নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কোনো কিছুতেই যখন বিএনপির জনসভাগুলোতে মানুষের জনস্রোত আটকানো যাচ্ছে না তখন আওয়ামী লীগ খুব ভালো ভালো কথা বলছে। তাই দলীয় নেতা-কর্মীদের সাবধান হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘প্রধানমন্ত্রী যা বলেন তার ঠিক উল্টোটা হবে।’
আজ মঙ্গলবার বিকেলে নয়া পল্টনের ভাসানী ভবনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ৫৮ তম জন্মদিন উপলক্ষে স্বেচ্ছাসেবক দলে ঢাকা মহানগর-উত্তর শাখা আয়োজিত শীতবস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘তারা বলছে, এবার আর পরিবহন ধর্মঘট হবে না তার মানে আগে যেগুলো হয়েছে সেগুলো তারা করেছে। আবার বলছে, জনসভা নির্বিঘ্নে হতে পারে। শেখ হাসিনা যখন এ ধরনের কথা বলে, তখন ভয়ের কারণ আছে। কারণ যা বলে ঠিক তার উল্টোটা হবে।’
বিএনপির স্থায়ীয় কমিটির এই সদস্য আরও বলেন, ‘আগামী ১০ তারিখ ঢাকায় জনসভা নিয়ে তাদের মাথাব্যথার যথেষ্ট কারণ আছে। বিগত সময়গুলোতে তারা বাধাগ্রস্ত করার জন্য কত রকমের চেষ্টা করেছে! কিন্তু কোনো কিছুতেই কোনো লাভ হয় নাই। মানুষ নদীর সাঁতরে, সাইকেলে করে, হেঁটে, ভেলায়, ট্রলারে করে সমাবেশে এসেছে একটা মাত্র কারণে যে, দেশটাকে বাঁচাতে হবে। সব পন্থা অবলম্বন করেও বিএনপির জনসভায় লক্ষ লক্ষ মানুষের উপস্থিতি ঠেকাতে পারে নাই।’
বর্তমান সরকারকে অনির্বাচিত, অবৈধ এবং দখলদার উল্লেখ করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় কোনোভাবেই এদের সরানো সম্ভব না। কারণ তারা যে নির্বাচন করে সেটা হচ্ছে—ভোটচুরির নির্বাচন, ভোটাধিকার কেড়ে নেওয়ার নির্বাচন। আওয়ামী লীগের অধীনে কোনো নির্বাচনে আমরা যাব না। এই ফ্যাসিস্টকে সরাতে হলে রাস্তায় নামা ছাড়া আর কোনো দ্বিতীয় পথ নেই।’
বিএনপির আন্দোলন শান্তিপূর্ণ আন্দোলন এবং আগুনের রাজনীতি আওয়ামী লীগ করে জানিয়ে আমীর খসরু মাহমুদ বলেন, ‘বাসে আগুন দিয়ে কারা আন্দোলন বন্ধ করতে চেয়েছিল আমরা জানি। আবার যখন আগুনের কথা বলছে সাবধান থাকতে হবে। যারা আগুনের কথা বলছে তাদের কর্মকাণ্ড খেয়াল রাখবেন।’
ঢাকার গণসমাবেশকে কেন্দ্র করে মিথ্যা অভিযোগে নেতা-কর্মীদের মামলা এবং হয়রানির প্রতিবাদ জানিয়ে আমীর খসরু বলেন, ‘ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় নাকি বোমা ফুটছে আর মামলা হচ্ছে। এলাকায় গিয়ে যখন জিজ্ঞেস করে, ভাই বোমাটা কোথায় ফুটেছে, কারা ফুটিয়েছে? এলাকার মানুষ বলছে কোথাও বোমা ফাটে নাই। কিন্তু তারপরেও মামলা হচ্ছে, এগুলোকে বলা হয় ভুতুড়ে মামলা।’
এদিকে, আগামী ১০ ডিসেম্বর নয়াপল্টনে ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশ সফল করার লক্ষ্যে আজ মঙ্গলবার সকালে ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশ উপ-কমিটির সভা বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশ উপ-কমিটির দলনেতা আবদুল্লাহ আল নোমানের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন—বিএনপি জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। এ ছাড়া সভায় দলটির কেন্দ্রীয় ও অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। সভায় অভ্যর্থনা, ব্যবস্থাপনা, শৃঙ্খলা, প্রচার, মিডিয়া, যোগাযোগ ও সাংস্কৃতিক উপ-কমিটি গঠন করা হয়েছে।
কোনো কিছুতেই যখন বিএনপির জনসভাগুলোতে মানুষের জনস্রোত আটকানো যাচ্ছে না তখন আওয়ামী লীগ খুব ভালো ভালো কথা বলছে। তাই দলীয় নেতা-কর্মীদের সাবধান হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘প্রধানমন্ত্রী যা বলেন তার ঠিক উল্টোটা হবে।’
আজ মঙ্গলবার বিকেলে নয়া পল্টনের ভাসানী ভবনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ৫৮ তম জন্মদিন উপলক্ষে স্বেচ্ছাসেবক দলে ঢাকা মহানগর-উত্তর শাখা আয়োজিত শীতবস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘তারা বলছে, এবার আর পরিবহন ধর্মঘট হবে না তার মানে আগে যেগুলো হয়েছে সেগুলো তারা করেছে। আবার বলছে, জনসভা নির্বিঘ্নে হতে পারে। শেখ হাসিনা যখন এ ধরনের কথা বলে, তখন ভয়ের কারণ আছে। কারণ যা বলে ঠিক তার উল্টোটা হবে।’
বিএনপির স্থায়ীয় কমিটির এই সদস্য আরও বলেন, ‘আগামী ১০ তারিখ ঢাকায় জনসভা নিয়ে তাদের মাথাব্যথার যথেষ্ট কারণ আছে। বিগত সময়গুলোতে তারা বাধাগ্রস্ত করার জন্য কত রকমের চেষ্টা করেছে! কিন্তু কোনো কিছুতেই কোনো লাভ হয় নাই। মানুষ নদীর সাঁতরে, সাইকেলে করে, হেঁটে, ভেলায়, ট্রলারে করে সমাবেশে এসেছে একটা মাত্র কারণে যে, দেশটাকে বাঁচাতে হবে। সব পন্থা অবলম্বন করেও বিএনপির জনসভায় লক্ষ লক্ষ মানুষের উপস্থিতি ঠেকাতে পারে নাই।’
বর্তমান সরকারকে অনির্বাচিত, অবৈধ এবং দখলদার উল্লেখ করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় কোনোভাবেই এদের সরানো সম্ভব না। কারণ তারা যে নির্বাচন করে সেটা হচ্ছে—ভোটচুরির নির্বাচন, ভোটাধিকার কেড়ে নেওয়ার নির্বাচন। আওয়ামী লীগের অধীনে কোনো নির্বাচনে আমরা যাব না। এই ফ্যাসিস্টকে সরাতে হলে রাস্তায় নামা ছাড়া আর কোনো দ্বিতীয় পথ নেই।’
বিএনপির আন্দোলন শান্তিপূর্ণ আন্দোলন এবং আগুনের রাজনীতি আওয়ামী লীগ করে জানিয়ে আমীর খসরু মাহমুদ বলেন, ‘বাসে আগুন দিয়ে কারা আন্দোলন বন্ধ করতে চেয়েছিল আমরা জানি। আবার যখন আগুনের কথা বলছে সাবধান থাকতে হবে। যারা আগুনের কথা বলছে তাদের কর্মকাণ্ড খেয়াল রাখবেন।’
ঢাকার গণসমাবেশকে কেন্দ্র করে মিথ্যা অভিযোগে নেতা-কর্মীদের মামলা এবং হয়রানির প্রতিবাদ জানিয়ে আমীর খসরু বলেন, ‘ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় নাকি বোমা ফুটছে আর মামলা হচ্ছে। এলাকায় গিয়ে যখন জিজ্ঞেস করে, ভাই বোমাটা কোথায় ফুটেছে, কারা ফুটিয়েছে? এলাকার মানুষ বলছে কোথাও বোমা ফাটে নাই। কিন্তু তারপরেও মামলা হচ্ছে, এগুলোকে বলা হয় ভুতুড়ে মামলা।’
এদিকে, আগামী ১০ ডিসেম্বর নয়াপল্টনে ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশ সফল করার লক্ষ্যে আজ মঙ্গলবার সকালে ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশ উপ-কমিটির সভা বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশ উপ-কমিটির দলনেতা আবদুল্লাহ আল নোমানের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন—বিএনপি জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। এ ছাড়া সভায় দলটির কেন্দ্রীয় ও অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। সভায় অভ্যর্থনা, ব্যবস্থাপনা, শৃঙ্খলা, প্রচার, মিডিয়া, যোগাযোগ ও সাংস্কৃতিক উপ-কমিটি গঠন করা হয়েছে।
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমানের স্বাস্থ্যের খোঁজ নিয়েছেন। আজ রোববার রাষ্ট্রপতির এপিএস মুহাম্মদ সাগর হোসাইন রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে যান এবং রাষ্ট্রপতির পক্ষ থেকে তাঁর শারীরিক অবস্থার বিষয়ে খোঁজখবর নেন। জামায়াতে ইসলামীর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে এ তথ্য
৬ ঘণ্টা আগে‘ফ্যাসিবাদ পতন’-এর বর্ষপূর্তিতে আজ রোববার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এক জনসমাবেশে ‘নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার’ ঘোষণা করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। ২৪ দফার এই ইশতেহারে দ্বিতীয় প্রজাতন্ত্র গঠনের আহ্বান জানিয়ে আগামী দিনের রাষ্ট্র ও রাজনীতির কাঠামো পুনর্গঠনের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেআজ রোববার (৩ আগস্ট) রাজধানীর শাহবাগে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এ কথা বলেন তিনি। জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে মাসব্যাপী কর্মসূচির অংশ হিসেবে এ সমাবেশ করেছে সংগঠনটি।
৮ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেছেন, জুলাই ঘোষণাপত্রকে সাংবিধানিক এবং জুলাই সনদকে আইনি স্বীকৃতি দিতে হবে। তিনি আরও বলেন, এই সনদের সংস্কারগুলো অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকেই বাস্তবায়ন করতে হবে।
১০ ঘণ্টা আগে