অনিন্দ্য মজুমদার অর্ণব

ইলন মাস্ক তাঁর প্রতিষ্ঠান টেসলার নামকরণ করেছিলেন যাঁর নামে, তিনি ছিলেন একজন খ্যাপা বিজ্ঞানী ও উদ্ভাবক। পুরো নাম নিকোলা টেসলা। সেই খ্যাপা মানুষটি প্রায় সোয়া শ বছর আগে আপনার-আমার জীবন সহজ করার জন্য হোম সিস্টেমের ধারণা দিয়েছিলেন। ধরুন, আপনি বাড়িতে নেই, কিন্তু এসি চলছে; আপনি অফিসে বসে সেটা বন্ধ করলেন।
বাড়িতে ঢোকার সঙ্গে সঙ্গে আপনার ঘরের লাইট জ্বলে উঠল; অথবা আপনার অনুপস্থিতিতে বাড়িতে আগুন লাগল আর আপনি অন্য কোনো দেশে বসে সেই আগুন নিভিয়ে দিলেন! এগুলোই আসলে স্মার্ট হোম সিস্টেম। শুনতে সাই-ফাই সিনেমার মতো মনে হলেও এগুলো আপনাকে দেবে এমনই সব সুবিধা।আগুন দ্রুত শনাক্ত করে এবং নিয়ন্ত্রণে আনার ক্ষেত্রে স্মার্ট প্রযুক্তির ব্যবহার হচ্ছে এখন।
স্মার্ট স্মোক ডিটেক্টর
ধোঁয়া শনাক্ত করার আধুনিক যন্ত্র এটি। এই যন্ত্রটি স্মার্ট হোম হাবের সঙ্গে যুক্ত থাকলে কোনো ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা চিহ্নিত হলে সঙ্গে সঙ্গে তা মোবাইল ফোনের অ্যাপ ও এসএমএসের মাধ্যমে নির্দিষ্ট ব্যক্তিদের সতর্ক হতে পরামর্শ দেবে। এখনকার এ ধরনের যন্ত্র কার্বন মনোক্সাইড গ্যাস শনাক্ত করতে পারে। ফলে অন্যান্য ধোঁয়ার সঙ্গে পার্থক্য বুঝতে সহজ হয়। কখনো আবার স্মার্ট হোমের সঙ্গে যুক্ত এই যন্ত্র ক্যামেরার মাধ্যমে ভিডিও ধারণ করা শুরু করতে পারে। বাজারে নেস্ট প্রোটেক্ট, কিড্ডি, শাওমির হনিওয়েল জিগবিসহ আরও অনেক স্মার্ট স্মোক ডিটেক্টর পাওয়া যায়।
ফায়ার ডোর বা অটো ডোর
পেশাদার ফায়ার ফাইটার জোয়েল সেলিংগার লাইফ ডোর নামের এ পণ্য আবিষ্কার করেছিলেন। এটি ফায়ার অ্যালার্ম বাজলে দরজা বন্ধ করে দেয়। এর উন্নত সংস্করণ এখন একটি সাধারণ স্মোক ডিটেক্টরের শব্দেও সাড়া দেয়। এটি আগুন, পানি, তাপ ও শব্দ নিরোধক দরজা। ভবনে আগুন লাগলে একটি ফ্লোর থেকে অন্য ফ্লোরে আগুন ছড়ায় দরজা ও জানালা দিয়ে। ধোঁয়া দরজা দিয়ে এসে সিঁড়ি বন্ধ করে ফেলে। ফলে বেশির ভাগ লোক অক্সিজেনের অভাবে মারা যায়। যদি ফায়ার ডোর লাগানো থাকে, তবে ধোঁয়া সিঁড়ি ব্লক করতে পারবে না। এতে আটকা পড়া লোকজন সিঁড়ি দিয়ে নিশ্চিন্তে নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে পারবে।
স্মার্ট ফায়ার ডিটেক্টর
ঘরের তাপমাত্রা নির্দিষ্ট মাত্রা অতিক্রম করলে বা তাপমাত্রা বাড়ার হার অস্বাভাবিক হলে এই স্মার্ট ফায়ার ডিটেক্টর সতর্কসংকেত বাজাতে থাকে। শুধু তা-ই নয়, এই স্মার্ট যন্ত্র আগুন নেভানোর ব্যবস্থাগুলো সক্রিয় করতে পারে। ভবনের বিদ্যুৎ ও গ্যাসের সংযোগ কেন্দ্রীয়ভাবে ব্যবস্থাপনার সুযোগ থাকলে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে এমন দুর্যোগের সময় মূল সংযোগ বন্ধ করে আপৎকালীন বিকল্প ব্যবস্থা চালু করতে পারে।
স্মার্ট স্টোভটপ
বাড়িতে আগুন লাগার একটা উৎস হলো রান্নাঘরের চুলা। স্মার্ট স্টোভটপের সঙ্গে যুক্ত মোশন সেন্সর সার্বক্ষণিক খেয়াল রাখে চুলার সামনে কেউ আছে কি না। চুলার সামনে থেকে চলে যাওয়ার একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত অপেক্ষা করে স্বয়ংক্রিয়ভাবে এই যন্ত্র চুলা বন্ধ করতে শুরু করে। একই সঙ্গে বিপৎসংকেত পাঠায় নির্দিষ্ট যন্ত্রে।
স্মার্ট ব্যাটারি
আগে থেকে সক্রিয় স্মোক ডিটেক্টরগুলো যদি কেন্দ্রীয় স্মার্ট হাবের সঙ্গে যুক্ত না থাকে, তবে স্মার্ট ব্যাটারি ব্যবহার করা যেতে পারে। ব্যাটারির সঙ্গে বাড়তি কিছু সরঞ্জাম যুক্ত থাকে, যা ওয়াই-ফাই বা মোবাইল ফোন নেটওয়ার্কের সঙ্গে যুক্ত হয়ে প্রয়োজন অনুযায়ী বিভিন্ন বার্তা বা নোটিফিকেশন পাঠাতে পারে।
কোথায় পাবেন
এসব স্মার্ট যন্ত্র ভবন নির্মাণে জড়িত আবাসন বা নির্মাণ প্রতিষ্ঠান, প্রকৌশল প্রতিষ্ঠান বা পরামর্শক প্রকৌশলী, অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্রপাতি বিক্রেতাদের কাছে যেমন পাবেন, তেমনি অনলাইনে আমাজন, দারাজসহ বেশ কিছু সাইট থেকেও কিনতে পারবেন।
সূত্র: ভার্জ, ট্রাভেলার

ইলন মাস্ক তাঁর প্রতিষ্ঠান টেসলার নামকরণ করেছিলেন যাঁর নামে, তিনি ছিলেন একজন খ্যাপা বিজ্ঞানী ও উদ্ভাবক। পুরো নাম নিকোলা টেসলা। সেই খ্যাপা মানুষটি প্রায় সোয়া শ বছর আগে আপনার-আমার জীবন সহজ করার জন্য হোম সিস্টেমের ধারণা দিয়েছিলেন। ধরুন, আপনি বাড়িতে নেই, কিন্তু এসি চলছে; আপনি অফিসে বসে সেটা বন্ধ করলেন।
বাড়িতে ঢোকার সঙ্গে সঙ্গে আপনার ঘরের লাইট জ্বলে উঠল; অথবা আপনার অনুপস্থিতিতে বাড়িতে আগুন লাগল আর আপনি অন্য কোনো দেশে বসে সেই আগুন নিভিয়ে দিলেন! এগুলোই আসলে স্মার্ট হোম সিস্টেম। শুনতে সাই-ফাই সিনেমার মতো মনে হলেও এগুলো আপনাকে দেবে এমনই সব সুবিধা।আগুন দ্রুত শনাক্ত করে এবং নিয়ন্ত্রণে আনার ক্ষেত্রে স্মার্ট প্রযুক্তির ব্যবহার হচ্ছে এখন।
স্মার্ট স্মোক ডিটেক্টর
ধোঁয়া শনাক্ত করার আধুনিক যন্ত্র এটি। এই যন্ত্রটি স্মার্ট হোম হাবের সঙ্গে যুক্ত থাকলে কোনো ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা চিহ্নিত হলে সঙ্গে সঙ্গে তা মোবাইল ফোনের অ্যাপ ও এসএমএসের মাধ্যমে নির্দিষ্ট ব্যক্তিদের সতর্ক হতে পরামর্শ দেবে। এখনকার এ ধরনের যন্ত্র কার্বন মনোক্সাইড গ্যাস শনাক্ত করতে পারে। ফলে অন্যান্য ধোঁয়ার সঙ্গে পার্থক্য বুঝতে সহজ হয়। কখনো আবার স্মার্ট হোমের সঙ্গে যুক্ত এই যন্ত্র ক্যামেরার মাধ্যমে ভিডিও ধারণ করা শুরু করতে পারে। বাজারে নেস্ট প্রোটেক্ট, কিড্ডি, শাওমির হনিওয়েল জিগবিসহ আরও অনেক স্মার্ট স্মোক ডিটেক্টর পাওয়া যায়।
ফায়ার ডোর বা অটো ডোর
পেশাদার ফায়ার ফাইটার জোয়েল সেলিংগার লাইফ ডোর নামের এ পণ্য আবিষ্কার করেছিলেন। এটি ফায়ার অ্যালার্ম বাজলে দরজা বন্ধ করে দেয়। এর উন্নত সংস্করণ এখন একটি সাধারণ স্মোক ডিটেক্টরের শব্দেও সাড়া দেয়। এটি আগুন, পানি, তাপ ও শব্দ নিরোধক দরজা। ভবনে আগুন লাগলে একটি ফ্লোর থেকে অন্য ফ্লোরে আগুন ছড়ায় দরজা ও জানালা দিয়ে। ধোঁয়া দরজা দিয়ে এসে সিঁড়ি বন্ধ করে ফেলে। ফলে বেশির ভাগ লোক অক্সিজেনের অভাবে মারা যায়। যদি ফায়ার ডোর লাগানো থাকে, তবে ধোঁয়া সিঁড়ি ব্লক করতে পারবে না। এতে আটকা পড়া লোকজন সিঁড়ি দিয়ে নিশ্চিন্তে নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে পারবে।
স্মার্ট ফায়ার ডিটেক্টর
ঘরের তাপমাত্রা নির্দিষ্ট মাত্রা অতিক্রম করলে বা তাপমাত্রা বাড়ার হার অস্বাভাবিক হলে এই স্মার্ট ফায়ার ডিটেক্টর সতর্কসংকেত বাজাতে থাকে। শুধু তা-ই নয়, এই স্মার্ট যন্ত্র আগুন নেভানোর ব্যবস্থাগুলো সক্রিয় করতে পারে। ভবনের বিদ্যুৎ ও গ্যাসের সংযোগ কেন্দ্রীয়ভাবে ব্যবস্থাপনার সুযোগ থাকলে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে এমন দুর্যোগের সময় মূল সংযোগ বন্ধ করে আপৎকালীন বিকল্প ব্যবস্থা চালু করতে পারে।
স্মার্ট স্টোভটপ
বাড়িতে আগুন লাগার একটা উৎস হলো রান্নাঘরের চুলা। স্মার্ট স্টোভটপের সঙ্গে যুক্ত মোশন সেন্সর সার্বক্ষণিক খেয়াল রাখে চুলার সামনে কেউ আছে কি না। চুলার সামনে থেকে চলে যাওয়ার একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত অপেক্ষা করে স্বয়ংক্রিয়ভাবে এই যন্ত্র চুলা বন্ধ করতে শুরু করে। একই সঙ্গে বিপৎসংকেত পাঠায় নির্দিষ্ট যন্ত্রে।
স্মার্ট ব্যাটারি
আগে থেকে সক্রিয় স্মোক ডিটেক্টরগুলো যদি কেন্দ্রীয় স্মার্ট হাবের সঙ্গে যুক্ত না থাকে, তবে স্মার্ট ব্যাটারি ব্যবহার করা যেতে পারে। ব্যাটারির সঙ্গে বাড়তি কিছু সরঞ্জাম যুক্ত থাকে, যা ওয়াই-ফাই বা মোবাইল ফোন নেটওয়ার্কের সঙ্গে যুক্ত হয়ে প্রয়োজন অনুযায়ী বিভিন্ন বার্তা বা নোটিফিকেশন পাঠাতে পারে।
কোথায় পাবেন
এসব স্মার্ট যন্ত্র ভবন নির্মাণে জড়িত আবাসন বা নির্মাণ প্রতিষ্ঠান, প্রকৌশল প্রতিষ্ঠান বা পরামর্শক প্রকৌশলী, অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্রপাতি বিক্রেতাদের কাছে যেমন পাবেন, তেমনি অনলাইনে আমাজন, দারাজসহ বেশ কিছু সাইট থেকেও কিনতে পারবেন।
সূত্র: ভার্জ, ট্রাভেলার
অনিন্দ্য মজুমদার অর্ণব

ইলন মাস্ক তাঁর প্রতিষ্ঠান টেসলার নামকরণ করেছিলেন যাঁর নামে, তিনি ছিলেন একজন খ্যাপা বিজ্ঞানী ও উদ্ভাবক। পুরো নাম নিকোলা টেসলা। সেই খ্যাপা মানুষটি প্রায় সোয়া শ বছর আগে আপনার-আমার জীবন সহজ করার জন্য হোম সিস্টেমের ধারণা দিয়েছিলেন। ধরুন, আপনি বাড়িতে নেই, কিন্তু এসি চলছে; আপনি অফিসে বসে সেটা বন্ধ করলেন।
বাড়িতে ঢোকার সঙ্গে সঙ্গে আপনার ঘরের লাইট জ্বলে উঠল; অথবা আপনার অনুপস্থিতিতে বাড়িতে আগুন লাগল আর আপনি অন্য কোনো দেশে বসে সেই আগুন নিভিয়ে দিলেন! এগুলোই আসলে স্মার্ট হোম সিস্টেম। শুনতে সাই-ফাই সিনেমার মতো মনে হলেও এগুলো আপনাকে দেবে এমনই সব সুবিধা।আগুন দ্রুত শনাক্ত করে এবং নিয়ন্ত্রণে আনার ক্ষেত্রে স্মার্ট প্রযুক্তির ব্যবহার হচ্ছে এখন।
স্মার্ট স্মোক ডিটেক্টর
ধোঁয়া শনাক্ত করার আধুনিক যন্ত্র এটি। এই যন্ত্রটি স্মার্ট হোম হাবের সঙ্গে যুক্ত থাকলে কোনো ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা চিহ্নিত হলে সঙ্গে সঙ্গে তা মোবাইল ফোনের অ্যাপ ও এসএমএসের মাধ্যমে নির্দিষ্ট ব্যক্তিদের সতর্ক হতে পরামর্শ দেবে। এখনকার এ ধরনের যন্ত্র কার্বন মনোক্সাইড গ্যাস শনাক্ত করতে পারে। ফলে অন্যান্য ধোঁয়ার সঙ্গে পার্থক্য বুঝতে সহজ হয়। কখনো আবার স্মার্ট হোমের সঙ্গে যুক্ত এই যন্ত্র ক্যামেরার মাধ্যমে ভিডিও ধারণ করা শুরু করতে পারে। বাজারে নেস্ট প্রোটেক্ট, কিড্ডি, শাওমির হনিওয়েল জিগবিসহ আরও অনেক স্মার্ট স্মোক ডিটেক্টর পাওয়া যায়।
ফায়ার ডোর বা অটো ডোর
পেশাদার ফায়ার ফাইটার জোয়েল সেলিংগার লাইফ ডোর নামের এ পণ্য আবিষ্কার করেছিলেন। এটি ফায়ার অ্যালার্ম বাজলে দরজা বন্ধ করে দেয়। এর উন্নত সংস্করণ এখন একটি সাধারণ স্মোক ডিটেক্টরের শব্দেও সাড়া দেয়। এটি আগুন, পানি, তাপ ও শব্দ নিরোধক দরজা। ভবনে আগুন লাগলে একটি ফ্লোর থেকে অন্য ফ্লোরে আগুন ছড়ায় দরজা ও জানালা দিয়ে। ধোঁয়া দরজা দিয়ে এসে সিঁড়ি বন্ধ করে ফেলে। ফলে বেশির ভাগ লোক অক্সিজেনের অভাবে মারা যায়। যদি ফায়ার ডোর লাগানো থাকে, তবে ধোঁয়া সিঁড়ি ব্লক করতে পারবে না। এতে আটকা পড়া লোকজন সিঁড়ি দিয়ে নিশ্চিন্তে নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে পারবে।
স্মার্ট ফায়ার ডিটেক্টর
ঘরের তাপমাত্রা নির্দিষ্ট মাত্রা অতিক্রম করলে বা তাপমাত্রা বাড়ার হার অস্বাভাবিক হলে এই স্মার্ট ফায়ার ডিটেক্টর সতর্কসংকেত বাজাতে থাকে। শুধু তা-ই নয়, এই স্মার্ট যন্ত্র আগুন নেভানোর ব্যবস্থাগুলো সক্রিয় করতে পারে। ভবনের বিদ্যুৎ ও গ্যাসের সংযোগ কেন্দ্রীয়ভাবে ব্যবস্থাপনার সুযোগ থাকলে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে এমন দুর্যোগের সময় মূল সংযোগ বন্ধ করে আপৎকালীন বিকল্প ব্যবস্থা চালু করতে পারে।
স্মার্ট স্টোভটপ
বাড়িতে আগুন লাগার একটা উৎস হলো রান্নাঘরের চুলা। স্মার্ট স্টোভটপের সঙ্গে যুক্ত মোশন সেন্সর সার্বক্ষণিক খেয়াল রাখে চুলার সামনে কেউ আছে কি না। চুলার সামনে থেকে চলে যাওয়ার একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত অপেক্ষা করে স্বয়ংক্রিয়ভাবে এই যন্ত্র চুলা বন্ধ করতে শুরু করে। একই সঙ্গে বিপৎসংকেত পাঠায় নির্দিষ্ট যন্ত্রে।
স্মার্ট ব্যাটারি
আগে থেকে সক্রিয় স্মোক ডিটেক্টরগুলো যদি কেন্দ্রীয় স্মার্ট হাবের সঙ্গে যুক্ত না থাকে, তবে স্মার্ট ব্যাটারি ব্যবহার করা যেতে পারে। ব্যাটারির সঙ্গে বাড়তি কিছু সরঞ্জাম যুক্ত থাকে, যা ওয়াই-ফাই বা মোবাইল ফোন নেটওয়ার্কের সঙ্গে যুক্ত হয়ে প্রয়োজন অনুযায়ী বিভিন্ন বার্তা বা নোটিফিকেশন পাঠাতে পারে।
কোথায় পাবেন
এসব স্মার্ট যন্ত্র ভবন নির্মাণে জড়িত আবাসন বা নির্মাণ প্রতিষ্ঠান, প্রকৌশল প্রতিষ্ঠান বা পরামর্শক প্রকৌশলী, অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্রপাতি বিক্রেতাদের কাছে যেমন পাবেন, তেমনি অনলাইনে আমাজন, দারাজসহ বেশ কিছু সাইট থেকেও কিনতে পারবেন।
সূত্র: ভার্জ, ট্রাভেলার

ইলন মাস্ক তাঁর প্রতিষ্ঠান টেসলার নামকরণ করেছিলেন যাঁর নামে, তিনি ছিলেন একজন খ্যাপা বিজ্ঞানী ও উদ্ভাবক। পুরো নাম নিকোলা টেসলা। সেই খ্যাপা মানুষটি প্রায় সোয়া শ বছর আগে আপনার-আমার জীবন সহজ করার জন্য হোম সিস্টেমের ধারণা দিয়েছিলেন। ধরুন, আপনি বাড়িতে নেই, কিন্তু এসি চলছে; আপনি অফিসে বসে সেটা বন্ধ করলেন।
বাড়িতে ঢোকার সঙ্গে সঙ্গে আপনার ঘরের লাইট জ্বলে উঠল; অথবা আপনার অনুপস্থিতিতে বাড়িতে আগুন লাগল আর আপনি অন্য কোনো দেশে বসে সেই আগুন নিভিয়ে দিলেন! এগুলোই আসলে স্মার্ট হোম সিস্টেম। শুনতে সাই-ফাই সিনেমার মতো মনে হলেও এগুলো আপনাকে দেবে এমনই সব সুবিধা।আগুন দ্রুত শনাক্ত করে এবং নিয়ন্ত্রণে আনার ক্ষেত্রে স্মার্ট প্রযুক্তির ব্যবহার হচ্ছে এখন।
স্মার্ট স্মোক ডিটেক্টর
ধোঁয়া শনাক্ত করার আধুনিক যন্ত্র এটি। এই যন্ত্রটি স্মার্ট হোম হাবের সঙ্গে যুক্ত থাকলে কোনো ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা চিহ্নিত হলে সঙ্গে সঙ্গে তা মোবাইল ফোনের অ্যাপ ও এসএমএসের মাধ্যমে নির্দিষ্ট ব্যক্তিদের সতর্ক হতে পরামর্শ দেবে। এখনকার এ ধরনের যন্ত্র কার্বন মনোক্সাইড গ্যাস শনাক্ত করতে পারে। ফলে অন্যান্য ধোঁয়ার সঙ্গে পার্থক্য বুঝতে সহজ হয়। কখনো আবার স্মার্ট হোমের সঙ্গে যুক্ত এই যন্ত্র ক্যামেরার মাধ্যমে ভিডিও ধারণ করা শুরু করতে পারে। বাজারে নেস্ট প্রোটেক্ট, কিড্ডি, শাওমির হনিওয়েল জিগবিসহ আরও অনেক স্মার্ট স্মোক ডিটেক্টর পাওয়া যায়।
ফায়ার ডোর বা অটো ডোর
পেশাদার ফায়ার ফাইটার জোয়েল সেলিংগার লাইফ ডোর নামের এ পণ্য আবিষ্কার করেছিলেন। এটি ফায়ার অ্যালার্ম বাজলে দরজা বন্ধ করে দেয়। এর উন্নত সংস্করণ এখন একটি সাধারণ স্মোক ডিটেক্টরের শব্দেও সাড়া দেয়। এটি আগুন, পানি, তাপ ও শব্দ নিরোধক দরজা। ভবনে আগুন লাগলে একটি ফ্লোর থেকে অন্য ফ্লোরে আগুন ছড়ায় দরজা ও জানালা দিয়ে। ধোঁয়া দরজা দিয়ে এসে সিঁড়ি বন্ধ করে ফেলে। ফলে বেশির ভাগ লোক অক্সিজেনের অভাবে মারা যায়। যদি ফায়ার ডোর লাগানো থাকে, তবে ধোঁয়া সিঁড়ি ব্লক করতে পারবে না। এতে আটকা পড়া লোকজন সিঁড়ি দিয়ে নিশ্চিন্তে নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে পারবে।
স্মার্ট ফায়ার ডিটেক্টর
ঘরের তাপমাত্রা নির্দিষ্ট মাত্রা অতিক্রম করলে বা তাপমাত্রা বাড়ার হার অস্বাভাবিক হলে এই স্মার্ট ফায়ার ডিটেক্টর সতর্কসংকেত বাজাতে থাকে। শুধু তা-ই নয়, এই স্মার্ট যন্ত্র আগুন নেভানোর ব্যবস্থাগুলো সক্রিয় করতে পারে। ভবনের বিদ্যুৎ ও গ্যাসের সংযোগ কেন্দ্রীয়ভাবে ব্যবস্থাপনার সুযোগ থাকলে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে এমন দুর্যোগের সময় মূল সংযোগ বন্ধ করে আপৎকালীন বিকল্প ব্যবস্থা চালু করতে পারে।
স্মার্ট স্টোভটপ
বাড়িতে আগুন লাগার একটা উৎস হলো রান্নাঘরের চুলা। স্মার্ট স্টোভটপের সঙ্গে যুক্ত মোশন সেন্সর সার্বক্ষণিক খেয়াল রাখে চুলার সামনে কেউ আছে কি না। চুলার সামনে থেকে চলে যাওয়ার একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত অপেক্ষা করে স্বয়ংক্রিয়ভাবে এই যন্ত্র চুলা বন্ধ করতে শুরু করে। একই সঙ্গে বিপৎসংকেত পাঠায় নির্দিষ্ট যন্ত্রে।
স্মার্ট ব্যাটারি
আগে থেকে সক্রিয় স্মোক ডিটেক্টরগুলো যদি কেন্দ্রীয় স্মার্ট হাবের সঙ্গে যুক্ত না থাকে, তবে স্মার্ট ব্যাটারি ব্যবহার করা যেতে পারে। ব্যাটারির সঙ্গে বাড়তি কিছু সরঞ্জাম যুক্ত থাকে, যা ওয়াই-ফাই বা মোবাইল ফোন নেটওয়ার্কের সঙ্গে যুক্ত হয়ে প্রয়োজন অনুযায়ী বিভিন্ন বার্তা বা নোটিফিকেশন পাঠাতে পারে।
কোথায় পাবেন
এসব স্মার্ট যন্ত্র ভবন নির্মাণে জড়িত আবাসন বা নির্মাণ প্রতিষ্ঠান, প্রকৌশল প্রতিষ্ঠান বা পরামর্শক প্রকৌশলী, অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্রপাতি বিক্রেতাদের কাছে যেমন পাবেন, তেমনি অনলাইনে আমাজন, দারাজসহ বেশ কিছু সাইট থেকেও কিনতে পারবেন।
সূত্র: ভার্জ, ট্রাভেলার

সার্বিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও ২০২৫ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে মোট ৪০ দশমিক ১ বিলিয়ন টাকা (৪ হাজার ১০০ কোটি টাকা) আয় করেছে গ্রামীণফোন লিমিটেড। যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১ দশমিক ৪ শতাংশ বেশি। এই প্রান্তিক শেষে গ্রামীণফোনের মোট গ্রাহকসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮ কোটি ৫৬ লাখে।
১ ঘণ্টা আগে
এখন থেকে চিকিৎসকের সঙ্গে সাক্ষাতের (মেডিকেল অ্যাপয়েন্টমেন্ট) তথ্য মনে রাখতে এবং সাক্ষাতে যা আলোচনা হয়েছে তার সারসংক্ষেপ তৈরিতে সাহায্য করবে একটি অ্যাপ। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) দিয়ে তৈরি এই অ্যাপের নাম মিরর (Mirror)। অক্সফোর্ড-ভিত্তিক সংস্থা এইড হেলথ (Aide Health) এই অ্যাপটি তৈরি করেছে।
১ দিন আগে
আইফোনের ব্যাটারির স্থায়িত্ব নিয়ে সব সময়ই কিছুটা উদ্বেগ ও হতাশা থাকে। তবে আলট্রা-থিন আইফোন এয়ার ব্যবহার করুন বা শক্তিশালী আইফোন ১৭ প্রো ম্যাক—সম্প্রতি আইওএস ২৬ অপারেটিং সিস্টেমে একটি নতুন সেটিংস যুক্ত করা হয়েছে। এই সেটিংস আইফোনের ব্যাটারি লাইফ অনেকাংশে বাড়িয়ে দিতে পারে।
২ দিন আগে
অনলিফ্যানস মূলত একটি সাবস্ক্রিপশনভিত্তিক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম, যেখানে নির্মাতারা সরাসরি ভক্তদের কাছ থেকে আয় করতে পারেন। তবে এটি অন্য প্ল্যাটফর্মগুলোর মতো নয়। এখানে নির্মাতারা ছবি, ভিডিও, লাইভস্ট্রিম এবং বার্তা শেয়ার করে আয় করতে পারেন।
৩ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সার্বিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও ২০২৫ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে মোট ৪০ দশমিক ১ বিলিয়ন টাকা (৪ হাজার ১০০ কোটি টাকা) আয় করেছে গ্রামীণফোন লিমিটেড। যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১ দশমিক ৪ শতাংশ বেশি। এই প্রান্তিক শেষে গ্রামীণফোনের মোট গ্রাহকসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮ কোটি ৫৬ লাখে। বর্তমানে মোট গ্রাহকের ৫৯ দশমিক ৮ শতাংশ অর্থাৎ ৫ কোটি ১২ লাখ গ্রাহক ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন। সোমবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
গ্রামীণফোন লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইয়াসির আজমান বলেন, ‘বর্তমানে আমরা আশাবাদ এবং অন্তর্নিহিত চ্যালেঞ্জের একটি মিশ্র চিত্র দেখতে পাচ্ছি। জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে বাংলাদেশের অর্থনীতি সাময়িকভাবে গতি পেতে পারে, কারণ বাজারের সামগ্রিক কার্যক্রমে ঊর্ধ্বগতি লক্ষ করা যাচ্ছে। তাই নতুন গ্রাহক অর্জনের প্রত্যাশা রয়েছে আমাদের এবং জাতীয় সংযোগে আমাদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আরও সুদৃঢ় করতে চাই। প্রতি প্রান্তিকে আমরা প্রযুক্তি, পণ্যের অফার, ডিজিটাল অপারেশন এবং গ্রাহক সম্পৃক্ততায় নতুনত্ব আনছি, যাতে দ্রুত পরিবর্তনশীল বাজারে প্রাসঙ্গিক ও অগ্রণী থাকতে পারি। আমরা নির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে ভবিষ্যতের পথে এগোচ্ছি এবং সেই ভবিষ্যৎ হবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)-নির্ভর। ধাপে ধাপে ফাইভ-জি বাস্তবায়নের পাশাপাশি আমরা নেটওয়ার্ক অপারেশন, গ্রাহক অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা উন্নয়নে এআইচালিত উদ্যোগে প্রয়োজনীয় বিনিয়োগ ও প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।’
গ্রামীণফোনের চিফ ফাইন্যান্সিয়াল অফিসার (সিএফও) অটো মাগনে রিসব্যাক বলেন, ‘সামগ্রিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি এখনো স্থবির এবং বাজারজুড়ে প্রবৃদ্ধি আমাদের প্রত্যাশার তুলনায় ধীর। তবু এ প্রান্তিকে আমাদের আর্থিক ফলাফল আশাব্যঞ্জক। স্থিতিশীল মুনাফার হার এবং মূল ব্যবসায়িক ক্ষেত্রগুলোতে কঠোর শৃঙ্খলার মাধ্যমে আমরা পুনরায় প্রবৃদ্ধিতে ফিরেছি। আয়ের ক্ষেত্রে বলতে পারি, টানা চার প্রান্তিকের পতনের পর এবার গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আমাদের আয় শূন্য দশমিক ৬ বিলিয়ন বা ১.৪% বৃদ্ধি পেয়েছে।’
অটো মাগনে রিসব্যাক জানান, তৃতীয় প্রান্তিকে গ্রামীণফোনের ব্যয় মাত্র ১ শতাংশ বেড়েছে, যেখানে মুদ্রাস্ফীতি এখনো ৮ শতাংশের ওপরে। এ প্রান্তিকে ইবিআইটিডিএ ১ দশমিক ৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে, যা আয়ের প্রবৃদ্ধির চেয়ে বেশি।
অটো মাগনে রিসব্যাক বলেন, ‘এটি আমাদের কার্যকর পরিচালন দক্ষতা ও ব্যয় নিয়ন্ত্রণের প্রতিফলন। যদিও উচ্চতর অবচয় ও এমোর্টাইজেশন খরচ এবং নতুন সাইট স্থাপন ও ছাদের লিজ বাবদ খরচ বৃদ্ধির কারণে মোট কর-পরবর্তী মুনাফা (এনপিএটি) কিছুটা প্রভাবিত হয়েছে। তবু আমাদের এনপিএটি মার্জিন শক্তিশালী অবস্থানে রয়েছে, ১৮.৭%। আমরা বিশ্বাস করি, এটা সেই সময় যখন একটি বাস্তবসম্মত ও ভবিষ্যৎ-উপযোগী অপারেটিং প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা উচিত। যে প্ল্যাটফর্মের ভিত্তি হবে ক্লাউড-নেটিভ ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। এগুলো দীর্ঘমেয়াদি উদ্যোগ এবং স্বল্প মেয়াদে প্রভাব সীমিত হলেও আমরা আশা করি প্রবৃদ্ধি পুনরায় গতি পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কাঠামোগত সুবিধাগুলোও আরও লক্ষণীয় হয়ে উঠবে।’

সার্বিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও ২০২৫ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে মোট ৪০ দশমিক ১ বিলিয়ন টাকা (৪ হাজার ১০০ কোটি টাকা) আয় করেছে গ্রামীণফোন লিমিটেড। যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১ দশমিক ৪ শতাংশ বেশি। এই প্রান্তিক শেষে গ্রামীণফোনের মোট গ্রাহকসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮ কোটি ৫৬ লাখে। বর্তমানে মোট গ্রাহকের ৫৯ দশমিক ৮ শতাংশ অর্থাৎ ৫ কোটি ১২ লাখ গ্রাহক ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন। সোমবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
গ্রামীণফোন লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইয়াসির আজমান বলেন, ‘বর্তমানে আমরা আশাবাদ এবং অন্তর্নিহিত চ্যালেঞ্জের একটি মিশ্র চিত্র দেখতে পাচ্ছি। জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে বাংলাদেশের অর্থনীতি সাময়িকভাবে গতি পেতে পারে, কারণ বাজারের সামগ্রিক কার্যক্রমে ঊর্ধ্বগতি লক্ষ করা যাচ্ছে। তাই নতুন গ্রাহক অর্জনের প্রত্যাশা রয়েছে আমাদের এবং জাতীয় সংযোগে আমাদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আরও সুদৃঢ় করতে চাই। প্রতি প্রান্তিকে আমরা প্রযুক্তি, পণ্যের অফার, ডিজিটাল অপারেশন এবং গ্রাহক সম্পৃক্ততায় নতুনত্ব আনছি, যাতে দ্রুত পরিবর্তনশীল বাজারে প্রাসঙ্গিক ও অগ্রণী থাকতে পারি। আমরা নির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে ভবিষ্যতের পথে এগোচ্ছি এবং সেই ভবিষ্যৎ হবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)-নির্ভর। ধাপে ধাপে ফাইভ-জি বাস্তবায়নের পাশাপাশি আমরা নেটওয়ার্ক অপারেশন, গ্রাহক অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা উন্নয়নে এআইচালিত উদ্যোগে প্রয়োজনীয় বিনিয়োগ ও প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।’
গ্রামীণফোনের চিফ ফাইন্যান্সিয়াল অফিসার (সিএফও) অটো মাগনে রিসব্যাক বলেন, ‘সামগ্রিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি এখনো স্থবির এবং বাজারজুড়ে প্রবৃদ্ধি আমাদের প্রত্যাশার তুলনায় ধীর। তবু এ প্রান্তিকে আমাদের আর্থিক ফলাফল আশাব্যঞ্জক। স্থিতিশীল মুনাফার হার এবং মূল ব্যবসায়িক ক্ষেত্রগুলোতে কঠোর শৃঙ্খলার মাধ্যমে আমরা পুনরায় প্রবৃদ্ধিতে ফিরেছি। আয়ের ক্ষেত্রে বলতে পারি, টানা চার প্রান্তিকের পতনের পর এবার গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আমাদের আয় শূন্য দশমিক ৬ বিলিয়ন বা ১.৪% বৃদ্ধি পেয়েছে।’
অটো মাগনে রিসব্যাক জানান, তৃতীয় প্রান্তিকে গ্রামীণফোনের ব্যয় মাত্র ১ শতাংশ বেড়েছে, যেখানে মুদ্রাস্ফীতি এখনো ৮ শতাংশের ওপরে। এ প্রান্তিকে ইবিআইটিডিএ ১ দশমিক ৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে, যা আয়ের প্রবৃদ্ধির চেয়ে বেশি।
অটো মাগনে রিসব্যাক বলেন, ‘এটি আমাদের কার্যকর পরিচালন দক্ষতা ও ব্যয় নিয়ন্ত্রণের প্রতিফলন। যদিও উচ্চতর অবচয় ও এমোর্টাইজেশন খরচ এবং নতুন সাইট স্থাপন ও ছাদের লিজ বাবদ খরচ বৃদ্ধির কারণে মোট কর-পরবর্তী মুনাফা (এনপিএটি) কিছুটা প্রভাবিত হয়েছে। তবু আমাদের এনপিএটি মার্জিন শক্তিশালী অবস্থানে রয়েছে, ১৮.৭%। আমরা বিশ্বাস করি, এটা সেই সময় যখন একটি বাস্তবসম্মত ও ভবিষ্যৎ-উপযোগী অপারেটিং প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা উচিত। যে প্ল্যাটফর্মের ভিত্তি হবে ক্লাউড-নেটিভ ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। এগুলো দীর্ঘমেয়াদি উদ্যোগ এবং স্বল্প মেয়াদে প্রভাব সীমিত হলেও আমরা আশা করি প্রবৃদ্ধি পুনরায় গতি পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কাঠামোগত সুবিধাগুলোও আরও লক্ষণীয় হয়ে উঠবে।’

ইলন মাস্ক তাঁর প্রতিষ্ঠান টেসলার নামকরণ করেছিলেন যাঁর নামে, তিনি ছিলেন একজন খ্যাপা বিজ্ঞানী ও উদ্ভাবক। পুরো নাম নিকোলা টেসলা। সেই খ্যাপা মানুষটি প্রায় সোয়া শ বছর আগে আপনার-আমার জীবন সহজ করার জন্য হোম সিস্টেমের ধারণা দিয়েছিলেন। ধরুন, আপনি বাড়িতে নেই, কিন্তু এসি চলছে; আপনি অফিসে বসে সেটা বন্ধ করলেন।
২১ মার্চ ২০২৩
এখন থেকে চিকিৎসকের সঙ্গে সাক্ষাতের (মেডিকেল অ্যাপয়েন্টমেন্ট) তথ্য মনে রাখতে এবং সাক্ষাতে যা আলোচনা হয়েছে তার সারসংক্ষেপ তৈরিতে সাহায্য করবে একটি অ্যাপ। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) দিয়ে তৈরি এই অ্যাপের নাম মিরর (Mirror)। অক্সফোর্ড-ভিত্তিক সংস্থা এইড হেলথ (Aide Health) এই অ্যাপটি তৈরি করেছে।
১ দিন আগে
আইফোনের ব্যাটারির স্থায়িত্ব নিয়ে সব সময়ই কিছুটা উদ্বেগ ও হতাশা থাকে। তবে আলট্রা-থিন আইফোন এয়ার ব্যবহার করুন বা শক্তিশালী আইফোন ১৭ প্রো ম্যাক—সম্প্রতি আইওএস ২৬ অপারেটিং সিস্টেমে একটি নতুন সেটিংস যুক্ত করা হয়েছে। এই সেটিংস আইফোনের ব্যাটারি লাইফ অনেকাংশে বাড়িয়ে দিতে পারে।
২ দিন আগে
অনলিফ্যানস মূলত একটি সাবস্ক্রিপশনভিত্তিক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম, যেখানে নির্মাতারা সরাসরি ভক্তদের কাছ থেকে আয় করতে পারেন। তবে এটি অন্য প্ল্যাটফর্মগুলোর মতো নয়। এখানে নির্মাতারা ছবি, ভিডিও, লাইভস্ট্রিম এবং বার্তা শেয়ার করে আয় করতে পারেন।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

এখন থেকে চিকিৎসকের সঙ্গে সাক্ষাতের (মেডিকেল অ্যাপয়েন্টমেন্ট) তথ্য মনে রাখতে এবং সাক্ষাতে যা আলোচনা হয়েছে তার সারসংক্ষেপ তৈরিতে সাহায্য করবে একটি অ্যাপ। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) দিয়ে তৈরি এই অ্যাপের নাম মিরর (Mirror)। অক্সফোর্ড-ভিত্তিক সংস্থা এইড হেলথ (Aide Health) এই অ্যাপটি তৈরি করেছে।
এইড হেলথ জানিয়েছে, এই অ্যাপের মাধ্যমে অ্যাপয়েনমেন্টের সময় জানা যাবে। পাশাপাশি চিকিৎসকের সঙ্গে কথোপকথনের রেকর্ড থেকে একটি সারসংক্ষেপ দেওয়া হবে, যা পরবর্তীতে রোগী দেখতে পাবেন। রোগীর পরিচর্যাকারী বা পরিবারের সদস্যরা বিস্তারিত জানতে পারবেন।
অ্যাপটির উদ্ভাবক ইয়ান ওয়ার্টন বলেন, এই প্ল্যাটফর্মটি ‘আমাদের প্রতিটি স্বাস্থ্যসেবা পরামর্শের মধ্যে লুকিয়ে থাকা একটি চ্যালেঞ্জ সমাধানের জন্য এআই-এর আধুনিক প্রয়োগ।’
তিনি আরো বলেন, আলজাইমার্সের প্রাথমিক পর্যায়ে থাকা তাঁর বাবাকে সাহায্য করার জন্য তিনি এই ধারণাটি নিয়ে আসেন। তাঁর বাবা যাতে চিকিৎসকের বলা কোনো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ভুলে না যান।
তিনি বলেন, ‘বাবা বেশিরভাগই তথ্যই মনে রাখতে পারতেন না। তাঁর সঙ্গে না থাকলে তাঁকে বলা কোনো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য মিস হওয়ার ভয় ছিল আমার। প্রায়শই অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য খুব অল্প সময়ের মধ্যে মনে গেঁথে নিতে হয়। এতে অনেক সময় গুরুত্বপূর্ণ খবর থাকে।’
ইয়ান জানান, মিরর অ্যাপটি চিকিৎসকের পরামর্শের কথা শোনে এবং যা বলা হয়েছে তার একটি সারসংক্ষেপ তৈরি করে দেয়।
এই প্ল্যাটফর্মের প্রথম ব্যবহারকারীদের একজন জ্যানেট আলফ্রে। তিনি জানান, অ্যাপটি তাঁকে ‘খুবই আশ্চর্যান্বিত’ করেছে।
তিনি আরও বলেন, ‘এটি আমাকে প্রথমে একটি শিরোনাম দেখিয়েছে যে আমি কেন সেখানে আছি, তারপর এটি জানিয়েছে কী ঘটতে যাচ্ছে, কেন তা করা হচ্ছে এবং পরবর্তীতে কী ঘটবে। পরবর্তী কয়েক দিন যখন বন্ধুরা এবং সহকর্মীরা ফোন করে জানতে চান যে কী হতে চলেছে, তখন আমি কেবল তাঁদের অ্যাপ থেকে নেওয়া স্ক্রিনশটটি পাঠিয়ে দিতাম।’
জ্যানেট জানান, এই অ্যাপ সবকিছু বারবার ব্যাখ্যা করার ঝামেলা থেকে রেহাই দিয়েছে।
উদ্ভাবক ইয়ান বলেন, অ্যাপে রেকর্ড হওয়া তথ্য রোগীদের নিজস্ব। এসব তথ্য আমরা ব্যবহার করি না বা কোনো তৃতীয় পক্ষের পাওয়ার সুযোগ নেই।
তিনি আরও জানান, বর্তমান সংস্করণটি শুধুমাত্র সরাসরি পরামর্শের সময় ব্যবহার করা যায়। ‘কেবলমাত্র শুরু।’
ইয়ান বলেন, “আমাদের অ্যাপটি এখন ‘প্যাসিভ’। এটি কেবল শোনে এবং সারসংক্ষেপ তৈরি করে দেয়। ভবিষ্যতে এটি আপনার হয়ে জানাবে এবং যদি এটি মনে করে যে আপনার কিছু জিজ্ঞাসা করা উচিত, তবে সেটিও আপনাকে জানাবে।”
ইয়ান বলেন, ‘এই ভাবনা নিয়েই প্রযুক্তির হাত ধরে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি যাতে স্বাস্থ্য খাতে আরও অগ্রসর ভূমিকা রাখতে পারি।’

এখন থেকে চিকিৎসকের সঙ্গে সাক্ষাতের (মেডিকেল অ্যাপয়েন্টমেন্ট) তথ্য মনে রাখতে এবং সাক্ষাতে যা আলোচনা হয়েছে তার সারসংক্ষেপ তৈরিতে সাহায্য করবে একটি অ্যাপ। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) দিয়ে তৈরি এই অ্যাপের নাম মিরর (Mirror)। অক্সফোর্ড-ভিত্তিক সংস্থা এইড হেলথ (Aide Health) এই অ্যাপটি তৈরি করেছে।
এইড হেলথ জানিয়েছে, এই অ্যাপের মাধ্যমে অ্যাপয়েনমেন্টের সময় জানা যাবে। পাশাপাশি চিকিৎসকের সঙ্গে কথোপকথনের রেকর্ড থেকে একটি সারসংক্ষেপ দেওয়া হবে, যা পরবর্তীতে রোগী দেখতে পাবেন। রোগীর পরিচর্যাকারী বা পরিবারের সদস্যরা বিস্তারিত জানতে পারবেন।
অ্যাপটির উদ্ভাবক ইয়ান ওয়ার্টন বলেন, এই প্ল্যাটফর্মটি ‘আমাদের প্রতিটি স্বাস্থ্যসেবা পরামর্শের মধ্যে লুকিয়ে থাকা একটি চ্যালেঞ্জ সমাধানের জন্য এআই-এর আধুনিক প্রয়োগ।’
তিনি আরো বলেন, আলজাইমার্সের প্রাথমিক পর্যায়ে থাকা তাঁর বাবাকে সাহায্য করার জন্য তিনি এই ধারণাটি নিয়ে আসেন। তাঁর বাবা যাতে চিকিৎসকের বলা কোনো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ভুলে না যান।
তিনি বলেন, ‘বাবা বেশিরভাগই তথ্যই মনে রাখতে পারতেন না। তাঁর সঙ্গে না থাকলে তাঁকে বলা কোনো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য মিস হওয়ার ভয় ছিল আমার। প্রায়শই অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য খুব অল্প সময়ের মধ্যে মনে গেঁথে নিতে হয়। এতে অনেক সময় গুরুত্বপূর্ণ খবর থাকে।’
ইয়ান জানান, মিরর অ্যাপটি চিকিৎসকের পরামর্শের কথা শোনে এবং যা বলা হয়েছে তার একটি সারসংক্ষেপ তৈরি করে দেয়।
এই প্ল্যাটফর্মের প্রথম ব্যবহারকারীদের একজন জ্যানেট আলফ্রে। তিনি জানান, অ্যাপটি তাঁকে ‘খুবই আশ্চর্যান্বিত’ করেছে।
তিনি আরও বলেন, ‘এটি আমাকে প্রথমে একটি শিরোনাম দেখিয়েছে যে আমি কেন সেখানে আছি, তারপর এটি জানিয়েছে কী ঘটতে যাচ্ছে, কেন তা করা হচ্ছে এবং পরবর্তীতে কী ঘটবে। পরবর্তী কয়েক দিন যখন বন্ধুরা এবং সহকর্মীরা ফোন করে জানতে চান যে কী হতে চলেছে, তখন আমি কেবল তাঁদের অ্যাপ থেকে নেওয়া স্ক্রিনশটটি পাঠিয়ে দিতাম।’
জ্যানেট জানান, এই অ্যাপ সবকিছু বারবার ব্যাখ্যা করার ঝামেলা থেকে রেহাই দিয়েছে।
উদ্ভাবক ইয়ান বলেন, অ্যাপে রেকর্ড হওয়া তথ্য রোগীদের নিজস্ব। এসব তথ্য আমরা ব্যবহার করি না বা কোনো তৃতীয় পক্ষের পাওয়ার সুযোগ নেই।
তিনি আরও জানান, বর্তমান সংস্করণটি শুধুমাত্র সরাসরি পরামর্শের সময় ব্যবহার করা যায়। ‘কেবলমাত্র শুরু।’
ইয়ান বলেন, “আমাদের অ্যাপটি এখন ‘প্যাসিভ’। এটি কেবল শোনে এবং সারসংক্ষেপ তৈরি করে দেয়। ভবিষ্যতে এটি আপনার হয়ে জানাবে এবং যদি এটি মনে করে যে আপনার কিছু জিজ্ঞাসা করা উচিত, তবে সেটিও আপনাকে জানাবে।”
ইয়ান বলেন, ‘এই ভাবনা নিয়েই প্রযুক্তির হাত ধরে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি যাতে স্বাস্থ্য খাতে আরও অগ্রসর ভূমিকা রাখতে পারি।’

ইলন মাস্ক তাঁর প্রতিষ্ঠান টেসলার নামকরণ করেছিলেন যাঁর নামে, তিনি ছিলেন একজন খ্যাপা বিজ্ঞানী ও উদ্ভাবক। পুরো নাম নিকোলা টেসলা। সেই খ্যাপা মানুষটি প্রায় সোয়া শ বছর আগে আপনার-আমার জীবন সহজ করার জন্য হোম সিস্টেমের ধারণা দিয়েছিলেন। ধরুন, আপনি বাড়িতে নেই, কিন্তু এসি চলছে; আপনি অফিসে বসে সেটা বন্ধ করলেন।
২১ মার্চ ২০২৩
সার্বিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও ২০২৫ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে মোট ৪০ দশমিক ১ বিলিয়ন টাকা (৪ হাজার ১০০ কোটি টাকা) আয় করেছে গ্রামীণফোন লিমিটেড। যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১ দশমিক ৪ শতাংশ বেশি। এই প্রান্তিক শেষে গ্রামীণফোনের মোট গ্রাহকসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮ কোটি ৫৬ লাখে।
১ ঘণ্টা আগে
আইফোনের ব্যাটারির স্থায়িত্ব নিয়ে সব সময়ই কিছুটা উদ্বেগ ও হতাশা থাকে। তবে আলট্রা-থিন আইফোন এয়ার ব্যবহার করুন বা শক্তিশালী আইফোন ১৭ প্রো ম্যাক—সম্প্রতি আইওএস ২৬ অপারেটিং সিস্টেমে একটি নতুন সেটিংস যুক্ত করা হয়েছে। এই সেটিংস আইফোনের ব্যাটারি লাইফ অনেকাংশে বাড়িয়ে দিতে পারে।
২ দিন আগে
অনলিফ্যানস মূলত একটি সাবস্ক্রিপশনভিত্তিক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম, যেখানে নির্মাতারা সরাসরি ভক্তদের কাছ থেকে আয় করতে পারেন। তবে এটি অন্য প্ল্যাটফর্মগুলোর মতো নয়। এখানে নির্মাতারা ছবি, ভিডিও, লাইভস্ট্রিম এবং বার্তা শেয়ার করে আয় করতে পারেন।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

আইফোনের ব্যাটারির স্থায়িত্ব নিয়ে সব সময়ই কিছুটা উদ্বেগ ও হতাশা থাকে। তবে আলট্রা-থিন আইফোন এয়ার ব্যবহার করুন বা শক্তিশালী আইফোন ১৭ প্রো ম্যাক—সম্প্রতি আইওএস ২৬ অপারেটিং সিস্টেমে একটি নতুন সেটিংস যুক্ত করা হয়েছে। এই সেটিংস আইফোনের ব্যাটারি লাইফ অনেকাংশে বাড়িয়ে দিতে পারে। এই নতুন ফিচারের নাম হলো অ্যাডাপটিভ পাওয়ার (Adaptive Power)।
এটি লো পাওয়ার মোড থেকে যেখানে আলাদা:
আইফোনের চার্জ কমে গেলে আইওএস-এ ‘লো পাওয়ার মোড’ (Low Power Mode) নামে একটি সহায়ক টুল দীর্ঘদিন ধরেই ছিল। যদিও এটি ব্যাটারি লাইফ বাড়াতে সাহায্য করে, তবে এর ফলে অনেক ফিচার ডিঅ্যাক্টিভেট হয়ে যায় এবং ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা উল্লেখযোগ্যভাবে কমিয়ে দেয়। আইওএস ২৬ এই সমস্যার একটি সমাধান নিয়ে এসেছে।
অ্যাডাপটিভ পাওয়ার হলো ব্যাটারি সেটিংসের একটি একদম নতুন সংযোজন, যা আপনার আইফোনকে, বিশেষ করে বেশি ব্যবহার হয় যখন, তখন দীর্ঘস্থায়ী করতে সাহায্য করবে। এটি লো পাওয়ার মোডের মতো পারফরম্যান্সে বড় কোনো আপস না করে ছোট ছোট উপায়ে ব্যাটারির কার্যকারিতা বাড়ায়। আপনি এটি সেটিংস অ্যাপের ‘Battery’ মেনুর মধ্যে ‘Power Mode’ সাবমেনুতে খুঁজে পাবেন।
অ্যাডাপটিভ পাওয়ার যেভাবে কাজ করে
অ্যাপল এই ফিচারটির কাজ সম্পর্কে জানিয়েছে: যখন ব্যাটারির ব্যবহার স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হবে, তখন আইফোন ব্যাটারির স্থায়িত্ব বাড়ানোর জন্য পারফরম্যান্সে ছোটখাটো সামঞ্জস্য করতে পারে। এর মধ্যে সামান্য ডিসপ্লে ব্রাইটনেস কমানো বা কিছু কার্যক্রমের জন্য সামান্য বেশি সময় নেওয়া—এ ধরনের কিছু সমন্বয় করে।
এর মানে হলো, ফোন যখন স্বাভাবিকভাবে চলছে, তখন এর পারফরম্যান্স বা ব্যাটারি লাইফ পরিবর্তিত হবে না। কিন্তু যখন ফোনটি স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি ব্যবহৃত হবে, তখন অ্যাডাপটিভ পাওয়ার সক্রিয় হবে এবং ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতায় ন্যূনতম প্রভাব ফেলেই ছোটখাটো সমন্বয়ের মাধ্যমে ব্যাটারি লাইফ অনেকাংশে বাড়িয়ে দেবে।
যদিও অ্যাপল এই ফিচারটিকে সরাসরি আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) ফিচার হিসেবে প্রচার করছে না, তবুও প্রযুক্তিগতভাবে এর হার্ডওয়্যার প্রয়োজনীয়তা অ্যাপল ইন্টেলিজেন্স-এর মতোই। তাই এই নতুন ব্যাটারি সেটিংসটি ব্যবহার করার জন্য আইফোনটি অবশ্যই আইফোন ১৭ বা আইফোন এয়ার, আইফোন ১৬ অথবা আইফোন ১৫ প্রো মডেলের হতে হবে।

আইফোনের ব্যাটারির স্থায়িত্ব নিয়ে সব সময়ই কিছুটা উদ্বেগ ও হতাশা থাকে। তবে আলট্রা-থিন আইফোন এয়ার ব্যবহার করুন বা শক্তিশালী আইফোন ১৭ প্রো ম্যাক—সম্প্রতি আইওএস ২৬ অপারেটিং সিস্টেমে একটি নতুন সেটিংস যুক্ত করা হয়েছে। এই সেটিংস আইফোনের ব্যাটারি লাইফ অনেকাংশে বাড়িয়ে দিতে পারে। এই নতুন ফিচারের নাম হলো অ্যাডাপটিভ পাওয়ার (Adaptive Power)।
এটি লো পাওয়ার মোড থেকে যেখানে আলাদা:
আইফোনের চার্জ কমে গেলে আইওএস-এ ‘লো পাওয়ার মোড’ (Low Power Mode) নামে একটি সহায়ক টুল দীর্ঘদিন ধরেই ছিল। যদিও এটি ব্যাটারি লাইফ বাড়াতে সাহায্য করে, তবে এর ফলে অনেক ফিচার ডিঅ্যাক্টিভেট হয়ে যায় এবং ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা উল্লেখযোগ্যভাবে কমিয়ে দেয়। আইওএস ২৬ এই সমস্যার একটি সমাধান নিয়ে এসেছে।
অ্যাডাপটিভ পাওয়ার হলো ব্যাটারি সেটিংসের একটি একদম নতুন সংযোজন, যা আপনার আইফোনকে, বিশেষ করে বেশি ব্যবহার হয় যখন, তখন দীর্ঘস্থায়ী করতে সাহায্য করবে। এটি লো পাওয়ার মোডের মতো পারফরম্যান্সে বড় কোনো আপস না করে ছোট ছোট উপায়ে ব্যাটারির কার্যকারিতা বাড়ায়। আপনি এটি সেটিংস অ্যাপের ‘Battery’ মেনুর মধ্যে ‘Power Mode’ সাবমেনুতে খুঁজে পাবেন।
অ্যাডাপটিভ পাওয়ার যেভাবে কাজ করে
অ্যাপল এই ফিচারটির কাজ সম্পর্কে জানিয়েছে: যখন ব্যাটারির ব্যবহার স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হবে, তখন আইফোন ব্যাটারির স্থায়িত্ব বাড়ানোর জন্য পারফরম্যান্সে ছোটখাটো সামঞ্জস্য করতে পারে। এর মধ্যে সামান্য ডিসপ্লে ব্রাইটনেস কমানো বা কিছু কার্যক্রমের জন্য সামান্য বেশি সময় নেওয়া—এ ধরনের কিছু সমন্বয় করে।
এর মানে হলো, ফোন যখন স্বাভাবিকভাবে চলছে, তখন এর পারফরম্যান্স বা ব্যাটারি লাইফ পরিবর্তিত হবে না। কিন্তু যখন ফোনটি স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি ব্যবহৃত হবে, তখন অ্যাডাপটিভ পাওয়ার সক্রিয় হবে এবং ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতায় ন্যূনতম প্রভাব ফেলেই ছোটখাটো সমন্বয়ের মাধ্যমে ব্যাটারি লাইফ অনেকাংশে বাড়িয়ে দেবে।
যদিও অ্যাপল এই ফিচারটিকে সরাসরি আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) ফিচার হিসেবে প্রচার করছে না, তবুও প্রযুক্তিগতভাবে এর হার্ডওয়্যার প্রয়োজনীয়তা অ্যাপল ইন্টেলিজেন্স-এর মতোই। তাই এই নতুন ব্যাটারি সেটিংসটি ব্যবহার করার জন্য আইফোনটি অবশ্যই আইফোন ১৭ বা আইফোন এয়ার, আইফোন ১৬ অথবা আইফোন ১৫ প্রো মডেলের হতে হবে।

ইলন মাস্ক তাঁর প্রতিষ্ঠান টেসলার নামকরণ করেছিলেন যাঁর নামে, তিনি ছিলেন একজন খ্যাপা বিজ্ঞানী ও উদ্ভাবক। পুরো নাম নিকোলা টেসলা। সেই খ্যাপা মানুষটি প্রায় সোয়া শ বছর আগে আপনার-আমার জীবন সহজ করার জন্য হোম সিস্টেমের ধারণা দিয়েছিলেন। ধরুন, আপনি বাড়িতে নেই, কিন্তু এসি চলছে; আপনি অফিসে বসে সেটা বন্ধ করলেন।
২১ মার্চ ২০২৩
সার্বিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও ২০২৫ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে মোট ৪০ দশমিক ১ বিলিয়ন টাকা (৪ হাজার ১০০ কোটি টাকা) আয় করেছে গ্রামীণফোন লিমিটেড। যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১ দশমিক ৪ শতাংশ বেশি। এই প্রান্তিক শেষে গ্রামীণফোনের মোট গ্রাহকসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮ কোটি ৫৬ লাখে।
১ ঘণ্টা আগে
এখন থেকে চিকিৎসকের সঙ্গে সাক্ষাতের (মেডিকেল অ্যাপয়েন্টমেন্ট) তথ্য মনে রাখতে এবং সাক্ষাতে যা আলোচনা হয়েছে তার সারসংক্ষেপ তৈরিতে সাহায্য করবে একটি অ্যাপ। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) দিয়ে তৈরি এই অ্যাপের নাম মিরর (Mirror)। অক্সফোর্ড-ভিত্তিক সংস্থা এইড হেলথ (Aide Health) এই অ্যাপটি তৈরি করেছে।
১ দিন আগে
অনলিফ্যানস মূলত একটি সাবস্ক্রিপশনভিত্তিক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম, যেখানে নির্মাতারা সরাসরি ভক্তদের কাছ থেকে আয় করতে পারেন। তবে এটি অন্য প্ল্যাটফর্মগুলোর মতো নয়। এখানে নির্মাতারা ছবি, ভিডিও, লাইভস্ট্রিম এবং বার্তা শেয়ার করে আয় করতে পারেন।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

কর্মীপ্রতি আয়ের দিক থেকে প্রযুক্তি শিল্পের জায়ান্টদের ছাড়িয়ে গেছে সাবস্ক্রিপশনভিত্তিক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম অনলিফ্যানস। আর্থিক ও বিপণন সংস্থা বারচার্টের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৪ সালে প্রতিষ্ঠানটি তাদের প্রত্যেক কর্মী থেকে ৩৭ দশমিক ৬ মিলিয়ন ডলার (প্রায় ৪০৭ কোটি টাকা) আয় করেছে।
এর মাধ্যমে মাত্র ৪২ জন কর্মী নিয়ে পরিচালিত এই প্রতিষ্ঠানটি রাজস্ব-দক্ষ বা রেভেনিউ-এফিশিয়েন্টে এনভিডিয়া (৩.৬ মিলিয়ন ডলার) ও অ্যাপলের (২.৪ মিলিয়ন ডলার) মতো বিশ্বখ্যাত প্রযুক্তি জায়ান্টদেরও ছাড়িয়ে গেছে।
২০২৪ অর্থবছরে অনলিফ্যানসের মোট লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৭.২২ বিলিয়ন ডলার, যার মধ্যে প্রতিষ্ঠানটি ১.৪১ বিলিয়ন ডলার নিট মুনাফা অর্জন করেছে। বর্তমানে প্ল্যাটফর্মটিতে ৪৬ লাখের বেশি কনটেন্ট নির্মাতা (ক্রিয়েটর) এবং ৩৭৭ মিলিয়ন নিবন্ধিত ব্যবহারকারী রয়েছে।
অনলিফ্যানস মূলত একটি সাবস্ক্রিপশনভিত্তিক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম, যেখানে নির্মাতারা সরাসরি ভক্তদের কাছ থেকে আয় করতে পারেন। তবে এটি অন্য প্ল্যাটফর্মগুলোর মতো নয়। এখানে নির্মাতারা ছবি, ভিডিও, লাইভস্ট্রিম এবং বার্তা শেয়ার করে আয় করতে পারেন। যদিও এটি প্রাপ্তবয়স্ক কনটেন্টের জন্য বেশি পরিচিত, তবে এখন অনেকে ফিটনেস, সংগীত, রান্না শেখানোসহ নানা ধরনের কনটেন্ট দিয়েও আয় করছেন।
ব্যবহারকারীরা মাসিক সাবস্ক্রিপশন ফি দিয়ে কোনো ক্রিয়েটরের কনটেন্ট দেখতে পারেন। এ ছাড়া কনটেন্ট ক্রিয়েটররা টিপস ও ‘পে পার ভিউ’ কনটেন্ট থেকে বাড়তি অর্থ উপার্জন করেন। আর এই কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের আয় থেকে ২০ শতাংশ কমিশন নেয় অনলিফ্যানস।
২০১৬ সালে অনলিফ্যানস প্রতিষ্ঠা করেন ব্রিটিশ উদ্যোক্তা টিম স্টোকলি। পরে ২০২১ সালে প্রতিষ্ঠানটির বেশির ভাগ শেয়ার কিনে নেয় ফিনিক্স ইন্টারন্যাশনাল, যার নেতৃত্বে আছেন ইউক্রেনীয়-আমেরিকান বিলিয়নিয়ার লিওনিদ রাডভিনস্কি।
বিগত কয়েক বছরে অনলিফ্যানস দ্রুত জনপ্রিয়তা অর্জন করে, বিশেষ করে প্রাপ্তবয়স্ক কনটেন্টের জন্য। আর্থিক হিসেবে, ২০২৪ সালে অনলিফ্যানস ৬৮৪ মিলিয়ন ডলার কর-পূর্ব মুনাফা এবং ৫২০ মিলিয়ন ডলার নিট মুনাফা করেছে। একই সময়ে ক্রিয়েটরদের আয় ছিল ৫.৮ বিলিয়ন ডলার, যার ২০ শতাংশ কমিশন অনলিফ্যানসের।
চলতি বছরে ক্রিয়েটর অ্যাকাউন্ট ১৩ শতাংশ এবং ফ্যান অ্যাকাউন্ট ২৪ শতাংশ বেড়েছে। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি ২০২৪ সালে এর মালিক লিওনিদ রাডভিনস্কিকে ৭০১ মিলিয়ন ডলার লভ্যাংশ দিয়েছে।

কর্মীপ্রতি আয়ের দিক থেকে প্রযুক্তি শিল্পের জায়ান্টদের ছাড়িয়ে গেছে সাবস্ক্রিপশনভিত্তিক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম অনলিফ্যানস। আর্থিক ও বিপণন সংস্থা বারচার্টের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৪ সালে প্রতিষ্ঠানটি তাদের প্রত্যেক কর্মী থেকে ৩৭ দশমিক ৬ মিলিয়ন ডলার (প্রায় ৪০৭ কোটি টাকা) আয় করেছে।
এর মাধ্যমে মাত্র ৪২ জন কর্মী নিয়ে পরিচালিত এই প্রতিষ্ঠানটি রাজস্ব-দক্ষ বা রেভেনিউ-এফিশিয়েন্টে এনভিডিয়া (৩.৬ মিলিয়ন ডলার) ও অ্যাপলের (২.৪ মিলিয়ন ডলার) মতো বিশ্বখ্যাত প্রযুক্তি জায়ান্টদেরও ছাড়িয়ে গেছে।
২০২৪ অর্থবছরে অনলিফ্যানসের মোট লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৭.২২ বিলিয়ন ডলার, যার মধ্যে প্রতিষ্ঠানটি ১.৪১ বিলিয়ন ডলার নিট মুনাফা অর্জন করেছে। বর্তমানে প্ল্যাটফর্মটিতে ৪৬ লাখের বেশি কনটেন্ট নির্মাতা (ক্রিয়েটর) এবং ৩৭৭ মিলিয়ন নিবন্ধিত ব্যবহারকারী রয়েছে।
অনলিফ্যানস মূলত একটি সাবস্ক্রিপশনভিত্তিক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম, যেখানে নির্মাতারা সরাসরি ভক্তদের কাছ থেকে আয় করতে পারেন। তবে এটি অন্য প্ল্যাটফর্মগুলোর মতো নয়। এখানে নির্মাতারা ছবি, ভিডিও, লাইভস্ট্রিম এবং বার্তা শেয়ার করে আয় করতে পারেন। যদিও এটি প্রাপ্তবয়স্ক কনটেন্টের জন্য বেশি পরিচিত, তবে এখন অনেকে ফিটনেস, সংগীত, রান্না শেখানোসহ নানা ধরনের কনটেন্ট দিয়েও আয় করছেন।
ব্যবহারকারীরা মাসিক সাবস্ক্রিপশন ফি দিয়ে কোনো ক্রিয়েটরের কনটেন্ট দেখতে পারেন। এ ছাড়া কনটেন্ট ক্রিয়েটররা টিপস ও ‘পে পার ভিউ’ কনটেন্ট থেকে বাড়তি অর্থ উপার্জন করেন। আর এই কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের আয় থেকে ২০ শতাংশ কমিশন নেয় অনলিফ্যানস।
২০১৬ সালে অনলিফ্যানস প্রতিষ্ঠা করেন ব্রিটিশ উদ্যোক্তা টিম স্টোকলি। পরে ২০২১ সালে প্রতিষ্ঠানটির বেশির ভাগ শেয়ার কিনে নেয় ফিনিক্স ইন্টারন্যাশনাল, যার নেতৃত্বে আছেন ইউক্রেনীয়-আমেরিকান বিলিয়নিয়ার লিওনিদ রাডভিনস্কি।
বিগত কয়েক বছরে অনলিফ্যানস দ্রুত জনপ্রিয়তা অর্জন করে, বিশেষ করে প্রাপ্তবয়স্ক কনটেন্টের জন্য। আর্থিক হিসেবে, ২০২৪ সালে অনলিফ্যানস ৬৮৪ মিলিয়ন ডলার কর-পূর্ব মুনাফা এবং ৫২০ মিলিয়ন ডলার নিট মুনাফা করেছে। একই সময়ে ক্রিয়েটরদের আয় ছিল ৫.৮ বিলিয়ন ডলার, যার ২০ শতাংশ কমিশন অনলিফ্যানসের।
চলতি বছরে ক্রিয়েটর অ্যাকাউন্ট ১৩ শতাংশ এবং ফ্যান অ্যাকাউন্ট ২৪ শতাংশ বেড়েছে। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি ২০২৪ সালে এর মালিক লিওনিদ রাডভিনস্কিকে ৭০১ মিলিয়ন ডলার লভ্যাংশ দিয়েছে।

ইলন মাস্ক তাঁর প্রতিষ্ঠান টেসলার নামকরণ করেছিলেন যাঁর নামে, তিনি ছিলেন একজন খ্যাপা বিজ্ঞানী ও উদ্ভাবক। পুরো নাম নিকোলা টেসলা। সেই খ্যাপা মানুষটি প্রায় সোয়া শ বছর আগে আপনার-আমার জীবন সহজ করার জন্য হোম সিস্টেমের ধারণা দিয়েছিলেন। ধরুন, আপনি বাড়িতে নেই, কিন্তু এসি চলছে; আপনি অফিসে বসে সেটা বন্ধ করলেন।
২১ মার্চ ২০২৩
সার্বিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও ২০২৫ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে মোট ৪০ দশমিক ১ বিলিয়ন টাকা (৪ হাজার ১০০ কোটি টাকা) আয় করেছে গ্রামীণফোন লিমিটেড। যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১ দশমিক ৪ শতাংশ বেশি। এই প্রান্তিক শেষে গ্রামীণফোনের মোট গ্রাহকসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮ কোটি ৫৬ লাখে।
১ ঘণ্টা আগে
এখন থেকে চিকিৎসকের সঙ্গে সাক্ষাতের (মেডিকেল অ্যাপয়েন্টমেন্ট) তথ্য মনে রাখতে এবং সাক্ষাতে যা আলোচনা হয়েছে তার সারসংক্ষেপ তৈরিতে সাহায্য করবে একটি অ্যাপ। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) দিয়ে তৈরি এই অ্যাপের নাম মিরর (Mirror)। অক্সফোর্ড-ভিত্তিক সংস্থা এইড হেলথ (Aide Health) এই অ্যাপটি তৈরি করেছে।
১ দিন আগে
আইফোনের ব্যাটারির স্থায়িত্ব নিয়ে সব সময়ই কিছুটা উদ্বেগ ও হতাশা থাকে। তবে আলট্রা-থিন আইফোন এয়ার ব্যবহার করুন বা শক্তিশালী আইফোন ১৭ প্রো ম্যাক—সম্প্রতি আইওএস ২৬ অপারেটিং সিস্টেমে একটি নতুন সেটিংস যুক্ত করা হয়েছে। এই সেটিংস আইফোনের ব্যাটারি লাইফ অনেকাংশে বাড়িয়ে দিতে পারে।
২ দিন আগে