারি থেকে শুরু হওয়া চার দিনের প্রমোশনে কিছু আইফোন মডেলের ওপর ৫০০ ইউয়ান (প্রায় ৬৮ দশমিক ৫০ ডলার বা ৫৫ দশমিক ৩০ পাউন্ড) পর্যন্ত ছাড় দিচ্ছে টেক জায়ান্টটি।
এদিকে চীনের ফোন নির্মাতা হুয়াওয়েও তাদের উচ্চমূল্যের স্মার্টফোনের দাম ২০ শতাংশ পর্যন্ত কমিয়েছে। দেশটিতে অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের কারণে ব্যয় সংকোচন করছে এবং তাদের কেনাকাটা কমিয়ে দিয়েছে ভোক্তারা।
অ্যাপলের এই প্রমোশন কোম্পানির সেরা মডেলগুলোর পাশাপাশি পুরোনো হ্যান্ডসেট এবং অন্যান্য কিছু ডিভাইসকেও অন্তর্ভুক্ত করবে।
অ্যাপলের ফ্ল্যাগশিপ আইফোন ১৬ প্রো মডেলে ৫০০ ইউয়ান পর্যন্ত ছাড় দেওয়া হবে। এর মূল্য ৭ হাজার ৯৯৯ ইউয়ান এবং আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্সের বর্তমান মূল্য ৯ হাজার ৯৯৯ ইউয়ান।
গত বছর অ্যাপল চীনে লুনার নিউ ইয়ারের ছুটির আগে একটি একই ধরনের প্রমোশন আয়োজন করেছিল। এ বছর লুনার নিউ ইয়ার উৎসব শুরু হবে জানুয়ারির শেষ দিকে।
ইন্টারন্যাশনাল ডেটা করপোরেশনের (আইসিডি) সিনিয়র রিসার্চ ম্যানেজার উইল ওং বলেন, ‘অ্যাপলের কৌশল চীনা ভোক্তাদের কেনাকাটার আচরণের পরিবর্তনের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার জন্য পরিবর্তিত হয়েছে।’
অ্যাপল এবং হুয়াওয়ের দেওয়া এই ছাড় চীনে একটি বিস্তৃত প্রবণতাকে প্রতিফলিত করছে।
ক্রেতাদের আকৃষ্ট করতে চীনে অনলাইন রিটেইল জায়ান্টগুলো থেকে শুরু করে দেশের গাড়ি প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানগুলো বিভিন্ন ধরনের ছাড় দিচ্ছে। বিশেষ করে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি হিসেবে চীনে অর্থনৈতিক ধীরগতি এবং ভোক্তাদের খরচে সংকোচনের কারণে এ ধরনের প্রচারণা বেড়েছে।
গত বছর বেইজিং একটি ট্রেড-ইন প্রোগ্রাম চালু করেছিল, যার মাধ্যমে ভোক্তাদের পুরোনো পণ্যগুলো (যেমন গাড়ি, গৃহস্থালি যন্ত্রপাতি ইত্যাদি) নতুন পণ্যের সঙ্গে প্রতিস্থাপনের জন্য উৎসাহিত করা হয়েছিল।
এই প্রেক্ষাপটে, চীনে অ্যাপলের বাজার শেয়ার যেমন ভিভো ও শাওমির মতো স্থানীয় প্রতিদ্বন্দ্বীদের কাছ থেকে বাড়তি চাপের সম্মুখীন হচ্ছে।
২০২৪ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে কিছু সময়ের জন্য তালিকা থেকে বাদ পড়ার পর চীনের শীর্ষ পাঁচ স্মার্টফোন নির্মাতার মধ্যে জায়গা করে নিয়েছে অ্যাপল।
আইসিডির সর্বশেষ গবেষণা অনুযায়ী, ওই সময়ে চীনের সবচেয়ে বেশি বিক্রি হওয়া স্মার্টফোন ব্র্যান্ড ছিল ভিভো, যার বিক্রি ২০ শতাংশেরও বেশি বেড়ে গেছে।
একই সময়ে, অ্যাপলের বিক্রির পরিমাণ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ কমে গিয়েছিল। অন্যদিকে, হুয়াওয়ের বিক্রি ৪০ শতাংশেরও বেশি বেড়েছে।
কাউন্টারপয়েন্ট রিসার্চের সিনিয়র অ্যানালিস্ট ইভান ল্যাম বলেন, ‘গত প্রান্তিকে আমরা বাজারের প্রতিযোগিতা বাড়তে দেখেছি এবং প্রায় সব ব্র্যান্ডই তাদের ফ্ল্যাগশিপ ফোন বাজারে ছেড়েছে।’
গত বছরের আগস্টে হুয়াওয়ে তার প্রিমিয়াম স্মার্টফোন বাজারে ফিরে আসার পর তাদের পণ্যগুলোর চাহিদা ব্যাপকভাবে বেড়ে গেছে। যুক্তরাষ্ট্রে নিষেধাজ্ঞার সম্মুখীন হলেও কোম্পানিটি নতুন কিছু ডিভাইস বাজারে নিয়ে এসেছে। এগুলোতে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে।
তথ্যসূত্র: বিবিসি
যখন ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি পুরো বিশ্বের নজর কাড়ছে, তখন একটি পুরোনো জাপানি ধারণা আবার আলোচনায় উঠে এসেছে। আর সেটি হলো ‘কাইজেন’। এর অর্থ অবিচ্ছিন্ন উন্নতি। আজকাল কাইজেনের ধারণাটি শুধু জাপান নয়, চীনের জন্যও শক্তিশালী এক কৌশল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। পশ্চিমা বিশ্বের জন্য এটি উদ্বেগ
৬ ঘণ্টা আগেআগামী ৪ মার্চ নতুন পণ্য উন্মোচনের ঘোষণা দিয়েছে লন্ডন ভিত্তিক স্মার্টফোন প্রস্তুতকারক কোম্পানি নাথিং। সেই ইভেন্টে ‘নাথিং ফোন ৩ এ’ এবং ‘ফোন ৩এ প্রো’ উন্মোচন করা হতে পারে বলে গুঞ্জন রয়েছে। আনুষ্ঠানিকভাবে ফোন দুটি সম্পর্কে কোনো তথ্য না দিলেও কোম্পানিটির সম্ভাব্য মডেলের ছবি অনলাইনে ফাঁস হয়ে গেছে। এই ছবি
১১ ঘণ্টা আগেচীনের ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেলগুলো নিয়ে নিজের মতামত প্রকাশ করেছেন অ্যাপলের সিইও টিম কুক। তাঁর মতে, মডেলটি ‘দক্ষতা বৃদ্ধির উদ্ভাবন’ হিসেবে কাজ করবে। গতকাল বৃহস্পতিবার আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করার সময় কুক এই মন্তব্য করে।
১৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম শীর্ষ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআইয়ে ৪০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের জন্য আলোচনা করছে জাপানের অন্যতম শীর্ষ বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান সফটব্যাংক। নতুন বিনিয়োগের ফলে ওপেনএআই–এর মোট বাজারমূল্য ৩০০ বিলয়ন ডলার হবে। এই আলোচনা সফল হলে, এটি একক ফান্ডিং রাউন্ডে সর্বোচ্চ পরিমাণ অর্থ
১৩ ঘণ্টা আগে