বোরহান জাবেদ
২০১৬ বিপিএলে খুলনা টাইটানসের হয়ে বিপিএল খেলতে এসে প্রথমবার ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটের সঙ্গে পরিচিত হন বেনি হাওয়েল। এবারের বঙ্গবন্ধু বিপিএলে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের হয়ে খেলছেন ফ্রান্সে জন্ম নেওয়া ইংলিশ অলরাউন্ডার। বাংলাদেশে এসে প্রথমবারের মতো আইপিএল খেলার সুখবর পেয়েছেন। গত পরশু আজকের পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বিপিএলের প্রতি কৃতজ্ঞতা ঝরেছে তাঁর কণ্ঠে। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন বোরহান জাবেদ
প্রশ্ন: প্রথমবার আইপিএলে সুযোগ পেয়েছেন। নিশ্চয়ই খুব আনন্দিত?
বেনি হাওয়েল: আনন্দিত তো বটেই, আইপিএল বিশ্বের সবচেয়ে বড় ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট টুর্নামেন্ট। অন্য রকম অনুভূতি কাজ করছে। নিলাম থেকে ডাক পাওয়ার পর চমকে গিয়েছিলাম। মনে হচ্ছে পরিশ্রম, পারফরম্যান্সের ধারাবাহিকতা অবশেষে প্রাপ্তি হিসেবে রূপ নিয়েছে। পাঞ্জাব কিংসের সঙ্গে যুক্ত হতে তর সইছে না।
প্রশ্ন: ব্যাটে-বলে অসাধারণ বিপিএল কাটছে সাকিব আল হাসানের। আইপিএল প্রসঙ্গ যেহেতু এলই, সাকিবের মতো একজনের দল না পাওয়াটা আপনাকে কতটা অবাক করেছে?
হাওয়েল: সাকিবের বিষয়ে আমি আসলে কিছু বলতে চাই না।
প্রশ্ন: সে না হয় না বললেন, বিপিএল নিয়ে তো কথা বলতে সমস্যা নেই। বিপিএল আপনার ক্যারিয়ারে বড় একটা অংশজুড়ে থাকবে। ২০১৬ সালে খুলনা টাইটানসের হয়ে প্রথমবার ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টে আপনার পদচারণ...
হাওয়েল: একদম তাই। ২০১৬ সালে খুলনা টাইটানসে খেলেছি। ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টে সেটা ছিল আমার প্রথম সুযোগ। একটা নতুন জগতে পা দিয়েছিলাম। তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ। সে বছর ইংল্যান্ডে টি-টোয়েন্টি ব্লাস্টে আমার যাত্রাটা দারুণ ছিল। তারপর বাংলাদেশে আসি। এ দেশের ক্রিকেট সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা তৈরি করি এবং দারুণ সব অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করি। এখানকার আতিথেয়তা আমাকে মুগ্ধ করেছে। সেবার মনে হয় টুর্নামেন্টের অর্ধেক খেলেছিলাম এবং খুবই ভালো করেছিলাম। এতটুকু পথ পাড়ি দিয়ে আজকের আমি হয়ে ওঠার পেছনে এটার (বিপিএল) ভূমিকা অনন্য।
প্রশ্ন: মূলত বোলিংটা আপনার শক্তির জায়গা। এবার বিপিএলে ব্যাটিং (১২ ম্যাচে ২০৭ রান) দিয়েও নজর কেড়েছেন, বিশেষ করে শুরুর ম্যাচগুলোতে উইকেটে এসেই দ্রুত রান তুলেছেন। সে অর্থে বোলিংটা (১২ ম্যাচে ৪ উইকেট) ভালো হয়নি।
হাওয়েল: হ্যাঁ, বোলিংই আমাকে চিনিয়েছে। এবার বিপিএলে ব্যাটিং ভালো হয়েছে। গত দুই বছর ব্যাটিং নিয়ে অনেক পরিশ্রম করেছি। রান করতে পারাটা সব সময় আত্মবিশ্বাসের জ্বালানি হিসেবে কাজ করে। এখানে ভালো করতে পেরে খুশি। তবু মনে করি বোলিং আমার মূল শক্তির জায়গা। সামনে যখনই সুযোগ আসবে, বোলিংয়ে ভালো করার লক্ষ্য থাকবে। আশা করি, সামনে দুটোতেই একসঙ্গে ভালো করতে পারব।
প্রশ্ন: শুনেছি জুলিয়ান উডের সঙ্গে পাওয়ার হিটিং নিয়ে কাজ করেছেন। তিনি এবারের বিপিএলে সিলেট সানরাইজার্সের পাওয়ার হিটিং কোচ হিসেবে এসেছেন। উডের সঙ্গে কাজ করেই কি আপনার পাওয়ার হিটিংয়ে উন্নতি হয়েছে?
হাওয়েল: জুলি (জুলিয়ান উড) আমার পাওয়ার হিটিংয়ের উন্নতিতে অনেক সহায়তা করেছেন। কোচ হিসেবে তিনি উদ্ভাবনী ক্ষমতার অধিকারী। তিনি ব্যাটারদের কাছ থেকে পাওয়ার হিটিংয়ের সর্বোচ্চ ব্যবহার ও শক্তির জায়গাটা বের করে আনতে পারেন। তাঁর সঙ্গে কাজ করে আমার পাওয়ার হিটিং সামর্থ্যের সর্বোচ্চ ব্যবহার আয়ত্ত করেছি, বিশেষ করে ড্রাইভের সময় আমার হেড পজিশন নিয়ে জুলি কাজ করেছেন।
প্রশ্ন: টুর্নামেন্টের শেষ দিকে হাই স্কোরিং ম্যাচ হচ্ছে। সব মিলিয়ে এবার বিপিএলের উইকেট কেমন মনে হচ্ছে?
হাওয়েল: এলিমিনেটর ম্যাচে খুলনা আমাদের দেওয়া ১৯০ রানের লক্ষ্য প্রায় তাড়া করে ফেলেছিল। দিন শেষে অবশ্য শেষ হাসিটা আমরাই হেসেছি। এখানকার উইকেট কিছুটা ধীরগতির। বেশির ভাগ উইকেটে স্পিনাররা বেশি সহায়তা পেয়ে থাকে। স্পিনারদের মানও ভালো। ওদের সামলানো একটু কঠিন। তবে এটা দারুণ চ্যালেঞ্জ। একজন ব্যাটারকে আরও দক্ষ করে তোলে।
প্রশ্ন: বিপিএলের শেষ ধাপে এসে বিদেশিরা দাপট দেখাচ্ছেন। এখানে স্থানীয় খেলোয়াড়েরা কোথায় পিছিয়ে আছেন বলে মনে হয়?
হাওয়েল: সত্যি বলতে, ওরা অনেক প্রতিভাবান। ব্যাপারটা অনেকটা মনস্তাত্ত্বিক। চাপ ঝেড়ে ওদের আরও ভয়ডরহীন ক্রিকেট খেলা উচিত। আমার কাছে মনে হয়, ওরা নিজের মধ্যে অনেক বেশি চাপ নিয়ে ফেলে, যেটা তাদের পিছিয়ে দেয়। এটা তাদের পারফরম্যান্সেও বিরূপ প্রভাব ফেলে। একটা জয় কিংবা হারের পর ভক্তরা অনেক বেশি আবেগতাড়িত হয়ে পড়ে। সেই চাপটা খেলোয়াড়দের নেওয়া উচিত না। মাথা থেকে চাপ সরিয়ে যদি স্বাভাবিক খেলা খেলতে পারে, শিগগিরই উন্নতি করবে।
প্রশ্ন: স্থানীয় ক্রিকেটারদের মধ্যে কে কে আপনাকে সবচেয়ে বেশি মুগ্ধ করেছেন?
হাওয়েল: ওদের স্কিল ও পেস বৈচিত্র্য সব সময় দুর্দান্ত। আমাদের দলের আফিফকে ভালো লেগেছে। মাথা ঠান্ডা রেখে অধিনায়কত্ব করতে পারে। সে বেশ দক্ষ ও ভয়ডরহীন মানসিকতার। দুই ফাস্ট বোলার মৃত্যুঞ্জয় ও শরীফুলও অসম্ভব প্রতিভাবান। ভবিষ্যতে তারা বাংলাদেশের ক্রিকেটকে আলোকিত করবে।
প্রশ্ন: গত অক্টোবরে ৩৪-এ পা দিয়েছেন। ক্যারিয়ারের সায়াহ্নে এসে প্রথমবার আইপিএলে সুযোগ পাওয়ার সুখবর পেয়েছেন। ইংল্যান্ডের হয়ে খেলার স্বপ্ন এখনো নিশ্চয়ই দেখেন?
হাওয়েল: সব সময় ইংল্যান্ডের হয়ে খেলার স্বপ্ন দেখি। এই স্বপ্নটা দেখা কখনোই বন্ধ হবে না।
২০১৬ বিপিএলে খুলনা টাইটানসের হয়ে বিপিএল খেলতে এসে প্রথমবার ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটের সঙ্গে পরিচিত হন বেনি হাওয়েল। এবারের বঙ্গবন্ধু বিপিএলে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের হয়ে খেলছেন ফ্রান্সে জন্ম নেওয়া ইংলিশ অলরাউন্ডার। বাংলাদেশে এসে প্রথমবারের মতো আইপিএল খেলার সুখবর পেয়েছেন। গত পরশু আজকের পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বিপিএলের প্রতি কৃতজ্ঞতা ঝরেছে তাঁর কণ্ঠে। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন বোরহান জাবেদ
প্রশ্ন: প্রথমবার আইপিএলে সুযোগ পেয়েছেন। নিশ্চয়ই খুব আনন্দিত?
বেনি হাওয়েল: আনন্দিত তো বটেই, আইপিএল বিশ্বের সবচেয়ে বড় ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট টুর্নামেন্ট। অন্য রকম অনুভূতি কাজ করছে। নিলাম থেকে ডাক পাওয়ার পর চমকে গিয়েছিলাম। মনে হচ্ছে পরিশ্রম, পারফরম্যান্সের ধারাবাহিকতা অবশেষে প্রাপ্তি হিসেবে রূপ নিয়েছে। পাঞ্জাব কিংসের সঙ্গে যুক্ত হতে তর সইছে না।
প্রশ্ন: ব্যাটে-বলে অসাধারণ বিপিএল কাটছে সাকিব আল হাসানের। আইপিএল প্রসঙ্গ যেহেতু এলই, সাকিবের মতো একজনের দল না পাওয়াটা আপনাকে কতটা অবাক করেছে?
হাওয়েল: সাকিবের বিষয়ে আমি আসলে কিছু বলতে চাই না।
প্রশ্ন: সে না হয় না বললেন, বিপিএল নিয়ে তো কথা বলতে সমস্যা নেই। বিপিএল আপনার ক্যারিয়ারে বড় একটা অংশজুড়ে থাকবে। ২০১৬ সালে খুলনা টাইটানসের হয়ে প্রথমবার ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টে আপনার পদচারণ...
হাওয়েল: একদম তাই। ২০১৬ সালে খুলনা টাইটানসে খেলেছি। ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টে সেটা ছিল আমার প্রথম সুযোগ। একটা নতুন জগতে পা দিয়েছিলাম। তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ। সে বছর ইংল্যান্ডে টি-টোয়েন্টি ব্লাস্টে আমার যাত্রাটা দারুণ ছিল। তারপর বাংলাদেশে আসি। এ দেশের ক্রিকেট সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা তৈরি করি এবং দারুণ সব অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করি। এখানকার আতিথেয়তা আমাকে মুগ্ধ করেছে। সেবার মনে হয় টুর্নামেন্টের অর্ধেক খেলেছিলাম এবং খুবই ভালো করেছিলাম। এতটুকু পথ পাড়ি দিয়ে আজকের আমি হয়ে ওঠার পেছনে এটার (বিপিএল) ভূমিকা অনন্য।
প্রশ্ন: মূলত বোলিংটা আপনার শক্তির জায়গা। এবার বিপিএলে ব্যাটিং (১২ ম্যাচে ২০৭ রান) দিয়েও নজর কেড়েছেন, বিশেষ করে শুরুর ম্যাচগুলোতে উইকেটে এসেই দ্রুত রান তুলেছেন। সে অর্থে বোলিংটা (১২ ম্যাচে ৪ উইকেট) ভালো হয়নি।
হাওয়েল: হ্যাঁ, বোলিংই আমাকে চিনিয়েছে। এবার বিপিএলে ব্যাটিং ভালো হয়েছে। গত দুই বছর ব্যাটিং নিয়ে অনেক পরিশ্রম করেছি। রান করতে পারাটা সব সময় আত্মবিশ্বাসের জ্বালানি হিসেবে কাজ করে। এখানে ভালো করতে পেরে খুশি। তবু মনে করি বোলিং আমার মূল শক্তির জায়গা। সামনে যখনই সুযোগ আসবে, বোলিংয়ে ভালো করার লক্ষ্য থাকবে। আশা করি, সামনে দুটোতেই একসঙ্গে ভালো করতে পারব।
প্রশ্ন: শুনেছি জুলিয়ান উডের সঙ্গে পাওয়ার হিটিং নিয়ে কাজ করেছেন। তিনি এবারের বিপিএলে সিলেট সানরাইজার্সের পাওয়ার হিটিং কোচ হিসেবে এসেছেন। উডের সঙ্গে কাজ করেই কি আপনার পাওয়ার হিটিংয়ে উন্নতি হয়েছে?
হাওয়েল: জুলি (জুলিয়ান উড) আমার পাওয়ার হিটিংয়ের উন্নতিতে অনেক সহায়তা করেছেন। কোচ হিসেবে তিনি উদ্ভাবনী ক্ষমতার অধিকারী। তিনি ব্যাটারদের কাছ থেকে পাওয়ার হিটিংয়ের সর্বোচ্চ ব্যবহার ও শক্তির জায়গাটা বের করে আনতে পারেন। তাঁর সঙ্গে কাজ করে আমার পাওয়ার হিটিং সামর্থ্যের সর্বোচ্চ ব্যবহার আয়ত্ত করেছি, বিশেষ করে ড্রাইভের সময় আমার হেড পজিশন নিয়ে জুলি কাজ করেছেন।
প্রশ্ন: টুর্নামেন্টের শেষ দিকে হাই স্কোরিং ম্যাচ হচ্ছে। সব মিলিয়ে এবার বিপিএলের উইকেট কেমন মনে হচ্ছে?
হাওয়েল: এলিমিনেটর ম্যাচে খুলনা আমাদের দেওয়া ১৯০ রানের লক্ষ্য প্রায় তাড়া করে ফেলেছিল। দিন শেষে অবশ্য শেষ হাসিটা আমরাই হেসেছি। এখানকার উইকেট কিছুটা ধীরগতির। বেশির ভাগ উইকেটে স্পিনাররা বেশি সহায়তা পেয়ে থাকে। স্পিনারদের মানও ভালো। ওদের সামলানো একটু কঠিন। তবে এটা দারুণ চ্যালেঞ্জ। একজন ব্যাটারকে আরও দক্ষ করে তোলে।
প্রশ্ন: বিপিএলের শেষ ধাপে এসে বিদেশিরা দাপট দেখাচ্ছেন। এখানে স্থানীয় খেলোয়াড়েরা কোথায় পিছিয়ে আছেন বলে মনে হয়?
হাওয়েল: সত্যি বলতে, ওরা অনেক প্রতিভাবান। ব্যাপারটা অনেকটা মনস্তাত্ত্বিক। চাপ ঝেড়ে ওদের আরও ভয়ডরহীন ক্রিকেট খেলা উচিত। আমার কাছে মনে হয়, ওরা নিজের মধ্যে অনেক বেশি চাপ নিয়ে ফেলে, যেটা তাদের পিছিয়ে দেয়। এটা তাদের পারফরম্যান্সেও বিরূপ প্রভাব ফেলে। একটা জয় কিংবা হারের পর ভক্তরা অনেক বেশি আবেগতাড়িত হয়ে পড়ে। সেই চাপটা খেলোয়াড়দের নেওয়া উচিত না। মাথা থেকে চাপ সরিয়ে যদি স্বাভাবিক খেলা খেলতে পারে, শিগগিরই উন্নতি করবে।
প্রশ্ন: স্থানীয় ক্রিকেটারদের মধ্যে কে কে আপনাকে সবচেয়ে বেশি মুগ্ধ করেছেন?
হাওয়েল: ওদের স্কিল ও পেস বৈচিত্র্য সব সময় দুর্দান্ত। আমাদের দলের আফিফকে ভালো লেগেছে। মাথা ঠান্ডা রেখে অধিনায়কত্ব করতে পারে। সে বেশ দক্ষ ও ভয়ডরহীন মানসিকতার। দুই ফাস্ট বোলার মৃত্যুঞ্জয় ও শরীফুলও অসম্ভব প্রতিভাবান। ভবিষ্যতে তারা বাংলাদেশের ক্রিকেটকে আলোকিত করবে।
প্রশ্ন: গত অক্টোবরে ৩৪-এ পা দিয়েছেন। ক্যারিয়ারের সায়াহ্নে এসে প্রথমবার আইপিএলে সুযোগ পাওয়ার সুখবর পেয়েছেন। ইংল্যান্ডের হয়ে খেলার স্বপ্ন এখনো নিশ্চয়ই দেখেন?
হাওয়েল: সব সময় ইংল্যান্ডের হয়ে খেলার স্বপ্ন দেখি। এই স্বপ্নটা দেখা কখনোই বন্ধ হবে না।
গাস অ্যাটকিনসন বোল্ড হতেই ভারতীয় ক্রিকেট দলের উদযাপন শুরু। ইংল্যান্ডের কফিনে শেষ পেরেক ঠুকে দেওয়া মোহাম্মদ সিরাজকে নিয়ে তখন প্রশংসার বাণী শোনাচ্ছেন ধারাভাষ্যকার মাইকেল আথারটন। লন্ডনের ওভালে গতকাল পঞ্চম দিনে ৬ রানের নাটকীয় জয়ে সিরিজ বাঁচিয়েছে ভারত।
১ ঘণ্টা আগেবয়স মাত্র ১৮ হলেও লামিনে ইয়ামাল তাঁর পায়ের জাদুতে মুগ্ধ করছেন ভক্ত-সমর্থকদের। অল্প বয়সেই গড়ে চলেছেন একের পর এক রেকর্ড। বার্সেলোনার ‘ওয়ান্ডারকিড’ নামে পরিচিত এই ফুটবলারকে নিয়ে বানানো হয়েছে একটি দেয়ালচিত্র। সেই দেয়ালচিত্র নষ্ট হতেও অবশ্য বেশি সময় লাগেনি।
২ ঘণ্টা আগেথ্রিলার মুভির গল্পকেও যেন ভারত-ইংল্যান্ড সিরিজের পঞ্চম টেস্ট। লন্ডনের ওভালে যে ম্যাচটা এক পর্যায়ে ইংল্যান্ডের দখলেই ছিল, সেখান থেকে নাটকীয়ভাবে ৬ রানের জয় পায় ভারত। ম্যাচ জয়ের পর সামাজিক মাধ্যমে চলছে ভারত বন্দনা।
২ ঘণ্টা আগে২০০ মিটার স্প্রিন্টে মৌসুমের সেরা টাইমিং করলেন নোয়া লাইলস। যুক্তরাষ্ট্রের ট্রায়ালে গতকাল এই ইভেন্টে ২৮ বছর বয়সী লাইলস সময় নিয়েছেন ১৯ দশমিক ৬৩ সেকেন্ড। আগামী মাসে টোকিওতে শুরু হতে যাওয়া বিশ্ব অ্যাথলেটিকস চ্যাম্পিয়নসশিপের আগে এই টাইমিংটা লাইলসের জন্য খুশি হওয়ার মতোই।
১৪ ঘণ্টা আগে