আর্জেন্টিনা ফুটবল দলের কাছে শিরোপা ছিল ‘অমাবশ্যার চাঁদের’ মতো। শিরোপার আশায় চাতক পাখির মতো অপেক্ষায় থাকতেন আর্জেন্টাইন সমর্থকেরা। ফাইনালে গিয়ে পরাজয়ের ঘটনাও ঘটছিল আলবিসেলেস্তেদের সঙ্গে। শিরোপার জন্য খাঁ খাঁ করছিল আর্জেন্টিনার শোকেস।
অবশেষে ২০২১ এর ১১ জুলাই এল সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। মারাকানায় কোপা আমেরিকার ফাইনালে আর্জেন্টিনার প্রতিপক্ষ ব্রাজিল। আনহেল দি মারিয়ার দুর্দান্ত গোলে ২২ মিনিটেই ১-০ গোলে এগিয়ে যায় আর্জেন্টিনা। এই ১-০ গোলের জয়ে কোপা আমেরিকা চ্যাম্পিয়ন হয় আর্জেন্টিনা। রেফারির শেষ বাঁশি বাজার সঙ্গে সঙ্গে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়ে পুরো আর্জেন্টাইন ডাগআউট। ২৮ বছর পর শিরোপা এসেছে আকাশী-নীলদের শোকেসে। একই সঙ্গে আর্জেন্টিনার জার্সিতে প্রথম শিরোপা জেতেন লিওনেল মেসি। আন্তর্জাতিক ফুটবলে প্রথম শিরোপা জয়ের আবেগ সেদিন লুকোতে পারেননি মেসি। পুরো টুর্নামেন্টে দুর্দান্ত খেলেছেন আর্জেন্টাইন এই ফরোয়ার্ড। ৭ ম্যাচে করেন ৪ গোল ও ৫ গোলে অ্যাসিস্ট করেছেন তিনি। এছাড়া টুর্নামেন্ট জুড়ে আর্জেন্টিনার গোলপোস্ট অতন্দ্র প্রহরীর মতো সামলেছেন এমিলিয়ানো মার্তিনেজ। পেনাল্টি শ্যুটআউট, মূল ম্যাচ-প্রতিপক্ষের অনেক নিশ্চিত গোল থেকে আর্জেন্টিনাকে বাঁচিয়েছেন মার্তিনেজ।
কোপা আমেরিকা জয়ের ধারাবাহিকতা আর্জেন্টিনা ২০২২ সালেও। ওয়েম্বলিতে ফিনালিসিমায় ইতালিকে ৩-০ গোলে হারায় আকাশী-নীলরা। একটি করে গোল করেন লাওতারো মার্তিনেজ, দি মারিয়া ও পাওলো দিবালা। আর টানা ৩৬ ম্যাচ অপরাজিত থেকে কাতার বিশ্বকাপে যায় আলবিসেলেস্তেরা। সৌদি আরবের বিপক্ষে লুসাইলে মেসির গোলে প্রথমে এগিয়েও গিয়েছিল আর্জেন্টিনা। তবে এগিয়ে থেকেও ২-১ গোলে হেরে যায় আর্জেন্টাইনরা। বিশ্বকাপে আকাশী-নীলদের হার বলতে শুধু এটাই। টানা জয়ে ফাইনালে চলে যায় লিওনেল স্কালোনির আর্জেন্টিনা। কোপার মতো বিশ্বকাপেও আর্জেন্টিনার দুর্ভেদ্য দেয়াল হিসেবে কাজ করেছেন এমিলিয়ানো মার্তিনেজ।
১৮ ডিসেম্বর, ২০২২- লুসাইলে ফাইনালে মুখোমুখি আর্জেন্টিনা-ফ্রান্স। ধ্রুপদী সেই ফাইনাল ড্র হয় ৩-৩ গোলে। ফাইনালে জোড়া গোল করেন মেসি। টাইব্রেকারে দুর্দান্ত গোলকিপিং করেন মার্তিনেজ। আর গঞ্জালো মন্তিয়েলের গোলে নিশ্চিত হয় আর্জেন্টিনার তৃতীয় বিশ্বকাপ। ৩৬ বছর পর বিশ্বকাপ জয়ের আনন্দে ভাসে আর্জেন্টিনা দল। কোপা, ফিনালিসিমার পর বিশ্বকাপ-আন্তর্জাতিক ফুটবলে তিনটি শিরোপা জেতেন মেসি। গোল্ডেন বলের পুরস্কার পেয়েছেন আর্জেন্টাইন এই ফরোয়ার্ড। আর গোল্ডেন গ্লাভস জিতেছেন মার্তিনেজ।
২০২২ বিশ্বকাপে দারুণ ছন্দে ছিলেন মেসি। ৭ ম্যাচে করেছেন ৭ গোল, অ্যাসিস্ট করেছেন ৩ গোলে। কাতার বিশ্বকাপে গড়েছেন একের পর এক রেকর্ড। ১৩ গোল করে আর্জেন্টাইনদের মধ্যে বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ গোলের রেকর্ড মেসির। এক বিশ্বকাপে গ্রুপ পর্ব, শেষ ষোলো, কোয়ার্টার ফাইনাল, সেমিফাইনাল, ফাইনালে গোল করা একমাত্র ফুটবলার হিসেবে এই রেকর্ড গড়েছেন তিনি। একমাত্র ফুটবলার হিসেবে দুই বিশ্বকাপে জেতেন গোল্ডেন বল। বিশ্বকাপের পর এই বছর ফিফা দ্য বেস্ট, লরিয়াস পুরস্কার জিতেছেন আর্জেন্টিনার বিশ্বজয়ী এই ফুটবলার।
আর্জেন্টিনা ফুটবল দলের কাছে শিরোপা ছিল ‘অমাবশ্যার চাঁদের’ মতো। শিরোপার আশায় চাতক পাখির মতো অপেক্ষায় থাকতেন আর্জেন্টাইন সমর্থকেরা। ফাইনালে গিয়ে পরাজয়ের ঘটনাও ঘটছিল আলবিসেলেস্তেদের সঙ্গে। শিরোপার জন্য খাঁ খাঁ করছিল আর্জেন্টিনার শোকেস।
অবশেষে ২০২১ এর ১১ জুলাই এল সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। মারাকানায় কোপা আমেরিকার ফাইনালে আর্জেন্টিনার প্রতিপক্ষ ব্রাজিল। আনহেল দি মারিয়ার দুর্দান্ত গোলে ২২ মিনিটেই ১-০ গোলে এগিয়ে যায় আর্জেন্টিনা। এই ১-০ গোলের জয়ে কোপা আমেরিকা চ্যাম্পিয়ন হয় আর্জেন্টিনা। রেফারির শেষ বাঁশি বাজার সঙ্গে সঙ্গে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়ে পুরো আর্জেন্টাইন ডাগআউট। ২৮ বছর পর শিরোপা এসেছে আকাশী-নীলদের শোকেসে। একই সঙ্গে আর্জেন্টিনার জার্সিতে প্রথম শিরোপা জেতেন লিওনেল মেসি। আন্তর্জাতিক ফুটবলে প্রথম শিরোপা জয়ের আবেগ সেদিন লুকোতে পারেননি মেসি। পুরো টুর্নামেন্টে দুর্দান্ত খেলেছেন আর্জেন্টাইন এই ফরোয়ার্ড। ৭ ম্যাচে করেন ৪ গোল ও ৫ গোলে অ্যাসিস্ট করেছেন তিনি। এছাড়া টুর্নামেন্ট জুড়ে আর্জেন্টিনার গোলপোস্ট অতন্দ্র প্রহরীর মতো সামলেছেন এমিলিয়ানো মার্তিনেজ। পেনাল্টি শ্যুটআউট, মূল ম্যাচ-প্রতিপক্ষের অনেক নিশ্চিত গোল থেকে আর্জেন্টিনাকে বাঁচিয়েছেন মার্তিনেজ।
কোপা আমেরিকা জয়ের ধারাবাহিকতা আর্জেন্টিনা ২০২২ সালেও। ওয়েম্বলিতে ফিনালিসিমায় ইতালিকে ৩-০ গোলে হারায় আকাশী-নীলরা। একটি করে গোল করেন লাওতারো মার্তিনেজ, দি মারিয়া ও পাওলো দিবালা। আর টানা ৩৬ ম্যাচ অপরাজিত থেকে কাতার বিশ্বকাপে যায় আলবিসেলেস্তেরা। সৌদি আরবের বিপক্ষে লুসাইলে মেসির গোলে প্রথমে এগিয়েও গিয়েছিল আর্জেন্টিনা। তবে এগিয়ে থেকেও ২-১ গোলে হেরে যায় আর্জেন্টাইনরা। বিশ্বকাপে আকাশী-নীলদের হার বলতে শুধু এটাই। টানা জয়ে ফাইনালে চলে যায় লিওনেল স্কালোনির আর্জেন্টিনা। কোপার মতো বিশ্বকাপেও আর্জেন্টিনার দুর্ভেদ্য দেয়াল হিসেবে কাজ করেছেন এমিলিয়ানো মার্তিনেজ।
১৮ ডিসেম্বর, ২০২২- লুসাইলে ফাইনালে মুখোমুখি আর্জেন্টিনা-ফ্রান্স। ধ্রুপদী সেই ফাইনাল ড্র হয় ৩-৩ গোলে। ফাইনালে জোড়া গোল করেন মেসি। টাইব্রেকারে দুর্দান্ত গোলকিপিং করেন মার্তিনেজ। আর গঞ্জালো মন্তিয়েলের গোলে নিশ্চিত হয় আর্জেন্টিনার তৃতীয় বিশ্বকাপ। ৩৬ বছর পর বিশ্বকাপ জয়ের আনন্দে ভাসে আর্জেন্টিনা দল। কোপা, ফিনালিসিমার পর বিশ্বকাপ-আন্তর্জাতিক ফুটবলে তিনটি শিরোপা জেতেন মেসি। গোল্ডেন বলের পুরস্কার পেয়েছেন আর্জেন্টাইন এই ফরোয়ার্ড। আর গোল্ডেন গ্লাভস জিতেছেন মার্তিনেজ।
২০২২ বিশ্বকাপে দারুণ ছন্দে ছিলেন মেসি। ৭ ম্যাচে করেছেন ৭ গোল, অ্যাসিস্ট করেছেন ৩ গোলে। কাতার বিশ্বকাপে গড়েছেন একের পর এক রেকর্ড। ১৩ গোল করে আর্জেন্টাইনদের মধ্যে বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ গোলের রেকর্ড মেসির। এক বিশ্বকাপে গ্রুপ পর্ব, শেষ ষোলো, কোয়ার্টার ফাইনাল, সেমিফাইনাল, ফাইনালে গোল করা একমাত্র ফুটবলার হিসেবে এই রেকর্ড গড়েছেন তিনি। একমাত্র ফুটবলার হিসেবে দুই বিশ্বকাপে জেতেন গোল্ডেন বল। বিশ্বকাপের পর এই বছর ফিফা দ্য বেস্ট, লরিয়াস পুরস্কার জিতেছেন আর্জেন্টিনার বিশ্বজয়ী এই ফুটবলার।
জেনারো গাত্তুসো যে ইতালির জাতীয় ফুটবল দলের নতুন কোচ হবেন, তা আগেই জানিয়ে দিয়েছিলেন জাতীয় দলে তাঁরই একসময়ের সতীর্থ জিয়ানলুইজি বুফন। আজ ইতালিয়ান ফুটবল ফেডারেশনই নতুন কোচ হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়ে দিয়েছেন গাত্তুসোর নাম। ৪৭ বছর বয়সী গাত্তুসো ২০০৬ সালের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ইতালি দলের সদস্য ছিলেন। জাতীয় দল
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা মানে ক্রিকেটের আরেক দ্বৈরথ। আইসিসি ইভেন্ট, দ্বিপক্ষীয় সিরিজ সবখানেই দেখা যায় দুই দলের মধ্যকার কোনো না কোনো আলোচিত ঘটনা। যার মধ্যে অ্যাঞ্জেলো মাথুসের বিরল ‘টাইমড আউটের’ ঘটনাও একটি। যে ঘটনা নিয়ে এখনো হয় আলোচনা। আগামী পরশু থেকে ২০২৫-২৭ টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ চক্র শুরু হচ্ছে। তবে সেটি
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টেস্টের জন্য দল ঘোষণা করেছে শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট বোর্ড (এসএলসি)। ১৮ সদস্যের দলে আছে ব্যাপক চমক। তবে দলে বোলিং আক্রমণে স্পিনারদের আধিক্যই বেশি। স্পষ্টই স্পিনে বাংলাদেশের পরীক্ষা নিতে চায় স্বাগতিকেরা। গলের কন্ডিশন বিবেচনায় ঘূর্ণি ক্ষেত্রই হওয়ার কথা। তবে সাম্প্রতিক ভারী বৃ
৬ ঘণ্টা আগেদারুণ ছন্দে থাকা অবস্থায় শত্রু চোটের শিকার হন ইবাদত হোসেন। অস্ত্রোপচার, তারপর লম্বা সময়ের পুনর্বাসনপ্রক্রিয়ার পর আবারও মাঠে ফেরা। তবে ২০২৩ সালের ৮ জুলাই আফগানিস্তানের বিপক্ষে ওয়ানডে ম্যাচটি জাতীয় দলের হয়ে সবশেষ মাঠে নামা। নিজেকে প্রস্তুত করে প্রায় দুই বছর পর আবারও বাংলাদেশ দলের হয়ে মাঠে নামার অপেক্
৭ ঘণ্টা আগে