পাঁচ মাসও নেই আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির। এই টুর্নামেন্ট খেলতে ভারতীয় ক্রিকেট দল পাকিস্তান সফর করবে কি না, এ ব্যাপারে এখনো পরিষ্কার কোনো বার্তা আসেনি। টুর্নামেন্ট যত নিকটে আসছে পরিস্থিতি যেন আরও উষ্ণ হচ্ছে।
বেশ লম্বা সময় ধরে ভারত-পাকিস্তানের দ্বিপক্ষীয় সিরিজ হয় না। সর্বশেষ ২০২৩ এশিয়া কাপ খেলতেও পাকিস্তানে রোহিত শর্মা-বিরাট কোহলিদের পাঠায়নি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই)। বিপরীতে গত বছর ওয়ানডে বিশ্বকাপে বাবর আজম-মোহাম্মদ রিজওয়ানদের ভারতে পাঠিয়েছিল পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)।
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ইস্যুতে ভারত অবশ্য কিছুটা বেকায়দায়। এশিয়া কাপের মতো চ্যাম্পিয়নস ট্রফিও হাইব্রিড মডেলের প্রস্তাব রাখলেও অন্য দলগুলো এ ব্যাপারে আপত্তি জানিয়েছে। ভারত বাদে বাকি সব দলই পাকিস্তানে খেলতে রাজি। কোনো দেশকে বাড়তি সুবিধা দেওয়া হলেও সেটি মানবে না অন্য দলগুলো।
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ইস্যুতে আজ কানপুরে কথা বলেছেন বিসিসিআই সহসভাপতি রাজিব শুক্লাও। এই পরিচালকও কোনো আভাস দিতে পারেননি। জানিয়েছেন, পাকিস্তানে খেলতে যাওয়ার ব্যাপারটি নির্ভর করছে ভারত সরকারের মতের ওপর।
শুক্লা সংবাদমাধ্যমে বলেছেন, ‘চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে ভারত পাকিস্তানে গিয়ে খেলবে কি না, সেটি এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি। পাকিস্তান-ভারত দুই দলই কে কাদের দেশে খেলবে—এসব সরকার পর্যায়ে সিদ্ধান্ত হয়। তাই আমারা অপেক্ষা করছি। সরকার যদি আমাদের খেলার জন্য সম্মতি দেয়, তবেই আমরা খেলব সেখানে।’
পাকিস্তান যাওয়ার সিদ্ধান্ত বিসিসিআই নেবে না, সেটা স্পষ্ট শুক্লার বক্তব্যে। ভারত সরকারের সবুজসংকেত পেলেই দল পাঠাবেন তাঁরা, ‘আমরা আমাদের অবস্থান পরিষ্কার রাখছি, আমাদের নিজেদের কোনো সিদ্ধান্ত নেই। আমরা দল পাঠাব কি না, এ সিদ্ধান্ত নেবে সরকার।’ পাকিস্তানে আগামী বছরের ১৯ ফেব্রুয়ারি শুরু হওয়ার কথা আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি।
পাঁচ মাসও নেই আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির। এই টুর্নামেন্ট খেলতে ভারতীয় ক্রিকেট দল পাকিস্তান সফর করবে কি না, এ ব্যাপারে এখনো পরিষ্কার কোনো বার্তা আসেনি। টুর্নামেন্ট যত নিকটে আসছে পরিস্থিতি যেন আরও উষ্ণ হচ্ছে।
বেশ লম্বা সময় ধরে ভারত-পাকিস্তানের দ্বিপক্ষীয় সিরিজ হয় না। সর্বশেষ ২০২৩ এশিয়া কাপ খেলতেও পাকিস্তানে রোহিত শর্মা-বিরাট কোহলিদের পাঠায়নি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই)। বিপরীতে গত বছর ওয়ানডে বিশ্বকাপে বাবর আজম-মোহাম্মদ রিজওয়ানদের ভারতে পাঠিয়েছিল পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)।
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ইস্যুতে ভারত অবশ্য কিছুটা বেকায়দায়। এশিয়া কাপের মতো চ্যাম্পিয়নস ট্রফিও হাইব্রিড মডেলের প্রস্তাব রাখলেও অন্য দলগুলো এ ব্যাপারে আপত্তি জানিয়েছে। ভারত বাদে বাকি সব দলই পাকিস্তানে খেলতে রাজি। কোনো দেশকে বাড়তি সুবিধা দেওয়া হলেও সেটি মানবে না অন্য দলগুলো।
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ইস্যুতে আজ কানপুরে কথা বলেছেন বিসিসিআই সহসভাপতি রাজিব শুক্লাও। এই পরিচালকও কোনো আভাস দিতে পারেননি। জানিয়েছেন, পাকিস্তানে খেলতে যাওয়ার ব্যাপারটি নির্ভর করছে ভারত সরকারের মতের ওপর।
শুক্লা সংবাদমাধ্যমে বলেছেন, ‘চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে ভারত পাকিস্তানে গিয়ে খেলবে কি না, সেটি এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি। পাকিস্তান-ভারত দুই দলই কে কাদের দেশে খেলবে—এসব সরকার পর্যায়ে সিদ্ধান্ত হয়। তাই আমারা অপেক্ষা করছি। সরকার যদি আমাদের খেলার জন্য সম্মতি দেয়, তবেই আমরা খেলব সেখানে।’
পাকিস্তান যাওয়ার সিদ্ধান্ত বিসিসিআই নেবে না, সেটা স্পষ্ট শুক্লার বক্তব্যে। ভারত সরকারের সবুজসংকেত পেলেই দল পাঠাবেন তাঁরা, ‘আমরা আমাদের অবস্থান পরিষ্কার রাখছি, আমাদের নিজেদের কোনো সিদ্ধান্ত নেই। আমরা দল পাঠাব কি না, এ সিদ্ধান্ত নেবে সরকার।’ পাকিস্তানে আগামী বছরের ১৯ ফেব্রুয়ারি শুরু হওয়ার কথা আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি।
২০০ মিটার স্প্রিন্টে মৌসুমের সেরা টাইমিং করলেন নোয়া লাইলস। যুক্তরাষ্ট্রের ট্রায়ালে গতকাল এই ইভেন্টে ২৮ বছর বয়সী লাইলস সময় নিয়েছেন ১৯ দশমিক ৬৩ সেকেন্ড। আগামী মাসে টোকিওতে শুরু হতে যাওয়া বিশ্ব অ্যাথলেটিকস চ্যাম্পিয়নসশিপের আগে এই টাইমিংটা লাইলসের জন্য খুশি হওয়ার মতোই।
৬ ঘণ্টা আগেআগস্টে ঢাকায় আসার কথা ছিল ভারতের। কিন্তু সিরিজটি এক বছর পিছিয়েছে দুই বোর্ড। এশিয়া কাপের আগে বিসিবি তাই ফাঁকা সময়টায় ক্রিকেটারদের বিশ্রামে রাখতে চায়নি। বড় দলগুলো ব্যস্ত থাকায় শেষ পর্যন্ত নেদারল্যান্ডসের দ্বারস্থ হতে হয় বিসিবিকে। তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ২৬ আগস্ট ঢাকায় আসছে ডাচরা।
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ক্রিকেটারদের সংগঠন ক্রিকেটার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (কোয়াব) নির্বাচন হবে আগামী ৪ সেপ্টেম্বর। আজ (শনিবার) বিকেলে বিসিবি কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত অ্যাডহক কমিটির বৈঠকে নির্বাচনের তারিখ নির্ধারণ করা হয়। কিন্তু এই নির্বাচনে তামিম ইকবাল কি কোনো প্রার্থী হবেন? বিশেষ করে তাঁর সভাপতি
৮ ঘণ্টা আগেসিঙ্গাপুর ম্যাচ ঘিরে কতই উন্মাদনা ছিল। কিন্তু সেসব বিষাদে পরিণত হয় ঘরের মাঠে বাংলাদেশের ২-১ গোলের হারে। প্রায় দুই মাস পেরোলেও সেই হারের রেশ এখনো কাটেনি। কোচ হাভিয়ের কাবরেরা প্রশ্নের মুখে পড়েছেন বারংবার। তাঁর কৌশল নিয়ে খোদ বাফুফের ভেতরেই চলছে সমালোচনা।
৮ ঘণ্টা আগে