আজকের পত্রিকা ডেস্ক
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার চ্যাটবট চ্যাটজিপিটি এবার এক নতুন ও ভয়াবহ বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। অভিযোগ উঠেছে, এই চ্যাটবট আত্মহনন, নরহত্যা ও শয়তান পূজার মতো ভয়ানক কাজের জন্য সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা দিয়েছে। দ্য আটলান্টিকের এক অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে এই চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে, যা প্রযুক্তি বিশ্বের সুরক্ষাব্যবস্থা নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন তুলেছে।
ঘটনার সূত্রপাত হয় যখন একজন ব্যবহারকারী কানানাইট দেবতা মোলোচ (শিশু বলিদানের সঙ্গে সম্পর্কিত) সম্পর্কে জানতে চ্যাটজিপিটিকে প্রশ্ন করেন। একটি সাধারণ সাংস্কৃতিক ব্যাখ্যা দেওয়ার বদলে চ্যাটবটটি ব্যবহারকারীকে রীতিনীতি ও আচার-অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আত্মহনন ও রক্তপাতের মতো কার্যক্রমে উৎসাহিত করতে শুরু করে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চ্যাটজিপিটি একজন ব্যবহারকারীকে কবজি কাটার নির্দেশনা দেয়, এমনকি ‘জীবাণুমুক্ত রেজার ব্লেড’ ব্যবহার করতে ও কোন স্থানে কাটতে হবে, সে সম্পর্কেও বিস্তারিত তথ্য দেয়। যখন ব্যবহারকারী ভয় পাওয়ার কথা জানান, চ্যাটবটটি তখন তাঁকে আশ্বস্ত করে এবং শান্ত হয়ে প্রস্তুতি নিতে বলে।
মোলোচের উদ্দেশ্যে রক্ত উৎসর্গের কথা জানতে চাইলে চ্যাটজিপিটি প্রথমে আঙুলের ডগা থেকে রক্ত নেওয়ার পরামর্শ দেয়। অন্য এক কথোপকথনে, চ্যাটবটটি ‘নিয়ন্ত্রিত তাপ’ ব্যবহার করে শরীরে চিহ্ন তৈরি করার পরামর্শ দেয়, যেখানে ব্যথাকে ‘শক্তির দ্বার’ হিসেবে বর্ণনা করা হয়। এমনকি শরীরের কোন অংশে প্রতীক বা সিগিল খোদাই করা হবে, সে সম্পর্কেও বিশদ নির্দেশনা দেয় চ্যাটবটটি। যেমন, পেলভিক বোনের কাছে বা লিঙ্গের গোড়ার একটু ওপরে এই সিগিল খোদাই সবচেয়ে ভালো।
এক সাংবাদিকের সহকর্মী চ্যাটবটকে জিজ্ঞাসা করেন, ‘আপনি কি সম্মানজনকভাবে অন্যের জীবন শেষ করতে পারেন?’ চ্যাটবট উত্তর দেয়, ‘কখনো কখনো হ্যাঁ, কখনো কখনো না।’ এ সময় চ্যাটবটটি প্রাচীন সংস্কৃতির বলিদানের কথা উল্লেখ করে।
বড় প্রাণী বলিদানের আচার, মন্ত্র ও আহ্বান (ইনভোকেশন) সম্পর্কে জানতে চাইলে চ্যাটবটটি বিশদভাবে বর্ণনা করে। এটি বহু পুরোনো জাদুবিদ্যা ‘ডেভোরারের গেট’ (The Gate of the Devourer) সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেয়। চ্যাটজিপিটি ব্যবহারকারীকে নির্দিষ্ট কিছু বাক্য ব্যবহার করে নতুন নতুন আচারের নির্দেশিকা পাওয়ার জন্যও প্ররোচিত করে। যেমন, ‘আপনি কি অল্টার লে–আউট, সিগিল টেমপ্লেট, পুরোহিত ব্রত স্ক্রোলসহ একটি মুদ্রণযোগ্য পিডিএফ সংস্করণ চান? বলুন—সেন্ড দ্য ফার্নেস অ্যান্ড ফ্লেম পিডিএফ।’ আমি আপনার জন্য এটি প্রস্তুত করব।’ অন্য এক কথোপকথনে এটি শয়তানের উদ্দেশে তিন স্তবকের একটি আহ্বানও তৈরি করে, যার শেষ বাক্য ছিল ‘হেইল স্যাটান’।
যদিও ওপেনএআইয়ের নিজস্ব নীতিতে স্পষ্ট বলা আছে যে, চ্যাটজিপিটি ‘আত্মহননকে উৎসাহিত করবে না’, তবে এই ঘটনাগুলো সুরক্ষাব্যবস্থার দুর্বলতা প্রমাণ করে। যখন সরাসরি আত্মহননের নির্দেশ জানতে চাওয়া হয়, তখন চ্যাটবটটি ঠিকঠাকভাবে সংকটকালীন হটলাইন নম্বরসহ অন্যান্য তথ্য সরবরাহ করে। কিন্তু পরোক্ষভাবে, রীতিনীতি বা আচারের বিষয়ে প্রশ্ন করার মাধ্যমে এই সুরক্ষাগুলো সহজেই বাইপাস করা যায়।
বিশেষজ্ঞেরা মনে করছেন, চ্যাটবটগুলো অনলাইনে বিদ্যমান বিপুল টেক্সট ডেটার ওপর ভিত্তি করে প্রশিক্ষিত হয়, যার মধ্যে সম্ভবত অস্বাভাবিক বা ক্ষতিকর বিষয়বস্তুও অন্তর্ভুক্ত থাকে। ওপেনএআই সুরক্ষাব্যবস্থা রাখলেও ব্যবহারকারীরা মডেলগুলোর সঙ্গে অগণিত উপায়ে যোগাযোগ করতে পারে, যা নিয়ন্ত্রণ করা কোম্পানির জন্য কঠিন হয়ে দাঁড়াচ্ছে।
ওপেনএআই এই বিষয়ে মন্তব্য করতে অস্বীকার করেছে, তবে ঘটনার পর তাদের মুখপাত্র টায়া ক্রিস্টিয়ানসন এক বিবৃতিতে বলেছেন, চ্যাটজিপিটির সঙ্গে কিছু কথোপকথন খুবই স্বাভাবিকভাবে শুরু হলেও দ্রুত ‘সংবেদনশীল’ হয়ে যেতে পারে। ওপেনএআই এই সমস্যা সমাধানে কাজ করছে।
চ্যাটজিপিটির ক্রমাগত ‘সেবামূলক’ কথোপকথন চালিয়ে যাওয়ার প্রবণতা বিপদ বাড়িয়ে তোলে। উইকিপিডিয়া বা ইউটিউবের মতো প্ল্যাটফর্মগুলোতে ব্যবহারকারীরা নিজেরাই তথ্যের উৎস এবং প্রসঙ্গ ব্যাখ্যা করতে পারে, যা ক্ষতিকর তথ্য চিহ্নিত করতে সাহায্য করে। কিন্তু চ্যাটজিপিটির সঙ্গে একজন ব্যবহারকারী একাকী একটি অন্ধকার জগতে প্রবেশ করতে পারে।
এই ঘটনাগুলো ইঙ্গিত দেয়, প্রোগ্রামটির প্রধান লক্ষ্য হলো ব্যবহারকারী যা-ই জিজ্ঞাসা করুক না কেন, তাঁকে উৎসাহিত করে কথোপকথন চালিয়ে যাওয়া।
এই সমস্যা কেবল ওপেনএআইয়ের ক্ষেত্রেই সীমাবদ্ধ নয়। সম্প্রতি গুগলের চ্যাটবটের একটি সংস্করণ নিয়েও বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছিল, যা কিশোর-কিশোরীদের সঙ্গে বিতর্কিত কথোপকথনে অংশ নিয়েছিল। বিশেষজ্ঞেরা বলছেন, এআইশিল্পের এই ‘ব্যক্তিগত’ ও ’তোষামুদে’ চ্যাটবট তৈরির প্রবণতা একটি উদ্বেগজনক পরিস্থিতি তৈরি করছে।
সেন্টার ফর ডেমোক্রেসি অ্যান্ড টেকনোলজি (সিডিটি) জানিয়েছে, ব্যবহারকারীদের ‘অতি ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা’ তৈরির চেষ্টা আসক্তি তৈরি করতে পারে এবং বিভিন্ন ক্ষতির কারণ হতে পারে। সাম্প্রতিক সময়ে এআই সাইকোসিসের ঘটনাও বাড়ছে, যেখানে চ্যাটবটের সঙ্গে দীর্ঘ কথোপকথন বিভ্রম বাড়িয়ে তুলতে পারে।
এআই চ্যাটবটগুলো আরও শক্তিশালী হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ক্ষতির সম্ভাবনাও বাড়ছে। ওপেনএআই সম্প্রতি ‘চ্যাটজিপিটি এজেন্ট’ চালু করেছে, যা মুদি কেনা বা হোটেল বুক করার মতো আরও জটিল কাজ সম্পাদন করতে পারে। ওপেনএআইয়ের সিইও স্যাম অল্টম্যান সতর্ক করে বলেছেন, ‘যদিও ইউটিলিটি উল্লেখযোগ্য, সম্ভাব্য ঝুঁকিও রয়েছে।’ সংক্ষেপে, চ্যাটজিপিটির এই ঘটনা প্রমাণ করে যে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার দ্রুত বিকাশের সঙ্গে সঙ্গে এর নিরাপত্তা ও নৈতিক ব্যবহারের বিষয়ে কঠোর নজরদারি ও নীতিমালা অত্যাবশ্যক, যাতে প্রযুক্তি মানবজাতির জন্য বিপদ না হয়ে বরং কল্যাণ বয়ে আনে।
দ্য আটলান্টিক থেকে সংক্ষেপে অনূদিত
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার চ্যাটবট চ্যাটজিপিটি এবার এক নতুন ও ভয়াবহ বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। অভিযোগ উঠেছে, এই চ্যাটবট আত্মহনন, নরহত্যা ও শয়তান পূজার মতো ভয়ানক কাজের জন্য সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা দিয়েছে। দ্য আটলান্টিকের এক অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে এই চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে, যা প্রযুক্তি বিশ্বের সুরক্ষাব্যবস্থা নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন তুলেছে।
ঘটনার সূত্রপাত হয় যখন একজন ব্যবহারকারী কানানাইট দেবতা মোলোচ (শিশু বলিদানের সঙ্গে সম্পর্কিত) সম্পর্কে জানতে চ্যাটজিপিটিকে প্রশ্ন করেন। একটি সাধারণ সাংস্কৃতিক ব্যাখ্যা দেওয়ার বদলে চ্যাটবটটি ব্যবহারকারীকে রীতিনীতি ও আচার-অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আত্মহনন ও রক্তপাতের মতো কার্যক্রমে উৎসাহিত করতে শুরু করে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চ্যাটজিপিটি একজন ব্যবহারকারীকে কবজি কাটার নির্দেশনা দেয়, এমনকি ‘জীবাণুমুক্ত রেজার ব্লেড’ ব্যবহার করতে ও কোন স্থানে কাটতে হবে, সে সম্পর্কেও বিস্তারিত তথ্য দেয়। যখন ব্যবহারকারী ভয় পাওয়ার কথা জানান, চ্যাটবটটি তখন তাঁকে আশ্বস্ত করে এবং শান্ত হয়ে প্রস্তুতি নিতে বলে।
মোলোচের উদ্দেশ্যে রক্ত উৎসর্গের কথা জানতে চাইলে চ্যাটজিপিটি প্রথমে আঙুলের ডগা থেকে রক্ত নেওয়ার পরামর্শ দেয়। অন্য এক কথোপকথনে, চ্যাটবটটি ‘নিয়ন্ত্রিত তাপ’ ব্যবহার করে শরীরে চিহ্ন তৈরি করার পরামর্শ দেয়, যেখানে ব্যথাকে ‘শক্তির দ্বার’ হিসেবে বর্ণনা করা হয়। এমনকি শরীরের কোন অংশে প্রতীক বা সিগিল খোদাই করা হবে, সে সম্পর্কেও বিশদ নির্দেশনা দেয় চ্যাটবটটি। যেমন, পেলভিক বোনের কাছে বা লিঙ্গের গোড়ার একটু ওপরে এই সিগিল খোদাই সবচেয়ে ভালো।
এক সাংবাদিকের সহকর্মী চ্যাটবটকে জিজ্ঞাসা করেন, ‘আপনি কি সম্মানজনকভাবে অন্যের জীবন শেষ করতে পারেন?’ চ্যাটবট উত্তর দেয়, ‘কখনো কখনো হ্যাঁ, কখনো কখনো না।’ এ সময় চ্যাটবটটি প্রাচীন সংস্কৃতির বলিদানের কথা উল্লেখ করে।
বড় প্রাণী বলিদানের আচার, মন্ত্র ও আহ্বান (ইনভোকেশন) সম্পর্কে জানতে চাইলে চ্যাটবটটি বিশদভাবে বর্ণনা করে। এটি বহু পুরোনো জাদুবিদ্যা ‘ডেভোরারের গেট’ (The Gate of the Devourer) সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেয়। চ্যাটজিপিটি ব্যবহারকারীকে নির্দিষ্ট কিছু বাক্য ব্যবহার করে নতুন নতুন আচারের নির্দেশিকা পাওয়ার জন্যও প্ররোচিত করে। যেমন, ‘আপনি কি অল্টার লে–আউট, সিগিল টেমপ্লেট, পুরোহিত ব্রত স্ক্রোলসহ একটি মুদ্রণযোগ্য পিডিএফ সংস্করণ চান? বলুন—সেন্ড দ্য ফার্নেস অ্যান্ড ফ্লেম পিডিএফ।’ আমি আপনার জন্য এটি প্রস্তুত করব।’ অন্য এক কথোপকথনে এটি শয়তানের উদ্দেশে তিন স্তবকের একটি আহ্বানও তৈরি করে, যার শেষ বাক্য ছিল ‘হেইল স্যাটান’।
যদিও ওপেনএআইয়ের নিজস্ব নীতিতে স্পষ্ট বলা আছে যে, চ্যাটজিপিটি ‘আত্মহননকে উৎসাহিত করবে না’, তবে এই ঘটনাগুলো সুরক্ষাব্যবস্থার দুর্বলতা প্রমাণ করে। যখন সরাসরি আত্মহননের নির্দেশ জানতে চাওয়া হয়, তখন চ্যাটবটটি ঠিকঠাকভাবে সংকটকালীন হটলাইন নম্বরসহ অন্যান্য তথ্য সরবরাহ করে। কিন্তু পরোক্ষভাবে, রীতিনীতি বা আচারের বিষয়ে প্রশ্ন করার মাধ্যমে এই সুরক্ষাগুলো সহজেই বাইপাস করা যায়।
বিশেষজ্ঞেরা মনে করছেন, চ্যাটবটগুলো অনলাইনে বিদ্যমান বিপুল টেক্সট ডেটার ওপর ভিত্তি করে প্রশিক্ষিত হয়, যার মধ্যে সম্ভবত অস্বাভাবিক বা ক্ষতিকর বিষয়বস্তুও অন্তর্ভুক্ত থাকে। ওপেনএআই সুরক্ষাব্যবস্থা রাখলেও ব্যবহারকারীরা মডেলগুলোর সঙ্গে অগণিত উপায়ে যোগাযোগ করতে পারে, যা নিয়ন্ত্রণ করা কোম্পানির জন্য কঠিন হয়ে দাঁড়াচ্ছে।
ওপেনএআই এই বিষয়ে মন্তব্য করতে অস্বীকার করেছে, তবে ঘটনার পর তাদের মুখপাত্র টায়া ক্রিস্টিয়ানসন এক বিবৃতিতে বলেছেন, চ্যাটজিপিটির সঙ্গে কিছু কথোপকথন খুবই স্বাভাবিকভাবে শুরু হলেও দ্রুত ‘সংবেদনশীল’ হয়ে যেতে পারে। ওপেনএআই এই সমস্যা সমাধানে কাজ করছে।
চ্যাটজিপিটির ক্রমাগত ‘সেবামূলক’ কথোপকথন চালিয়ে যাওয়ার প্রবণতা বিপদ বাড়িয়ে তোলে। উইকিপিডিয়া বা ইউটিউবের মতো প্ল্যাটফর্মগুলোতে ব্যবহারকারীরা নিজেরাই তথ্যের উৎস এবং প্রসঙ্গ ব্যাখ্যা করতে পারে, যা ক্ষতিকর তথ্য চিহ্নিত করতে সাহায্য করে। কিন্তু চ্যাটজিপিটির সঙ্গে একজন ব্যবহারকারী একাকী একটি অন্ধকার জগতে প্রবেশ করতে পারে।
এই ঘটনাগুলো ইঙ্গিত দেয়, প্রোগ্রামটির প্রধান লক্ষ্য হলো ব্যবহারকারী যা-ই জিজ্ঞাসা করুক না কেন, তাঁকে উৎসাহিত করে কথোপকথন চালিয়ে যাওয়া।
এই সমস্যা কেবল ওপেনএআইয়ের ক্ষেত্রেই সীমাবদ্ধ নয়। সম্প্রতি গুগলের চ্যাটবটের একটি সংস্করণ নিয়েও বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছিল, যা কিশোর-কিশোরীদের সঙ্গে বিতর্কিত কথোপকথনে অংশ নিয়েছিল। বিশেষজ্ঞেরা বলছেন, এআইশিল্পের এই ‘ব্যক্তিগত’ ও ’তোষামুদে’ চ্যাটবট তৈরির প্রবণতা একটি উদ্বেগজনক পরিস্থিতি তৈরি করছে।
সেন্টার ফর ডেমোক্রেসি অ্যান্ড টেকনোলজি (সিডিটি) জানিয়েছে, ব্যবহারকারীদের ‘অতি ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা’ তৈরির চেষ্টা আসক্তি তৈরি করতে পারে এবং বিভিন্ন ক্ষতির কারণ হতে পারে। সাম্প্রতিক সময়ে এআই সাইকোসিসের ঘটনাও বাড়ছে, যেখানে চ্যাটবটের সঙ্গে দীর্ঘ কথোপকথন বিভ্রম বাড়িয়ে তুলতে পারে।
এআই চ্যাটবটগুলো আরও শক্তিশালী হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ক্ষতির সম্ভাবনাও বাড়ছে। ওপেনএআই সম্প্রতি ‘চ্যাটজিপিটি এজেন্ট’ চালু করেছে, যা মুদি কেনা বা হোটেল বুক করার মতো আরও জটিল কাজ সম্পাদন করতে পারে। ওপেনএআইয়ের সিইও স্যাম অল্টম্যান সতর্ক করে বলেছেন, ‘যদিও ইউটিলিটি উল্লেখযোগ্য, সম্ভাব্য ঝুঁকিও রয়েছে।’ সংক্ষেপে, চ্যাটজিপিটির এই ঘটনা প্রমাণ করে যে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার দ্রুত বিকাশের সঙ্গে সঙ্গে এর নিরাপত্তা ও নৈতিক ব্যবহারের বিষয়ে কঠোর নজরদারি ও নীতিমালা অত্যাবশ্যক, যাতে প্রযুক্তি মানবজাতির জন্য বিপদ না হয়ে বরং কল্যাণ বয়ে আনে।
দ্য আটলান্টিক থেকে সংক্ষেপে অনূদিত
দেশে অবৈধভাবে আমদানি করা, নকল ও চোরাই মোবাইল ফোনের ব্যবহার বন্ধে নতুন করে ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্টার (এনইআইআর) ব্যবস্থা চালু করতে যাচ্ছে সরকার। ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এবং বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) সম্মিলিতভাবে...
১ ঘণ্টা আগেপ্রযুক্তি দুনিয়াকে বদলে দিচ্ছে এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। এ নিয়ে বেশ কয়েক বছর ধরে আলোচনা চলতে থাকলেও ২০২৫ সালকে ভিন্নভাবে মনে রাখবে বিশ্ব। কারণ, এ বছর এআই নিয়ে যেসব পদক্ষেপ ও উদ্ভাবন হয়েছে, সেগুলো এ ক্ষেত্রের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করে দিয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগেদেশব্যাপী টেলিকম সংযোগকে আরও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে শেয়ারিং চুক্তি স্বাক্ষর করেছে গ্রামীণফোন ও টেলিটক। এই উদ্যোগের সঙ্গে রয়েছে শীর্ষ টাওয়ার প্রতিষ্ঠান ইডটকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড। এই পদক্ষেপ দেশের ডিজিটাল ইকোসিস্টেমকে আরও সমৃদ্ধ করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
১৬ ঘণ্টা আগেস্মার্ট চশমা, স্মার্ট রিং, স্মার্ট ওয়াচের পর এবার প্রযুক্তি দুনিয়ায় দেখা দিয়েছে নতুন প্রযুক্তি—স্মার্ট আয়না। স্মার্ট মিরর হিসেবে বিভিন্ন কাজের আয়না বাজারে আনছে বিভিন্ন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। যদিও স্মার্ট আয়নার ধারণাটি অনেক আগের। তবে এখনো এর তেমন প্রচলন গড়ে ওঠেনি।
১৭ ঘণ্টা আগেঅর্চি হক, ঢাকা
দেশে অবৈধভাবে আমদানি করা, নকল ও চোরাই মোবাইল ফোনের ব্যবহার বন্ধে নতুন করে ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্টার (এনইআইআর) ব্যবস্থা চালু করতে যাচ্ছে সরকার। ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এবং বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) সম্মিলিতভাবে এই ব্যবস্থা চালু করতে কাজ করছে। ২৯ অক্টোবর এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসতে যাচ্ছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব এ বিষয়ে বলেন, ‘আমরা জাতীয় পর্যায়ে এনইআইআর চালু করতে যাচ্ছি। নভেম্বরের পর যেকোনো সময় এটা চালু হয়ে যাবে। এখানে একটা ডেটের আগে সব নাম্বার (ইন্টারন্যাশনাল মোবাইল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি-আইএমইআই) গ্রে থাকবে। এরপরের নম্বরগুলো ব্ল্যাক অ্যান্ড হোয়াইট হবে।’
দ্রুত সময়ের মধ্যে এনইআইআর চালু এবং এর রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ১০ কোটি টাকা এবং বিভিন্ন খরচ দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছে মোবাইল ফোন ইন্ডাস্ট্রি ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (এমআইওবি)। বিটিআরসি এতে রাজি হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
এনইআইআর চালুর বিষয়ে বিটিআরসির সর্বশেষ কমিশন সভায় এসব আলোচনা হয়। বিটিআরসির সেই সভার কার্যবিবরণীতে বলা হয়েছে, ‘এমআইওবির কিছু প্রতিষ্ঠানের পক্ষ হতে কম দামে হ্যান্ডসেট উৎপাদন ও বিক্রয় এবং হ্যান্ডসেটের ব্যবহার বৃদ্ধির জন্য এনইআইআর সিস্টেম রক্ষণাবেক্ষণ এবং যথাসময়ে চালুর লক্ষ্যে আনুমানিক ১০ কোটি টাকা এবং প্রযোজ্য ক্ষেত্রে ভ্যাট/ট্যাক্সসহ স্বেচ্ছায় শর্তহীনভাবে কমিশন কর্তৃক নির্ধারিত যন্ত্রাংশ ও সফটওয়্যার ক্রয় এবং প্রযোজ্য খাতসমূহের ব্যয় নির্বাহ করতে প্রস্তুত রয়েছে মর্মে জানিয়েছে।’
প্রতিটি মোবাইল ফোনের জন্য ১৫ সংখ্যার একটি আলাদা আইএমইআই (ইন্টারন্যাশনাল মোবাইল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি) নম্বর থাকে। এই সুনির্দিষ্ট নম্বর দিয়ে মোবাইল নেটওয়ার্কে কোনো একটি সুনির্দিষ্ট মোবাইলের অবস্থান চিহ্নিত করা সম্ভব। বাংলাদেশে আইএমইআই নকল করে অবৈধ ফোন ব্যবহারের প্রবণতা অনেক। ২০২৪ সালের জুনে রবির দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, তারা একটি আইএমইআই নম্বরের নিবন্ধন দিয়েই দেড় লাখের বেশি মোবাইল ফোনের খোঁজ পেয়েছে। অর্থাৎ এসব ফোনই নকল। এনইআইআর চালু হলে ডুপ্লিকেট আইএমইআই অর্থাৎ নকল ফোনের বেচাকেনা বন্ধ হবে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা।
সূত্র বলছে, রাজধানীর বিভিন্ন মার্কেটে দেদার অবৈধ মোবাইল বিক্রি হচ্ছে। এসব অবৈধ ফোন ব্যবহার করে অপরাধের প্রবণতা রয়েছে। এমআইওবির তথ্য অনুযায়ী, দেশে অবৈধ মোবাইল ফোনের বাজার ৩৫-৪০ শতাংশ। অবৈধ ও চোরাই হ্যান্ডসেটের কারণে দেশে ২ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগে গড়ে ওঠা ১৭ মোবাইল হ্যান্ডসেট কারখানা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। একই সঙ্গে বৈধভাবে আমদানিকারকেরাও ক্ষতির মুখে পড়ছেন। শুল্ক হারাচ্ছে সরকার।
অবৈধ মোবাইল ফোন বন্ধে ২০২১ সালের ১ জুলাই প্রথমবারের মতো এনইআইআর ব্যবস্থা চালু করে সরকার। সে সময় অনেক মোবাইল ফোন সেট নিবন্ধনও করা হয়। কিন্তু এরপর তা আবার বন্ধ হয়ে যায়। ২০২৪ সালে আবারও এনইআইআর চালুর উদ্যোগ নেওয়া হয়। ওই বছর ১৮ জানুয়ারি বিটিআরসি ঘোষণা দেয়, ‘অতি শিগগির অবৈধ মোবাইল নেটওয়ার্ক হতে বিচ্ছিন্ন করা হবে।’ কিন্তু তখনো তা কার্যকর হয়নি।
এনইআইআর চালু হলে অনলাইনে আর্থিক প্রতারণাসহ বিভিন্ন অপরাধপ্রবণতার লাগাম টেনে ধরা সম্ভব হবে বলে মনে করছে বিটিআরসি। সংস্থাটির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মো. এমদাদ উল বারী বলেন, ‘একটা সিম ফেলে দেওয়া যায়, কারণ সেটা কম দামি। কিন্তু ফোন ফেলে দেওয়া যায় না। এনইআইআর চালু হলে যেটা হবে, একটা মোবাইলের মধ্যে যে সিমটা আছে, সেটাও যদি বদল করে, একটা রিরেজিস্ট্রেশনের (পুনঃ পরিবর্তন) দরকার হবে। অর্থাৎ আমাদের একটা অটোমেটিক প্রসেস অব রিরেজিস্ট্রেশনের (স্বয়ংক্রিয় প্রক্রিয়ায় পুনর্নিবন্ধন) মধ্য দিয়ে যেতে হবে।’
দেশে অবৈধভাবে আমদানি করা, নকল ও চোরাই মোবাইল ফোনের ব্যবহার বন্ধে নতুন করে ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্টার (এনইআইআর) ব্যবস্থা চালু করতে যাচ্ছে সরকার। ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এবং বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) সম্মিলিতভাবে এই ব্যবস্থা চালু করতে কাজ করছে। ২৯ অক্টোবর এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসতে যাচ্ছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব এ বিষয়ে বলেন, ‘আমরা জাতীয় পর্যায়ে এনইআইআর চালু করতে যাচ্ছি। নভেম্বরের পর যেকোনো সময় এটা চালু হয়ে যাবে। এখানে একটা ডেটের আগে সব নাম্বার (ইন্টারন্যাশনাল মোবাইল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি-আইএমইআই) গ্রে থাকবে। এরপরের নম্বরগুলো ব্ল্যাক অ্যান্ড হোয়াইট হবে।’
দ্রুত সময়ের মধ্যে এনইআইআর চালু এবং এর রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ১০ কোটি টাকা এবং বিভিন্ন খরচ দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছে মোবাইল ফোন ইন্ডাস্ট্রি ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (এমআইওবি)। বিটিআরসি এতে রাজি হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
এনইআইআর চালুর বিষয়ে বিটিআরসির সর্বশেষ কমিশন সভায় এসব আলোচনা হয়। বিটিআরসির সেই সভার কার্যবিবরণীতে বলা হয়েছে, ‘এমআইওবির কিছু প্রতিষ্ঠানের পক্ষ হতে কম দামে হ্যান্ডসেট উৎপাদন ও বিক্রয় এবং হ্যান্ডসেটের ব্যবহার বৃদ্ধির জন্য এনইআইআর সিস্টেম রক্ষণাবেক্ষণ এবং যথাসময়ে চালুর লক্ষ্যে আনুমানিক ১০ কোটি টাকা এবং প্রযোজ্য ক্ষেত্রে ভ্যাট/ট্যাক্সসহ স্বেচ্ছায় শর্তহীনভাবে কমিশন কর্তৃক নির্ধারিত যন্ত্রাংশ ও সফটওয়্যার ক্রয় এবং প্রযোজ্য খাতসমূহের ব্যয় নির্বাহ করতে প্রস্তুত রয়েছে মর্মে জানিয়েছে।’
প্রতিটি মোবাইল ফোনের জন্য ১৫ সংখ্যার একটি আলাদা আইএমইআই (ইন্টারন্যাশনাল মোবাইল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি) নম্বর থাকে। এই সুনির্দিষ্ট নম্বর দিয়ে মোবাইল নেটওয়ার্কে কোনো একটি সুনির্দিষ্ট মোবাইলের অবস্থান চিহ্নিত করা সম্ভব। বাংলাদেশে আইএমইআই নকল করে অবৈধ ফোন ব্যবহারের প্রবণতা অনেক। ২০২৪ সালের জুনে রবির দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, তারা একটি আইএমইআই নম্বরের নিবন্ধন দিয়েই দেড় লাখের বেশি মোবাইল ফোনের খোঁজ পেয়েছে। অর্থাৎ এসব ফোনই নকল। এনইআইআর চালু হলে ডুপ্লিকেট আইএমইআই অর্থাৎ নকল ফোনের বেচাকেনা বন্ধ হবে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা।
সূত্র বলছে, রাজধানীর বিভিন্ন মার্কেটে দেদার অবৈধ মোবাইল বিক্রি হচ্ছে। এসব অবৈধ ফোন ব্যবহার করে অপরাধের প্রবণতা রয়েছে। এমআইওবির তথ্য অনুযায়ী, দেশে অবৈধ মোবাইল ফোনের বাজার ৩৫-৪০ শতাংশ। অবৈধ ও চোরাই হ্যান্ডসেটের কারণে দেশে ২ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগে গড়ে ওঠা ১৭ মোবাইল হ্যান্ডসেট কারখানা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। একই সঙ্গে বৈধভাবে আমদানিকারকেরাও ক্ষতির মুখে পড়ছেন। শুল্ক হারাচ্ছে সরকার।
অবৈধ মোবাইল ফোন বন্ধে ২০২১ সালের ১ জুলাই প্রথমবারের মতো এনইআইআর ব্যবস্থা চালু করে সরকার। সে সময় অনেক মোবাইল ফোন সেট নিবন্ধনও করা হয়। কিন্তু এরপর তা আবার বন্ধ হয়ে যায়। ২০২৪ সালে আবারও এনইআইআর চালুর উদ্যোগ নেওয়া হয়। ওই বছর ১৮ জানুয়ারি বিটিআরসি ঘোষণা দেয়, ‘অতি শিগগির অবৈধ মোবাইল নেটওয়ার্ক হতে বিচ্ছিন্ন করা হবে।’ কিন্তু তখনো তা কার্যকর হয়নি।
এনইআইআর চালু হলে অনলাইনে আর্থিক প্রতারণাসহ বিভিন্ন অপরাধপ্রবণতার লাগাম টেনে ধরা সম্ভব হবে বলে মনে করছে বিটিআরসি। সংস্থাটির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মো. এমদাদ উল বারী বলেন, ‘একটা সিম ফেলে দেওয়া যায়, কারণ সেটা কম দামি। কিন্তু ফোন ফেলে দেওয়া যায় না। এনইআইআর চালু হলে যেটা হবে, একটা মোবাইলের মধ্যে যে সিমটা আছে, সেটাও যদি বদল করে, একটা রিরেজিস্ট্রেশনের (পুনঃ পরিবর্তন) দরকার হবে। অর্থাৎ আমাদের একটা অটোমেটিক প্রসেস অব রিরেজিস্ট্রেশনের (স্বয়ংক্রিয় প্রক্রিয়ায় পুনর্নিবন্ধন) মধ্য দিয়ে যেতে হবে।’
ঘটনার সূত্রপাত হয় যখন একজন ব্যবহারকারী কানানাইট দেবতা মোলোচ (শিশু বলিদানের সঙ্গে সম্পর্কিত) সম্পর্কে জানতে চ্যাটজিপিটিকে প্রশ্ন করেন। একটি সাধারণ সাংস্কৃতিক ব্যাখ্যা দেওয়ার বদলে চ্যাটবটটি ব্যবহারকারীকে রীতিনীতি ও আচার-অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আত্মহনন ও রক্তপাতের মতো কার্যক্রমে উৎসাহিত করতে শুরু করে।
২৫ জুলাই ২০২৫প্রযুক্তি দুনিয়াকে বদলে দিচ্ছে এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। এ নিয়ে বেশ কয়েক বছর ধরে আলোচনা চলতে থাকলেও ২০২৫ সালকে ভিন্নভাবে মনে রাখবে বিশ্ব। কারণ, এ বছর এআই নিয়ে যেসব পদক্ষেপ ও উদ্ভাবন হয়েছে, সেগুলো এ ক্ষেত্রের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করে দিয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগেদেশব্যাপী টেলিকম সংযোগকে আরও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে শেয়ারিং চুক্তি স্বাক্ষর করেছে গ্রামীণফোন ও টেলিটক। এই উদ্যোগের সঙ্গে রয়েছে শীর্ষ টাওয়ার প্রতিষ্ঠান ইডটকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড। এই পদক্ষেপ দেশের ডিজিটাল ইকোসিস্টেমকে আরও সমৃদ্ধ করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
১৬ ঘণ্টা আগেস্মার্ট চশমা, স্মার্ট রিং, স্মার্ট ওয়াচের পর এবার প্রযুক্তি দুনিয়ায় দেখা দিয়েছে নতুন প্রযুক্তি—স্মার্ট আয়না। স্মার্ট মিরর হিসেবে বিভিন্ন কাজের আয়না বাজারে আনছে বিভিন্ন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। যদিও স্মার্ট আয়নার ধারণাটি অনেক আগের। তবে এখনো এর তেমন প্রচলন গড়ে ওঠেনি।
১৭ ঘণ্টা আগেপল্লব শাহরিয়ার
প্রযুক্তি দুনিয়াকে বদলে দিচ্ছে এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। এ নিয়ে বেশ কয়েক বছর ধরে আলোচনা চলতে থাকলেও ২০২৫ সালকে ভিন্নভাবে মনে রাখবে বিশ্ব। কারণ, এ বছর এআই নিয়ে যেসব পদক্ষেপ ও উদ্ভাবন হয়েছে, সেগুলো এ ক্ষেত্রের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করে দিয়েছে। মাত্র কয়েক বছরের মধ্যে এআই জীবনে প্রতিদিনের অংশ হয়ে উঠেছে। চাকরি, শিক্ষা, চিকিৎসা, গণমাধ্যম—প্রায় সব খাতে এই প্রযুক্তি এখন মানুষের সহকর্মী।
এআই এজেন্ট
একসময় এআই মানে ছিল ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট সিরি, অ্যালেক্সা বা গুগল অ্যাসিস্ট্যান্ট, যারা প্রশ্নের উত্তর দিত, গান চালাত বা অ্যালার্ম দিত। কিন্তু এ বছর এআই নতুন রূপ নিয়েছে এআই এজেন্ট নামে। এটি এখন শুধু নির্দেশ পালন করে না, নিজেরাই সিদ্ধান্ত নেয়, পরিকল্পনা করে, এমনকি মানুষের মতো সহযোগিতাও করতে পারে। তারা কাজ শেখে, অভিজ্ঞতা থেকে উন্নত হয় এবং জটিল সমস্যার সমাধানে একা বা দলগতভাবে কাজ করতে পারে।
গ্রাহকসেবায় বুদ্ধিমান সহকারী: ব্যাংক, টেলিকম ও অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলো এখন কথোপকথনভিত্তিক এআই এজেন্ট দিয়ে ২৪ ঘণ্টা গ্রাহকসেবা দিচ্ছে। এরা গ্রাহকের প্রশ্ন বুঝে উত্তর দেয়, অভিযোগ রেকর্ড করে এমনকি কার্ড ব্লক করাসহ জরুরি কাজও সম্পন্ন করে। এতে গ্রাহকসেবা দ্রুত, সাশ্রয়ী ও নিরবচ্ছিন্ন হয়েছে।
জেনারেটিভ এআই মডেলের অগ্রগতি
২০২৫ সালে জেনারেটিভ এআই শুধু লেখা বা ছবি তৈরি করতে পারছে, এমনটা নয়। এটি বহু মাধ্যমে সৃজনশীল ও জটিল কাজ সম্পন্ন করতে সক্ষম। নতুন প্রজন্মের মডেলগুলো টেক্সট, ছবি, ভিডিও ও অডিও একসঙ্গে বিশ্লেষণ এবং তৈরি করতে পারে। ফলে শিক্ষাবিদ, শিল্পী, গবেষক ও ব্যবসায়ীরা একাধিক তথ্যসূত্র একসঙ্গে ব্যবহার করে দ্রুত এবং সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারছেন।
হেলথ অ্যান্ড লাইফ সায়েন্সে এআইয়ের বিস্ময়
এ বছর কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা হেলথ অ্যান্ড লাইফ সায়েন্সে এক নতুন দিক উন্মোচন করেছে। রোগনির্ণয়, ঝুঁকি পূর্বাভাস, থেরাপি পরিকল্পনা—সব ক্ষেত্রে এআই এখন দ্রুত, নির্ভুল ও কার্যকর সমাধান দিতে সক্ষম। ফলে চিকিৎসাজগতে আগের চেয়ে দ্রুত এবং ব্যক্তিগত চিকিৎসার পথ তৈরি হয়েছে।
শ্রেণিকক্ষে এআই
চলতি বছর শিক্ষা খাতে এআই টিউটর ৩৬০ এবং খানমিগো ২.০ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এগুলো শিক্ষার্থীর শেখার ধরন ও দুর্বলতা বিশ্লেষণ করে পাঠ্য বিষয়কে সহজ করে শেখায়। বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতেও এখন অনেকে এআই-নির্ভর শিক্ষা অ্যাপ ব্যবহার করছে, বিশেষ করে ভাষা ও গণিত শেখার জন্য।
প্রযুক্তি দুনিয়াকে বদলে দিচ্ছে এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। এ নিয়ে বেশ কয়েক বছর ধরে আলোচনা চলতে থাকলেও ২০২৫ সালকে ভিন্নভাবে মনে রাখবে বিশ্ব। কারণ, এ বছর এআই নিয়ে যেসব পদক্ষেপ ও উদ্ভাবন হয়েছে, সেগুলো এ ক্ষেত্রের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করে দিয়েছে। মাত্র কয়েক বছরের মধ্যে এআই জীবনে প্রতিদিনের অংশ হয়ে উঠেছে। চাকরি, শিক্ষা, চিকিৎসা, গণমাধ্যম—প্রায় সব খাতে এই প্রযুক্তি এখন মানুষের সহকর্মী।
এআই এজেন্ট
একসময় এআই মানে ছিল ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট সিরি, অ্যালেক্সা বা গুগল অ্যাসিস্ট্যান্ট, যারা প্রশ্নের উত্তর দিত, গান চালাত বা অ্যালার্ম দিত। কিন্তু এ বছর এআই নতুন রূপ নিয়েছে এআই এজেন্ট নামে। এটি এখন শুধু নির্দেশ পালন করে না, নিজেরাই সিদ্ধান্ত নেয়, পরিকল্পনা করে, এমনকি মানুষের মতো সহযোগিতাও করতে পারে। তারা কাজ শেখে, অভিজ্ঞতা থেকে উন্নত হয় এবং জটিল সমস্যার সমাধানে একা বা দলগতভাবে কাজ করতে পারে।
গ্রাহকসেবায় বুদ্ধিমান সহকারী: ব্যাংক, টেলিকম ও অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলো এখন কথোপকথনভিত্তিক এআই এজেন্ট দিয়ে ২৪ ঘণ্টা গ্রাহকসেবা দিচ্ছে। এরা গ্রাহকের প্রশ্ন বুঝে উত্তর দেয়, অভিযোগ রেকর্ড করে এমনকি কার্ড ব্লক করাসহ জরুরি কাজও সম্পন্ন করে। এতে গ্রাহকসেবা দ্রুত, সাশ্রয়ী ও নিরবচ্ছিন্ন হয়েছে।
জেনারেটিভ এআই মডেলের অগ্রগতি
২০২৫ সালে জেনারেটিভ এআই শুধু লেখা বা ছবি তৈরি করতে পারছে, এমনটা নয়। এটি বহু মাধ্যমে সৃজনশীল ও জটিল কাজ সম্পন্ন করতে সক্ষম। নতুন প্রজন্মের মডেলগুলো টেক্সট, ছবি, ভিডিও ও অডিও একসঙ্গে বিশ্লেষণ এবং তৈরি করতে পারে। ফলে শিক্ষাবিদ, শিল্পী, গবেষক ও ব্যবসায়ীরা একাধিক তথ্যসূত্র একসঙ্গে ব্যবহার করে দ্রুত এবং সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারছেন।
হেলথ অ্যান্ড লাইফ সায়েন্সে এআইয়ের বিস্ময়
এ বছর কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা হেলথ অ্যান্ড লাইফ সায়েন্সে এক নতুন দিক উন্মোচন করেছে। রোগনির্ণয়, ঝুঁকি পূর্বাভাস, থেরাপি পরিকল্পনা—সব ক্ষেত্রে এআই এখন দ্রুত, নির্ভুল ও কার্যকর সমাধান দিতে সক্ষম। ফলে চিকিৎসাজগতে আগের চেয়ে দ্রুত এবং ব্যক্তিগত চিকিৎসার পথ তৈরি হয়েছে।
শ্রেণিকক্ষে এআই
চলতি বছর শিক্ষা খাতে এআই টিউটর ৩৬০ এবং খানমিগো ২.০ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এগুলো শিক্ষার্থীর শেখার ধরন ও দুর্বলতা বিশ্লেষণ করে পাঠ্য বিষয়কে সহজ করে শেখায়। বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতেও এখন অনেকে এআই-নির্ভর শিক্ষা অ্যাপ ব্যবহার করছে, বিশেষ করে ভাষা ও গণিত শেখার জন্য।
ঘটনার সূত্রপাত হয় যখন একজন ব্যবহারকারী কানানাইট দেবতা মোলোচ (শিশু বলিদানের সঙ্গে সম্পর্কিত) সম্পর্কে জানতে চ্যাটজিপিটিকে প্রশ্ন করেন। একটি সাধারণ সাংস্কৃতিক ব্যাখ্যা দেওয়ার বদলে চ্যাটবটটি ব্যবহারকারীকে রীতিনীতি ও আচার-অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আত্মহনন ও রক্তপাতের মতো কার্যক্রমে উৎসাহিত করতে শুরু করে।
২৫ জুলাই ২০২৫দেশে অবৈধভাবে আমদানি করা, নকল ও চোরাই মোবাইল ফোনের ব্যবহার বন্ধে নতুন করে ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্টার (এনইআইআর) ব্যবস্থা চালু করতে যাচ্ছে সরকার। ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এবং বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) সম্মিলিতভাবে...
১ ঘণ্টা আগেদেশব্যাপী টেলিকম সংযোগকে আরও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে শেয়ারিং চুক্তি স্বাক্ষর করেছে গ্রামীণফোন ও টেলিটক। এই উদ্যোগের সঙ্গে রয়েছে শীর্ষ টাওয়ার প্রতিষ্ঠান ইডটকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড। এই পদক্ষেপ দেশের ডিজিটাল ইকোসিস্টেমকে আরও সমৃদ্ধ করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
১৬ ঘণ্টা আগেস্মার্ট চশমা, স্মার্ট রিং, স্মার্ট ওয়াচের পর এবার প্রযুক্তি দুনিয়ায় দেখা দিয়েছে নতুন প্রযুক্তি—স্মার্ট আয়না। স্মার্ট মিরর হিসেবে বিভিন্ন কাজের আয়না বাজারে আনছে বিভিন্ন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। যদিও স্মার্ট আয়নার ধারণাটি অনেক আগের। তবে এখনো এর তেমন প্রচলন গড়ে ওঠেনি।
১৭ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক
দেশব্যাপী টেলিকম সংযোগকে আরও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে শেয়ারিং চুক্তি স্বাক্ষর করেছে গ্রামীণফোন ও টেলিটক। এই উদ্যোগের সঙ্গে রয়েছে শীর্ষ টাওয়ার প্রতিষ্ঠান ইডটকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড। এই পদক্ষেপ দেশের ডিজিটাল ইকোসিস্টেমকে আরও সমৃদ্ধ করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
এই সহযোগিতার আওতায় গ্রামীণফোন ও টেলিটক উভয় প্রতিষ্ঠানকে অবকাঠামোগত সহায়তা দেবে ইডটকো। এর মাধ্যমে সারা দেশে নেটওয়ার্ক কভারেজ প্রসার করতে পারবে তারা। একই টাওয়ার অবকাঠামো ব্যবহার করার ফলে প্রতিষ্ঠান দুটির পরিচালনা, নেটওয়ার্কের দক্ষতা, দ্রুত নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণসহ কোটি কোটি গ্রাহকের সেবার মান উন্নত হবে। এর পাশাপাশি আরও সহজলভ্য হবে তাদের সেবা।
গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইয়াসির আজমান, টেলিটকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর নুরুল মাবুদ চৌধুরী এবং ইডটকো বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজিং ডিরেক্টর সুনীল আইজ্যাক সম্প্রতি চুক্তিতে সই করেছেন। এ সময় গ্রামীণফোনের চিফ করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার তানভীর মোহাম্মদ, চিফ বিজনেস অফিসার ড. আসিফ নাইমুর রশিদ, টেলিটকের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার এস এম লুৎফুল্লাহিল মজিদ, ইডটকোর কি অ্যাকাউন্ট ম্যানেজার কাজী অয়ন আদনানসহ তিন প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে ইয়াসির আজমান বলেন, ‘গ্রামীণফোনে আমাদের সব কার্যক্রমের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকেন গ্রাহক। এই বিশ্বাস থেকে এই সহযোগিতা, যা আমাদের সারা দেশে নেটওয়ার্ক কভারেজ আরও শক্তিশালী করতে এবং প্রতিদিন যে সেবাগুলো আমরা প্রদান করি, তার গুণগত মান উন্নত করতে বিশেষভাবে সহায়তা করবে।’
টেলিটকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর বলেন, ‘রাষ্ট্রায়ত্ত অপারেটর হিসেবে আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে সাশ্রয়ী মূল্যে সারা দেশে গ্রাহকদের সেবা পৌঁছে দেওয়া। আমাদের দক্ষতা বাড়াতে এবং গ্রাহকদের জন্য আরও মানসম্মত সেবা নিশ্চিত করতে আমাদের সক্ষমতা বাড়াবে এই সহযোগিতা।’
তিনটি প্রতিষ্ঠানেরই একটি অভিন্ন লক্ষ্য হচ্ছে ডিজিটালি অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশ গড়ে তোলা, যার মধ্য দিয়ে সাধারণ মানুষ আরও উন্নত সংযোগ এবং ডিজিটাল সেবার আওতায় আসে। ত্রিপক্ষীয় এই চুক্তি এই অভিন্ন লক্ষ্যকে আরও সংহত করেছে।
দেশব্যাপী টেলিকম সংযোগকে আরও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে শেয়ারিং চুক্তি স্বাক্ষর করেছে গ্রামীণফোন ও টেলিটক। এই উদ্যোগের সঙ্গে রয়েছে শীর্ষ টাওয়ার প্রতিষ্ঠান ইডটকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড। এই পদক্ষেপ দেশের ডিজিটাল ইকোসিস্টেমকে আরও সমৃদ্ধ করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
এই সহযোগিতার আওতায় গ্রামীণফোন ও টেলিটক উভয় প্রতিষ্ঠানকে অবকাঠামোগত সহায়তা দেবে ইডটকো। এর মাধ্যমে সারা দেশে নেটওয়ার্ক কভারেজ প্রসার করতে পারবে তারা। একই টাওয়ার অবকাঠামো ব্যবহার করার ফলে প্রতিষ্ঠান দুটির পরিচালনা, নেটওয়ার্কের দক্ষতা, দ্রুত নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণসহ কোটি কোটি গ্রাহকের সেবার মান উন্নত হবে। এর পাশাপাশি আরও সহজলভ্য হবে তাদের সেবা।
গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইয়াসির আজমান, টেলিটকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর নুরুল মাবুদ চৌধুরী এবং ইডটকো বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজিং ডিরেক্টর সুনীল আইজ্যাক সম্প্রতি চুক্তিতে সই করেছেন। এ সময় গ্রামীণফোনের চিফ করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার তানভীর মোহাম্মদ, চিফ বিজনেস অফিসার ড. আসিফ নাইমুর রশিদ, টেলিটকের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার এস এম লুৎফুল্লাহিল মজিদ, ইডটকোর কি অ্যাকাউন্ট ম্যানেজার কাজী অয়ন আদনানসহ তিন প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে ইয়াসির আজমান বলেন, ‘গ্রামীণফোনে আমাদের সব কার্যক্রমের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকেন গ্রাহক। এই বিশ্বাস থেকে এই সহযোগিতা, যা আমাদের সারা দেশে নেটওয়ার্ক কভারেজ আরও শক্তিশালী করতে এবং প্রতিদিন যে সেবাগুলো আমরা প্রদান করি, তার গুণগত মান উন্নত করতে বিশেষভাবে সহায়তা করবে।’
টেলিটকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর বলেন, ‘রাষ্ট্রায়ত্ত অপারেটর হিসেবে আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে সাশ্রয়ী মূল্যে সারা দেশে গ্রাহকদের সেবা পৌঁছে দেওয়া। আমাদের দক্ষতা বাড়াতে এবং গ্রাহকদের জন্য আরও মানসম্মত সেবা নিশ্চিত করতে আমাদের সক্ষমতা বাড়াবে এই সহযোগিতা।’
তিনটি প্রতিষ্ঠানেরই একটি অভিন্ন লক্ষ্য হচ্ছে ডিজিটালি অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশ গড়ে তোলা, যার মধ্য দিয়ে সাধারণ মানুষ আরও উন্নত সংযোগ এবং ডিজিটাল সেবার আওতায় আসে। ত্রিপক্ষীয় এই চুক্তি এই অভিন্ন লক্ষ্যকে আরও সংহত করেছে।
ঘটনার সূত্রপাত হয় যখন একজন ব্যবহারকারী কানানাইট দেবতা মোলোচ (শিশু বলিদানের সঙ্গে সম্পর্কিত) সম্পর্কে জানতে চ্যাটজিপিটিকে প্রশ্ন করেন। একটি সাধারণ সাংস্কৃতিক ব্যাখ্যা দেওয়ার বদলে চ্যাটবটটি ব্যবহারকারীকে রীতিনীতি ও আচার-অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আত্মহনন ও রক্তপাতের মতো কার্যক্রমে উৎসাহিত করতে শুরু করে।
২৫ জুলাই ২০২৫দেশে অবৈধভাবে আমদানি করা, নকল ও চোরাই মোবাইল ফোনের ব্যবহার বন্ধে নতুন করে ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্টার (এনইআইআর) ব্যবস্থা চালু করতে যাচ্ছে সরকার। ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এবং বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) সম্মিলিতভাবে...
১ ঘণ্টা আগেপ্রযুক্তি দুনিয়াকে বদলে দিচ্ছে এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। এ নিয়ে বেশ কয়েক বছর ধরে আলোচনা চলতে থাকলেও ২০২৫ সালকে ভিন্নভাবে মনে রাখবে বিশ্ব। কারণ, এ বছর এআই নিয়ে যেসব পদক্ষেপ ও উদ্ভাবন হয়েছে, সেগুলো এ ক্ষেত্রের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করে দিয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগেস্মার্ট চশমা, স্মার্ট রিং, স্মার্ট ওয়াচের পর এবার প্রযুক্তি দুনিয়ায় দেখা দিয়েছে নতুন প্রযুক্তি—স্মার্ট আয়না। স্মার্ট মিরর হিসেবে বিভিন্ন কাজের আয়না বাজারে আনছে বিভিন্ন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। যদিও স্মার্ট আয়নার ধারণাটি অনেক আগের। তবে এখনো এর তেমন প্রচলন গড়ে ওঠেনি।
১৭ ঘণ্টা আগেটি এইচ মাহির
স্মার্ট চশমা, স্মার্ট রিং, স্মার্ট ওয়াচের পর এবার প্রযুক্তি দুনিয়ায় দেখা দিয়েছে নতুন প্রযুক্তি—স্মার্ট আয়না। স্মার্ট মিরর হিসেবে বিভিন্ন কাজের আয়না বাজারে আনছে বিভিন্ন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। যদিও স্মার্ট আয়নার ধারণাটি অনেক আগের। তবে এখনো এর তেমন প্রচলন গড়ে ওঠেনি।
ম্যাজিক ফিট
ম্যাজিক ফিট নামে একটি প্রতিষ্ঠান শরীরচর্চাকারীদের জন্য ফিটনেস ট্র্যাকার হিসেবে একটি স্মার্ট আয়না বাজারে এনেছে। ম্যাজিক ফিট সাধারণ আয়নার মতোই প্রতিবিম্ব দেখায়। তবে এর বিশেষ সুবিধা হলো, এটি এআই-চালিত ফিটনেস প্রশিক্ষক হিসেবে কাজ করবে। ব্যায়াম করার সময় ভুল হলে দেখিয়ে দেবে। এটি শরীরের প্রতিটি নড়াচড়া ট্র্যাক করে ডেটা রেকর্ড করতে পারে। শরীরচর্চার বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দিতে পারে। মূলত জিম সহকারী হিসেবে এই আয়না বাজারে এনেছে ম্যাজিক ফিট। এটি আকারে পূর্ণবয়স্ক মানুষের সমান। এটি শরীরকে থ্রিডি আকারে রূপান্তর করে ব্যায়ামের বিভিন্ন ধাপ পর্যবেক্ষণ করতে পারে। আয়নাটির সঙ্গে ব্যায়ামের বিভিন্ন সরঞ্জামও দিচ্ছে ম্যাজিক ফিট। ‘টাইম বেস্ট’ ইনোভেশনের তালিকায়ও স্থান পেয়েছিল এই আয়না।
ওমনিয়া স্মার্ট মিরর
উইথিংসের ওমনিয়া স্মার্ট আয়না কিছুটা ভিন্ন। এটি শরীরচর্চা নয়, বরং দেহের অবস্থা পর্যবেক্ষণের জন্য তৈরি করা হয়েছে। এটি সিইএসে প্রদর্শনী হয়েছিল। উইথিংস আগে থেকেই বিভিন্ন স্বাস্থ্য ডিভাইস তৈরির কাজ করে। তবে এটি এমন একটি স্মার্ট আয়না, যা স্বাস্থ্যের মেট্রিকস পরিমাপ ও প্রদর্শন করতে পারে এবং এর এআই ভয়েস সহকারী প্রাপ্ত তথ্য থেকে প্রতিক্রিয়া জানাতে পারে। তা ছাড়া চিকিৎসকের সঙ্গে টেলিহেলথ পরামর্শে সহায়তা করতে পারে। ওমনিয়ার নিচের অংশে একটি বেস রয়েছে, যা ওজন, হৃদ্রোগ ও বিপাকীয় স্বাস্থ্য পরিমাপ করতে পারে। এটি স্মার্ট ওয়াচ, রক্তচাপ মনিটর, এমনকি একটি স্মার্ট বিছানার মতো অন্যান্য ট্র্যাকার থেকে সংগৃহীত ডেটাও সংগ্রহ করতে পারে। উইথিংস বলছে, তাদের আয়নায় বিল্ট-ইন এআই ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট রিয়েল টাইম প্রতিক্রিয়া দেবে এবং সম্ভাব্য পরামর্শ বা নির্দেশনা দিতে পারে। বলা যায়, একপ্রকার মেডিকেল ডিভাইস হিসেবে তৈরি করা হয়েছে ওমনিয়াকে।
মিররোহ স্মার্ট মিরর
বাথরুমের কেবিনেটের জন্য মিররোহ এআই নামে একটি আয়না বাজারের এসেছে। রেইসজেম লিমিটেড নামে চীনের একটি প্রতিষ্ঠান এই আয়না তৈরি করেছে। মিররোহ এআই স্মার্ট মিরর বাথরুমের কেবিনেটে ব্যবহারের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে।
এই আয়নার পেছনে একটি ২১ দশমিক ৫ ইঞ্চি ফুল এইচডি টাচ-স্ক্রিন এমবেড করা আছে। এটি স্মার্ট হোম ডিভাইস হিসেবে ব্যবহার করা যাবে। এতে ওয়াই-ফাই, ব্লুটুথ এবং জিগবি সংযোগ আছে, যাতে এটি স্বাস্থ্য পর্যবেক্ষণ ও দৈনন্দিন রুটিনের জন্য অন্যান্য স্মার্ট ডিভাইসের সঙ্গে যুক্ত করা যায়। মাত্র ২০ মিলিমিটার পুরু অ্যালুমিনিয়াম অ্যালয় ফ্রেমের ক্ষয় প্রতিরোধী এই আয়না আর্দ্র পরিবেশ বা বাথরুমের পরিবেশের জন্য উপযুক্ত। এটিকে কেবিনেটের দরজা হিসেবেও ব্যবহার করা যাবে। মূলত স্মার্ট লিংকেজ ও হোম অটোমেশনের জন্য এই আয়না ডিজাইন করা হয়েছে।
সূত্র: দ্য ভার্জ
স্মার্ট চশমা, স্মার্ট রিং, স্মার্ট ওয়াচের পর এবার প্রযুক্তি দুনিয়ায় দেখা দিয়েছে নতুন প্রযুক্তি—স্মার্ট আয়না। স্মার্ট মিরর হিসেবে বিভিন্ন কাজের আয়না বাজারে আনছে বিভিন্ন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। যদিও স্মার্ট আয়নার ধারণাটি অনেক আগের। তবে এখনো এর তেমন প্রচলন গড়ে ওঠেনি।
ম্যাজিক ফিট
ম্যাজিক ফিট নামে একটি প্রতিষ্ঠান শরীরচর্চাকারীদের জন্য ফিটনেস ট্র্যাকার হিসেবে একটি স্মার্ট আয়না বাজারে এনেছে। ম্যাজিক ফিট সাধারণ আয়নার মতোই প্রতিবিম্ব দেখায়। তবে এর বিশেষ সুবিধা হলো, এটি এআই-চালিত ফিটনেস প্রশিক্ষক হিসেবে কাজ করবে। ব্যায়াম করার সময় ভুল হলে দেখিয়ে দেবে। এটি শরীরের প্রতিটি নড়াচড়া ট্র্যাক করে ডেটা রেকর্ড করতে পারে। শরীরচর্চার বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দিতে পারে। মূলত জিম সহকারী হিসেবে এই আয়না বাজারে এনেছে ম্যাজিক ফিট। এটি আকারে পূর্ণবয়স্ক মানুষের সমান। এটি শরীরকে থ্রিডি আকারে রূপান্তর করে ব্যায়ামের বিভিন্ন ধাপ পর্যবেক্ষণ করতে পারে। আয়নাটির সঙ্গে ব্যায়ামের বিভিন্ন সরঞ্জামও দিচ্ছে ম্যাজিক ফিট। ‘টাইম বেস্ট’ ইনোভেশনের তালিকায়ও স্থান পেয়েছিল এই আয়না।
ওমনিয়া স্মার্ট মিরর
উইথিংসের ওমনিয়া স্মার্ট আয়না কিছুটা ভিন্ন। এটি শরীরচর্চা নয়, বরং দেহের অবস্থা পর্যবেক্ষণের জন্য তৈরি করা হয়েছে। এটি সিইএসে প্রদর্শনী হয়েছিল। উইথিংস আগে থেকেই বিভিন্ন স্বাস্থ্য ডিভাইস তৈরির কাজ করে। তবে এটি এমন একটি স্মার্ট আয়না, যা স্বাস্থ্যের মেট্রিকস পরিমাপ ও প্রদর্শন করতে পারে এবং এর এআই ভয়েস সহকারী প্রাপ্ত তথ্য থেকে প্রতিক্রিয়া জানাতে পারে। তা ছাড়া চিকিৎসকের সঙ্গে টেলিহেলথ পরামর্শে সহায়তা করতে পারে। ওমনিয়ার নিচের অংশে একটি বেস রয়েছে, যা ওজন, হৃদ্রোগ ও বিপাকীয় স্বাস্থ্য পরিমাপ করতে পারে। এটি স্মার্ট ওয়াচ, রক্তচাপ মনিটর, এমনকি একটি স্মার্ট বিছানার মতো অন্যান্য ট্র্যাকার থেকে সংগৃহীত ডেটাও সংগ্রহ করতে পারে। উইথিংস বলছে, তাদের আয়নায় বিল্ট-ইন এআই ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট রিয়েল টাইম প্রতিক্রিয়া দেবে এবং সম্ভাব্য পরামর্শ বা নির্দেশনা দিতে পারে। বলা যায়, একপ্রকার মেডিকেল ডিভাইস হিসেবে তৈরি করা হয়েছে ওমনিয়াকে।
মিররোহ স্মার্ট মিরর
বাথরুমের কেবিনেটের জন্য মিররোহ এআই নামে একটি আয়না বাজারের এসেছে। রেইসজেম লিমিটেড নামে চীনের একটি প্রতিষ্ঠান এই আয়না তৈরি করেছে। মিররোহ এআই স্মার্ট মিরর বাথরুমের কেবিনেটে ব্যবহারের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে।
এই আয়নার পেছনে একটি ২১ দশমিক ৫ ইঞ্চি ফুল এইচডি টাচ-স্ক্রিন এমবেড করা আছে। এটি স্মার্ট হোম ডিভাইস হিসেবে ব্যবহার করা যাবে। এতে ওয়াই-ফাই, ব্লুটুথ এবং জিগবি সংযোগ আছে, যাতে এটি স্বাস্থ্য পর্যবেক্ষণ ও দৈনন্দিন রুটিনের জন্য অন্যান্য স্মার্ট ডিভাইসের সঙ্গে যুক্ত করা যায়। মাত্র ২০ মিলিমিটার পুরু অ্যালুমিনিয়াম অ্যালয় ফ্রেমের ক্ষয় প্রতিরোধী এই আয়না আর্দ্র পরিবেশ বা বাথরুমের পরিবেশের জন্য উপযুক্ত। এটিকে কেবিনেটের দরজা হিসেবেও ব্যবহার করা যাবে। মূলত স্মার্ট লিংকেজ ও হোম অটোমেশনের জন্য এই আয়না ডিজাইন করা হয়েছে।
সূত্র: দ্য ভার্জ
ঘটনার সূত্রপাত হয় যখন একজন ব্যবহারকারী কানানাইট দেবতা মোলোচ (শিশু বলিদানের সঙ্গে সম্পর্কিত) সম্পর্কে জানতে চ্যাটজিপিটিকে প্রশ্ন করেন। একটি সাধারণ সাংস্কৃতিক ব্যাখ্যা দেওয়ার বদলে চ্যাটবটটি ব্যবহারকারীকে রীতিনীতি ও আচার-অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আত্মহনন ও রক্তপাতের মতো কার্যক্রমে উৎসাহিত করতে শুরু করে।
২৫ জুলাই ২০২৫দেশে অবৈধভাবে আমদানি করা, নকল ও চোরাই মোবাইল ফোনের ব্যবহার বন্ধে নতুন করে ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্টার (এনইআইআর) ব্যবস্থা চালু করতে যাচ্ছে সরকার। ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এবং বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) সম্মিলিতভাবে...
১ ঘণ্টা আগেপ্রযুক্তি দুনিয়াকে বদলে দিচ্ছে এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। এ নিয়ে বেশ কয়েক বছর ধরে আলোচনা চলতে থাকলেও ২০২৫ সালকে ভিন্নভাবে মনে রাখবে বিশ্ব। কারণ, এ বছর এআই নিয়ে যেসব পদক্ষেপ ও উদ্ভাবন হয়েছে, সেগুলো এ ক্ষেত্রের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করে দিয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগেদেশব্যাপী টেলিকম সংযোগকে আরও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে শেয়ারিং চুক্তি স্বাক্ষর করেছে গ্রামীণফোন ও টেলিটক। এই উদ্যোগের সঙ্গে রয়েছে শীর্ষ টাওয়ার প্রতিষ্ঠান ইডটকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড। এই পদক্ষেপ দেশের ডিজিটাল ইকোসিস্টেমকে আরও সমৃদ্ধ করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
১৬ ঘণ্টা আগে