পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে ২-০ ব্যবধানে পিছিয়ে ছিল নিউজিল্যান্ড। সেখান থেকে পাকিস্তানের বিপক্ষে শেষ তিন ম্যাচের দুটিতে জিতে ২-২ ব্যবধানে সিরিজ সমতা করেছে কিউইরা। মার্ক চ্যাপম্যানের সৌজন্যেই এই ফল করতে পারে সফরকারীরা।
গতকাল রাওয়ালপিন্ডিতে দুর্দান্ত এক সেঞ্চুরি করে নিউজিল্যান্ডকে ম্যাচ জিতিয়েছেন চ্যাপম্যান। টি-টোয়েন্টির অভিষেক সেঞ্চুরিতে ম্যাচ-সেরার সঙ্গে সিরিজ-সেরাও হয়েছেন তিনি। পরে আরও বড় সংবাদ পেয়েছেন এই অলরাউন্ডার। সিরিজের দুর্দান্ত নৈপুণ্যের জন্য কিউইদের ওয়ানডে সিরিজেও ডাক পেয়েছেন তিনি।
টি-টোয়েন্টির মতোই পাঁচ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে চ্যাপম্যানকে দলে রাখার বিষয়ে কিউইদের কোচ গ্যারি স্টিড বলেছেন, ‘বিশ্বের অন্যতম সেরা টি-টোয়েন্টি বোলিং আক্রমণের বিপক্ষে মার্ক যেভাবে খেলেছে তা দুর্দান্ত। পঞ্চম ও সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে তার ম্যাচ-জয়ী ব্যাটিং বিশেষ কিছু এবং ওয়ানডে দলে এমন অবিশ্বাস্য ফর্মে থাকা কাউকে যোগ করতে পেরে আমরা খুশি।’
চ্যাপম্যান এমন এক সময় ব্যাটিংয়ে নেমেছিলেন, যখন ম্যাচ থেকে অনেকটা ছিটকে গিয়েছিল নিউজিল্যান্ড। ১৯৪ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে ১০ ওভারে মাত্র ৭৩ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে ধুঁকছিল কিউইরা। সেখানে থেকে ৫৭ বলে ১০৪ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলে দলকে ম্যাচ জেতান তিন। ১১ চারের বিপরীতে ৪ ছক্কায় ইনিংসটি সাজান তিনি। তবে তাঁকে যোগ্য সঙ্গ দিয়েছেন ২৫ বলে ৪৫ রান করা অলরাউন্ডার জিমি নিশাম। এতে ৬ উইকেটের জয়ে ৫ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে ২-২ ব্যবধানে সমতা করে তাঁরা। চতুর্থটি বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত হয়।
অভিষেকে সেঞ্চুরির জন্য অবশ্য শাদাব খানকে একটা ধন্যবাদ দিতে পারেন চ্যাপম্যান। শাদাবের বদান্যতায় সেঞ্চুরিটি পেয়েছেন তিনি। ব্যক্তিগত ৬৭ রানের সময় তাঁর সহজ ক্যাচ ছাড়েন পাকিস্তানি অলরাউন্ডার। তাঁর ক্যাচ ছাড়ার মাশুল পরে পাকিস্তানকে দিতে হয়েছে। সিরিজে ৫ ম্যাচে ব্যাটিং করে ২৯০ রান করেছেন চ্যাপম্যান। এক সেঞ্চুরি বিপরীতে ২ ফিফটি করেছেন তিনি।
পরে সংবাদ সম্মেলনে ম্যাচ হারার জন্য শাদাবকেই দায়ী করেছেন বাবর আজমও। কেননা, তিনি যখন ক্যাচ ছেড়েছেন তখন ৩৮ বলে ৭০ রান দরকার ছিল নিউজিল্যান্ডের। অধিনায়ক বাবর বলেছেন, ‘অবশ্যই ওই ক্যাচ ছাড়ায় আমাদের ম্যাচ হারতে হয়েছে। অতীতে শাদাব দলের জন্য দুর্দান্ত পারফর্ম করেছে। একটা সিরিজে পারফরম্যান্স ভালো হয়নি বলে তাকে ভিন্ন দৃষ্টিতে দেখার কোনো কারণ নেই। আমরা তাকে সমর্থন করব এবং সে আবার ছন্দে ফিরে আসবে।’
পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে ২-০ ব্যবধানে পিছিয়ে ছিল নিউজিল্যান্ড। সেখান থেকে পাকিস্তানের বিপক্ষে শেষ তিন ম্যাচের দুটিতে জিতে ২-২ ব্যবধানে সিরিজ সমতা করেছে কিউইরা। মার্ক চ্যাপম্যানের সৌজন্যেই এই ফল করতে পারে সফরকারীরা।
গতকাল রাওয়ালপিন্ডিতে দুর্দান্ত এক সেঞ্চুরি করে নিউজিল্যান্ডকে ম্যাচ জিতিয়েছেন চ্যাপম্যান। টি-টোয়েন্টির অভিষেক সেঞ্চুরিতে ম্যাচ-সেরার সঙ্গে সিরিজ-সেরাও হয়েছেন তিনি। পরে আরও বড় সংবাদ পেয়েছেন এই অলরাউন্ডার। সিরিজের দুর্দান্ত নৈপুণ্যের জন্য কিউইদের ওয়ানডে সিরিজেও ডাক পেয়েছেন তিনি।
টি-টোয়েন্টির মতোই পাঁচ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে চ্যাপম্যানকে দলে রাখার বিষয়ে কিউইদের কোচ গ্যারি স্টিড বলেছেন, ‘বিশ্বের অন্যতম সেরা টি-টোয়েন্টি বোলিং আক্রমণের বিপক্ষে মার্ক যেভাবে খেলেছে তা দুর্দান্ত। পঞ্চম ও সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে তার ম্যাচ-জয়ী ব্যাটিং বিশেষ কিছু এবং ওয়ানডে দলে এমন অবিশ্বাস্য ফর্মে থাকা কাউকে যোগ করতে পেরে আমরা খুশি।’
চ্যাপম্যান এমন এক সময় ব্যাটিংয়ে নেমেছিলেন, যখন ম্যাচ থেকে অনেকটা ছিটকে গিয়েছিল নিউজিল্যান্ড। ১৯৪ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে ১০ ওভারে মাত্র ৭৩ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে ধুঁকছিল কিউইরা। সেখানে থেকে ৫৭ বলে ১০৪ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলে দলকে ম্যাচ জেতান তিন। ১১ চারের বিপরীতে ৪ ছক্কায় ইনিংসটি সাজান তিনি। তবে তাঁকে যোগ্য সঙ্গ দিয়েছেন ২৫ বলে ৪৫ রান করা অলরাউন্ডার জিমি নিশাম। এতে ৬ উইকেটের জয়ে ৫ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে ২-২ ব্যবধানে সমতা করে তাঁরা। চতুর্থটি বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত হয়।
অভিষেকে সেঞ্চুরির জন্য অবশ্য শাদাব খানকে একটা ধন্যবাদ দিতে পারেন চ্যাপম্যান। শাদাবের বদান্যতায় সেঞ্চুরিটি পেয়েছেন তিনি। ব্যক্তিগত ৬৭ রানের সময় তাঁর সহজ ক্যাচ ছাড়েন পাকিস্তানি অলরাউন্ডার। তাঁর ক্যাচ ছাড়ার মাশুল পরে পাকিস্তানকে দিতে হয়েছে। সিরিজে ৫ ম্যাচে ব্যাটিং করে ২৯০ রান করেছেন চ্যাপম্যান। এক সেঞ্চুরি বিপরীতে ২ ফিফটি করেছেন তিনি।
পরে সংবাদ সম্মেলনে ম্যাচ হারার জন্য শাদাবকেই দায়ী করেছেন বাবর আজমও। কেননা, তিনি যখন ক্যাচ ছেড়েছেন তখন ৩৮ বলে ৭০ রান দরকার ছিল নিউজিল্যান্ডের। অধিনায়ক বাবর বলেছেন, ‘অবশ্যই ওই ক্যাচ ছাড়ায় আমাদের ম্যাচ হারতে হয়েছে। অতীতে শাদাব দলের জন্য দুর্দান্ত পারফর্ম করেছে। একটা সিরিজে পারফরম্যান্স ভালো হয়নি বলে তাকে ভিন্ন দৃষ্টিতে দেখার কোনো কারণ নেই। আমরা তাকে সমর্থন করব এবং সে আবার ছন্দে ফিরে আসবে।’
ক্রিকেটে জিম্বাবুয়ে পার করছে দুঃসময়। কিন্তু প্রতিপক্ষ বাংলাদেশ হলে তারাও যেন হালে পানি পায়। সিলেট টেস্টে প্রথম দুই দিনই দাপট দেখিয়েছে জিম্বাবুয়ে। প্রথম ইনিংসে লিড নেয় তারা ৮২ রানের। দ্বিতীয় দিন শেষে ৫৭ রানে ১ উইকেট বাংলাদেশের।
৪ ঘণ্টা আগেসিলেট টেস্টে দ্বিতীয় দিন শেষে কিছুটা স্বস্তি বাংলাদেশ শিবিরে। যদিও এখনো পিছিয়ে আছে ২৫ রানে। ৮২ রানের লিড মাথায় নিয়ে দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুতেই মাত্র ১৩ রানে কাটা পড়েছেন ওপেনার সাদমান ইসলাম। তবে দিন শেষে মাহমুদুল হাসান জয় ও মুমিনুল হকের ব্যাটে অপরাজিত ৪৪ রানের জুটিতে স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ দল।
৫ ঘণ্টা আগেটেস্টে প্রথম দিনটা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। সিলেট টেস্টে প্রথম দিনটাই ভালো যায়নি বাংলাদেশের। ফলে আজ দ্বিতীয় দিনও তারা শেষ করেছে পিছিয়ে থেকে। তবে মেহেদী হাসান মিরাজের দুর্দান্ত ঘূর্ণি জাদু ও শেষ বিকেলে মাহমুদুল হাসান জয়-মুমিনুল হকের ব্যাটিংয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর আশা দেখছে স্বাগতিকেরা।
৬ ঘণ্টা আগেসিলেট টেস্টে দ্বিতীয় দিন শেষ বিকেলে ব্যাটিংয়ে নেমে ১ উইকেট হারিয়ে ৫৭ রান তুলেছে বাংলাদেশ। ২৫ রানে পিছিয়ে থেকে কাল আবারও ব্যাটিংয়ে নামবে স্বাগতিকেরা। মুমিনুল হক ১৫ ও মাহমুদুল হাসান জয় ২৮ রানে অপরাজিত আছেন। দ্বিতীয় ইনিংসেও ওপেনিং জুটি বড় হয়নি বাংলাদেশের। ইনিংসের চতুর্থ ওভারে দলীয় ১৩ রানে ফেরেন সাদমান
৭ ঘণ্টা আগে