নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে ওয়ানডে সিরিজে বাংলাদেশের প্রাপ্তি ছাড়িয়ে গেছে প্রত্যাশার সীমা। টেস্ট সিরিজে ঠিক বিপরীত ফল। ধবলধোলাই হতে হয়েছে প্রোটিয়াদের কাছে। প্রথমটিতে ২২০ এবং দ্বিতীয় টেস্টে মুমিনুল হকরা হারেন ৩৩২ রানে। হার-জিত অবশ্য খেলারই অংশ। উদ্বেগর কারণ হারের ধরন। সবে চেয়ে ভয়ংকর হচ্ছে, দুই টেস্টের দুই ইনিংসে বাংলাদেশ ছুঁতে পারেনি শতরানের গণ্ডি।
অধিনায়ক হিসেবে টেস্ট সিরিজে ভরাডুবির দায় এড়াতে পারেন না মুমিনুল। তাঁকে কাঠগড়ায় উঠতে হচ্ছে ব্যক্তিগত পারফরম্যান্সের কারণেও। সব মিলিয়ে তুমুল চাপে আছেন তিনি। মুমিনুলের নেতৃত্বে থাকা নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন। এ নিয়ে চিন্তিত কিনা জানতে চাইলে বাংলাদেশ টেস্ট অধিনায়ক উদাহরণ হিসেবে দেখালেন ইংল্যান্ড অধিনায়ক জো রুটকে।
দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শেষে আজ দেশে ফেরার পর সংবাদমাধ্যমকে মুমিনুল বলেছেন, ‘ফলাফল না আসলে শুধু আমি না বিশ্বের যে কোনো অধিনায়কের...। রুট কিন্তু গত এক বছরে ৬-৭টা সেঞ্চুরি করেছে। তারপরও তার ওপর চাপ আছে। নেতৃত্ব এমন একটা ব্যাপার যেখানে আপনি পারফর্ম না করলে চাপ আসবেই। এই পর্যায়ের অধিনায়কত্ব করলে চাপ নিতে হবে। এ সব নিয়ে আমি চিন্তিত না। আমার মতে, চাপ আসা মানে আপনার পরিণত হওয়া। আপনি যতই চাপ নেবেন আপনার খেলা ততই উন্নতি হবে।’
মুমিনুলের এই উন্নতি কত দিন চলবে? বাংলাদেশ অধিনায়কের মতে উন্নতির শেষ নেই। তিনি বলেছেন, ‘ওয়ানডে সিরিজ প্রত্যাশা অনুযায়ী ছিল। টেস্টে উন্নতির কথা বললে, আগামী দুই বছর বা সারা জীবন যদি খেলি উন্নতির শেষ নেই। টেস্ট ক্রিকেট ওয়ানডের মতো নয়। পাঁচ দিনের খেলায় সব বিভাগেই ভালো খেলা গুরুত্বপূর্ণ। ভালো জায়গায় বল করা, সেশন অনুযায়ী ও পরিস্থিতি অনুযায়ী ব্যাটিং করা। আমি সব সময় বলি টেস্ট ক্রিকেটে আমাদের আরও উন্নতি করতে হবে।’
টেস্ট সিরিজে বাংলাদেশের পারফরম্যান্স হতাশার ছিল। তবে ব্যক্তিগত পারফরম্যান্সে তাইজুল ইসলাম ছিলেন উজ্জ্বল। সাকিব আল হাসানের বিকল্প হিসেবে দ্বিতীয় টেস্টে সুযোগ পেয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার ৯ উইকেট নিয়েছেন বাঁহাতি স্পিনার। বিদেশের মাটিতে এক টেস্টে এত উইকেট নেওয়ার উদাহরণ বাংলাদেশ ক্রিকেট আর ২টি আছে। এমন একটা অর্জনের পর তাইজুল ভিজেছেন প্রশংসার বৃষ্টিতে।
আজ অধিনায়ক মুমিনুলও মেতে উঠলেন সতীর্থ বন্দনায়। তাইজুলকে স্যালুট দেওয়ার আহ্বান জানালেন তিনি। মুমিনুল বলেছেন, ‘এই ম্যাচে যদি ও ভালো বোলিং না করত আপনারাও (সংবাদমাধ্যম) সমালোচনা করতেন। প্রায় চার মাস পর এসে পারফর্ম করাটা অনেক কঠিন। আমার মনে হয় ওকে স্যালুট দেওয়া উচিত।’
দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে ওয়ানডে সিরিজে বাংলাদেশের প্রাপ্তি ছাড়িয়ে গেছে প্রত্যাশার সীমা। টেস্ট সিরিজে ঠিক বিপরীত ফল। ধবলধোলাই হতে হয়েছে প্রোটিয়াদের কাছে। প্রথমটিতে ২২০ এবং দ্বিতীয় টেস্টে মুমিনুল হকরা হারেন ৩৩২ রানে। হার-জিত অবশ্য খেলারই অংশ। উদ্বেগর কারণ হারের ধরন। সবে চেয়ে ভয়ংকর হচ্ছে, দুই টেস্টের দুই ইনিংসে বাংলাদেশ ছুঁতে পারেনি শতরানের গণ্ডি।
অধিনায়ক হিসেবে টেস্ট সিরিজে ভরাডুবির দায় এড়াতে পারেন না মুমিনুল। তাঁকে কাঠগড়ায় উঠতে হচ্ছে ব্যক্তিগত পারফরম্যান্সের কারণেও। সব মিলিয়ে তুমুল চাপে আছেন তিনি। মুমিনুলের নেতৃত্বে থাকা নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন। এ নিয়ে চিন্তিত কিনা জানতে চাইলে বাংলাদেশ টেস্ট অধিনায়ক উদাহরণ হিসেবে দেখালেন ইংল্যান্ড অধিনায়ক জো রুটকে।
দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শেষে আজ দেশে ফেরার পর সংবাদমাধ্যমকে মুমিনুল বলেছেন, ‘ফলাফল না আসলে শুধু আমি না বিশ্বের যে কোনো অধিনায়কের...। রুট কিন্তু গত এক বছরে ৬-৭টা সেঞ্চুরি করেছে। তারপরও তার ওপর চাপ আছে। নেতৃত্ব এমন একটা ব্যাপার যেখানে আপনি পারফর্ম না করলে চাপ আসবেই। এই পর্যায়ের অধিনায়কত্ব করলে চাপ নিতে হবে। এ সব নিয়ে আমি চিন্তিত না। আমার মতে, চাপ আসা মানে আপনার পরিণত হওয়া। আপনি যতই চাপ নেবেন আপনার খেলা ততই উন্নতি হবে।’
মুমিনুলের এই উন্নতি কত দিন চলবে? বাংলাদেশ অধিনায়কের মতে উন্নতির শেষ নেই। তিনি বলেছেন, ‘ওয়ানডে সিরিজ প্রত্যাশা অনুযায়ী ছিল। টেস্টে উন্নতির কথা বললে, আগামী দুই বছর বা সারা জীবন যদি খেলি উন্নতির শেষ নেই। টেস্ট ক্রিকেট ওয়ানডের মতো নয়। পাঁচ দিনের খেলায় সব বিভাগেই ভালো খেলা গুরুত্বপূর্ণ। ভালো জায়গায় বল করা, সেশন অনুযায়ী ও পরিস্থিতি অনুযায়ী ব্যাটিং করা। আমি সব সময় বলি টেস্ট ক্রিকেটে আমাদের আরও উন্নতি করতে হবে।’
টেস্ট সিরিজে বাংলাদেশের পারফরম্যান্স হতাশার ছিল। তবে ব্যক্তিগত পারফরম্যান্সে তাইজুল ইসলাম ছিলেন উজ্জ্বল। সাকিব আল হাসানের বিকল্প হিসেবে দ্বিতীয় টেস্টে সুযোগ পেয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার ৯ উইকেট নিয়েছেন বাঁহাতি স্পিনার। বিদেশের মাটিতে এক টেস্টে এত উইকেট নেওয়ার উদাহরণ বাংলাদেশ ক্রিকেট আর ২টি আছে। এমন একটা অর্জনের পর তাইজুল ভিজেছেন প্রশংসার বৃষ্টিতে।
আজ অধিনায়ক মুমিনুলও মেতে উঠলেন সতীর্থ বন্দনায়। তাইজুলকে স্যালুট দেওয়ার আহ্বান জানালেন তিনি। মুমিনুল বলেছেন, ‘এই ম্যাচে যদি ও ভালো বোলিং না করত আপনারাও (সংবাদমাধ্যম) সমালোচনা করতেন। প্রায় চার মাস পর এসে পারফর্ম করাটা অনেক কঠিন। আমার মনে হয় ওকে স্যালুট দেওয়া উচিত।’
আত্মবিশ্বাস নাকি জেদ—কোনটি বেশি কাজ করছিল মোসাম্মত সাগরিকার। জেদকে এগিয়ে রাখলে মন্দ হবে না। কারণ নেপালের বিপক্ষেই লাল কার্ড দেখে ৩ ম্যাচ মাঠের বাইরে থাকতে হয়েছে তাঁকে। ফেরার ম্যাচেও প্রতিপক্ষ নেপাল। প্রতিশোধের মঞ্চে নেপালকে একাই গুঁড়িয়ে দিলেন সাগরিকা। হ্যাটট্রিকসহ ৪ গোল করে বাংলাদেশকে ভাসালেন শিরোপা
১৪ মিনিট আগেসমীকরণটা সহজ—ড্র করলেই মিলবে শিরোপা। শুধু ড্র নয়, বাংলাদেশ হাঁটছে জয়ের পথে। অনূর্ধ্ব-২০ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে শেষ ম্যাচটি হয়ে দাঁড়িয়েছে অলিখিত ফাইনাল। বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় প্রথমার্ধ শেষে নেপালের বিপক্ষে ১-০ গোলে এগিয়ে আছে বাংলাদেশ।
১ ঘণ্টা আগেস্টেডিয়ামে বাইরের খাবার ও পানীয় নিয়ে ঢোকার ব্যাপারে দীর্ঘদিন নিষিদ্ধ থাকলেও বাংলাদেশ-পাকিস্তান সিরিজের জন্য সেটা তুলে নিয়েছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল—দর্শক চাইলে হালকা খাবার ও পানীয় সঙ্গে করে আনতে পারবেন। তবে গতকাল প্রথম টি-টোয়েন্টির পরই সিদ্ধান্ত বদলে ফেলে বোর্ড।
৪ ঘণ্টা আগেওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপ অব লিজেন্ডসের (ডব্লিউসিএল) ভারত-পাকিস্তান ম্যাচটা আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের না হলেও ভক্ত-সমর্থকদের আগ্রহ ছিল বেশি। কারণ, দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী যখন কালেভদ্রে মুখোমুখি হয়, তখন তাদের ম্যাচ মানেই ভিন্ন আবহ। কিন্তু এবার শেষ মুহূর্তে পানি ঢেলে দিয়েছে ভারত চ্যাম্পিয়নস।
৪ ঘণ্টা আগে