প্রায় ১ যুগের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে কত রেকর্ডই তো গড়েছেন বিরাট কোহলি। এবার গড়লেন এক বিচিত্র রেকর্ড। গতরাতে আইপিএলে লক্ষ্ণৌ সুপার জায়ান্টসের বিপক্ষে প্রথম বলে আউট হওয়ার পর এই ‘লজ্জার’রেকর্ড গড়েছেন কোহলি। এই নিয়ে শেষ ১০০ ম্যাচে সেঞ্চুরির দেখা পাননি সাবেক ভারতীয় অধিনায়ক। এই খারাপ সময়ে তাঁকে বিশ্রাম নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন রবি শাস্ত্রী।
জাতীয় দলে কোহলির সঙ্গে দীর্ঘদিন কাজ করা সাবেক ভারতীয় কোচ রবি শাস্ত্রী মনে করেন কোহলির বিশ্রাম দরকার। শাস্ত্রীয় মতে, কোহলির মাথা কাজ করছে না। এভাবে তাঁকে খেলালে ভারতীয় ক্রিকেটেরই ক্ষতি হবে বলে দাবি করেছেন শাস্ত্রী, ‘কোচ হিসেবে দলের ক্রিকেটারদের ভালো-মন্দের খেয়াল রাখতে হয়। তাদের সঙ্গে বন্ধুর মতো মিশতে হয়। যদি কোনো ক্রিকেটারকে জোর করে কিছু করানো হয় তা হলে ধীরে ধীরে তার মাথায় প্রভাব পড়ে। আমাদের সে দিকে খেয়াল রাখা উচিত। কোহলির দিকে নজর দেওয়া হচ্ছে না। যদি কারও বিশ্রাম দরকার সেটা কোহলি।’
জাতীয় দলের জার্সি গায়ে কোহলি বড় করতে পারছেন অনেক দিন। আইপিএলেও খুঁজে পাচ্ছেন না ছন্দ। এবারের আইপিএলে এখন পর্যন্ত ৭ ম্যাচে করেছেন ১১৯ করেন। গড় বিশেরও নিচে। কোহলির এই ছন্দহীনতার পেছনে জৈব সুরক্ষাবলয়ে টানা খেলার বিষয়টিকে কারণ হিসেবে দেখছেন শাস্ত্রী। তিনি বলেন, ‘জৈব সুরক্ষাবলয়ে থেকে টানা ক্রিকেট খেলা মোটেই সহজ নয়। এখনো জাতীয় দলের হয়ে ৬-৭ বছর খেলতে পারবে ও। কিন্তু সেটা এভাবে হবে না। কোহলির মাথা কাজ করছে না। এই পরিস্থিতিতে খেললে ওর খেলা আরও খারাপ হবে।’
২০১৯ সালের ২২ নভেম্বর কলকাতার ইডেন গার্ডেন্সে বাংলাদেশের বিপক্ষে গোলাপি বলের টেস্টে শেষ বার সেঞ্চুরি করেছিলেন কোহলি। এরপর ১৭টি টেস্ট, ২১ওয়ানডে, ২৫ টি-টোয়েন্টি ও ৩৭টি আইপিএলের ম্যাচ খেলে ফেলেছেন। কিন্তু একবারও তিন অঙ্কে পৌঁছাতে পারেননি। এই সময়ে অবশ্য বেশ কিছু ফিফটি পেয়েছেন কোহলি।
প্রায় ১ যুগের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে কত রেকর্ডই তো গড়েছেন বিরাট কোহলি। এবার গড়লেন এক বিচিত্র রেকর্ড। গতরাতে আইপিএলে লক্ষ্ণৌ সুপার জায়ান্টসের বিপক্ষে প্রথম বলে আউট হওয়ার পর এই ‘লজ্জার’রেকর্ড গড়েছেন কোহলি। এই নিয়ে শেষ ১০০ ম্যাচে সেঞ্চুরির দেখা পাননি সাবেক ভারতীয় অধিনায়ক। এই খারাপ সময়ে তাঁকে বিশ্রাম নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন রবি শাস্ত্রী।
জাতীয় দলে কোহলির সঙ্গে দীর্ঘদিন কাজ করা সাবেক ভারতীয় কোচ রবি শাস্ত্রী মনে করেন কোহলির বিশ্রাম দরকার। শাস্ত্রীয় মতে, কোহলির মাথা কাজ করছে না। এভাবে তাঁকে খেলালে ভারতীয় ক্রিকেটেরই ক্ষতি হবে বলে দাবি করেছেন শাস্ত্রী, ‘কোচ হিসেবে দলের ক্রিকেটারদের ভালো-মন্দের খেয়াল রাখতে হয়। তাদের সঙ্গে বন্ধুর মতো মিশতে হয়। যদি কোনো ক্রিকেটারকে জোর করে কিছু করানো হয় তা হলে ধীরে ধীরে তার মাথায় প্রভাব পড়ে। আমাদের সে দিকে খেয়াল রাখা উচিত। কোহলির দিকে নজর দেওয়া হচ্ছে না। যদি কারও বিশ্রাম দরকার সেটা কোহলি।’
জাতীয় দলের জার্সি গায়ে কোহলি বড় করতে পারছেন অনেক দিন। আইপিএলেও খুঁজে পাচ্ছেন না ছন্দ। এবারের আইপিএলে এখন পর্যন্ত ৭ ম্যাচে করেছেন ১১৯ করেন। গড় বিশেরও নিচে। কোহলির এই ছন্দহীনতার পেছনে জৈব সুরক্ষাবলয়ে টানা খেলার বিষয়টিকে কারণ হিসেবে দেখছেন শাস্ত্রী। তিনি বলেন, ‘জৈব সুরক্ষাবলয়ে থেকে টানা ক্রিকেট খেলা মোটেই সহজ নয়। এখনো জাতীয় দলের হয়ে ৬-৭ বছর খেলতে পারবে ও। কিন্তু সেটা এভাবে হবে না। কোহলির মাথা কাজ করছে না। এই পরিস্থিতিতে খেললে ওর খেলা আরও খারাপ হবে।’
২০১৯ সালের ২২ নভেম্বর কলকাতার ইডেন গার্ডেন্সে বাংলাদেশের বিপক্ষে গোলাপি বলের টেস্টে শেষ বার সেঞ্চুরি করেছিলেন কোহলি। এরপর ১৭টি টেস্ট, ২১ওয়ানডে, ২৫ টি-টোয়েন্টি ও ৩৭টি আইপিএলের ম্যাচ খেলে ফেলেছেন। কিন্তু একবারও তিন অঙ্কে পৌঁছাতে পারেননি। এই সময়ে অবশ্য বেশ কিছু ফিফটি পেয়েছেন কোহলি।
২০০ মিটার স্প্রিন্টে মৌসুমের সেরা টাইমিং করলেন নোয়া লাইলস। যুক্তরাষ্ট্রের ট্রায়ালে গতকাল এই ইভেন্টে ২৮ বছর বয়সী লাইলস সময় নিয়েছেন ১৯ দশমিক ৬৩ সেকেন্ড। আগামী মাসে টোকিওতে শুরু হতে যাওয়া বিশ্ব অ্যাথলেটিকস চ্যাম্পিয়নসশিপের আগে এই টাইমিংটা লাইলসের জন্য খুশি হওয়ার মতোই।
৩ ঘণ্টা আগেআগস্টে ঢাকায় আসার কথা ছিল ভারতের। কিন্তু সিরিজটি এক বছর পিছিয়েছে দুই বোর্ড। এশিয়া কাপের আগে বিসিবি তাই ফাঁকা সময়টায় ক্রিকেটারদের বিশ্রামে রাখতে চায়নি। বড় দলগুলো ব্যস্ত থাকায় শেষ পর্যন্ত নেদারল্যান্ডসের দ্বারস্থ হতে হয় বিসিবিকে। তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ২৬ আগস্ট ঢাকায় আসছে ডাচরা।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ক্রিকেটারদের সংগঠন ক্রিকেটার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (কোয়াব) নির্বাচন হবে আগামী ৪ সেপ্টেম্বর। আজ (শনিবার) বিকেলে বিসিবি কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত অ্যাডহক কমিটির বৈঠকে নির্বাচনের তারিখ নির্ধারণ করা হয়। কিন্তু এই নির্বাচনে তামিম ইকবাল কি কোনো প্রার্থী হবেন? বিশেষ করে তাঁর সভাপতি
৫ ঘণ্টা আগেসিঙ্গাপুর ম্যাচ ঘিরে কতই উন্মাদনা ছিল। কিন্তু সেসব বিষাদে পরিণত হয় ঘরের মাঠে বাংলাদেশের ২-১ গোলের হারে। প্রায় দুই মাস পেরোলেও সেই হারের রেশ এখনো কাটেনি। কোচ হাভিয়ের কাবরেরা প্রশ্নের মুখে পড়েছেন বারংবার। তাঁর কৌশল নিয়ে খোদ বাফুফের ভেতরেই চলছে সমালোচনা।
৫ ঘণ্টা আগে