নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকারের পদত্যাগ, তত্ত্বাবধায়ক সরকার এবং গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার পুনরুদ্ধারের আন্দোলনে বিএনপির সঙ্গে যুগপৎভাবে লড়াইয়ের মাঠে থাকবে গণতন্ত্র মঞ্চ। এমনটাই জানিয়েছেন গণতন্ত্র মঞ্চের অন্যতম শীর্ষ নেতা নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না।
আজ রোববার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে নাগরিক ঐক্য আয়োজিত ‘যুগপৎ আন্দোলন ও রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক রূপান্তর’ শীর্ষক আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘সরকার বলছে ঢাকাতে সমাবেশ করতে দেবে না। ডিসেম্বরে সারা ঢাকায় একটা সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে চাইবে তারা। তারা বলছে, ডিসেম্বরে বিজয় অর্জন করব। তার মানে র্যাব, পুলিশ, আর্মি যাই হোক তার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করার জন্য ঢাকাবাসীকে তৈরি করতে হবে। সেই লড়াইয়ে আমরা গণতন্ত্র মঞ্চ যুগপৎ আন্দোলনের মাধ্যমে বিএনপির সঙ্গে থাকব।’
মাহমুদুর রহমান মান্না আরও বলেন, ‘বিশ্বাস, প্রতিজ্ঞা নিয়ে যদি আমরা রাস্তায় নামতে পারি তাহলে আমি মনে করি এই স্বৈরাচারের পতন হবে। পুরো পরিস্থিতিটাই বদলে গেছে। বিএনপির সমাবেশগুলোর আগে একটা ভয়ের চাদরে সারা দেশে ঢেকে গিয়েছিল। এখন কোনো ভয় নাই।’
আলোচনা সভায় সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে এই ভয়াবহ দানব সরকারের পতন নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘এই ভয়াবহ দানব সরকারকে সড়াতে আমরাই প্রথম জাতীয় ঐক্যের আহ্বান জানিয়েছিলাম। যুগপৎ বা যেভাবেই হোক এই ঐক্যটা আমরা তৈরি করতে চাই। সেই প্রক্রিয়া আমরা শুরু করেছি। আমি আবারও জোর দিয়ে বলতে চাই, দেশপ্রেমিক রাজনৈতিক দলগুলোকে সঙ্গে নিয়েই আন্দোলনটা করতে চাই।’
ফখরুল বলেন, ‘গণতন্ত্রকে ফিরিয়ে আনার বিষয়ে আমরা যুগপৎ আন্দোলন করব এই বিষয়ে আমরা সবাই একমত হয়েছি। বাকি যে ইস্যু গুলো আছে সেগুলো একসঙ্গে বসে আলোচনা করে সমাধান করতে খুব একটা সময় লাগবে বলে মনে করি না।’
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘সরকার রাজনৈতিকভাবে বিরোধী দলগুলোকে মোকাবিলা করার শক্তি হারিয়ে ফেলেছে। তাদের ঐতিহ্য হারিয়ে এখন জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। এই সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করতে সকল বিরোধী দলকে ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে ঐক্যবদ্ধ হয়ে যুগপৎ আন্দোলন শুরু করতে হবে।’
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ মুখে বলে গণতন্ত্রের কথা, আর ক্ষমতায় গিয়ে করে বাকশালি আচরণ। বিএনপি আন্দোলন করছে। তারাও ক্ষমতায় গেলে স্বৈরশাসন শুরু করবে। কারণ তারা অতীতে ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য বিচারপতিদের বয়স বাড়িয়েছিল। কারণ বিচারপতিরা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান হবেন। তাই ভবিষ্যতে বিএনপি ক্ষমতায় গিয়ে নতুন মডেলে বিএনপি স্বৈরতান্ত্রিক ব্যবস্থা চালু করবে কি না তা পরিষ্কার করতে হবে।’
সভায় অন্যান্যদের মধ্যে আরও বক্তব্য রাখেন—ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুমসহ প্রমুখ।
সরকারের পদত্যাগ, তত্ত্বাবধায়ক সরকার এবং গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার পুনরুদ্ধারের আন্দোলনে বিএনপির সঙ্গে যুগপৎভাবে লড়াইয়ের মাঠে থাকবে গণতন্ত্র মঞ্চ। এমনটাই জানিয়েছেন গণতন্ত্র মঞ্চের অন্যতম শীর্ষ নেতা নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না।
আজ রোববার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে নাগরিক ঐক্য আয়োজিত ‘যুগপৎ আন্দোলন ও রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক রূপান্তর’ শীর্ষক আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘সরকার বলছে ঢাকাতে সমাবেশ করতে দেবে না। ডিসেম্বরে সারা ঢাকায় একটা সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে চাইবে তারা। তারা বলছে, ডিসেম্বরে বিজয় অর্জন করব। তার মানে র্যাব, পুলিশ, আর্মি যাই হোক তার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করার জন্য ঢাকাবাসীকে তৈরি করতে হবে। সেই লড়াইয়ে আমরা গণতন্ত্র মঞ্চ যুগপৎ আন্দোলনের মাধ্যমে বিএনপির সঙ্গে থাকব।’
মাহমুদুর রহমান মান্না আরও বলেন, ‘বিশ্বাস, প্রতিজ্ঞা নিয়ে যদি আমরা রাস্তায় নামতে পারি তাহলে আমি মনে করি এই স্বৈরাচারের পতন হবে। পুরো পরিস্থিতিটাই বদলে গেছে। বিএনপির সমাবেশগুলোর আগে একটা ভয়ের চাদরে সারা দেশে ঢেকে গিয়েছিল। এখন কোনো ভয় নাই।’
আলোচনা সভায় সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে এই ভয়াবহ দানব সরকারের পতন নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘এই ভয়াবহ দানব সরকারকে সড়াতে আমরাই প্রথম জাতীয় ঐক্যের আহ্বান জানিয়েছিলাম। যুগপৎ বা যেভাবেই হোক এই ঐক্যটা আমরা তৈরি করতে চাই। সেই প্রক্রিয়া আমরা শুরু করেছি। আমি আবারও জোর দিয়ে বলতে চাই, দেশপ্রেমিক রাজনৈতিক দলগুলোকে সঙ্গে নিয়েই আন্দোলনটা করতে চাই।’
ফখরুল বলেন, ‘গণতন্ত্রকে ফিরিয়ে আনার বিষয়ে আমরা যুগপৎ আন্দোলন করব এই বিষয়ে আমরা সবাই একমত হয়েছি। বাকি যে ইস্যু গুলো আছে সেগুলো একসঙ্গে বসে আলোচনা করে সমাধান করতে খুব একটা সময় লাগবে বলে মনে করি না।’
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘সরকার রাজনৈতিকভাবে বিরোধী দলগুলোকে মোকাবিলা করার শক্তি হারিয়ে ফেলেছে। তাদের ঐতিহ্য হারিয়ে এখন জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। এই সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করতে সকল বিরোধী দলকে ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে ঐক্যবদ্ধ হয়ে যুগপৎ আন্দোলন শুরু করতে হবে।’
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ মুখে বলে গণতন্ত্রের কথা, আর ক্ষমতায় গিয়ে করে বাকশালি আচরণ। বিএনপি আন্দোলন করছে। তারাও ক্ষমতায় গেলে স্বৈরশাসন শুরু করবে। কারণ তারা অতীতে ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য বিচারপতিদের বয়স বাড়িয়েছিল। কারণ বিচারপতিরা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান হবেন। তাই ভবিষ্যতে বিএনপি ক্ষমতায় গিয়ে নতুন মডেলে বিএনপি স্বৈরতান্ত্রিক ব্যবস্থা চালু করবে কি না তা পরিষ্কার করতে হবে।’
সভায় অন্যান্যদের মধ্যে আরও বক্তব্য রাখেন—ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুমসহ প্রমুখ।
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমানের স্বাস্থ্যের খোঁজ নিয়েছেন। আজ রোববার রাষ্ট্রপতির এপিএস মুহাম্মদ সাগর হোসাইন রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে যান এবং রাষ্ট্রপতির পক্ষ থেকে তাঁর শারীরিক অবস্থার বিষয়ে খোঁজখবর নেন। জামায়াতে ইসলামীর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে এ তথ্য
৪ ঘণ্টা আগে‘ফ্যাসিবাদ পতন’-এর বর্ষপূর্তিতে আজ রোববার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এক জনসমাবেশে ‘নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার’ ঘোষণা করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। ২৪ দফার এই ইশতেহারে দ্বিতীয় প্রজাতন্ত্র গঠনের আহ্বান জানিয়ে আগামী দিনের রাষ্ট্র ও রাজনীতির কাঠামো পুনর্গঠনের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেআজ রোববার (৩ আগস্ট) রাজধানীর শাহবাগে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এ কথা বলেন তিনি। জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে মাসব্যাপী কর্মসূচির অংশ হিসেবে এ সমাবেশ করেছে সংগঠনটি।
৫ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেছেন, জুলাই ঘোষণাপত্রকে সাংবিধানিক এবং জুলাই সনদকে আইনি স্বীকৃতি দিতে হবে। তিনি আরও বলেন, এই সনদের সংস্কারগুলো অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকেই বাস্তবায়ন করতে হবে।
৮ ঘণ্টা আগে