নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পাঁচ বছর পর ওয়ানডেতে সেঞ্চুরি করেছেন সৌম্য সরকার। নিজেকে ফিরে পাওয়ার ম্যাচে নেলসনে খেলেছেন ক্যারিয়ার-সেরা ১৬৯ রানের অসাধারণ এক ইনিংস। তাতেও অবশ্য বাংলাদেশ দল জেতেনি। দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ৭ উইকেটে হেরে সিরিজই খুইয়েছে সফরকারীরা।
তাই বেশ লম্বা সময় পর সেঞ্চুরি করলেও সৌম্যর আক্ষেপ দলের হারে, ‘আমি সেঞ্চুরিতে খুশি, কিন্তু দল হেরে যাওয়ায় খারাপ লাগছে। আমরা যদি জিততাম, সেঞ্চুরি আরও স্পেশাল হতো।’
সেক্সটন ওভালে কিউই পেসারদের তোপে ৪৪ রানেই ৩ উইকেট হারায় বাংলাদেশ দল। এনামুল হক বিজয় ২, নাজমুল হোসেন শান্ত ও লিটন দাস ফেরেন সমান ৬ রানে। ওপেনিংয়ে নেমে শেষ ওভার পর্যন্ত এক সৌম্য রইলেন দাঁড়িয়ে। সতীর্থের আসা-যাওয়ার মিছিলে রানের গতি সচল রাখেন এই বাঁহাতি ব্যাটার।
৮০ রানে বাংলাদেশ তাওহীদ হৃদয়ের (১২) উইকেটও হারায়। গুরুত্বপূর্ণ ৪টি উইকেট হারিয়ে ধুঁকছিল তখন অতিথিরা। মূলত পঞ্চম উইকেটে মুশফিকুর রহিমের সঙ্গে ৯১ রানের জুটিতে বিপর্যয় সামলে ওঠে তারা। এরপর মেহেদী হাসান মিরাজের সঙ্গে ফিফটি পেরোনো আরেকটি জুটির কল্যাণে ২৯১ রান তোলে বাংলাদেশ।
শেষ পর্যন্ত ১ বল আগেই অলআউট হয় বাংলাদেশ। সৌম্য ফেরেন ৫০তম ওভারের প্রথম বলে। উইলিয়াম ও’রোয়ার্কের বলে আউট হওয়ার আগে ১৫১ বলে ১৬৯ রানে থামে তাঁর অসাধারণ ইনিংস। মেরেছেন ২২টি চার ও ২টি ছক্কার বাউন্ডারি।
সৌম্যর মতে, পাওয়ার প্লেতে ৩ উইকেট না হারালে ম্যাচের ফল ভিন্নও হতে পারত। ম্যাচ-সেরা হয়ে এই ওপেনার বললেন, ‘পাওয়ার প্লেতে ৩ উইকেট না হারালে হয়তো ম্যাচের ফল ভিন্ন হতেও পারত। মাঝে আমরা দুটি জুটি পেয়েছিলাম, কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তে উইকেট হারিয়েছি। যদি তা না হতো, তাহলে আমরা ভালো স্কোর পেতাম।’
নিজের ইনিংস আর দিনের প্রিয় শট নিয়ে সৌম্য বললেন, ‘আমরা নেটে কঠিন অনুশীলন করছি। অনেক দিন পর দলে আসছি। খুব বেশি ভাবছি না, শুধু বল দেখছি আর নিজের খেলাটা খেলার চেষ্টা করছি। (দিনের প্রিয় শট) আমার মনে হয় মিড-উইকেটের ওপর দিয়ে পুল শটটা হবে।’
পাঁচ বছর পর ওয়ানডেতে সেঞ্চুরি করেছেন সৌম্য সরকার। নিজেকে ফিরে পাওয়ার ম্যাচে নেলসনে খেলেছেন ক্যারিয়ার-সেরা ১৬৯ রানের অসাধারণ এক ইনিংস। তাতেও অবশ্য বাংলাদেশ দল জেতেনি। দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ৭ উইকেটে হেরে সিরিজই খুইয়েছে সফরকারীরা।
তাই বেশ লম্বা সময় পর সেঞ্চুরি করলেও সৌম্যর আক্ষেপ দলের হারে, ‘আমি সেঞ্চুরিতে খুশি, কিন্তু দল হেরে যাওয়ায় খারাপ লাগছে। আমরা যদি জিততাম, সেঞ্চুরি আরও স্পেশাল হতো।’
সেক্সটন ওভালে কিউই পেসারদের তোপে ৪৪ রানেই ৩ উইকেট হারায় বাংলাদেশ দল। এনামুল হক বিজয় ২, নাজমুল হোসেন শান্ত ও লিটন দাস ফেরেন সমান ৬ রানে। ওপেনিংয়ে নেমে শেষ ওভার পর্যন্ত এক সৌম্য রইলেন দাঁড়িয়ে। সতীর্থের আসা-যাওয়ার মিছিলে রানের গতি সচল রাখেন এই বাঁহাতি ব্যাটার।
৮০ রানে বাংলাদেশ তাওহীদ হৃদয়ের (১২) উইকেটও হারায়। গুরুত্বপূর্ণ ৪টি উইকেট হারিয়ে ধুঁকছিল তখন অতিথিরা। মূলত পঞ্চম উইকেটে মুশফিকুর রহিমের সঙ্গে ৯১ রানের জুটিতে বিপর্যয় সামলে ওঠে তারা। এরপর মেহেদী হাসান মিরাজের সঙ্গে ফিফটি পেরোনো আরেকটি জুটির কল্যাণে ২৯১ রান তোলে বাংলাদেশ।
শেষ পর্যন্ত ১ বল আগেই অলআউট হয় বাংলাদেশ। সৌম্য ফেরেন ৫০তম ওভারের প্রথম বলে। উইলিয়াম ও’রোয়ার্কের বলে আউট হওয়ার আগে ১৫১ বলে ১৬৯ রানে থামে তাঁর অসাধারণ ইনিংস। মেরেছেন ২২টি চার ও ২টি ছক্কার বাউন্ডারি।
সৌম্যর মতে, পাওয়ার প্লেতে ৩ উইকেট না হারালে ম্যাচের ফল ভিন্নও হতে পারত। ম্যাচ-সেরা হয়ে এই ওপেনার বললেন, ‘পাওয়ার প্লেতে ৩ উইকেট না হারালে হয়তো ম্যাচের ফল ভিন্ন হতেও পারত। মাঝে আমরা দুটি জুটি পেয়েছিলাম, কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তে উইকেট হারিয়েছি। যদি তা না হতো, তাহলে আমরা ভালো স্কোর পেতাম।’
নিজের ইনিংস আর দিনের প্রিয় শট নিয়ে সৌম্য বললেন, ‘আমরা নেটে কঠিন অনুশীলন করছি। অনেক দিন পর দলে আসছি। খুব বেশি ভাবছি না, শুধু বল দেখছি আর নিজের খেলাটা খেলার চেষ্টা করছি। (দিনের প্রিয় শট) আমার মনে হয় মিড-উইকেটের ওপর দিয়ে পুল শটটা হবে।’
আত্মবিশ্বাস নাকি জেদ—কোনটি বেশি কাজ করছিল মোসাম্মত সাগরিকার। জেদকে এগিয়ে রাখলে মন্দ হবে না। কারণ, নেপালের বিপক্ষেই লাল কার্ড দেখে তিন ম্যাচ মাঠের বাইরে থাকতে হয়েছে তাঁকে। ফেরার ম্যাচেও প্রতিপক্ষ নেপাল। প্রতিশোধের মঞ্চে নেপালকে একাই গুঁড়িয়ে দিলেন সাগরিকা। হ্যাটট্রিকসহ ৪ গোল করে বাংলাদেশকে ভাসালেন শি
২৮ মিনিট আগেসমীকরণটা সহজ—ড্র করলেই মিলবে শিরোপা। শুধু ড্র নয়, বাংলাদেশ হাঁটছে জয়ের পথে। অনূর্ধ্ব-২০ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে শেষ ম্যাচটি হয়ে দাঁড়িয়েছে অলিখিত ফাইনাল। বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় প্রথমার্ধ শেষে নেপালের বিপক্ষে ১-০ গোলে এগিয়ে আছে বাংলাদেশ।
২ ঘণ্টা আগেস্টেডিয়ামে বাইরের খাবার ও পানীয় নিয়ে ঢোকার ব্যাপারে দীর্ঘদিন নিষিদ্ধ থাকলেও বাংলাদেশ-পাকিস্তান সিরিজের জন্য সেটা তুলে নিয়েছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল—দর্শক চাইলে হালকা খাবার ও পানীয় সঙ্গে করে আনতে পারবেন। তবে গতকাল প্রথম টি-টোয়েন্টির পরই সিদ্ধান্ত বদলে ফেলে বোর্ড।
৪ ঘণ্টা আগেওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপ অব লিজেন্ডসের (ডব্লিউসিএল) ভারত-পাকিস্তান ম্যাচটা আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের না হলেও ভক্ত-সমর্থকদের আগ্রহ ছিল বেশি। কারণ, দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী যখন কালেভদ্রে মুখোমুখি হয়, তখন তাদের ম্যাচ মানেই ভিন্ন আবহ। কিন্তু এবার শেষ মুহূর্তে পানি ঢেলে দিয়েছে ভারত চ্যাম্পিয়নস।
৫ ঘণ্টা আগে