নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার একটি নিরপেক্ষ ও শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনে রাষ্ট্রপতির উদ্যোগকে আন্তরিক সহযোগিতা প্রদান করবে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সড়ক পরিবহন এবং সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। আজ বৃহস্পতিবার আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানান তিনি।
বিজ্ঞপ্তিতে ওবায়দুল কাদের বলেন, ইসি সাংবিধানিকভাবে একটি স্বাধীন প্রতিষ্ঠান। নির্বাচন অনুষ্ঠান ও তা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করা সম্পূর্ণভাবে নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব। নির্বাচনের সময় আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ সংশ্লিষ্ট সকল প্রশাসনিক ব্যবস্থা ইসির অধীনে ন্যস্ত থাকে এবং তাদের নির্দেশ অনুযায়ী দায়িত্ব পালন করে থাকে।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, নির্বাচন সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত হয় না, নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ইসির অধীনে। সরকার এ ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশনকে সহযোগিতা করে মাত্র।
বিবৃতিতে কাদের বলেন, রাষ্ট্রপতির উদ্যোগে এরই মধ্যে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে একটি নিরপেক্ষ ও শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন গঠনের সাংবিধানিক ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। রাষ্ট্রপতির এই শুভ উদ্যোগকে প্রশ্নবিদ্ধ করার অপচেষ্টায় লিপ্ত থেকে বিএনপি নেতারা সরকারের বিরুদ্ধে চিরাচরিতভাবে বিষোদ্গার করে চলেছেন।
সড়ক পরিবহন মন্ত্রী বলেন, বিএনপি নেতারা নিরপেক্ষতার কথা বলছেন, কিন্তু তাদের দৃষ্টিতে নিরপেক্ষতার মানদণ্ড কী? সেটার প্রমাণ তারা ক্ষমতাসীন হয়ে বারংবার দেখিয়েছে। বিএনপি নেত্রী এক সময় বলেছিল-‘দেশে শিশু আর পাগল ছাড়া কেউই নিরপেক্ষ নয়!’ দেশবাসী জানেন, যতক্ষণ বিএনপি’র ক্ষমতা দখলের পথ নিরাপদ না হবে ততক্ষণ তাদের নিরপেক্ষতার মানদণ্ড নিশ্চিত হবে না।
কাদের বলেন, তাদের যে কোনো উপায়ে নির্বাচনে জয়ের নিশ্চয়তা এবং পেছনের দরজা দিয়ে ক্ষমতা দখলের পাঁয়তারার মানসিকতাই একটি সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রধান বাধা। জন্মলগ্ন থেকেই বিএনপির রাজনীতি ক্ষমতা দখলের রাজনীতি ক্ষমতার প্রশ্নে তাদের কাছে স্বৈরতন্ত্র ও গণতন্ত্র সবই সমান। ষড়যন্ত্রের মন্ত্র ও ক্ষমতার তন্ত্রে বিভোর বিএনপির এ দেশের গণতন্ত্র, জনমত, নির্বাচন এবং রাজনীতির অর্থবহ ও কল্যাণকর কোনো পন্থাতে আস্থা নেই, ছিলও না।
আওয়ামী লীগ গণতান্ত্রিক মূল্যবোধভিত্তিক রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর এবং জনগণের মতামতের প্রতি সর্বদা শ্রদ্ধাশীল জানিয়ে কাদের বলেন, জনগণই আওয়ামী লীগের শক্তির উৎস। জনগণের মতামত প্রকাশের সর্বোত্তম মাধ্যম হলো নির্বাচন। সেই নির্বাচনী ব্যবস্থাকে অধিকতর গণতান্ত্রিক ও আধুনিক করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে বর্তমান সরকার।
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সংলাপে নিবন্ধিত সকল রাজনৈতিক দলকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের আহ্বান জানিয়ে কাদের বলেন, রাষ্ট্রপতির উদ্যোগে চলমান সংলাপে দেশে জবাবদিহিমূলক গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা আরও গতিশীল হবে।

শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার একটি নিরপেক্ষ ও শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনে রাষ্ট্রপতির উদ্যোগকে আন্তরিক সহযোগিতা প্রদান করবে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সড়ক পরিবহন এবং সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। আজ বৃহস্পতিবার আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানান তিনি।
বিজ্ঞপ্তিতে ওবায়দুল কাদের বলেন, ইসি সাংবিধানিকভাবে একটি স্বাধীন প্রতিষ্ঠান। নির্বাচন অনুষ্ঠান ও তা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করা সম্পূর্ণভাবে নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব। নির্বাচনের সময় আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ সংশ্লিষ্ট সকল প্রশাসনিক ব্যবস্থা ইসির অধীনে ন্যস্ত থাকে এবং তাদের নির্দেশ অনুযায়ী দায়িত্ব পালন করে থাকে।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, নির্বাচন সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত হয় না, নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ইসির অধীনে। সরকার এ ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশনকে সহযোগিতা করে মাত্র।
বিবৃতিতে কাদের বলেন, রাষ্ট্রপতির উদ্যোগে এরই মধ্যে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে একটি নিরপেক্ষ ও শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন গঠনের সাংবিধানিক ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। রাষ্ট্রপতির এই শুভ উদ্যোগকে প্রশ্নবিদ্ধ করার অপচেষ্টায় লিপ্ত থেকে বিএনপি নেতারা সরকারের বিরুদ্ধে চিরাচরিতভাবে বিষোদ্গার করে চলেছেন।
সড়ক পরিবহন মন্ত্রী বলেন, বিএনপি নেতারা নিরপেক্ষতার কথা বলছেন, কিন্তু তাদের দৃষ্টিতে নিরপেক্ষতার মানদণ্ড কী? সেটার প্রমাণ তারা ক্ষমতাসীন হয়ে বারংবার দেখিয়েছে। বিএনপি নেত্রী এক সময় বলেছিল-‘দেশে শিশু আর পাগল ছাড়া কেউই নিরপেক্ষ নয়!’ দেশবাসী জানেন, যতক্ষণ বিএনপি’র ক্ষমতা দখলের পথ নিরাপদ না হবে ততক্ষণ তাদের নিরপেক্ষতার মানদণ্ড নিশ্চিত হবে না।
কাদের বলেন, তাদের যে কোনো উপায়ে নির্বাচনে জয়ের নিশ্চয়তা এবং পেছনের দরজা দিয়ে ক্ষমতা দখলের পাঁয়তারার মানসিকতাই একটি সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রধান বাধা। জন্মলগ্ন থেকেই বিএনপির রাজনীতি ক্ষমতা দখলের রাজনীতি ক্ষমতার প্রশ্নে তাদের কাছে স্বৈরতন্ত্র ও গণতন্ত্র সবই সমান। ষড়যন্ত্রের মন্ত্র ও ক্ষমতার তন্ত্রে বিভোর বিএনপির এ দেশের গণতন্ত্র, জনমত, নির্বাচন এবং রাজনীতির অর্থবহ ও কল্যাণকর কোনো পন্থাতে আস্থা নেই, ছিলও না।
আওয়ামী লীগ গণতান্ত্রিক মূল্যবোধভিত্তিক রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর এবং জনগণের মতামতের প্রতি সর্বদা শ্রদ্ধাশীল জানিয়ে কাদের বলেন, জনগণই আওয়ামী লীগের শক্তির উৎস। জনগণের মতামত প্রকাশের সর্বোত্তম মাধ্যম হলো নির্বাচন। সেই নির্বাচনী ব্যবস্থাকে অধিকতর গণতান্ত্রিক ও আধুনিক করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে বর্তমান সরকার।
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সংলাপে নিবন্ধিত সকল রাজনৈতিক দলকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের আহ্বান জানিয়ে কাদের বলেন, রাষ্ট্রপতির উদ্যোগে চলমান সংলাপে দেশে জবাবদিহিমূলক গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা আরও গতিশীল হবে।

অবশেষে শাপলা কলি মেনে নিচ্ছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটি নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কাছে তাদের নিবন্ধনের আবেদনে সংশোধনী এনে ‘লাল শাপলার’ পরিবর্তে ‘শাপলা কলি’ প্রতীক যুক্ত করেছে।
২৭ মিনিট আগে
আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুলের বিরুদ্ধে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২-এর ২০ অনুচ্ছেদ সংশোধন নিয়ে বিএনপিকে দেওয়া আশ্বাস নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। এ বিষয়ে সরকারের অবস্থান জানতে চেয়ে আজ রোববার (২ নভেম্বর) এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেনের সই করা একটি চিঠি আইন উপদেষ্টাকে দিয়েছে দলটি।
৩৭ মিনিট আগে
আজ রোববার বিকেলে আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সামনে এ মন্তব্য করেন পাটওয়ারী।
৩৯ মিনিট আগে
বাংলাদেশের শত্রুরা আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে শুরু করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘যতই সময় যাচ্ছে, ততই বাংলাদেশে একটা নৈরাজ্য সৃষ্টি করার অপচেষ্টা চলছে। দুর্ভাগ্যক্রমে আমরা দেখছি, সামাজিক মাধ্যমে অপপ্রচার ও মিথ্যাচার করে দেশে একটা নৈরাজ্য সৃষ্টি করার...
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অবশেষে শাপলা কলি মেনে নিচ্ছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটি নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কাছে তাদের নিবন্ধনের আবেদনে সংশোধনী এনে ‘লাল শাপলার’ পরিবর্তে ‘শাপলা কলি’ প্রতীক যুক্ত করেছে।
আজ রোববার বিকেলে আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক করে এনসিপির প্রতিনিধি দল। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।
এ সময় সাংবাদিকেরা প্রশ্ন করেন— আপনারা কি ‘শাপলা কলি’ প্রতীক নেবেন? জবাবে নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘আমরা শাপলা কলি নেব। তবে শাপলা কেন দেওয়া হবে না, সে ব্যাখ্যা আমরা এখনো পাইনি।’
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী আরও বলেন, ‘আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষ ও শাপলা কলির মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে।’
প্রতীকের তালিকা সংশোধন করে শাপলা, সাদা শাপলা ও শাপলা কলি প্রতীকের জন্য ইসিতে আবেদন করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।

অবশেষে শাপলা কলি মেনে নিচ্ছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটি নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কাছে তাদের নিবন্ধনের আবেদনে সংশোধনী এনে ‘লাল শাপলার’ পরিবর্তে ‘শাপলা কলি’ প্রতীক যুক্ত করেছে।
আজ রোববার বিকেলে আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক করে এনসিপির প্রতিনিধি দল। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।
এ সময় সাংবাদিকেরা প্রশ্ন করেন— আপনারা কি ‘শাপলা কলি’ প্রতীক নেবেন? জবাবে নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘আমরা শাপলা কলি নেব। তবে শাপলা কেন দেওয়া হবে না, সে ব্যাখ্যা আমরা এখনো পাইনি।’
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী আরও বলেন, ‘আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষ ও শাপলা কলির মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে।’
প্রতীকের তালিকা সংশোধন করে শাপলা, সাদা শাপলা ও শাপলা কলি প্রতীকের জন্য ইসিতে আবেদন করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।

শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার একটি নিরপেক্ষ ও শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনে রাষ্ট্রপতির উদ্যোগকে আন্তরিক সহযোগিতা প্রদান করবে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সড়ক পরিবহন এবং সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। আজ বৃহস্পতিবার আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ
২৩ ডিসেম্বর ২০২১
আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুলের বিরুদ্ধে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২-এর ২০ অনুচ্ছেদ সংশোধন নিয়ে বিএনপিকে দেওয়া আশ্বাস নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। এ বিষয়ে সরকারের অবস্থান জানতে চেয়ে আজ রোববার (২ নভেম্বর) এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেনের সই করা একটি চিঠি আইন উপদেষ্টাকে দিয়েছে দলটি।
৩৭ মিনিট আগে
আজ রোববার বিকেলে আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সামনে এ মন্তব্য করেন পাটওয়ারী।
৩৯ মিনিট আগে
বাংলাদেশের শত্রুরা আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে শুরু করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘যতই সময় যাচ্ছে, ততই বাংলাদেশে একটা নৈরাজ্য সৃষ্টি করার অপচেষ্টা চলছে। দুর্ভাগ্যক্রমে আমরা দেখছি, সামাজিক মাধ্যমে অপপ্রচার ও মিথ্যাচার করে দেশে একটা নৈরাজ্য সৃষ্টি করার...
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুলের বিরুদ্ধে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ বা আরপিও ১৯৭২-এর ২০ অনুচ্ছেদ সংশোধন নিয়ে বিএনপিকে দেওয়া আশ্বাস নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। এ বিষয়ে সরকারের অবস্থান জানতে চেয়ে আজ রোববার (২ নভেম্বর) এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেনের সই করা একটি চিঠি আইন উপদেষ্টাকে দিয়েছে দলটি।
দলটির মিডিয়া সেল থেকে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়, ‘সাম্প্রতিক সময়ে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২-এর ২০ অনুচ্ছেদ সংশোধনসংক্রান্ত আলোচনায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপিকে দেওয়া আপনার ব্যক্তিগত আশ্বাস ও অবস্থান নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন উঠেছে। আমরা শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করিয়ে দিতে চাই যে, একজন উপদেষ্টা হিসেবে আপনি রাষ্ট্রের নিরপেক্ষ আইন উপদেষ্টা, কোনো রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি নন। নির্বাচনী আইন সংশোধনের মতো বিষয়ে কোনো একটি রাজনৈতিক দলকে এককভাবে আশ্বাস প্রদান করা জুলাই গণ-অভ্যুত্থান-পরবর্তী অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পদের নিরপেক্ষতা ও দায়বদ্ধতার পরিপন্থী।’
চিঠিতে আখতার উল্লেখ করেন, ‘আইন সংশোধনের মতো সিদ্ধান্ত কোনো একক ব্যক্তির নয়। এটি একটি প্রাতিষ্ঠানিক, পরামর্শনির্ভর (consultative) ও জনস্বার্থমূলক প্রক্রিয়া। অতএব সরকারের পক্ষে এমন কোনো আশ্বাস বা প্রতিশ্রুতি দেওয়া যা একটি নির্দিষ্ট দলের দাবির সঙ্গে একমত হওয়ার ইঙ্গিত দেয়, তা আপনার প্রশাসনের প্রতি জন-আস্থাকে দুর্বল করবে এবং অন্তর্বর্তী সরকারের নিরপেক্ষতার ধারণাকে প্রশ্নবিদ্ধ করবে। একই সঙ্গে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২-এর ২০ অনুচ্ছেদের বিষয়ে আপনি নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন ও নির্বাচন কমিশনের বিপরীতে যে অবস্থান নিয়েছেন, তা সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার পরিপন্থী বলে আমরা মনে করি।’
তিনটি ব্যাখ্যা দিয়ে চিঠিতে বলা হয়—
প্রথমত, রাজনৈতিক দল নিবন্ধনব্যবস্থার উদ্দেশ্যই হলো দলগুলোর অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র, আর্থিক স্বচ্ছতা ও নীতিগত স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা। কিন্তু যখন নিবন্ধিত দল অন্য দলের প্রতীকে নির্বাচন করে, তখন তারা নিজেদের নিবন্ধনের দায়বদ্ধতা থেকে কার্যত অব্যাহতি পায়। এতে নিবন্ধনপ্রক্রিয়ার নিজস্ব অর্থই হারিয়ে যায়। একদিকে দলটি আলাদা পরিচয় দাবি করে, অন্যদিকে নির্বাচনে অন্য দলের প্রতীক ব্যবহার করে। এটি আইনি বৈপরীত্য সৃষ্টি করে এবং নির্বাচন কমিশনের নিয়ন্ত্রণমূলক ক্ষমতাকে অকার্যকর করে তোলে।
দ্বিতীয়ত, গণতন্ত্রের মৌলিক নীতি হলো রাজনৈতিক দায়বদ্ধতা ও জবাবদিহি। যে দলের নামে জনগণ ভোট দেন, সেই দলই নির্বাচনের পর জনগণের কাছে দায়বদ্ধ থাকবে। কিন্তু যখন একাধিক নিবন্ধিত দল বড় দলের প্রতীকে নির্বাচন করে, তখন ভোটার জানেন না তিনি আসলে কাকে ভোট দিচ্ছেন। ভোটার যে রাজনৈতিক দর্শন, নীতি বা নেতৃত্বকে সমর্থন জানাতে চান, তা অস্পষ্ট হয়ে পড়ে। এর ফলে ভোটার-দায়বদ্ধতার সম্পর্ক ভেঙে যায়।
তৃতীয়ত, এই বিধান কৃত্রিম বহুদলীয়তা সৃষ্টি করে এবং বড় রাজনৈতিক দলগুলোকে কাঠামোগত সুবিধা দেয়। বড় দলগুলো নিজস্ব স্বার্থে ছোট ছোট ‘প্রক্সি দল’ তৈরি করে তাদের প্রতীকে নির্বাচন করায়। পরে এই ছোট দলগুলো সংসদে বা বিভিন্ন কমিটিতে কৃত্রিম ভিন্নমত নিয়ে হাজির হয়ে বাস্তবে সেই বড় দলেরই বক্তব্য পুনরাবৃত্তি করে। এতে গণপরিসরে মতের বৈচিত্র্য নষ্ট হয়, ‘জাতীয় ঐকমত্য’ গঠনের প্রক্রিয়া বিকৃত হয় এবং নির্বাচনের পরবর্তী নীতিনির্ধারণে আর্টিফিশিয়াল বহুমতের জন্ম হয়।
অতএব, আমরা নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন ও নির্বাচন কমিশনের অবস্থানের সঙ্গে একমত যে, গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২-এর ২০ অনুচ্ছেদ সংশোধন করে স্পষ্টভাবে বলা প্রয়োজন—যেকোনো নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল অন্য কোনো দলের প্রতীকে নির্বাচন করতে পারবে না। কোনো যৌথ জোট বা জোটনির্ভর প্রার্থী মনোনয়নের প্রয়োজন হলে সংশ্লিষ্ট দলগুলোকে আনুষ্ঠানিকভাবে ঐক্যবদ্ধ হয়ে একটি নতুন নিবন্ধিত রাজনৈতিক সত্তা হিসেবে নির্বাচন কমিশনের নিকট নিবন্ধন করতে হবে।
এমন সংশোধন রাজনৈতিক বহুত্ববাদকে সংকুচিত করবে না, বরং প্রকৃত গণতান্ত্রিক বহুত্ববাদকে শক্তিশালী করবে। কারণ, এতে প্রতিটি দলকে নিজের নাম, নীতি ও নেতৃত্বের দায় নিজেকেই নিতে হবে। এটি ভোটারের অধিকার, রাষ্ট্রীয় স্বচ্ছতা ও সাংবিধানিক ভারসাম্য রক্ষার অন্যতম শর্ত।
উল্লিখিত বিষয়ে সরকারের অবস্থান স্পষ্ট করার অনুরোধ জানাচ্ছি।
উল্লেখ্য, আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জোটবদ্ধ হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ক্ষেত্রে দলগুলোর প্রার্থীদের ইচ্ছেমতো প্রতীক নেওয়ার সুযোগ বহাল চেয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের কাছে লিখিতভাবে আবেদন জানিয়েছে বিএনপি। ২৮ অক্টোবর বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ সচিবালয়ে আইন উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এ সময় উপদেষ্টা পরিষদে অনুমোদন পাওয়া নির্বাচনসংক্রান্ত আইন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ বা আরপিও (সংশোধন) অধ্যাদেশের জোটের প্রার্থীদের দলীয় প্রতীক বাধ্যতামূলক করার বিধান সংশোধনের দাবি জানান তিনি।
আইন উপদেষ্টা তাঁদের এই সংশোধনের দাবি মেনেছেন কি না—জানতে চাইলে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, আইন উপদেষ্টা বিষয়টি উপদেষ্টা পরিষদে তুলবেন এবং নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে প্রয়োজনে কথা বলবেন।

আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুলের বিরুদ্ধে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ বা আরপিও ১৯৭২-এর ২০ অনুচ্ছেদ সংশোধন নিয়ে বিএনপিকে দেওয়া আশ্বাস নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। এ বিষয়ে সরকারের অবস্থান জানতে চেয়ে আজ রোববার (২ নভেম্বর) এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেনের সই করা একটি চিঠি আইন উপদেষ্টাকে দিয়েছে দলটি।
দলটির মিডিয়া সেল থেকে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়, ‘সাম্প্রতিক সময়ে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২-এর ২০ অনুচ্ছেদ সংশোধনসংক্রান্ত আলোচনায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপিকে দেওয়া আপনার ব্যক্তিগত আশ্বাস ও অবস্থান নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন উঠেছে। আমরা শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করিয়ে দিতে চাই যে, একজন উপদেষ্টা হিসেবে আপনি রাষ্ট্রের নিরপেক্ষ আইন উপদেষ্টা, কোনো রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি নন। নির্বাচনী আইন সংশোধনের মতো বিষয়ে কোনো একটি রাজনৈতিক দলকে এককভাবে আশ্বাস প্রদান করা জুলাই গণ-অভ্যুত্থান-পরবর্তী অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পদের নিরপেক্ষতা ও দায়বদ্ধতার পরিপন্থী।’
চিঠিতে আখতার উল্লেখ করেন, ‘আইন সংশোধনের মতো সিদ্ধান্ত কোনো একক ব্যক্তির নয়। এটি একটি প্রাতিষ্ঠানিক, পরামর্শনির্ভর (consultative) ও জনস্বার্থমূলক প্রক্রিয়া। অতএব সরকারের পক্ষে এমন কোনো আশ্বাস বা প্রতিশ্রুতি দেওয়া যা একটি নির্দিষ্ট দলের দাবির সঙ্গে একমত হওয়ার ইঙ্গিত দেয়, তা আপনার প্রশাসনের প্রতি জন-আস্থাকে দুর্বল করবে এবং অন্তর্বর্তী সরকারের নিরপেক্ষতার ধারণাকে প্রশ্নবিদ্ধ করবে। একই সঙ্গে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২-এর ২০ অনুচ্ছেদের বিষয়ে আপনি নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন ও নির্বাচন কমিশনের বিপরীতে যে অবস্থান নিয়েছেন, তা সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার পরিপন্থী বলে আমরা মনে করি।’
তিনটি ব্যাখ্যা দিয়ে চিঠিতে বলা হয়—
প্রথমত, রাজনৈতিক দল নিবন্ধনব্যবস্থার উদ্দেশ্যই হলো দলগুলোর অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র, আর্থিক স্বচ্ছতা ও নীতিগত স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা। কিন্তু যখন নিবন্ধিত দল অন্য দলের প্রতীকে নির্বাচন করে, তখন তারা নিজেদের নিবন্ধনের দায়বদ্ধতা থেকে কার্যত অব্যাহতি পায়। এতে নিবন্ধনপ্রক্রিয়ার নিজস্ব অর্থই হারিয়ে যায়। একদিকে দলটি আলাদা পরিচয় দাবি করে, অন্যদিকে নির্বাচনে অন্য দলের প্রতীক ব্যবহার করে। এটি আইনি বৈপরীত্য সৃষ্টি করে এবং নির্বাচন কমিশনের নিয়ন্ত্রণমূলক ক্ষমতাকে অকার্যকর করে তোলে।
দ্বিতীয়ত, গণতন্ত্রের মৌলিক নীতি হলো রাজনৈতিক দায়বদ্ধতা ও জবাবদিহি। যে দলের নামে জনগণ ভোট দেন, সেই দলই নির্বাচনের পর জনগণের কাছে দায়বদ্ধ থাকবে। কিন্তু যখন একাধিক নিবন্ধিত দল বড় দলের প্রতীকে নির্বাচন করে, তখন ভোটার জানেন না তিনি আসলে কাকে ভোট দিচ্ছেন। ভোটার যে রাজনৈতিক দর্শন, নীতি বা নেতৃত্বকে সমর্থন জানাতে চান, তা অস্পষ্ট হয়ে পড়ে। এর ফলে ভোটার-দায়বদ্ধতার সম্পর্ক ভেঙে যায়।
তৃতীয়ত, এই বিধান কৃত্রিম বহুদলীয়তা সৃষ্টি করে এবং বড় রাজনৈতিক দলগুলোকে কাঠামোগত সুবিধা দেয়। বড় দলগুলো নিজস্ব স্বার্থে ছোট ছোট ‘প্রক্সি দল’ তৈরি করে তাদের প্রতীকে নির্বাচন করায়। পরে এই ছোট দলগুলো সংসদে বা বিভিন্ন কমিটিতে কৃত্রিম ভিন্নমত নিয়ে হাজির হয়ে বাস্তবে সেই বড় দলেরই বক্তব্য পুনরাবৃত্তি করে। এতে গণপরিসরে মতের বৈচিত্র্য নষ্ট হয়, ‘জাতীয় ঐকমত্য’ গঠনের প্রক্রিয়া বিকৃত হয় এবং নির্বাচনের পরবর্তী নীতিনির্ধারণে আর্টিফিশিয়াল বহুমতের জন্ম হয়।
অতএব, আমরা নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন ও নির্বাচন কমিশনের অবস্থানের সঙ্গে একমত যে, গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২-এর ২০ অনুচ্ছেদ সংশোধন করে স্পষ্টভাবে বলা প্রয়োজন—যেকোনো নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল অন্য কোনো দলের প্রতীকে নির্বাচন করতে পারবে না। কোনো যৌথ জোট বা জোটনির্ভর প্রার্থী মনোনয়নের প্রয়োজন হলে সংশ্লিষ্ট দলগুলোকে আনুষ্ঠানিকভাবে ঐক্যবদ্ধ হয়ে একটি নতুন নিবন্ধিত রাজনৈতিক সত্তা হিসেবে নির্বাচন কমিশনের নিকট নিবন্ধন করতে হবে।
এমন সংশোধন রাজনৈতিক বহুত্ববাদকে সংকুচিত করবে না, বরং প্রকৃত গণতান্ত্রিক বহুত্ববাদকে শক্তিশালী করবে। কারণ, এতে প্রতিটি দলকে নিজের নাম, নীতি ও নেতৃত্বের দায় নিজেকেই নিতে হবে। এটি ভোটারের অধিকার, রাষ্ট্রীয় স্বচ্ছতা ও সাংবিধানিক ভারসাম্য রক্ষার অন্যতম শর্ত।
উল্লিখিত বিষয়ে সরকারের অবস্থান স্পষ্ট করার অনুরোধ জানাচ্ছি।
উল্লেখ্য, আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জোটবদ্ধ হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ক্ষেত্রে দলগুলোর প্রার্থীদের ইচ্ছেমতো প্রতীক নেওয়ার সুযোগ বহাল চেয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের কাছে লিখিতভাবে আবেদন জানিয়েছে বিএনপি। ২৮ অক্টোবর বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ সচিবালয়ে আইন উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এ সময় উপদেষ্টা পরিষদে অনুমোদন পাওয়া নির্বাচনসংক্রান্ত আইন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ বা আরপিও (সংশোধন) অধ্যাদেশের জোটের প্রার্থীদের দলীয় প্রতীক বাধ্যতামূলক করার বিধান সংশোধনের দাবি জানান তিনি।
আইন উপদেষ্টা তাঁদের এই সংশোধনের দাবি মেনেছেন কি না—জানতে চাইলে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, আইন উপদেষ্টা বিষয়টি উপদেষ্টা পরিষদে তুলবেন এবং নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে প্রয়োজনে কথা বলবেন।

শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার একটি নিরপেক্ষ ও শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনে রাষ্ট্রপতির উদ্যোগকে আন্তরিক সহযোগিতা প্রদান করবে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সড়ক পরিবহন এবং সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। আজ বৃহস্পতিবার আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ
২৩ ডিসেম্বর ২০২১
অবশেষে শাপলা কলি মেনে নিচ্ছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটি নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কাছে তাদের নিবন্ধনের আবেদনে সংশোধনী এনে ‘লাল শাপলার’ পরিবর্তে ‘শাপলা কলি’ প্রতীক যুক্ত করেছে।
২৭ মিনিট আগে
আজ রোববার বিকেলে আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সামনে এ মন্তব্য করেন পাটওয়ারী।
৩৯ মিনিট আগে
বাংলাদেশের শত্রুরা আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে শুরু করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘যতই সময় যাচ্ছে, ততই বাংলাদেশে একটা নৈরাজ্য সৃষ্টি করার অপচেষ্টা চলছে। দুর্ভাগ্যক্রমে আমরা দেখছি, সামাজিক মাধ্যমে অপপ্রচার ও মিথ্যাচার করে দেশে একটা নৈরাজ্য সৃষ্টি করার...
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেছেন, আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষ ও শাপলা কলির মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে।
আজ রোববার বিকেলে আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সামনে এ মন্তব্য করেন পাটওয়ারী।
প্রতীকের তালিকা সংশোধন করে শাপলা, সাদা শাপলা ও শাপলা কলি প্রতীকের জন্য ইসিতে আবেদন করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেছেন, আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষ ও শাপলা কলির মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে।
আজ রোববার বিকেলে আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সামনে এ মন্তব্য করেন পাটওয়ারী।
প্রতীকের তালিকা সংশোধন করে শাপলা, সাদা শাপলা ও শাপলা কলি প্রতীকের জন্য ইসিতে আবেদন করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।

শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার একটি নিরপেক্ষ ও শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনে রাষ্ট্রপতির উদ্যোগকে আন্তরিক সহযোগিতা প্রদান করবে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সড়ক পরিবহন এবং সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। আজ বৃহস্পতিবার আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ
২৩ ডিসেম্বর ২০২১
অবশেষে শাপলা কলি মেনে নিচ্ছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটি নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কাছে তাদের নিবন্ধনের আবেদনে সংশোধনী এনে ‘লাল শাপলার’ পরিবর্তে ‘শাপলা কলি’ প্রতীক যুক্ত করেছে।
২৭ মিনিট আগে
আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুলের বিরুদ্ধে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২-এর ২০ অনুচ্ছেদ সংশোধন নিয়ে বিএনপিকে দেওয়া আশ্বাস নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। এ বিষয়ে সরকারের অবস্থান জানতে চেয়ে আজ রোববার (২ নভেম্বর) এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেনের সই করা একটি চিঠি আইন উপদেষ্টাকে দিয়েছে দলটি।
৩৭ মিনিট আগে
বাংলাদেশের শত্রুরা আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে শুরু করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘যতই সময় যাচ্ছে, ততই বাংলাদেশে একটা নৈরাজ্য সৃষ্টি করার অপচেষ্টা চলছে। দুর্ভাগ্যক্রমে আমরা দেখছি, সামাজিক মাধ্যমে অপপ্রচার ও মিথ্যাচার করে দেশে একটা নৈরাজ্য সৃষ্টি করার...
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশের শত্রুরা আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে শুরু করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘যতই সময় যাচ্ছে, ততই বাংলাদেশে একটা নৈরাজ্য সৃষ্টি করার অপচেষ্টা চলছে। দুর্ভাগ্যক্রমে আমরা দেখছি, সামাজিক মাধ্যমে অপপ্রচার ও মিথ্যাচার করে দেশে একটা নৈরাজ্য সৃষ্টি করার প্রক্রিয়া চলছে।’
আজ রোববার রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে যৌথ সভা শেষে এক সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল এ কথা বলেন।
সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা দেখছি যে, বাংলাদেশের শত্রুরা আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে শুরু করেছে, মাথা তুলে উঠতে শুরু করেছে। আমরা দেখছি, যতই সময় যাচ্ছে, ততই বাংলাদেশে একটা অ্যানার্কিক সিচুয়েশন (নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি), একটা পুরোপুরি নৈরাজ্য সৃষ্টি করার অপচেষ্টা চলছে। দুর্ভাগ্যক্রমে আমরা দেখছি, সোশ্যাল মিডিয়াতেও সেই প্রোপাগান্ডা ও মিথ্যা প্রচার করে বাংলাদেশে একটা নৈরাজ্য সৃষ্টি করার প্রক্রিয়া চলছে।’
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নেতৃত্বের কথা স্মরণ করেন মির্জা ফখরুল। তিনি জানান, খালেদা জিয়া যেভাবে তাঁদের পরিচালিত করেছিলেন, তাঁর দীর্ঘ ৯ বছরের স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে, পরে ফ্যাসিবাদবিরোধী সংগ্রামে, সেভাবেই আজ বিএনপির তরুণ নেতা তারেক রহমান দলকে পরিচালিত করছেন। জাতিকে নতুন আশা দেখাচ্ছেন।
এর আগে ৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসের কর্মসূচি ঠিক করতে বিএনপির যৌথ সভা অনুষ্ঠিত হয়, সভায় বিএনপি মহাসচিব অংশ নেন। সংবাদ সম্মেলনে দিবসটি উপলক্ষে বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেন মির্জা ফখরুল।
ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী, ৭ নভেম্বর সকাল ৬টায় নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়সহ সারা দেশের কার্যালয়গুলোতে দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে। সকাল ১০টায় জাতীয় নেতাসহ সব পর্যায়ের নেতা–কর্মী সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও ফাতিহা পাঠ করবেন। দিবসটি উপলক্ষে একই দিন বেলা ৩টায় নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে র্যালি বের করা হবে। এর আয়োজক ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ বিএনপি। সারা দেশের জেলা ও উপজেলা পর্যায়েও একই দিন বিএনপির উদ্যোগে র্যালি আয়োজন করা হবে।
এ ছাড়া বিএনপির সহযোগী সংগঠনগুলো নিজ নিজ উদ্যোগে আলোচনা সভাসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করবে। এর মধ্যে রয়েছে—৫ নভেম্বর শ্রমিক দলের আলোচনা সভা, ৮ নভেম্বর ছাত্রদলের আলোচনা সভার পাশাপাশি ৭ ও ৮ নভেম্বর টিএসসিতে আলোকচিত্র প্রদর্শনী, ৯ নভেম্বর এতিম শিক্ষার্থীদের মধ্যে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করবে ওলামা দল, ১০ নভেম্বর তাঁতী দলের আলোচনা সভা, ১১ নভেম্বর কৃষক দলের আলোচনা সভা এবং ১৩ নভেম্বর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে জাতীয়তাবাদী সামাজিক সাংস্কৃতিক সংস্থার (জাসাস) সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবে। এর আগের দিন ১২ নভেম্বর রাজধানীর বাংলাদেশ চীন–মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে বিএনপির উদ্যোগে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে।
৬ থেকে ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত ৭ নভেম্বরের তাৎপর্য তুলে ধরে ডকুমেন্টারি (ভিডিও ও স্থিরচিত্র) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম, অনলাইন, ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ায় প্রচার করা হবে। একই সঙ্গে দিবসটি উপলক্ষে পোস্টার ও ক্রোড়পত্র প্রকাশ করবে বিএনপি।
৭ নভেম্বরের তাৎপর্য তুলে ধরে সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ৭ নভেম্বর দিনটি রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ। ১৯৭৫ সালে সিপাহি-জনতার বিপ্লবের মধ্য দিয়ে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে গৃহবন্দী অবস্থা থেকে মুক্ত করা হয়। দেশের বিরুদ্ধে চক্রান্তকারীরা জিয়াউর রহমানকে বন্দী করে রেখেছিল। সেই অবস্থা থেকে দেশপ্রেমিক সৈনিক ও জনগণ তাঁকে মুক্ত করে নিয়ে আসে। এরপরই ইতিহাসে শুরু হয় বাংলাদেশের সাফল্যের নতুন অধ্যায়।

বাংলাদেশের শত্রুরা আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে শুরু করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘যতই সময় যাচ্ছে, ততই বাংলাদেশে একটা নৈরাজ্য সৃষ্টি করার অপচেষ্টা চলছে। দুর্ভাগ্যক্রমে আমরা দেখছি, সামাজিক মাধ্যমে অপপ্রচার ও মিথ্যাচার করে দেশে একটা নৈরাজ্য সৃষ্টি করার প্রক্রিয়া চলছে।’
আজ রোববার রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে যৌথ সভা শেষে এক সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল এ কথা বলেন।
সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা দেখছি যে, বাংলাদেশের শত্রুরা আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে শুরু করেছে, মাথা তুলে উঠতে শুরু করেছে। আমরা দেখছি, যতই সময় যাচ্ছে, ততই বাংলাদেশে একটা অ্যানার্কিক সিচুয়েশন (নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি), একটা পুরোপুরি নৈরাজ্য সৃষ্টি করার অপচেষ্টা চলছে। দুর্ভাগ্যক্রমে আমরা দেখছি, সোশ্যাল মিডিয়াতেও সেই প্রোপাগান্ডা ও মিথ্যা প্রচার করে বাংলাদেশে একটা নৈরাজ্য সৃষ্টি করার প্রক্রিয়া চলছে।’
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নেতৃত্বের কথা স্মরণ করেন মির্জা ফখরুল। তিনি জানান, খালেদা জিয়া যেভাবে তাঁদের পরিচালিত করেছিলেন, তাঁর দীর্ঘ ৯ বছরের স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে, পরে ফ্যাসিবাদবিরোধী সংগ্রামে, সেভাবেই আজ বিএনপির তরুণ নেতা তারেক রহমান দলকে পরিচালিত করছেন। জাতিকে নতুন আশা দেখাচ্ছেন।
এর আগে ৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসের কর্মসূচি ঠিক করতে বিএনপির যৌথ সভা অনুষ্ঠিত হয়, সভায় বিএনপি মহাসচিব অংশ নেন। সংবাদ সম্মেলনে দিবসটি উপলক্ষে বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেন মির্জা ফখরুল।
ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী, ৭ নভেম্বর সকাল ৬টায় নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়সহ সারা দেশের কার্যালয়গুলোতে দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে। সকাল ১০টায় জাতীয় নেতাসহ সব পর্যায়ের নেতা–কর্মী সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও ফাতিহা পাঠ করবেন। দিবসটি উপলক্ষে একই দিন বেলা ৩টায় নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে র্যালি বের করা হবে। এর আয়োজক ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ বিএনপি। সারা দেশের জেলা ও উপজেলা পর্যায়েও একই দিন বিএনপির উদ্যোগে র্যালি আয়োজন করা হবে।
এ ছাড়া বিএনপির সহযোগী সংগঠনগুলো নিজ নিজ উদ্যোগে আলোচনা সভাসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করবে। এর মধ্যে রয়েছে—৫ নভেম্বর শ্রমিক দলের আলোচনা সভা, ৮ নভেম্বর ছাত্রদলের আলোচনা সভার পাশাপাশি ৭ ও ৮ নভেম্বর টিএসসিতে আলোকচিত্র প্রদর্শনী, ৯ নভেম্বর এতিম শিক্ষার্থীদের মধ্যে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করবে ওলামা দল, ১০ নভেম্বর তাঁতী দলের আলোচনা সভা, ১১ নভেম্বর কৃষক দলের আলোচনা সভা এবং ১৩ নভেম্বর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে জাতীয়তাবাদী সামাজিক সাংস্কৃতিক সংস্থার (জাসাস) সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবে। এর আগের দিন ১২ নভেম্বর রাজধানীর বাংলাদেশ চীন–মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে বিএনপির উদ্যোগে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে।
৬ থেকে ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত ৭ নভেম্বরের তাৎপর্য তুলে ধরে ডকুমেন্টারি (ভিডিও ও স্থিরচিত্র) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম, অনলাইন, ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ায় প্রচার করা হবে। একই সঙ্গে দিবসটি উপলক্ষে পোস্টার ও ক্রোড়পত্র প্রকাশ করবে বিএনপি।
৭ নভেম্বরের তাৎপর্য তুলে ধরে সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ৭ নভেম্বর দিনটি রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ। ১৯৭৫ সালে সিপাহি-জনতার বিপ্লবের মধ্য দিয়ে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে গৃহবন্দী অবস্থা থেকে মুক্ত করা হয়। দেশের বিরুদ্ধে চক্রান্তকারীরা জিয়াউর রহমানকে বন্দী করে রেখেছিল। সেই অবস্থা থেকে দেশপ্রেমিক সৈনিক ও জনগণ তাঁকে মুক্ত করে নিয়ে আসে। এরপরই ইতিহাসে শুরু হয় বাংলাদেশের সাফল্যের নতুন অধ্যায়।

শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার একটি নিরপেক্ষ ও শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনে রাষ্ট্রপতির উদ্যোগকে আন্তরিক সহযোগিতা প্রদান করবে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সড়ক পরিবহন এবং সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। আজ বৃহস্পতিবার আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ
২৩ ডিসেম্বর ২০২১
অবশেষে শাপলা কলি মেনে নিচ্ছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটি নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কাছে তাদের নিবন্ধনের আবেদনে সংশোধনী এনে ‘লাল শাপলার’ পরিবর্তে ‘শাপলা কলি’ প্রতীক যুক্ত করেছে।
২৭ মিনিট আগে
আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুলের বিরুদ্ধে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২-এর ২০ অনুচ্ছেদ সংশোধন নিয়ে বিএনপিকে দেওয়া আশ্বাস নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। এ বিষয়ে সরকারের অবস্থান জানতে চেয়ে আজ রোববার (২ নভেম্বর) এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেনের সই করা একটি চিঠি আইন উপদেষ্টাকে দিয়েছে দলটি।
৩৭ মিনিট আগে
আজ রোববার বিকেলে আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সামনে এ মন্তব্য করেন পাটওয়ারী।
৩৯ মিনিট আগে