নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ ব্যাংক সম্প্রতি নারী কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের জন্য পোশাক নির্ধারণ করে যে নির্দেশনা জারি করেছে, তা ক্ষমতার অপব্যবহারের খারাপ নজির হিসেবে অভিহিত করেছেন দেশের ৫৪ জন বিশিষ্ট নাগরিক।
আজ শুক্রবার এক যৌথ বিবৃতিতে বিষয়টি তদন্তের মাধ্যমে জড়িত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার জন্য তাঁরা কর্তৃপক্ষের প্রতি দাবি জানান।
বিবৃতিতে বলা হয়, ২১ জুলাই বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনায় নারী কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের জন্য শাড়ি, সালোয়ার–কামিজ ও ওড়না এবং নির্দিষ্ট রঙের স্কার্ফ অথবা হিজাব পরার নির্দেশনা দেওয়া। এর ব্যত্যয় ঘটলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলা হয়। পরে অবশ্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর এ নির্দেশনা প্রত্যাহারের ঘোষণা দেন।
নাগরিকেরা বলেন, এ ধরনের নির্দেশনা কেবল নারীর মৌলিক অধিকার ও সংবিধানের সুস্পষ্ট লঙ্ঘনই নয়, বরং কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মতো একটি জাতীয় প্রতিষ্ঠানের প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কৃতির জন্যও লজ্জাজনক। এতে জড়িত ব্যক্তিদের সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে চিহ্নিত করে প্রচলিত আইন অনুযায়ী কঠোর ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।
যাঁরা বিবৃতি দিয়েছেন, তাঁরা হলেন মানবাধিকারকর্মী সুলতানা কামাল, শাহীন আনাম, নূর খান, জেড আই খান, শামসুল হুদা, অধ্যাপক সুমাইয়া খায়ের, অধ্যাপক সামিনা লুৎফা, অধ্যাপক নায়লা জামান খান, অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌস, অধ্যাপক জোবাইদা নাসরিন, অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী, মনীন্দ্র কুমার নাথ, শিল্পী কৃষ্ককলি ইসলাম, নীতি চাকমাসহ অনেকে।
বাংলাদেশ ব্যাংক সম্প্রতি নারী কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের জন্য পোশাক নির্ধারণ করে যে নির্দেশনা জারি করেছে, তা ক্ষমতার অপব্যবহারের খারাপ নজির হিসেবে অভিহিত করেছেন দেশের ৫৪ জন বিশিষ্ট নাগরিক।
আজ শুক্রবার এক যৌথ বিবৃতিতে বিষয়টি তদন্তের মাধ্যমে জড়িত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার জন্য তাঁরা কর্তৃপক্ষের প্রতি দাবি জানান।
বিবৃতিতে বলা হয়, ২১ জুলাই বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনায় নারী কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের জন্য শাড়ি, সালোয়ার–কামিজ ও ওড়না এবং নির্দিষ্ট রঙের স্কার্ফ অথবা হিজাব পরার নির্দেশনা দেওয়া। এর ব্যত্যয় ঘটলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলা হয়। পরে অবশ্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর এ নির্দেশনা প্রত্যাহারের ঘোষণা দেন।
নাগরিকেরা বলেন, এ ধরনের নির্দেশনা কেবল নারীর মৌলিক অধিকার ও সংবিধানের সুস্পষ্ট লঙ্ঘনই নয়, বরং কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মতো একটি জাতীয় প্রতিষ্ঠানের প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কৃতির জন্যও লজ্জাজনক। এতে জড়িত ব্যক্তিদের সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে চিহ্নিত করে প্রচলিত আইন অনুযায়ী কঠোর ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।
যাঁরা বিবৃতি দিয়েছেন, তাঁরা হলেন মানবাধিকারকর্মী সুলতানা কামাল, শাহীন আনাম, নূর খান, জেড আই খান, শামসুল হুদা, অধ্যাপক সুমাইয়া খায়ের, অধ্যাপক সামিনা লুৎফা, অধ্যাপক নায়লা জামান খান, অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌস, অধ্যাপক জোবাইদা নাসরিন, অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী, মনীন্দ্র কুমার নাথ, শিল্পী কৃষ্ককলি ইসলাম, নীতি চাকমাসহ অনেকে।
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা বলেন, এবারই প্রথমবারের মতো ফকির লালন সাঁইয়ের তিরোধান দিবস দলীয় প্রভাবমুক্ত এবং রাষ্ট্রীয়ভাবে পালিত হচ্ছে। এটি একটি ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত। সরকার মনে করে, লালনের দর্শন এবং অবদান শুধু জাতীয় পর্যায়ে সীমাবদ্ধ রাখা উচিত নয়। ভবিষ্যতে যে সরকারই আসুক, লালনের সঙ্গে তাদের কোনো বিরোধ
১ ঘণ্টা আগেনারীদের রাজনীতিতে অংশগ্রহণে বাধা ও সম্ভাবনা-বিষয়ক আলোচনার জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা এবং রাজনৈতিক নেতৃত্বে লিঙ্গভিত্তিক মানদণ্ড নিয়ে আলোচনায় যুক্ত হওয়ার জন্য তরুণদের সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে এই সংলাপ ও কর্মশালার আয়োজন করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’ স্বাক্ষরকে বাংলাদেশের রাজনৈতিক ঐক্য ও শাসনব্যবস্থা সংস্কারের পথে এক বিশাল অগ্রগতি হিসেবে অভিহিত করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার। তিনি মন্তব্য করেছেন, এই সনদ ২০২৬ সালের সাধারণ নির্বাচনের প্রস্তুতির প্রক্রিয়াকে আরও এক ধাপ এগিয়ে দিয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ সাত মাসের আলোচনায় কোথাও মতৈক্য এসেছে, আবার কোথাও থেকে গেছে মতানৈক্য। এসব মত-দ্বিমত, দোলাচলের মধ্যেই তৈরি হয় জুলাই জাতীয় সনদ। রাজনৈতিক দলগুলোর মতপার্থক্যের কারণে সনদে স্বাক্ষর সম্ভব হবে কি না, তা নিয়ে অনিশ্চয়তা ছিল শেষ দিন পর্যন্ত।
১৭ ঘণ্টা আগে