জয় শব্দটি যেন সিলেট স্ট্রাইকার্সের অভিধান থেকে হারিয়েই গেছে। মিরপুর থেকে সিলেট—ভেন্যু বদলালেও ভাগ্য বদলাচ্ছে না ফ্র্যাঞ্চাইজিটির। সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আজ সিলেট স্ট্রাইকার্সকে ৪৯ রানে হারিয়েছে ফরচুন বরিশাল। টানা তিন ম্যাচ হারার পর অবশেষে স্বস্তির জয় পেল বরিশাল।
১৮৭ রানের লক্ষ্যে নেমে সিলেট শুরুটা করেছে ধীরেসুস্থে। প্রথম ২ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে মাশরাফি বিন মর্তুজার সিলেট করে ১৪ রান। তৃতীয় ওভারে বোলিংয়ে আসা মেহেদী হাসান মিরাজের ওপর চড়াও হয়ে খেলে সিলেট। ওভারের দ্বিতীয় বলে স্লগ সুইপে ব্যাকওয়ার্ড স্কয়ার লেগ দিয়ে ছক্কা মারেন সিলেটের ওপেনার শামসুর রহমান। একই ওভারের চতুর্থ বলে ডিপ মিড উইকেট দিয়ে স্লগ সুইপে চার মারেন নাজমুল হোসেন শান্ত। বেশি আক্রমণাত্মক হতে যাওয়া সিলেটের উদ্বোধনী জুটি ভেঙেছে এই ওভারেই। ওভারের পঞ্চম বলে শান্তকে বরিশালের উইকেটরক্ষক মুশফিকুর রহিমের ক্যাচে পরিণত করেন মিরাজ। ৭ বলে ২ চারে ৯ রান করেন শান্ত। সিলেটের স্কোর হয়ে যায় ২.৫ ওভারে ১ উইকেটে ২৫ রান।
উদ্বোধনী জুটি ভাঙার পর তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন জাকির হাসান। জাকিরের সঙ্গে শামসুরের দ্বিতীয় উইকেটের জুটিটা এগোচ্ছিল ধীরেসুস্থে। তাতে রান তোলার গতি কিছুটা ধীর হয়ে যায় সিলেটের। এরই মধ্যে আঘাত হানেন বরিশালের মোহাম্মদ ইমরান। ষষ্ঠ ওভারের পঞ্চম বলে ইমরানকে পুল করতে যান শামসুর। ঠিকঠাক সংযোগ না হওয়া বল আকাশে উড়লে মিড উইকেটে সহজে ক্যাচ ধরেন দুনিথ ভেল্লালাগে। এরপর চার নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমেও উইকেটে বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি মাশরাফি। ৩ বলে করেন ২ রান। তাঁকে (মাশরাফি) ফিরিয়েছেন খালেদ আহমেদ। দ্রুত ২ উইকেট হারালে সিলেটের স্কোর হয়ে যায় ৭ ওভারে ৩ উইকেটে ৫২ রান।
৩ উইকেট হারানোর পর ৫ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন বেনি হাওয়েল। হাওয়েলের সঙ্গে জাকিরের জুটিটা দারুণ জমে গিয়েছিল। চতুর্থ উইকেটে ৪২ বলে ৫৮ রানের জুটি গড়েন জাকির ও হাওয়েল। যতক্ষণ তাঁরা ছিলেন, সিলেটের আশা কিছুটা হলেও বেঁচে ছিল। জাকিরকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন ইমরান। ৩৪ বলে ৪ চার ও ২ ছক্কায় ৪৬ রান করেন জাকির। তাতে সিলেটের স্কোর হয়ে যায় ১৪ ওভারে ৪ উইকেটে ১১০ রান। এরপরই তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ে মাশরাফিদের ইনিংস। ২৭ রানে শেষ ৬ উইকেট হারিয়ে ১৭.৩ ওভারে ১৩৭ রানে অলআউট হয়ে যায় সিলেট। যার মধ্যে ১৮তম ওভারের তৃতীয় বলে রিচার্ড এনগারাভাকে বোল্ড করে সিলেটের ইনিংসের সমাপ্তি ঘটান ইমরান। বরিশালের বোলারদের মধ্যে সেরা বোলিং করেন ইমরান। ৩.৩ ওভারে ২৯ রানে ৪ উইকেট নেন তিনি। এবারের বিপিএলে এখনো পর্যন্ত জয় না পাওয়া একমাত্র দল সিলেট।
এর আগে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন সিলেট স্ট্রাইকার্স অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা। প্রথমে ব্যাটিংয়ের সুযোগ পেয়ে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ১৮৬ রান করে বরিশাল। ইনিংস সর্বোচ্চ ৬৬ রান করেন আহমেদ শেহজাদ। ওপেনার শেহজাদের চেয়ে এই ম্যাচে ঝোড়ো ব্যাটিং করেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। ২৪ বলে ৭ চার ও ২ ছক্কায় ৫১ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলে অপরাজিত ছিলেন তিনি। সিলেটের বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নিয়েছেন হাওয়েল। ৪ ওভার বোলিং করে খরচ করেন ২১ রান। ১টি করে উইকেট নিয়েছেন রিচার্ড এনগারাভা ও নাঈম হাসান।
জয় শব্দটি যেন সিলেট স্ট্রাইকার্সের অভিধান থেকে হারিয়েই গেছে। মিরপুর থেকে সিলেট—ভেন্যু বদলালেও ভাগ্য বদলাচ্ছে না ফ্র্যাঞ্চাইজিটির। সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আজ সিলেট স্ট্রাইকার্সকে ৪৯ রানে হারিয়েছে ফরচুন বরিশাল। টানা তিন ম্যাচ হারার পর অবশেষে স্বস্তির জয় পেল বরিশাল।
১৮৭ রানের লক্ষ্যে নেমে সিলেট শুরুটা করেছে ধীরেসুস্থে। প্রথম ২ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে মাশরাফি বিন মর্তুজার সিলেট করে ১৪ রান। তৃতীয় ওভারে বোলিংয়ে আসা মেহেদী হাসান মিরাজের ওপর চড়াও হয়ে খেলে সিলেট। ওভারের দ্বিতীয় বলে স্লগ সুইপে ব্যাকওয়ার্ড স্কয়ার লেগ দিয়ে ছক্কা মারেন সিলেটের ওপেনার শামসুর রহমান। একই ওভারের চতুর্থ বলে ডিপ মিড উইকেট দিয়ে স্লগ সুইপে চার মারেন নাজমুল হোসেন শান্ত। বেশি আক্রমণাত্মক হতে যাওয়া সিলেটের উদ্বোধনী জুটি ভেঙেছে এই ওভারেই। ওভারের পঞ্চম বলে শান্তকে বরিশালের উইকেটরক্ষক মুশফিকুর রহিমের ক্যাচে পরিণত করেন মিরাজ। ৭ বলে ২ চারে ৯ রান করেন শান্ত। সিলেটের স্কোর হয়ে যায় ২.৫ ওভারে ১ উইকেটে ২৫ রান।
উদ্বোধনী জুটি ভাঙার পর তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন জাকির হাসান। জাকিরের সঙ্গে শামসুরের দ্বিতীয় উইকেটের জুটিটা এগোচ্ছিল ধীরেসুস্থে। তাতে রান তোলার গতি কিছুটা ধীর হয়ে যায় সিলেটের। এরই মধ্যে আঘাত হানেন বরিশালের মোহাম্মদ ইমরান। ষষ্ঠ ওভারের পঞ্চম বলে ইমরানকে পুল করতে যান শামসুর। ঠিকঠাক সংযোগ না হওয়া বল আকাশে উড়লে মিড উইকেটে সহজে ক্যাচ ধরেন দুনিথ ভেল্লালাগে। এরপর চার নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমেও উইকেটে বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি মাশরাফি। ৩ বলে করেন ২ রান। তাঁকে (মাশরাফি) ফিরিয়েছেন খালেদ আহমেদ। দ্রুত ২ উইকেট হারালে সিলেটের স্কোর হয়ে যায় ৭ ওভারে ৩ উইকেটে ৫২ রান।
৩ উইকেট হারানোর পর ৫ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন বেনি হাওয়েল। হাওয়েলের সঙ্গে জাকিরের জুটিটা দারুণ জমে গিয়েছিল। চতুর্থ উইকেটে ৪২ বলে ৫৮ রানের জুটি গড়েন জাকির ও হাওয়েল। যতক্ষণ তাঁরা ছিলেন, সিলেটের আশা কিছুটা হলেও বেঁচে ছিল। জাকিরকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন ইমরান। ৩৪ বলে ৪ চার ও ২ ছক্কায় ৪৬ রান করেন জাকির। তাতে সিলেটের স্কোর হয়ে যায় ১৪ ওভারে ৪ উইকেটে ১১০ রান। এরপরই তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ে মাশরাফিদের ইনিংস। ২৭ রানে শেষ ৬ উইকেট হারিয়ে ১৭.৩ ওভারে ১৩৭ রানে অলআউট হয়ে যায় সিলেট। যার মধ্যে ১৮তম ওভারের তৃতীয় বলে রিচার্ড এনগারাভাকে বোল্ড করে সিলেটের ইনিংসের সমাপ্তি ঘটান ইমরান। বরিশালের বোলারদের মধ্যে সেরা বোলিং করেন ইমরান। ৩.৩ ওভারে ২৯ রানে ৪ উইকেট নেন তিনি। এবারের বিপিএলে এখনো পর্যন্ত জয় না পাওয়া একমাত্র দল সিলেট।
এর আগে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন সিলেট স্ট্রাইকার্স অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা। প্রথমে ব্যাটিংয়ের সুযোগ পেয়ে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ১৮৬ রান করে বরিশাল। ইনিংস সর্বোচ্চ ৬৬ রান করেন আহমেদ শেহজাদ। ওপেনার শেহজাদের চেয়ে এই ম্যাচে ঝোড়ো ব্যাটিং করেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। ২৪ বলে ৭ চার ও ২ ছক্কায় ৫১ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলে অপরাজিত ছিলেন তিনি। সিলেটের বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নিয়েছেন হাওয়েল। ৪ ওভার বোলিং করে খরচ করেন ২১ রান। ১টি করে উইকেট নিয়েছেন রিচার্ড এনগারাভা ও নাঈম হাসান।
২০০ মিটার স্প্রিন্টে মৌসুমের সেরা টাইমিং করলেন নোয়া লাইলস। যুক্তরাষ্ট্রের ট্রায়ালে গতকাল এই ইভেন্টে ২৮ বছর বয়সী লাইলস সময় নিয়েছেন ১৯ দশমিক ৬৩ সেকেন্ড। আগামী মাসে টোকিওতে শুরু হতে যাওয়া বিশ্ব অ্যাথলেটিকস চ্যাম্পিয়নসশিপের আগে এই টাইমিংটা লাইলসের জন্য খুশি হওয়ার মতোই।
১ ঘণ্টা আগেআগস্টে ঢাকায় আসার কথা ছিল ভারতের। কিন্তু সিরিজটি এক বছর পিছিয়েছে দুই বোর্ড। এশিয়া কাপের আগে বিসিবি তাই ফাঁকা সময়টায় ক্রিকেটারদের বিশ্রামে রাখতে চায়নি। বড় দলগুলো ব্যস্ত থাকায় শেষ পর্যন্ত নেদারল্যান্ডসের দ্বারস্থ হতে হয় বিসিবিকে। তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ২৬ আগস্ট ঢাকায় আসছে ডাচরা।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ক্রিকেটারদের সংগঠন ক্রিকেটার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (কোয়াব) নির্বাচন হবে আগামী ৪ সেপ্টেম্বর। আজ (শনিবার) বিকেলে বিসিবি কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত অ্যাডহক কমিটির বৈঠকে নির্বাচনের তারিখ নির্ধারণ করা হয়। কিন্তু এই নির্বাচনে তামিম ইকবাল কি কোনো প্রার্থী হবেন? বিশেষ করে তাঁর সভাপতি
৩ ঘণ্টা আগেসিঙ্গাপুর ম্যাচ ঘিরে কতই উন্মাদনা ছিল। কিন্তু সেসব বিষাদে পরিণত হয় ঘরের মাঠে বাংলাদেশের ২-১ গোলের হারে। প্রায় দুই মাস পেরোলেও সেই হারের রেশ এখনো কাটেনি। কোচ হাভিয়ের কাবরেরা প্রশ্নের মুখে পড়েছেন বারংবার। তাঁর কৌশল নিয়ে খোদ বাফুফের ভেতরেই চলছে সমালোচনা।
৩ ঘণ্টা আগে