নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নানা নাটকীয়তা ও বিতর্কের পর অবশেষে দক্ষিণ আফ্রিকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন সাকিব আল হাসান। আজ রাতে ১১টায় ঢাকা ছেড়েছেন এই অলরাউন্ডার। অবসাদে শুরুতে সফর থেকে সরে দাঁড়ালেও, পরে সিদ্ধান্ত বদলে খেলতে যাওয়ার কথা জানান তিনি। যাওয়ার বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের দক্ষিণ আফ্রিকায় জিততে হলে কী করতে হবে তাও জানিয়ে গেছেন তিনি।
দক্ষিণ আফ্রিকায় কখনো জিততে পারেনি বাংলাদেশ। এবার প্রত্যাশা কী জানতে চাইলে সাকিব বলেন, ‘প্রত্যাশা তো থাকবেই যেন আমরা জিততে পারি। সিরিজ জিততে পারলে খুবই ভালো কিন্তু একটা ম্যাচও যদি জিততে পারি আমি মনে করি ভালো একটা অর্জন হবে। তাই পুরা দলেরই সেরকম একটা লক্ষ্য থাকবে, আমরা সেভাবেই প্রস্তুতি নেব।’
অবসাদ কাটাতে সরে দাঁড়িয়েছিলেন সাকিব। তবে দক্ষিণ আফ্রিকায় সতীর্থদের সঙ্গে সময়টা উপভোগ করার কথা জানিয়েছেন সাকিব, ‘দলের সঙ্গে থাকাটাও তো সব সময় অনেক মজার ব্যাপার। যেটা শেষ ১৫ বছর ধরে আছি, সামনেও থাকতে পারলে ভালো লাগবে। তবে দলের সঙ্গে থাকাটাই একটা আনন্দের ব্যাপার, আশা করি সবাই মিলে ভালো একটা ফল আনতে পারব।’
‘আমি আগেও বলেছি যে, জায়গা পরিবর্তন হলে মানসিকতাতেও পরিবর্তন আসে। আমি সেই আশাটাও করছি। আমার মনে হয় যে টিম ম্যানেজমেন্ট, সাপোর্ট স্টাফ, কোচ সবাই আমাকে সাপোর্ট করেছে। এবারও তারা একই রকম সাপোর্ট করবে। আমিও চেষ্টা করব সেটার প্রতিদান দিতে।’ যোগ করেন সাকিব।
দক্ষিণ আফ্রিকার মতো কঠিন কন্ডিশনে জিততে হলে কী করতে হবে জানতে চাইলে সাকিব আরও বলেন, ‘দেখুন ওদের শেষ যেই সিরিজটা হয়েছে ভারতের সঙ্গে সেটায় ওরা বেশ ভালোই খেলেছে। তিনটা ম্যাচই জিতেছে তারা। সেই কন্ডিশনে বোলিংটা আমাদের জন্য চ্যালেঞ্জিং হবে। আমাদের বোলিং বিভাগকে অনেক ভালো করতে হবে। আমাদের অ্যাওয়ে সিরিজগুলাতে আমরা বেশ সংগ্রাম করি বোলিংয়ে। তাই আমাদের বোলিংটা অনেক ভালো কতে। পাশাপাশি আমাদের ব্যাটিংটাও ভালো করতে হবে। বড় মাঠে যেটা হয় আমাদের ফিল্ডিংটা খারাপ হয় অনেক সময়। তাই তিনটা বিভাগেই আমাদের ভালো করতে হবে।’
তবে প্রোটিয়াদের বিপক্ষে ভালো করার জন্য পেস বোলারদের বিশেষ অবদান দেখতে চান সাকিব। তিনি বলেন, ‘স্পিন না ওয়ানডেটা ফাস্ট বোলারদের জন্যও অনেক চ্যালেঞ্জিং। যদি নতুন বলে যদি তারা উইকেট না নিতে পারে তাহলে সেটি বেশ চ্যালেঞ্জিং হয়ে যায় স্পিনারদের জন্য। তাই একজন আরেকজনকে যদি সাহায্য করতে পারি তাহলে ভালো ফল আসবে।’
নানা নাটকীয়তা ও বিতর্কের পর অবশেষে দক্ষিণ আফ্রিকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন সাকিব আল হাসান। আজ রাতে ১১টায় ঢাকা ছেড়েছেন এই অলরাউন্ডার। অবসাদে শুরুতে সফর থেকে সরে দাঁড়ালেও, পরে সিদ্ধান্ত বদলে খেলতে যাওয়ার কথা জানান তিনি। যাওয়ার বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের দক্ষিণ আফ্রিকায় জিততে হলে কী করতে হবে তাও জানিয়ে গেছেন তিনি।
দক্ষিণ আফ্রিকায় কখনো জিততে পারেনি বাংলাদেশ। এবার প্রত্যাশা কী জানতে চাইলে সাকিব বলেন, ‘প্রত্যাশা তো থাকবেই যেন আমরা জিততে পারি। সিরিজ জিততে পারলে খুবই ভালো কিন্তু একটা ম্যাচও যদি জিততে পারি আমি মনে করি ভালো একটা অর্জন হবে। তাই পুরা দলেরই সেরকম একটা লক্ষ্য থাকবে, আমরা সেভাবেই প্রস্তুতি নেব।’
অবসাদ কাটাতে সরে দাঁড়িয়েছিলেন সাকিব। তবে দক্ষিণ আফ্রিকায় সতীর্থদের সঙ্গে সময়টা উপভোগ করার কথা জানিয়েছেন সাকিব, ‘দলের সঙ্গে থাকাটাও তো সব সময় অনেক মজার ব্যাপার। যেটা শেষ ১৫ বছর ধরে আছি, সামনেও থাকতে পারলে ভালো লাগবে। তবে দলের সঙ্গে থাকাটাই একটা আনন্দের ব্যাপার, আশা করি সবাই মিলে ভালো একটা ফল আনতে পারব।’
‘আমি আগেও বলেছি যে, জায়গা পরিবর্তন হলে মানসিকতাতেও পরিবর্তন আসে। আমি সেই আশাটাও করছি। আমার মনে হয় যে টিম ম্যানেজমেন্ট, সাপোর্ট স্টাফ, কোচ সবাই আমাকে সাপোর্ট করেছে। এবারও তারা একই রকম সাপোর্ট করবে। আমিও চেষ্টা করব সেটার প্রতিদান দিতে।’ যোগ করেন সাকিব।
দক্ষিণ আফ্রিকার মতো কঠিন কন্ডিশনে জিততে হলে কী করতে হবে জানতে চাইলে সাকিব আরও বলেন, ‘দেখুন ওদের শেষ যেই সিরিজটা হয়েছে ভারতের সঙ্গে সেটায় ওরা বেশ ভালোই খেলেছে। তিনটা ম্যাচই জিতেছে তারা। সেই কন্ডিশনে বোলিংটা আমাদের জন্য চ্যালেঞ্জিং হবে। আমাদের বোলিং বিভাগকে অনেক ভালো করতে হবে। আমাদের অ্যাওয়ে সিরিজগুলাতে আমরা বেশ সংগ্রাম করি বোলিংয়ে। তাই আমাদের বোলিংটা অনেক ভালো কতে। পাশাপাশি আমাদের ব্যাটিংটাও ভালো করতে হবে। বড় মাঠে যেটা হয় আমাদের ফিল্ডিংটা খারাপ হয় অনেক সময়। তাই তিনটা বিভাগেই আমাদের ভালো করতে হবে।’
তবে প্রোটিয়াদের বিপক্ষে ভালো করার জন্য পেস বোলারদের বিশেষ অবদান দেখতে চান সাকিব। তিনি বলেন, ‘স্পিন না ওয়ানডেটা ফাস্ট বোলারদের জন্যও অনেক চ্যালেঞ্জিং। যদি নতুন বলে যদি তারা উইকেট না নিতে পারে তাহলে সেটি বেশ চ্যালেঞ্জিং হয়ে যায় স্পিনারদের জন্য। তাই একজন আরেকজনকে যদি সাহায্য করতে পারি তাহলে ভালো ফল আসবে।’
আক্রমণ-প্রতি আক্রমণে ম্যাচ জমে ওঠে শুরু থেকে। বাংলাদেশ কিংবা নেপাল কেউ কাউকে ছেড়ে কথা বলেনি। তবে শেষ হাসিটা হাসল বাংলাদেশই। নেপালকে আজ ২-১ গোলে হারিয়ে সাফ অনূর্ধ্ব-১৯ চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে উঠেছে গোলাম রব্বানী ছোটনের দল। গোল দুটি করেন আশিকুর রহমান ও অধিনায়ক নাজমুল হুদা ফয়সাল।
১ ঘণ্টা আগেলস অ্যাঞ্জেলেস অলিম্পিক শুরু হতে বাকি এখনো তিন বছর। তবে ক্রিকেট যেহেতু দীর্ঘদিন পর অলিম্পিকে ফিরছে, সেটা নিয়ে আগ্রহ তো অনেকেরই রয়েছে। ওয়েস্ট ইন্ডিজ এখানে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) কাছে স্বচ্ছতা চাইছে।
১ ঘণ্টা আগেসিঙ্গাপুরের বিপক্ষে এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের ম্যাচের জন্য এখনো দল ঘোষণা করেনি বাফুফে। তবে ক্যাম্পে ডাক পেয়েছেন ইতালি প্রবাসী ফুটবলার ফাহামিদুল ইসলাম। বিষয়টি নিশ্চিত করেছে করেছে তাঁর ক্লাব ওলবিয়া কালসিও।
১ ঘণ্টা আগে