নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেছেন, জুলাই ঘোষণাপত্রকে সাংবিধানিক এবং জুলাই সনদকে আইনি স্বীকৃতি দিতে হবে। তিনি আরও বলেন, এই সনদের সংস্কারগুলো অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকেই বাস্তবায়ন করতে হবে।
আজ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের ইশতেহার এবং জুলাই ঘোষণাপত্র ও সনদের দাবিতে আয়োজিত এক জনসমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
আখতার হোসেন বলেন, ‘জুলাই সনদ এবং জুলাই ঘোষণাপত্র যেন বাংলাদেশে বাস্তবায়িত হয়, তা নিশ্চিত করতে দেশের প্রতিটি মানুষকে পাহারাদারের ভূমিকা পালন করতে হবে।’ তিনি উল্লেখ করেন, যুগে যুগে বাংলাদেশের মানুষ যে বঞ্চনার শিকার হয়েছে, তা থেকে মুক্তির জন্যই শহীদেরা জীবন দিয়েছেন।
তিনি বলেন, তাঁর দল এমন একটি নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখে, যেখানে বিভাজনের কোনো রাজনীতি থাকবে না। হিন্দু, বৌদ্ধ, মুসলমান, খ্রিষ্টান, বিহারি, চাকমা, সাঁওতাল—সবার মধ্যে কোনো পার্থক্য করা হবে না।
এনসিপির সদস্যসচিব বলেন, তাঁর দল বাংলাদেশের রাষ্ট্র কাঠামোতে মৌলিক সংস্কারের কথা বলছে। তিনি বলেন, ‘যারা ক্ষমতায় এসেছে, তারা জনগণের কাছে জবাবদিহি করেনি। আমরা এমন এক রাষ্ট্রব্যবস্থা চাই, যেখানে প্রধানমন্ত্রী থেকে মেম্বার পর্যন্ত প্রত্যেক জনপ্রতিনিধিকে জনগণের কাছে জবাবদিহি করতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘ক্ষমতা হস্তান্তরের সময় একদলীয় কর্তৃত্ব, ব্যক্তিবাদ এবং প্রশাসনের দলীয়করণ দেখা গেছে।’ কিন্তু নতুন বাংলাদেশে তাঁরা আর এটি দেখতে চান না। তিনি বলেন, ‘মৌলিক সংস্কারের জন্যই দেশের প্রতিষ্ঠানগুলোকে দলীয়করণের হাত থেকে রক্ষা করতে হবে। বিচার বিভাগ কোনো দলের কর্তৃত্বের অধীনে থাকবে না এবং সচিবালয়ে প্রণীত নীতি জনস্বার্থের পক্ষে হতে হবে।’
আখতার হোসেন বলেন, ‘মৌলিক সংস্কারের ভিত্তিতে গঠিত জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে রাজনৈতিক দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হয়েছে। এই কমিশন থেকে যে প্রত্যাশা তৈরি হয়েছে, তার প্রতিটি কথা বাংলাদেশে বাস্তবায়ন করতে হবে।’
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেছেন, জুলাই ঘোষণাপত্রকে সাংবিধানিক এবং জুলাই সনদকে আইনি স্বীকৃতি দিতে হবে। তিনি আরও বলেন, এই সনদের সংস্কারগুলো অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকেই বাস্তবায়ন করতে হবে।
আজ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের ইশতেহার এবং জুলাই ঘোষণাপত্র ও সনদের দাবিতে আয়োজিত এক জনসমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
আখতার হোসেন বলেন, ‘জুলাই সনদ এবং জুলাই ঘোষণাপত্র যেন বাংলাদেশে বাস্তবায়িত হয়, তা নিশ্চিত করতে দেশের প্রতিটি মানুষকে পাহারাদারের ভূমিকা পালন করতে হবে।’ তিনি উল্লেখ করেন, যুগে যুগে বাংলাদেশের মানুষ যে বঞ্চনার শিকার হয়েছে, তা থেকে মুক্তির জন্যই শহীদেরা জীবন দিয়েছেন।
তিনি বলেন, তাঁর দল এমন একটি নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখে, যেখানে বিভাজনের কোনো রাজনীতি থাকবে না। হিন্দু, বৌদ্ধ, মুসলমান, খ্রিষ্টান, বিহারি, চাকমা, সাঁওতাল—সবার মধ্যে কোনো পার্থক্য করা হবে না।
এনসিপির সদস্যসচিব বলেন, তাঁর দল বাংলাদেশের রাষ্ট্র কাঠামোতে মৌলিক সংস্কারের কথা বলছে। তিনি বলেন, ‘যারা ক্ষমতায় এসেছে, তারা জনগণের কাছে জবাবদিহি করেনি। আমরা এমন এক রাষ্ট্রব্যবস্থা চাই, যেখানে প্রধানমন্ত্রী থেকে মেম্বার পর্যন্ত প্রত্যেক জনপ্রতিনিধিকে জনগণের কাছে জবাবদিহি করতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘ক্ষমতা হস্তান্তরের সময় একদলীয় কর্তৃত্ব, ব্যক্তিবাদ এবং প্রশাসনের দলীয়করণ দেখা গেছে।’ কিন্তু নতুন বাংলাদেশে তাঁরা আর এটি দেখতে চান না। তিনি বলেন, ‘মৌলিক সংস্কারের জন্যই দেশের প্রতিষ্ঠানগুলোকে দলীয়করণের হাত থেকে রক্ষা করতে হবে। বিচার বিভাগ কোনো দলের কর্তৃত্বের অধীনে থাকবে না এবং সচিবালয়ে প্রণীত নীতি জনস্বার্থের পক্ষে হতে হবে।’
আখতার হোসেন বলেন, ‘মৌলিক সংস্কারের ভিত্তিতে গঠিত জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে রাজনৈতিক দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হয়েছে। এই কমিশন থেকে যে প্রত্যাশা তৈরি হয়েছে, তার প্রতিটি কথা বাংলাদেশে বাস্তবায়ন করতে হবে।’
কিছু উপদেষ্টা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত, তাঁরা বিরত না হলে নাম, এমনকি তাঁদের সভার বক্তব্যের কণ্ঠ রেকর্ডও ফাঁস করে দেওয়ার হুমকি দিয়েছেন জামায়াতের নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের। তাঁর বক্তব্যের প্রতি ইঙ্গিত করে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন,
১ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। জুলাই সনদের বাস্তবায়নপ্রক্রিয়া নিয়ে শেষ মুহূর্তে দলগুলোর মধ্যে গুরুতর মতপার্থক্যের কারণে এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। এই অবস্থায় ১৭ অক্টোবর (শুক্রবার) পূর্বঘোষিত সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান আদৌ হবে কি না, তা নিশ্চিত করে বলতে পারছেন না সংশ্লিষ্টরা।
১ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো জুলাই জাতীয় সনদে বাস্তবায়নের সুপারিশ না থাকা এবং আপত্তির (নোট অব ডিসেন্ট) বিষয়ে সিদ্ধান্ত না থাকায় স্বাক্ষর নিয়ে ভাবছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটি বলছে, স্বাক্ষরের বিষয়ে দলীয় ফোরামে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেবেন তাঁরা।
১৬ ঘণ্টা আগেগণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘একদিকে রাজনৈতিক দলগুলো মাঠে জনসংযোগে নেমে পড়েছে, আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে, আমরা আশাবাদী, মানুষ ভোট দিয়ে জনপ্রতিনিধি নির্বাচন করবে, তাদের মধ্যে একটি আগ্রহ-উচ্ছ্বাস রয়েছে; আরেক দিকে নির্বাচনের আকাশে কালো মেঘের ঘনঘটাও আমরা দেখতে পাচ্ছি।’
১৮ ঘণ্টা আগে