নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবি জানিয়ে সরকারকে কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। সরকারকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, ‘দেশনেত্রীকে মুক্ত করুন। অন্যথায় আপনাদেরকে যেকোনো পরিণতির জন্য তৈরি থাকতে হবে। এ দেশের মানুষ কখনোই তাঁকে এভাবে অন্যায়ভাবে কারাগারে বন্দী অবস্থায় চলে যেতে দেবে না। এটা আপনাদের মনে রাখতে হবে।’
আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে আয়োজিত এক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে সমাবেশের আয়োজন করে বিএনপি।
সমাবেশে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আজকে আমি দলের পক্ষ থেকে আহ্বান জানাতে চাই, দেশনেত্রী খালেদা জিয়া গণতন্ত্রের প্রতীক, আমাদের আন্দোলনের প্রতীক। তাঁকে রক্ষা করতে হলে, বাঁচাতে হলে একই সঙ্গে আমাদের গণতন্ত্রকে রক্ষা করতে হলে, আমাদের অধিকারকে ফিরিয়ে আনতে হলে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোকে আহ্বান জানাতে চাই, আসুন আজকে যেমন গণতান্ত্রিক অধিকার আদায়ের জন্য লড়াই করছি, যুগপৎ আন্দোলন করছি, আজকে দেশনেত্রীর মুক্তির আন্দোলনকেও একইভাবে একীভূত করে সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে সোচ্চার আওয়াজ তুলি।’
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমাদের রাজপথে আরও তীব্র আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। ভয়ে মারা যাওয়ার চেয়ে সাহস নিয়ে প্রতিরোধ গড়ে তোলাই হচ্ছে আসল কাজ। পরিবর্তন শুধু বয়সী লোকদের দিয়ে আসে না। পরিবর্তন আসে তরুণ, যুবক শ্রেণির মধ্য দিয়ে।’
সভাপতির বক্তব্যে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘২৮ তারিখে (২৮ অক্টোবর) যে আন্দোলন আমরা করেছিলাম, সেদিনই কিন্তু ফলাফল চূড়ান্ত হয়ে যেত। যদি আমরা পাল্টা একটা মিছিল নিয়ে দাঁড়াতে পারতাম। কিন্তু কেন পারিনি? কারণ মৃত্যুভয় ছিল, রক্ত দেওয়ার ভয় ছিল। যদিও আমরা হাজার কণ্ঠে বলি—খালেদা জিয়া ভয় নাই, রাজপথ ছাড়ি নাই; খালেদা জিয়ার কিছু হলে জ্বলবে আগুন ঘরে-ঘরে ইত্যাদি। খালেদা জিয়াকে আমাদের এই কথা শুনিয়ে লাভ নাই। আমাদের তৈরি হতে হবে।’
সমাবেশে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, নজরুল ইসলাম খান, সেলিমা রহমানসহ আরও অনেকে বক্তব্য দেন।
গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, যুদ্ধ করেই দেশ স্বাধীন করতে হয়েছে, তাই শুধু বক্তৃতায় বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি মিলবে না। আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, অন্যায় যেখানে আইন, সেখানে শুধু প্রতিবাদ করলে চলবে না। প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।
খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবি জানিয়ে সরকারকে কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। সরকারকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, ‘দেশনেত্রীকে মুক্ত করুন। অন্যথায় আপনাদেরকে যেকোনো পরিণতির জন্য তৈরি থাকতে হবে। এ দেশের মানুষ কখনোই তাঁকে এভাবে অন্যায়ভাবে কারাগারে বন্দী অবস্থায় চলে যেতে দেবে না। এটা আপনাদের মনে রাখতে হবে।’
আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে আয়োজিত এক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে সমাবেশের আয়োজন করে বিএনপি।
সমাবেশে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আজকে আমি দলের পক্ষ থেকে আহ্বান জানাতে চাই, দেশনেত্রী খালেদা জিয়া গণতন্ত্রের প্রতীক, আমাদের আন্দোলনের প্রতীক। তাঁকে রক্ষা করতে হলে, বাঁচাতে হলে একই সঙ্গে আমাদের গণতন্ত্রকে রক্ষা করতে হলে, আমাদের অধিকারকে ফিরিয়ে আনতে হলে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোকে আহ্বান জানাতে চাই, আসুন আজকে যেমন গণতান্ত্রিক অধিকার আদায়ের জন্য লড়াই করছি, যুগপৎ আন্দোলন করছি, আজকে দেশনেত্রীর মুক্তির আন্দোলনকেও একইভাবে একীভূত করে সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে সোচ্চার আওয়াজ তুলি।’
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমাদের রাজপথে আরও তীব্র আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। ভয়ে মারা যাওয়ার চেয়ে সাহস নিয়ে প্রতিরোধ গড়ে তোলাই হচ্ছে আসল কাজ। পরিবর্তন শুধু বয়সী লোকদের দিয়ে আসে না। পরিবর্তন আসে তরুণ, যুবক শ্রেণির মধ্য দিয়ে।’
সভাপতির বক্তব্যে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘২৮ তারিখে (২৮ অক্টোবর) যে আন্দোলন আমরা করেছিলাম, সেদিনই কিন্তু ফলাফল চূড়ান্ত হয়ে যেত। যদি আমরা পাল্টা একটা মিছিল নিয়ে দাঁড়াতে পারতাম। কিন্তু কেন পারিনি? কারণ মৃত্যুভয় ছিল, রক্ত দেওয়ার ভয় ছিল। যদিও আমরা হাজার কণ্ঠে বলি—খালেদা জিয়া ভয় নাই, রাজপথ ছাড়ি নাই; খালেদা জিয়ার কিছু হলে জ্বলবে আগুন ঘরে-ঘরে ইত্যাদি। খালেদা জিয়াকে আমাদের এই কথা শুনিয়ে লাভ নাই। আমাদের তৈরি হতে হবে।’
সমাবেশে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, নজরুল ইসলাম খান, সেলিমা রহমানসহ আরও অনেকে বক্তব্য দেন।
গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, যুদ্ধ করেই দেশ স্বাধীন করতে হয়েছে, তাই শুধু বক্তৃতায় বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি মিলবে না। আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, অন্যায় যেখানে আইন, সেখানে শুধু প্রতিবাদ করলে চলবে না। প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নতুন সহযোগী সংগঠন হিসেবে ‘জাতীয় যুবশক্তি’র আত্মপ্রকাশ ঘটেছে। এতে আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট মো. তারিকুল ইসলাম, সদস্যসচিব ডা. জাহেদুল ইসলাম ও মুখ্য সংগঠক ইঞ্জিনিয়ার ফরহাদ সোহেল নির্বাচিত হয়েছেন।
১৬ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারকে বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন—এই তিন বিষয় একসঙ্গে চালাতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি। আজ শুক্রবার (১৬ মে) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ঐতিহাসিক ফারাক্কা লংমার্চের ৫০ বছর উপলক্ষে গণসংহতি আন্দোলন আয়োজিত এক সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
১৮ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত এবং নির্বাচনে অংশগ্রহণ নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে পাকিস্তানের প্রভাবশালী দৈনিক দ্য ডন। এক সম্পাদকীয়তে তারা বলেছে, কোনো বড় রাজনৈতিক শক্তিকে বাদ দিলে দেশের গণতন্ত্র দুর্বল হবে এবং সেনা হস্তক্ষেপের ঝুঁকি বাড়বে।
২০ ঘণ্টা আগেজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের দাবি ন্যায্য উল্লেখ করে সরকারকে তাঁদের সঙ্গে আলোচনায় বসার আহ্বান জানিয়েছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি। আজ শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ঐতিহাসিক ফারাক্কা লংমার্চের ৫০ বছর উপলক্ষে গণসংহতি আন্দোলন আয়োজিত এক সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
২১ ঘণ্টা আগে