নিউজিল্যান্ড ব্যাটিংয়ে নামলে গড়ে রানের পাহাড়। অন্যদিকে জিম্বাবুয়ের ইনিংস ধসে পড়ে তাসের ঘরের মতো। জিম্বাবুয়ে-নিউজিল্যান্ড দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজের সারসংক্ষেপ তো এটাই। বুলাওয়েতে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টেও কিউইদের আগুনে বোলিংয়ে স্রেফ উড়ে গেছে জিম্বাবুয়ে।
প্রথম ইনিংসে জিম্বাবুয়ের ১২৫ রানের বিপরীতে নিউজিল্যান্ডের লিড কত হলে যথেষ্ট ছিল? দুই টেস্টে পারফরম্যান্স বিবেচনায় ৩০০-৩৫০ তাড়া করে আবার নিউজিল্যান্ডকে লক্ষ্য ছুড়ে দেওয়া—নিশ্চয় সহজ হতো না জিম্বাবুয়ের জন্য। কিন্তু হাতে সময় থাকায় কিউই ব্যাটাররা রীতিমতো ছেলেখেলা শুরু করেছেন স্বাগতিক বোলারদের নিয়ে!
ক্রিকেটের কাঠামোগত পরিবর্তন করতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি) বেশি একটা সময় নেয় না। কোনো নিয়মে পরিবর্তন আনতে হলে সেই ব্যাপারে দেওয়া হয় প্রস্তাবনা। বর্তমানে আইসিসির প্রস্তাবিত দুই স্তরের টেস্ট নিয়ে চলছে অনেক আলাপ-আলোচনা। এই ব্যাপারে এখন বেশ চিন্তায় পড়ে গেছে ইংল্যান্ড।
চোট যেন এবারের জিম্বাবুয়ে সফরে নিউজিল্যান্ডের পিছুই ছাড়ছে না। টেস্ট সিরিজ শুরুর আগে পড়ে একের পর এক ক্রিকেটার বিভিন্ন রকম চোটে আক্রান্ত হয়ে ছিটকে যাচ্ছেন সিরিজ থেকে। এমনকি ম্যাচ শুরুর যখন ২৪ ঘণ্টাও বাকি থাকে না, সেই সময় ক্রিকেটার বাদ পড়ার দুঃসংবাদ পায় কিউইরা।