আজকের পত্রিকা ডেস্ক
সুপরিচিত পররাষ্ট্র নীতি বিশেষজ্ঞ এবং প্রতিরক্ষা কৌশলবিদ অ্যাশলে জে. টেলিসকে গ্রেপ্তার করেছে যুক্তরাষ্ট্র। গোপনীয় জাতীয় প্রতিরক্ষা তথ্য বেআইনিভাবে নিজের কাছে রাখার অভিযোগে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ভার্জিনিয়ার পূর্বাঞ্চলীয় জেলার মার্কিন অ্যাটর্নির কার্যালয় সংবাদমাধ্যমকে এই খবর নিশ্চিত করেছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভারতীয় বংশোদ্ভূত ৬৪ বছর বয়সী টেলিস কার্নেগি এনডাওমেন্ট ফর ইন্টারন্যাশনাল পিসের সিনিয়র ফেলো এবং টাটা চেয়ার ফর স্ট্র্যাটেজিক অ্যাফেয়ার্স পদে কর্মরত ছিলেন। গোপন সরকারি নথিপত্র সংরক্ষণের বিষয়ে কেন্দ্রীয় তদন্তের পর গত সপ্তাহের শেষ নাগাদ তাঁকে হেফাজতে নেওয়া হয়। প্রসিকিউটরদের অভিযোগ, টেলিস ১৮ ইউএসসি ৭৯৩ (ই) ধারা লঙ্ঘন করেছেন, যার অধীনে প্রতিরক্ষা-সংক্রান্ত নথি বেআইনিভাবে দখলে রাখা বা সংরক্ষণকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
মার্কিন অ্যাটর্নি লিন্ডসে হ্যালিগান এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছেন, অভিযুক্তের এই আচরণ ‘আমাদের নাগরিকদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষার জন্য গুরুতর ঝুঁকি’ তৈরি করেছে। দোষী সাব্যস্ত হলে টেলিসের ১০ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড, ২ লাখ ৫০ হাজার ডলার জরিমানা এবং সংশ্লিষ্ট নথি বাজেয়াপ্ত হতে পারে।
তদন্তকারীরা টেলিসের বিরুদ্ধে সুরক্ষিত স্থান থেকে গোপনীয় নথি সরিয়ে ফেলা এবং চীনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে সাক্ষাতের অভিযোগও খতিয়ে দেখছেন। প্রসিকিউটররা বলছেন, গোপনীয় তথ্য নিজের কাছে রেখে তিনি কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা প্রোটোকল লঙ্ঘন করেছেন। চলতি সপ্তাহে একজন ফেডারেল বিচারক তাঁর জামিনের শর্ত নির্ধারণ করবেন।
অ্যাশলে জে. টেলিস দীর্ঘদিন ধরে দক্ষিণ এশিয়ার নিরাপত্তা এবং মার্কিন-ভারত সম্পর্ক বিষয়ে ওয়াশিংটনের অন্যতম প্রধান বিশেষজ্ঞ হিসেবে বিবেচিত। মার্কিন সরকারের মধ্যে তাঁর প্রভাবশালী ভূমিকা ছিল। তিনি আন্ডার সেক্রেটারি অব স্টেট ফর পলিটিক্যাল অ্যাফেয়ার্সের সিনিয়র উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করেছেন এবং মার্কিন-ভারত বেসামরিক পারমাণবিক চুক্তি আলোচনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন।
এ ছাড়া, প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশের বিশেষ সহকারী এবং কৌশলগত পরিকল্পনা ও দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়ার সিনিয়র ডিরেক্টর হিসেবে তিনি জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদেও দায়িত্ব পালন করেছেন। সরকারি চাকরির আগে, টেলিস র্যান্ড করপোরেশনে নীতি বিশ্লেষক ও অধ্যাপক হিসেবে কাজ করেন। তাঁর উল্লেখযোগ্য গবেষণামূলক কাজের মধ্যে রয়েছে ‘স্ট্রাইকিং অ্যাসিমেট্রিস: নিউক্লিয়ার ট্রানজিশনস ইন সাউদার্ন এশিয়া’ এবং ‘রিভাইজিং ইউএস গ্র্যান্ড স্ট্র্যাটেজি টুয়ার্ড চায়না’-এর মতো বই।
সুপরিচিত পররাষ্ট্র নীতি বিশেষজ্ঞ এবং প্রতিরক্ষা কৌশলবিদ অ্যাশলে জে. টেলিসকে গ্রেপ্তার করেছে যুক্তরাষ্ট্র। গোপনীয় জাতীয় প্রতিরক্ষা তথ্য বেআইনিভাবে নিজের কাছে রাখার অভিযোগে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ভার্জিনিয়ার পূর্বাঞ্চলীয় জেলার মার্কিন অ্যাটর্নির কার্যালয় সংবাদমাধ্যমকে এই খবর নিশ্চিত করেছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভারতীয় বংশোদ্ভূত ৬৪ বছর বয়সী টেলিস কার্নেগি এনডাওমেন্ট ফর ইন্টারন্যাশনাল পিসের সিনিয়র ফেলো এবং টাটা চেয়ার ফর স্ট্র্যাটেজিক অ্যাফেয়ার্স পদে কর্মরত ছিলেন। গোপন সরকারি নথিপত্র সংরক্ষণের বিষয়ে কেন্দ্রীয় তদন্তের পর গত সপ্তাহের শেষ নাগাদ তাঁকে হেফাজতে নেওয়া হয়। প্রসিকিউটরদের অভিযোগ, টেলিস ১৮ ইউএসসি ৭৯৩ (ই) ধারা লঙ্ঘন করেছেন, যার অধীনে প্রতিরক্ষা-সংক্রান্ত নথি বেআইনিভাবে দখলে রাখা বা সংরক্ষণকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
মার্কিন অ্যাটর্নি লিন্ডসে হ্যালিগান এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছেন, অভিযুক্তের এই আচরণ ‘আমাদের নাগরিকদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষার জন্য গুরুতর ঝুঁকি’ তৈরি করেছে। দোষী সাব্যস্ত হলে টেলিসের ১০ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড, ২ লাখ ৫০ হাজার ডলার জরিমানা এবং সংশ্লিষ্ট নথি বাজেয়াপ্ত হতে পারে।
তদন্তকারীরা টেলিসের বিরুদ্ধে সুরক্ষিত স্থান থেকে গোপনীয় নথি সরিয়ে ফেলা এবং চীনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে সাক্ষাতের অভিযোগও খতিয়ে দেখছেন। প্রসিকিউটররা বলছেন, গোপনীয় তথ্য নিজের কাছে রেখে তিনি কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা প্রোটোকল লঙ্ঘন করেছেন। চলতি সপ্তাহে একজন ফেডারেল বিচারক তাঁর জামিনের শর্ত নির্ধারণ করবেন।
অ্যাশলে জে. টেলিস দীর্ঘদিন ধরে দক্ষিণ এশিয়ার নিরাপত্তা এবং মার্কিন-ভারত সম্পর্ক বিষয়ে ওয়াশিংটনের অন্যতম প্রধান বিশেষজ্ঞ হিসেবে বিবেচিত। মার্কিন সরকারের মধ্যে তাঁর প্রভাবশালী ভূমিকা ছিল। তিনি আন্ডার সেক্রেটারি অব স্টেট ফর পলিটিক্যাল অ্যাফেয়ার্সের সিনিয়র উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করেছেন এবং মার্কিন-ভারত বেসামরিক পারমাণবিক চুক্তি আলোচনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন।
এ ছাড়া, প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশের বিশেষ সহকারী এবং কৌশলগত পরিকল্পনা ও দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়ার সিনিয়র ডিরেক্টর হিসেবে তিনি জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদেও দায়িত্ব পালন করেছেন। সরকারি চাকরির আগে, টেলিস র্যান্ড করপোরেশনে নীতি বিশ্লেষক ও অধ্যাপক হিসেবে কাজ করেন। তাঁর উল্লেখযোগ্য গবেষণামূলক কাজের মধ্যে রয়েছে ‘স্ট্রাইকিং অ্যাসিমেট্রিস: নিউক্লিয়ার ট্রানজিশনস ইন সাউদার্ন এশিয়া’ এবং ‘রিভাইজিং ইউএস গ্র্যান্ড স্ট্র্যাটেজি টুয়ার্ড চায়না’-এর মতো বই।
গত সপ্তাহে চীনের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বিরল খনিজ রপ্তানির ওপর নতুন নির্দেশনা জারি করেছে। কিন্তু সেই নথি খোলা যাচ্ছে না মাইক্রোসফট ওয়ার্ড কিংবা অন্য কোনো মার্কিন সফটওয়্যারে। প্রথমবারের মতো মন্ত্রণালয় এমন ফাইল ফরম্যাটে নথি প্রকাশ করেছে, যা কেবলমাত্র চীনের নিজস্ব সফটওয়্যার ‘ডব্লিউপিএস অফিস’—এ খোলা যায়।
২ ঘণ্টা আগেবিহারের বর্তমান সরকার নিয়ে প্রশান্ত কিশোর বলেন, রাজ্যে কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন দল বিজেপির জোট এনডিএ নিশ্চিতভাবে পরাজিত হতে যাচ্ছে। তাঁর ভাষায়, ‘নিতীশ কুমারের নেতৃত্বে জেডি-ইউ (জনতা দল-ইউনাইটেড) ২৫টি আসনও পাবে না। এনডিএর এবার বিদায় নিশ্চিত, নিতীশ কুমার আর মুখ্যমন্ত্রী হচ্ছেন না।’
৪ ঘণ্টা আগেগাজায় চলমান যুদ্ধবিরতি ও মানবিক পরিস্থিতি ক্রমেই জটিল হচ্ছে। হামাস রেডক্রসের হাতে আরও চারজন ইসরায়েলি জিম্মির মরদেহ হস্তান্তর করেছে। ফলে মোট মৃত জিম্মির সংখ্যা দাঁড়াল ৮-এ। এদিকে গাজায় ভয়াবহ খাদ্য ও চিকিৎসা সংকটের মধ্যে তুরস্ক ৯০০ টন মানবিক সাহায্যের একটি জাহাজ পাঠিয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেগাজায় কার্যকর হওয়া ভঙ্গুর যুদ্ধবিরতি গতকাল মঙ্গলবার প্রথম পরীক্ষার মুখে পড়েছে। ইসরায়েল জানিয়েছে, হামাস জিম্মিদের মরদেহ ফেরাতে বিলম্ব করায় গাজায় ত্রাণপ্রবাহ অর্ধেকে নামিয়ে আনা হবে এবং মিসরের সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ রাফাহ সীমান্ত ক্রসিংও পরিকল্পনামতো খোলা হবে না। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়া
৫ ঘণ্টা আগে