নিজস্ব প্রতিবেদক, দিল্লি থেকে
অধিনায়ক নন, কাল সংবাদ সম্মেলনে শ্রীলঙ্কা দলের প্রতিনিধি হয়ে সংবাদ সম্মেলনে এলেন অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস। ম্যাথুস সাকিব, বাংলাদেশ আর আম্পায়ারদের কড়া ভাষায় সমালোচনা করলেন! তাঁর সংবাদ সম্মেলনের গুরুত্বপূর্ণ অংশ থাকল এখানে—
প্রশ্ন: এভাবে আউট হয়ে কেমন লেগেছে?
অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস: আমি ভুল কিছু করিনি। ক্রিজে যেতে ও তৈরি হতে আমার দুই মিনিট ছিল। আমি সেটা নিয়েছে। এরপর সরঞ্জামের সমস্যা দেখা দেয়। জানি না তাদের কাণ্ডজ্ঞান কোথায় গেল। অবশ্যই এটা সাকিব ও বাংলাদেশের জন্য কলঙ্কজনক। আমার মনে হয়েছে এটা খুব বাজে ভুল। যদি আমি দেরি করি, দুই মিনিট শেষ করে ফেলি ক্রিজে যেতে, নিয়ম বলছে, দুই মিনিটের মধ্যে আপনাকে তৈরি হতে হবে। আমি সেখানে দুই মিনিটের আগে ৪০-৫০ সেকেন্ডের মধ্যে ছিলাম। এরপর হেলমেট ভেঙে যায়। আমার হাতে তখনো ৫ সেকেন্ড সময় ছিল। এটা খুবই কাণ্ডজ্ঞানহীনের অভাব। আমি মানকাডিং বা অবস্ট্রাক্টিং ফিল্ডিংয়ের কথা বলছি না। এটা জাস্ট পুওর কমনসেন্স। এটা সত্যিই অসম্মানজনক।
প্রশ্ন: আপনি বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের আচরণ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। আপনাদের আচরণ কেমন যে ম্যাচের পর প্রতিপক্ষের সঙ্গে হাত মেলালেন না?
ম্যাথুস: হ্যাঁ, আপনাকে যে সম্মান করবে, তাকেই সম্মান করা দরকার। খেলাটার প্রতিই তাদের সম্মান থাকা উচিত। আমরা সুন্দর এই খেলাটার শুভেচ্ছাদূত। এমনকি আম্পায়াররাও। আপনি যদি খেলাকে সম্মান না করেন, যদি নিজের কাণ্ডজ্ঞান কাজে না লাগান, কী আর বলতে পারি?
প্রশ্ন: সাকিব বললেন, তিনি আপনাকে অনূর্ধ্ব-১৯ থেকে চেনেন এবং এটা নিয়ে তার কোনো অনুশোচনাও নেই। আপনি কী বলবেন?
সাকিব: তার ও বাংলাদেশ দলের প্রতি অনেক সম্মান ছিল। তবে সেটা আজ (কাল) পর্যন্তই। হ্যাঁ, আমরা সবাই জিততে খেলি। যদি নিয়মের মধ্যে হয়, ভালো। কিন্তু আমি তো দুই মিনিটের মধ্যে সেখানে ছিলাম। আমাদের কাছে ভিডিও প্রমাণ আছে। আমরা শিগগির বিবৃতি দেব এটি নিয়ে। আমাদের কাছে ভিডিও ফুটেজ আছে। সবই ঠিক ছিল। আমি প্রমাণ ছাড়া কথা বলছি না। ক্যাচটা নেওয়ার পর থেকে আমার ক্রিজে ঢোকা—পুরো সময়ের ভিডিও আছে। কথা বলছি খেলোয়াড়ের নিরাপত্তা নিয়ে। আর আপনি আমার হেলমেট পরতে দেবেন না? এখানে আম্পায়ারের অনেক বড় কাজ ছিল। তাদের যাচাই-বাছাই করা দরকার ছিল। স্পিনারদের বোলিংয়ের সময় তাদের উইকেটকিপার পর্যন্ত হেলমেট পরেছে।
প্রশ্ন: সিদ্ধান্ত তো নিয়েছেন আম্পায়ার। আপনার কি মনে হয় তাঁরা ভুল সিদ্ধান্ত নিয়েছেন?
ম্যাথুস: আমার মতে, হ্যাঁ। কারণ, যদি আমি ভুল না করি, তাহলে এটা কার ভুল? আমি তো সময় নষ্ট করিনি। শুধুই সরাঞ্জামের সমস্যা ছিল। এটা একেবারেই কলঙ্কজনক।
প্রশ্ন: যেহেতু আম্পায়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, আপনার বিপক্ষে কি তাহলে কলঙ্কজনক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে?
ম্যাথুস: এটা আম্পায়ারের প্রতি অসম্মানের নয়, তাদের আরও দেখা উচিত ছিল। আমার মনে হয় না অন্য কোনো দল এটা করত। সাকিবের সুযোগ ছিল, সে জানত আমি সময় নষ্ট করিনি। কিন্তু সে অন্য পথে হাঁটল।
প্রশ্ন: চতুর্থ আম্পায়ার বলেছেন, আপনার হেলমেটের ইস্যু এসেছে দুই মিনিটের পর।
ম্যাথুস: এটা হাস্যকর। জানি না এটা কোন যুক্তি দিয়ে তিনি বলেছেন। এখন যদি তাঁকে এ বিষয়ে প্রশ্ন করেন, অন্য উত্তর পাবেন। কারণ, আমাদের কাছে সাক্ষ্য-প্রমাণ আছে।
অধিনায়ক নন, কাল সংবাদ সম্মেলনে শ্রীলঙ্কা দলের প্রতিনিধি হয়ে সংবাদ সম্মেলনে এলেন অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস। ম্যাথুস সাকিব, বাংলাদেশ আর আম্পায়ারদের কড়া ভাষায় সমালোচনা করলেন! তাঁর সংবাদ সম্মেলনের গুরুত্বপূর্ণ অংশ থাকল এখানে—
প্রশ্ন: এভাবে আউট হয়ে কেমন লেগেছে?
অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস: আমি ভুল কিছু করিনি। ক্রিজে যেতে ও তৈরি হতে আমার দুই মিনিট ছিল। আমি সেটা নিয়েছে। এরপর সরঞ্জামের সমস্যা দেখা দেয়। জানি না তাদের কাণ্ডজ্ঞান কোথায় গেল। অবশ্যই এটা সাকিব ও বাংলাদেশের জন্য কলঙ্কজনক। আমার মনে হয়েছে এটা খুব বাজে ভুল। যদি আমি দেরি করি, দুই মিনিট শেষ করে ফেলি ক্রিজে যেতে, নিয়ম বলছে, দুই মিনিটের মধ্যে আপনাকে তৈরি হতে হবে। আমি সেখানে দুই মিনিটের আগে ৪০-৫০ সেকেন্ডের মধ্যে ছিলাম। এরপর হেলমেট ভেঙে যায়। আমার হাতে তখনো ৫ সেকেন্ড সময় ছিল। এটা খুবই কাণ্ডজ্ঞানহীনের অভাব। আমি মানকাডিং বা অবস্ট্রাক্টিং ফিল্ডিংয়ের কথা বলছি না। এটা জাস্ট পুওর কমনসেন্স। এটা সত্যিই অসম্মানজনক।
প্রশ্ন: আপনি বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের আচরণ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। আপনাদের আচরণ কেমন যে ম্যাচের পর প্রতিপক্ষের সঙ্গে হাত মেলালেন না?
ম্যাথুস: হ্যাঁ, আপনাকে যে সম্মান করবে, তাকেই সম্মান করা দরকার। খেলাটার প্রতিই তাদের সম্মান থাকা উচিত। আমরা সুন্দর এই খেলাটার শুভেচ্ছাদূত। এমনকি আম্পায়াররাও। আপনি যদি খেলাকে সম্মান না করেন, যদি নিজের কাণ্ডজ্ঞান কাজে না লাগান, কী আর বলতে পারি?
প্রশ্ন: সাকিব বললেন, তিনি আপনাকে অনূর্ধ্ব-১৯ থেকে চেনেন এবং এটা নিয়ে তার কোনো অনুশোচনাও নেই। আপনি কী বলবেন?
সাকিব: তার ও বাংলাদেশ দলের প্রতি অনেক সম্মান ছিল। তবে সেটা আজ (কাল) পর্যন্তই। হ্যাঁ, আমরা সবাই জিততে খেলি। যদি নিয়মের মধ্যে হয়, ভালো। কিন্তু আমি তো দুই মিনিটের মধ্যে সেখানে ছিলাম। আমাদের কাছে ভিডিও প্রমাণ আছে। আমরা শিগগির বিবৃতি দেব এটি নিয়ে। আমাদের কাছে ভিডিও ফুটেজ আছে। সবই ঠিক ছিল। আমি প্রমাণ ছাড়া কথা বলছি না। ক্যাচটা নেওয়ার পর থেকে আমার ক্রিজে ঢোকা—পুরো সময়ের ভিডিও আছে। কথা বলছি খেলোয়াড়ের নিরাপত্তা নিয়ে। আর আপনি আমার হেলমেট পরতে দেবেন না? এখানে আম্পায়ারের অনেক বড় কাজ ছিল। তাদের যাচাই-বাছাই করা দরকার ছিল। স্পিনারদের বোলিংয়ের সময় তাদের উইকেটকিপার পর্যন্ত হেলমেট পরেছে।
প্রশ্ন: সিদ্ধান্ত তো নিয়েছেন আম্পায়ার। আপনার কি মনে হয় তাঁরা ভুল সিদ্ধান্ত নিয়েছেন?
ম্যাথুস: আমার মতে, হ্যাঁ। কারণ, যদি আমি ভুল না করি, তাহলে এটা কার ভুল? আমি তো সময় নষ্ট করিনি। শুধুই সরাঞ্জামের সমস্যা ছিল। এটা একেবারেই কলঙ্কজনক।
প্রশ্ন: যেহেতু আম্পায়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, আপনার বিপক্ষে কি তাহলে কলঙ্কজনক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে?
ম্যাথুস: এটা আম্পায়ারের প্রতি অসম্মানের নয়, তাদের আরও দেখা উচিত ছিল। আমার মনে হয় না অন্য কোনো দল এটা করত। সাকিবের সুযোগ ছিল, সে জানত আমি সময় নষ্ট করিনি। কিন্তু সে অন্য পথে হাঁটল।
প্রশ্ন: চতুর্থ আম্পায়ার বলেছেন, আপনার হেলমেটের ইস্যু এসেছে দুই মিনিটের পর।
ম্যাথুস: এটা হাস্যকর। জানি না এটা কোন যুক্তি দিয়ে তিনি বলেছেন। এখন যদি তাঁকে এ বিষয়ে প্রশ্ন করেন, অন্য উত্তর পাবেন। কারণ, আমাদের কাছে সাক্ষ্য-প্রমাণ আছে।
তৃতীয় দিন শেষে সিলেট টেস্ট বেশ জমেই উঠেছে। প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশকে ১৯১ রানে গুটিয়ে ২৭৩ রান করে ৮২ রানের লিড নিয়ে নিয়েছিল জিম্বাবুয়ে। তবে দ্বিতীয় ইনিংসে ঘুরে দাঁড়িয়ে ৪ উইকেটে ১৯৪ তুলে এরই মধ্যে ১১২ রানের লিড নিয়েছে বাংলাদেশ। হাতে এখনো ৬ উইকেট। একটা চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দেওয়ার সম্ভাবনা জাগিয়ে রেখেছে
৫ ঘণ্টা আগেঅতিরিক্ত সময়ের প্রথমার্ধ শেষ হওয়ার বাঁশি বাজালেন রেফারি। ১০ জনের দলে পরিণত হওয়া বসুন্ধরা কিংসের কোচ ভালেরিউ তিতাকে তখন বেশ উত্তপ্ত দেখা যায়। সে জন্য হলুদ কার্ডও হজম করতে হয় তাঁকে। তারপর রেফারি বাকি অংশের খেলা চালানোর সিদ্ধান্ত নেবেন বলেই মনে হচ্ছিল। কিন্তু দুই দলের সঙ্গে আলোচনা করে আলোকস্বল্পতার কার
৬ ঘণ্টা আগেটেস্টে টানা ১২ ইনিংসে ফিফটিতে পৌঁছাতে পারেননি মুশফিকুর রহিম। বাংলাদেশ দলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ এ ব্যাটারের শেষ ৪ টেস্ট ইনিংস এক অঙ্কের ঘরে। ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সংস্করণকে বিদায় বলা মুশফিকের ফোকাস শুধু এখন টেস্টে। তাঁর সিরিয়াসনেস ও প্রস্তুতি নিয়ে কোনো প্রশ্ন থাকে না। কিন্তু বেশ লম্বা সময় ছন্দহীন
৭ ঘণ্টা আগেকালবৈশাখীর পর শঙ্কা নিয়েই শুরু হয় দ্বিতীয়ার্ধের খেলা। ম্যাচ অতিরিক্ত সময়ে গেলে খেলা চালাতে পারবেন তো রেফারি। সেই শঙ্কাই সত্যি হলো শেষ পর্যন্ত। অতিরিক্ত সময়ের ১০৫ মিনিটের পর আলোকস্বল্পতার কারণে আর খেলা মাঠে গড়াতে পারেনি। স্থগিত ঘোষণা করা হয় ফেডারেশন কাপের ফাইনালে বসুন্ধরা কিংস ও আবাহনী লিমিটেডের
৮ ঘণ্টা আগে