নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জুলাই অভ্যুত্থান-পরবর্তী সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসির) কার্যক্রমের গতিশীলতা ও বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বিসিএস) পরীক্ষার স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে ছয়টি দাবি জানিয়ে পিএসসিতে স্মারকলিপি দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।
আজ বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) বিকেলে পিএসসি কার্যালয়ে পিএসসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মোবাশ্বের মোনেমের কাছে স্মারকলিপি দেয় এনসিপির প্রতিনিধিদল। প্রতিনিধিদলে ছিলেন দলের যুগ্ম আহ্বায়ক মনিরা শারমিন, যুগ্ম সদস্যসচিব মোহাম্মদ মিরাজ মিয়া ও যুগ্ম সদস্যসচিব ফয়সাল মাহমুদ শান্ত।
দলের যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন এক বিবৃতি বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
স্মারকলিপিতে চলমান বিসিএসগুলোর জট নিরসনে বিভিন্ন দাবি জানিয়ে বলা হয়, জুনের দ্বিতীয় সপ্তাহের মধ্যে ৪৪তম বিসিএসের সব ভাইভা সম্পন্ন করে ৩০ জুনের মধ্যে ৪৪তমর চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা করতে হবে। ৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল জুনের ৩০ তারিখের মধ্যে ঘোষণা করতে হবে এবং ২০২৫ সালের মধ্যেই ৪৫তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফলাফল সম্পন্ন করতে হবে।
আরও বলা হয়, জুনের শেষ সপ্তাহ অথবা জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহে ৪৬তম বিসিএসের লিখিত শুরু করতে হবে। এই সময়কালের মধ্যে সম্ভব না হলে জুলাইয়ের শেষ সপ্তাহ অথবা আগস্টের প্রথম সপ্তাহে লিখিত পরীক্ষা শুরু করতে হবে। শিক্ষার্থীদের প্রস্তুতি গ্রহণ ও মানসিক স্বাস্থ্য বিবেচনায় বিসিএস লিখিত ও ভাইভার মধ্যে ন্যূনতম গ্যাপ থাকা বাঞ্ছনীয় এবং ৪৬তম লিখিত পরীক্ষা সম্পন্নের পর এক মাসের মধ্যে ৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষা নিতে হবে।
পিএসসিতে স্বচ্ছতা ও গতিশীলতা আনতে এনসিপি প্রিলিমিনারি পরীক্ষার নম্বরসহ ফলাফল, কাট মার্কস ও সঠিক উত্তর পিএসসির ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা; লিখিত পরীক্ষার ফলাফল নম্বরসহ ওয়েবসাইটে ভাইভার আগেই প্রকাশ করা; লিখিত ফলাফল ঘোষণার পর ভাইভার আগে ক্যাডার চয়েস রিশাফল করার অপশন দেওয়া; ১০০ নম্বরের ভাইভা ৪৫তম বিসিএস থেকেই কার্যকর করা এবং স্বচ্ছতা রক্ষার স্বার্থে চূড়ান্ত রেজাল্টের সঙ্গে ভাইভার নম্বরও প্রকাশ করা; ৩৮তম পর্যন্ত বিসিএসগুলোর মতো নন-ক্যাডার ব্যবস্থা পুনর্বহালসহ ভাইভাতে উত্তীর্ণদের থেকে নন-ক্যাডারে সর্বোচ্চ নিয়োগ প্রদান এবং এক বছরের মধ্যে একটি বিসিএসের সব কার্যক্রম সম্পন্ন করা এবং সার্কুলারে প্রিলি, লিখিত, মৌখিক পরীক্ষার সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশের দাবি জানান এনসিপি নেতারা।
স্মারকলিপিতে এনসিপি নেতারা বলেন, ‘২০২৪-এর ছাত্র-জনতার জুলাই অভ্যুত্থানের প্রাথমিক ভিত্তি ছিল বিসিএসসহ বিভিন্ন চাকরি পরীক্ষায় কোটাব্যবস্থা, নানা রকম অনিয়ম, বৈষম্য ও দুর্নীতির কারণে শিক্ষার্থীদের মধ্যে তৈরি হওয়া ক্ষোভ। আমরা বিশ্বাস করি, ছাত্র-জনতার আত্মত্যাগের মধ্য দিয়ে পাওয়া নতুন বাংলাদেশে বিসিএসসহ সব প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার স্বচ্ছতা, জবাবদিহি ও গতিশীলতা রক্ষায় কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।’
পিএসসি একটি পরীক্ষার্থীবান্ধব প্রতিষ্ঠান হবে—এমন আশাবাদ জানিয়ে তাঁরা আরও বলেন, ‘অভ্যুত্থান-পরবর্তী পিএসসির গৃহীত ইতিবাচক পদক্ষেপ ও আন্তরিকতাকে আমরা সাধুবাদ জানাই।’
জুলাই অভ্যুত্থান-পরবর্তী সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসির) কার্যক্রমের গতিশীলতা ও বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বিসিএস) পরীক্ষার স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে ছয়টি দাবি জানিয়ে পিএসসিতে স্মারকলিপি দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।
আজ বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) বিকেলে পিএসসি কার্যালয়ে পিএসসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মোবাশ্বের মোনেমের কাছে স্মারকলিপি দেয় এনসিপির প্রতিনিধিদল। প্রতিনিধিদলে ছিলেন দলের যুগ্ম আহ্বায়ক মনিরা শারমিন, যুগ্ম সদস্যসচিব মোহাম্মদ মিরাজ মিয়া ও যুগ্ম সদস্যসচিব ফয়সাল মাহমুদ শান্ত।
দলের যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন এক বিবৃতি বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
স্মারকলিপিতে চলমান বিসিএসগুলোর জট নিরসনে বিভিন্ন দাবি জানিয়ে বলা হয়, জুনের দ্বিতীয় সপ্তাহের মধ্যে ৪৪তম বিসিএসের সব ভাইভা সম্পন্ন করে ৩০ জুনের মধ্যে ৪৪তমর চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা করতে হবে। ৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল জুনের ৩০ তারিখের মধ্যে ঘোষণা করতে হবে এবং ২০২৫ সালের মধ্যেই ৪৫তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফলাফল সম্পন্ন করতে হবে।
আরও বলা হয়, জুনের শেষ সপ্তাহ অথবা জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহে ৪৬তম বিসিএসের লিখিত শুরু করতে হবে। এই সময়কালের মধ্যে সম্ভব না হলে জুলাইয়ের শেষ সপ্তাহ অথবা আগস্টের প্রথম সপ্তাহে লিখিত পরীক্ষা শুরু করতে হবে। শিক্ষার্থীদের প্রস্তুতি গ্রহণ ও মানসিক স্বাস্থ্য বিবেচনায় বিসিএস লিখিত ও ভাইভার মধ্যে ন্যূনতম গ্যাপ থাকা বাঞ্ছনীয় এবং ৪৬তম লিখিত পরীক্ষা সম্পন্নের পর এক মাসের মধ্যে ৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষা নিতে হবে।
পিএসসিতে স্বচ্ছতা ও গতিশীলতা আনতে এনসিপি প্রিলিমিনারি পরীক্ষার নম্বরসহ ফলাফল, কাট মার্কস ও সঠিক উত্তর পিএসসির ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা; লিখিত পরীক্ষার ফলাফল নম্বরসহ ওয়েবসাইটে ভাইভার আগেই প্রকাশ করা; লিখিত ফলাফল ঘোষণার পর ভাইভার আগে ক্যাডার চয়েস রিশাফল করার অপশন দেওয়া; ১০০ নম্বরের ভাইভা ৪৫তম বিসিএস থেকেই কার্যকর করা এবং স্বচ্ছতা রক্ষার স্বার্থে চূড়ান্ত রেজাল্টের সঙ্গে ভাইভার নম্বরও প্রকাশ করা; ৩৮তম পর্যন্ত বিসিএসগুলোর মতো নন-ক্যাডার ব্যবস্থা পুনর্বহালসহ ভাইভাতে উত্তীর্ণদের থেকে নন-ক্যাডারে সর্বোচ্চ নিয়োগ প্রদান এবং এক বছরের মধ্যে একটি বিসিএসের সব কার্যক্রম সম্পন্ন করা এবং সার্কুলারে প্রিলি, লিখিত, মৌখিক পরীক্ষার সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশের দাবি জানান এনসিপি নেতারা।
স্মারকলিপিতে এনসিপি নেতারা বলেন, ‘২০২৪-এর ছাত্র-জনতার জুলাই অভ্যুত্থানের প্রাথমিক ভিত্তি ছিল বিসিএসসহ বিভিন্ন চাকরি পরীক্ষায় কোটাব্যবস্থা, নানা রকম অনিয়ম, বৈষম্য ও দুর্নীতির কারণে শিক্ষার্থীদের মধ্যে তৈরি হওয়া ক্ষোভ। আমরা বিশ্বাস করি, ছাত্র-জনতার আত্মত্যাগের মধ্য দিয়ে পাওয়া নতুন বাংলাদেশে বিসিএসসহ সব প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার স্বচ্ছতা, জবাবদিহি ও গতিশীলতা রক্ষায় কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।’
পিএসসি একটি পরীক্ষার্থীবান্ধব প্রতিষ্ঠান হবে—এমন আশাবাদ জানিয়ে তাঁরা আরও বলেন, ‘অভ্যুত্থান-পরবর্তী পিএসসির গৃহীত ইতিবাচক পদক্ষেপ ও আন্তরিকতাকে আমরা সাধুবাদ জানাই।’
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ বৃদ্ধির চেয়ে চলমান প্রচারের সমালোচনা করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, ‘নির্বাচিত সরকারের বিকল্প তো আপনারা হতে পারেন না। আপনারা অবশ্যই অনির্বাচিত। সেটা প্রতিদিন আপনাকে স্মরণ করিয়ে দেওয়া হবে।’
৭ ঘণ্টা আগেসংস্কার কোনো চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত নয় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেছেন, সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া। এখন যতটুকু করা সম্ভব, তা করা উচিত। বাকিটা নির্বাচিত সরকার এসে সম্পন্ন করবে। এটাই হওয়া উচিত।
৭ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের ১৬৬টি প্রস্তাবের মধ্যে ৭৮টি প্রস্তাবেই দ্বিমত জানিয়ে মতামত জমা দিয়েছে গণফোরাম। দলটি কমিশনের ৫৮ প্রস্তাবে একমত এবং ২৪টি প্রস্তাবে আংশিকভাবে একমত। অন্যদিকে জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম কমিশনের ১৬৬টি প্রস্তাবের মধ্যে ১০৯টি প্রস্তাবে একমত, ২২টিতে দ্বিমত এবং ৩৪টিতে আংশিকভাবে একমত।
৯ ঘণ্টা আগেসংবিধান সংস্কারের বিষয়ে গণভোটের প্রস্তাব জাকের পার্টি করেছে বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব শামীম হায়দার। তিনি বলেছেন, বড় বড় জায়গার বিষয়ে গণভোটের মাধ্যমে নির্ধারণ হওয়া উচিত। নির্বাচনে কালো টাকা ও পেশিশক্তির প্রভাব থাকলে তথাকথিত বড় দলগুলোর প্রভাব থাকে। তাহলে নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে না।
১ দিন আগে