নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে এখনো অনিশ্চয়তা আছে। সব দলের অংশগ্রহণে এ নির্বাচন না হলে দেশে সহিংসতার আশঙ্কা রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রাক-নির্বাচনী পর্যবেক্ষক দলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের।
আজ সোমবার বেলা ৩টায় রাজধানীর গুলশানে হোটেল ওয়েস্টিনে জাতীয় পার্টির প্রতিনিধিদের সঙ্গে এ বৈঠক হয়।
নির্বাচনে জাতীয় পার্টির ভূমিকা কী হবে, সে বিষয়েও জাপা নেতাদের সঙ্গে মার্কিন প্রতিনিধিদলের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে বলে জানান জি এম কাদের।
সভায় জাতীয় পার্টির প্রতিনিধিদলে আরও ছিলেন জাপার সংসদ সদস্য ও প্রেসিডিয়াম সদস্য রানা মো. সোহেল, জাপা চেয়ারম্যানের আন্তর্জাতিকবিষয়ক উপদেষ্টা মাশরুর মাওলা, জাপার সংসদ সদস্য ও ভাইস চেয়ারম্যান আহসান আদেলুর রহমান।
প্রায় এক ঘণ্টার বৈঠক শেষে জি এম কাদের সাংবাদিকদের বলেন, ‘ওনারা বলছেন, ইনক্লুসিভ নির্বাচন হলে ভালো হয়। শেষ পর্যন্ত সবার অংশগ্রহণে যেন নির্বাচন সুন্দরভাবে আয়োজন করা যায়, এ বিষয়গুলো নিয়ে তাঁরা আমাদের কাছে মতামত জানতে চেয়েছেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা এখনো আছে। বাংলাদেশের অন্যতম দল বিএনপি বলছে নির্বাচন করবে না, আন্দোলন করবে। এখানে সহিংসতা হতে পারে, নানা ধরনের অস্থিরতা তৈরি হতে পারে। এগুলো নিয়ে শঙ্কার বিষয় আছে।’
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান বলেন, ‘তাঁরা নির্বাচনের বিষয়ে খুঁটিনাটি জানতে চেয়েছেন। আমরাও তাঁদের বিস্তারিতভাবে বলার চেষ্টা করেছি। এর আগে আমাদের দেশে নির্বাচনে কী ধরনের অসুবিধা হয়েছে, সেগুলো নিয়ে তাঁরা নানা প্রশ্ন করেছেন, আমরা উত্তর দিয়েছি।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টির ভূমিকা কী হবে সে প্রশ্নের জবাবে জাপা চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমরা এখনো অবস্থা পর্যবেক্ষণ করছি। নির্বাচনে যাব না, এ ধরনের কোনো সিদ্ধান্ত এখনো নেওয়া হয়নি। তবে আমরা সামনে অবস্থা দেখে ব্যবস্থা নেব। দলীয় ফোরামে এটা নিয়ে আলাপ-আলোচনা হচ্ছে, সামনে আবারও আলাপ আলোচনা হবে।’
সরকারের পক্ষ থেকে নির্বাচনকালীন সরকারে অংশ নেওয়ার প্রস্তাব এলে জাপার ভূমিকা কী হবে জানতে চাইলে জি এম কাদের বলেন, ‘সরকারের পক্ষ থেকে যদি গ্রহণযোগ্য কোনো প্রস্তাব আসে, তাহলে সেটা আমরা গ্রহণ করতে পারি। সরকারের পক্ষ থেকে এ ধরনের কোনো প্রস্তাব পাইনি।’
জাতীয় পার্টি দীর্ঘদিন ধরে সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের দাবি জানাচ্ছে। মার্কিন প্রতিনিধিদলকেও সে কথা জানিয়েছে জি এম কাদের। এ ব্যাপারে তিনি বলেন, ‘নির্বাচন পদ্ধতি সংস্কারের লক্ষ্যে এটি একটি ভালো উপায় হতে পারে।’
আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে এখনো অনিশ্চয়তা আছে। সব দলের অংশগ্রহণে এ নির্বাচন না হলে দেশে সহিংসতার আশঙ্কা রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রাক-নির্বাচনী পর্যবেক্ষক দলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের।
আজ সোমবার বেলা ৩টায় রাজধানীর গুলশানে হোটেল ওয়েস্টিনে জাতীয় পার্টির প্রতিনিধিদের সঙ্গে এ বৈঠক হয়।
নির্বাচনে জাতীয় পার্টির ভূমিকা কী হবে, সে বিষয়েও জাপা নেতাদের সঙ্গে মার্কিন প্রতিনিধিদলের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে বলে জানান জি এম কাদের।
সভায় জাতীয় পার্টির প্রতিনিধিদলে আরও ছিলেন জাপার সংসদ সদস্য ও প্রেসিডিয়াম সদস্য রানা মো. সোহেল, জাপা চেয়ারম্যানের আন্তর্জাতিকবিষয়ক উপদেষ্টা মাশরুর মাওলা, জাপার সংসদ সদস্য ও ভাইস চেয়ারম্যান আহসান আদেলুর রহমান।
প্রায় এক ঘণ্টার বৈঠক শেষে জি এম কাদের সাংবাদিকদের বলেন, ‘ওনারা বলছেন, ইনক্লুসিভ নির্বাচন হলে ভালো হয়। শেষ পর্যন্ত সবার অংশগ্রহণে যেন নির্বাচন সুন্দরভাবে আয়োজন করা যায়, এ বিষয়গুলো নিয়ে তাঁরা আমাদের কাছে মতামত জানতে চেয়েছেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা এখনো আছে। বাংলাদেশের অন্যতম দল বিএনপি বলছে নির্বাচন করবে না, আন্দোলন করবে। এখানে সহিংসতা হতে পারে, নানা ধরনের অস্থিরতা তৈরি হতে পারে। এগুলো নিয়ে শঙ্কার বিষয় আছে।’
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান বলেন, ‘তাঁরা নির্বাচনের বিষয়ে খুঁটিনাটি জানতে চেয়েছেন। আমরাও তাঁদের বিস্তারিতভাবে বলার চেষ্টা করেছি। এর আগে আমাদের দেশে নির্বাচনে কী ধরনের অসুবিধা হয়েছে, সেগুলো নিয়ে তাঁরা নানা প্রশ্ন করেছেন, আমরা উত্তর দিয়েছি।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টির ভূমিকা কী হবে সে প্রশ্নের জবাবে জাপা চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমরা এখনো অবস্থা পর্যবেক্ষণ করছি। নির্বাচনে যাব না, এ ধরনের কোনো সিদ্ধান্ত এখনো নেওয়া হয়নি। তবে আমরা সামনে অবস্থা দেখে ব্যবস্থা নেব। দলীয় ফোরামে এটা নিয়ে আলাপ-আলোচনা হচ্ছে, সামনে আবারও আলাপ আলোচনা হবে।’
সরকারের পক্ষ থেকে নির্বাচনকালীন সরকারে অংশ নেওয়ার প্রস্তাব এলে জাপার ভূমিকা কী হবে জানতে চাইলে জি এম কাদের বলেন, ‘সরকারের পক্ষ থেকে যদি গ্রহণযোগ্য কোনো প্রস্তাব আসে, তাহলে সেটা আমরা গ্রহণ করতে পারি। সরকারের পক্ষ থেকে এ ধরনের কোনো প্রস্তাব পাইনি।’
জাতীয় পার্টি দীর্ঘদিন ধরে সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের দাবি জানাচ্ছে। মার্কিন প্রতিনিধিদলকেও সে কথা জানিয়েছে জি এম কাদের। এ ব্যাপারে তিনি বলেন, ‘নির্বাচন পদ্ধতি সংস্কারের লক্ষ্যে এটি একটি ভালো উপায় হতে পারে।’
তারেক রহমান বলেন, ‘জুলাই হতাহতদের তালিকার চেয়ে করিডর দেওয়া কিংবা বন্দর বিদেশিদের হাতে তুলে দেওয়াকে বেশি প্রাধান্য দিচ্ছে সরকার। কিন্তু করিডর বা বন্দর দেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ নয়। এ ধরনের সিদ্ধান্ত নেবে জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত জাতীয় সংসদ। এই সরকারের আইনগত দিক নিয়ে প্রশ্ন নেই।
৬ ঘণ্টা আগেবিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের চিন্তা এবং কর্মপরিকল্পনা সম্পর্কে জনগণ অন্ধকারে থাকায় দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে হয়তোবা অস্থিরতা বাড়ছে। বিভিন্ন দাবিদাওয়া নিয়ে আমরা দেখছি, প্রতিদিন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ রাজপথে জড়ো হচ্ছে।
৭ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেছেন, ‘ডাকযোগে আমার গ্রামের বাড়িতে চিঠি পাঠিয়ে আমাকে ও আমার পরিবারকে খুন করার হুমকি দেওয়া হয়েছে।’ আজ শনিবার নিজের ফেসবুক আইডিতে এক পোস্টে এ কথা জানান তিনি।
৮ ঘণ্টা আগেগণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘আমরা বন্দর এবং করিডর নিয়ে আমাদের পরিষ্কার অবস্থান ব্যক্ত করতে চাই। আপনারা অন্তর্বর্তী নির্দিষ্ট সময়ের জন্য আছেন। আপনারা নির্বাচিত সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করে বিদায় নেবেন। আপনাদের বন্দর-করিডর এত কিছু করতে হবে না।
৮ ঘণ্টা আগে