ইলন মাস্কের স্পেসএক্স পরিচালিত স্টারলিংক কোম্পানি গত দুই মাসে ২১২টি স্যাটেলাইট হারিয়েছে। লিথুনিয়ার প্রযুক্তি বিষয়ক অনলাইন পোর্টাল সাইবারনিউজ এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
মহাকাশ বিষয়ক ওয়েবসাইট স্যাটেলাইট ম্যাপ ডট স্পেসের সংগ্রহ করা গত ১৮ জুলাই থেকে ১৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ডেটার ভিত্তিতে এ তথ্য দেওয়া হয়েছে।
তিন বছর ধরে স্টারলিংকের স্যাটেলাইট ধ্বংস হওয়ার সংখ্যা ক্রমাগত বাড়ছে। তবে গত জুন থেকে স্যাটেলাইট হারানোর হার আরো বেড়েছে।
স্যাটেলাইটগুলো কক্ষপথ থেকে বের হয়ে যাওয়ার কথা ছিল নাকি কোনো ত্রুটির কারণে পুড়ে ধ্বংস হয়েছে তা জানা যায়নি। তবে বিষয়টি নিয়ে স্পেসএক্স কোনো মন্তব্য করেনি।
বিশেষজ্ঞদের কেউ কেউ ট্র্যাকার ওয়েবসাইটটির তথ্যের যথার্থতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করে বলেছেন, সংখ্যাগুলি অস্বাভাবিক। তবে ওয়েবসাইটটি বলছে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা বিভাগের ওয়েবাসইট স্পেস–ট্র্যাকের পাবলিক ট্র্যাকিংয়ের তথ্যের ভিত্তিতে ডেটাগুলো প্রকাশ করা হয়েছে।
স্টারলিংকের স্যাটেলাইটগুলো এমনভাবে তৈরি যেন মেয়াদ শেষে সেগুলো পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে পুড়ে ধ্বংস হয়ে যায়। সাধারণত স্যাটেলাইটগুলোর মেয়াদ প্রায় ৫ বছর।
২০১৯ সালে স্টারলিংক স্যাটেলাইট মহাকাশে পাঠানো শুরু করে স্পেসএক্স। পৃথিবীর নিচের কক্ষপথে আর্বতনের জন্য প্রায় ৫ হাজারেরও বেশি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করা হয়। এর মধ্য থেকে প্রায় ৪ হাজার ৫০০টি স্যাটেলাইট সক্রিয় রয়েছে।
ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক স্টর্ম বা তড়িৎচুম্বকীয় ঝড় স্যাটেলাইটকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। বিধ্বংসী সৌর কর্মকাণ্ডের প্রভাবে এর আগেও স্টারলিংক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে স্পেসএক্স বলেছে, তড়িৎচুম্বকীয় ঝড় ৪০টি নতুন স্যাটেলাইটকে ধ্বংস করেছে। এই ঘটনায় কোম্পানির ১০ কোটি ডলার ক্ষতি হয়েছে।
এই গ্রীষ্মে সৌর কর্মকাণ্ড বেড়ে যাওয়ায় ব্যাপক সৌর স্ফুলিঙ্গও দেখা গেছে।
ইলন মাস্কের স্পেসএক্স পরিচালিত স্টারলিংক কোম্পানি গত দুই মাসে ২১২টি স্যাটেলাইট হারিয়েছে। লিথুনিয়ার প্রযুক্তি বিষয়ক অনলাইন পোর্টাল সাইবারনিউজ এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
মহাকাশ বিষয়ক ওয়েবসাইট স্যাটেলাইট ম্যাপ ডট স্পেসের সংগ্রহ করা গত ১৮ জুলাই থেকে ১৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ডেটার ভিত্তিতে এ তথ্য দেওয়া হয়েছে।
তিন বছর ধরে স্টারলিংকের স্যাটেলাইট ধ্বংস হওয়ার সংখ্যা ক্রমাগত বাড়ছে। তবে গত জুন থেকে স্যাটেলাইট হারানোর হার আরো বেড়েছে।
স্যাটেলাইটগুলো কক্ষপথ থেকে বের হয়ে যাওয়ার কথা ছিল নাকি কোনো ত্রুটির কারণে পুড়ে ধ্বংস হয়েছে তা জানা যায়নি। তবে বিষয়টি নিয়ে স্পেসএক্স কোনো মন্তব্য করেনি।
বিশেষজ্ঞদের কেউ কেউ ট্র্যাকার ওয়েবসাইটটির তথ্যের যথার্থতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করে বলেছেন, সংখ্যাগুলি অস্বাভাবিক। তবে ওয়েবসাইটটি বলছে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা বিভাগের ওয়েবাসইট স্পেস–ট্র্যাকের পাবলিক ট্র্যাকিংয়ের তথ্যের ভিত্তিতে ডেটাগুলো প্রকাশ করা হয়েছে।
স্টারলিংকের স্যাটেলাইটগুলো এমনভাবে তৈরি যেন মেয়াদ শেষে সেগুলো পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে পুড়ে ধ্বংস হয়ে যায়। সাধারণত স্যাটেলাইটগুলোর মেয়াদ প্রায় ৫ বছর।
২০১৯ সালে স্টারলিংক স্যাটেলাইট মহাকাশে পাঠানো শুরু করে স্পেসএক্স। পৃথিবীর নিচের কক্ষপথে আর্বতনের জন্য প্রায় ৫ হাজারেরও বেশি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করা হয়। এর মধ্য থেকে প্রায় ৪ হাজার ৫০০টি স্যাটেলাইট সক্রিয় রয়েছে।
ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক স্টর্ম বা তড়িৎচুম্বকীয় ঝড় স্যাটেলাইটকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। বিধ্বংসী সৌর কর্মকাণ্ডের প্রভাবে এর আগেও স্টারলিংক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে স্পেসএক্স বলেছে, তড়িৎচুম্বকীয় ঝড় ৪০টি নতুন স্যাটেলাইটকে ধ্বংস করেছে। এই ঘটনায় কোম্পানির ১০ কোটি ডলার ক্ষতি হয়েছে।
এই গ্রীষ্মে সৌর কর্মকাণ্ড বেড়ে যাওয়ায় ব্যাপক সৌর স্ফুলিঙ্গও দেখা গেছে।
আগাগোড়াই স্মার্টফোনের সঙ্গে বড় হওয়া প্রথম প্রজন্ম জেনারেশন জেড বা জেন-জি। যাদের জন্ম ১৯৯৭ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে। নতুন এক গবেষণা বলছে, ভুল তথ্যে বিশ্বাস করার ক্ষেত্রে যেসব শ্রেণি বা গোষ্ঠীর মানুষেরা বেশি ঝুঁকিপূর্ণ তাদের মধ্যে প্রযুক্তির আশীর্বাদ নিয়ে জন্ম নেওয়া জেন-জি প্রজন্ম অন্যতম। সম্প্রতি কানাডা
৯ ঘণ্টা আগেচাকরির বাজারে এক নতুন হুমকির নাম—কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)। এই প্রযুক্তির সুযোগ নিয়ে প্রতারকেরা এখন তৈরি করছে ভুয়া প্রোফাইল। এসব ভুয়া প্রোফাইল দিয়ে অনলাইন ইন্টারভিউয়ের মাধ্যমে দূর থেকে কাজ করার সুযোগ পেতে চায় প্রতারকেরা।
১০ ঘণ্টা আগেপ্রকৃতির মাঝে ঘুরে বেড়ানো অনেকেরই প্রিয় অভ্যাস। তবে যতই দিকনির্দেশনার দক্ষতা থাকুক না কেন, প্রকৃতির গভীরে প্রবেশ করলে নির্ভরযোগ্য একটি জিপিএস ট্র্যাকারই হয় সবচেয়ে বড় সহায়। এ জন্য এমন এক উদ্ভাবনী ডিভাইস নিয়ে এসেছে গারমিন, যার রয়েছে যেকোনো পরিবেশে টিকে থাকার মতো স্থায়িত্ব, শক্তিশালী সিগন্যাল গ্রহণক্ষম
১০ ঘণ্টা আগেআজ শনিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) অডিটোরিয়ামে আয়োজিত ‘ইন্টারনেট সেবা: সমস্যা, সম্ভাবনা ও করণীয়’ শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনা সভায় এ কথা জানান সংগঠনের সভাপতি ইমদাদুল হক।
১০ ঘণ্টা আগে