অনলাইন ডেস্ক
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের বেকারত্ব দূর করার কোনো এজেন্ডা (পরিকল্পনা) নেই বলে মন্তব্য করেছেন গণতন্ত্র মঞ্চের শীর্ষ নেতা এবং নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে বাংলাদেশ বেকার মুক্তি পরিষদের উদ্যোগে আয়োজিত ‘ফ্যাসিস্ট, ফ্যাসিজম, বেকার মুক্ত রাষ্ট্র গঠন ও জাতীয় নির্বাচন’-শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘এ সরকারের বেকারত্ব দূর করার কোনো এজেন্ডা নেই। সংস্কার করার জন্য যে ১০টি কর্মসূচি রয়েছে সেখানে বেকারত্ব দূর করার কোনো কমিশন গঠন করা হয়নি। এ দেশে শিক্ষিত-অশিক্ষিত মিলিয়ে মোট চার কোটি লোক বেকার। আমাদের দেশে বিনিয়োগকারী নাই। চাকরি চাইলে সরকার চাকরি দেবে কী করে। এ সরকার বেকারত্ব দূর করার কথা বলেননি এবং সামনের দিকে বলবেও না।’
মান্না বলেন, ‘আমরা যে সংস্কারের কথাগুলো বলেছি এবং সরকার যে সংস্কার করছে সেখানে মানুষের জীবনের মান উন্নয়ন এবং মানুষ মন খুলে কথা বলবে সেটার কথা বলা হয়নি। রাতের বেলায় যদি কোনো মেয়ে নির্দ্বিধায় বাসায় যেতে না পারে, তাহলে সে দেশের উন্নয়ন হবে কী করে?’
রাষ্ট্রপতি শাহাবুদ্দিন চুপ্পুকে রাখা এবং না রাখা নিয়ে যে বিতর্ক চলছে এই বিতর্ক আমাদের কোথায় নিয়ে যাবে বলে প্রশ্ন রেখেছেন মাহমুদুর রহমান মান্না।
মান্না বলেন, ‘সরকারেরই যারা অংশ ছাত্ররা চাইলে তাঁকে চলে যেতে হবে। এখন বলছে সব দল মিলে বলেন কী করতে হবে। সব দলই কিন্তু কথা বলতে আসছে না; আসছে ছাত্ররা। আমাদের সঙ্গে কথা বলতে আসছে, আমরা জিজ্ঞেস করলাম আমরা সমস্ত দল মিলে এই রাষ্ট্রপতিকে যে চাই না এটা কার কাছে জিজ্ঞেস করব। সরকারের কাছে বলব? এই ধরনের বিতর্ক জিইয়ে রাখলে আমাদের লাভ হবে না। আমরা চাই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সংস্কার শেষ করে ভোট হোক।’
সংবিধান পরিবর্তন নিয়ে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘আমাদের সংবিধান পরিবর্তন করার কথা হচ্ছে। কেমন সংবিধান হবে? কেউ বলছে ৭২ এর যে সংবিধান সেটাকে ফেলে দিতে হবে এবং নতুন করে সংবিধান লিখতে হবে। কিন্তু নতুন করে যখন সংবিধান লিখবেন তখন একেকজন একেক রকম বলবে। কেউ বলবে সংখ্যানুপাতিক ভোট দেন, কিন্তু সংখ্যানুপাতিক ভোট দিলে আওয়ামী লীগ অপজিশন পার্টিতে চলে আসবে। সেটা চলবে? দেবেন সেরকম? এ কারণে আবেগের ওপর কথা বলছি না। আমরা সেরকম জায়গায় যেতে চাই যেখানে দেশের সমস্ত জনগোষ্ঠীর কল্যাণ হয়।’
বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দিতে হবে। সংস্কারের মাধ্যমে বেকারত্ব দূর করতে হবে। দেশের আমূল পরিবর্তন করতে হবে। জনগণ এখনো শঙ্কায় আছে। কী হচ্ছে, কী হবে। এ রকম শঙ্কায় জনগণকে রাখবেন না। এ রকম শঙ্কায় কিন্তু ষড়যন্ত্র তৈরি হয়। এই শঙ্কা কাটাতে নির্বাচন দিন।’
বাংলাদেশ বেকার মুক্তি পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আতিকুর রহমান রাজার সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান লায়ন ফারুক রহমানসহ আরও অনেক নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের বেকারত্ব দূর করার কোনো এজেন্ডা (পরিকল্পনা) নেই বলে মন্তব্য করেছেন গণতন্ত্র মঞ্চের শীর্ষ নেতা এবং নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে বাংলাদেশ বেকার মুক্তি পরিষদের উদ্যোগে আয়োজিত ‘ফ্যাসিস্ট, ফ্যাসিজম, বেকার মুক্ত রাষ্ট্র গঠন ও জাতীয় নির্বাচন’-শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘এ সরকারের বেকারত্ব দূর করার কোনো এজেন্ডা নেই। সংস্কার করার জন্য যে ১০টি কর্মসূচি রয়েছে সেখানে বেকারত্ব দূর করার কোনো কমিশন গঠন করা হয়নি। এ দেশে শিক্ষিত-অশিক্ষিত মিলিয়ে মোট চার কোটি লোক বেকার। আমাদের দেশে বিনিয়োগকারী নাই। চাকরি চাইলে সরকার চাকরি দেবে কী করে। এ সরকার বেকারত্ব দূর করার কথা বলেননি এবং সামনের দিকে বলবেও না।’
মান্না বলেন, ‘আমরা যে সংস্কারের কথাগুলো বলেছি এবং সরকার যে সংস্কার করছে সেখানে মানুষের জীবনের মান উন্নয়ন এবং মানুষ মন খুলে কথা বলবে সেটার কথা বলা হয়নি। রাতের বেলায় যদি কোনো মেয়ে নির্দ্বিধায় বাসায় যেতে না পারে, তাহলে সে দেশের উন্নয়ন হবে কী করে?’
রাষ্ট্রপতি শাহাবুদ্দিন চুপ্পুকে রাখা এবং না রাখা নিয়ে যে বিতর্ক চলছে এই বিতর্ক আমাদের কোথায় নিয়ে যাবে বলে প্রশ্ন রেখেছেন মাহমুদুর রহমান মান্না।
মান্না বলেন, ‘সরকারেরই যারা অংশ ছাত্ররা চাইলে তাঁকে চলে যেতে হবে। এখন বলছে সব দল মিলে বলেন কী করতে হবে। সব দলই কিন্তু কথা বলতে আসছে না; আসছে ছাত্ররা। আমাদের সঙ্গে কথা বলতে আসছে, আমরা জিজ্ঞেস করলাম আমরা সমস্ত দল মিলে এই রাষ্ট্রপতিকে যে চাই না এটা কার কাছে জিজ্ঞেস করব। সরকারের কাছে বলব? এই ধরনের বিতর্ক জিইয়ে রাখলে আমাদের লাভ হবে না। আমরা চাই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সংস্কার শেষ করে ভোট হোক।’
সংবিধান পরিবর্তন নিয়ে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘আমাদের সংবিধান পরিবর্তন করার কথা হচ্ছে। কেমন সংবিধান হবে? কেউ বলছে ৭২ এর যে সংবিধান সেটাকে ফেলে দিতে হবে এবং নতুন করে সংবিধান লিখতে হবে। কিন্তু নতুন করে যখন সংবিধান লিখবেন তখন একেকজন একেক রকম বলবে। কেউ বলবে সংখ্যানুপাতিক ভোট দেন, কিন্তু সংখ্যানুপাতিক ভোট দিলে আওয়ামী লীগ অপজিশন পার্টিতে চলে আসবে। সেটা চলবে? দেবেন সেরকম? এ কারণে আবেগের ওপর কথা বলছি না। আমরা সেরকম জায়গায় যেতে চাই যেখানে দেশের সমস্ত জনগোষ্ঠীর কল্যাণ হয়।’
বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দিতে হবে। সংস্কারের মাধ্যমে বেকারত্ব দূর করতে হবে। দেশের আমূল পরিবর্তন করতে হবে। জনগণ এখনো শঙ্কায় আছে। কী হচ্ছে, কী হবে। এ রকম শঙ্কায় জনগণকে রাখবেন না। এ রকম শঙ্কায় কিন্তু ষড়যন্ত্র তৈরি হয়। এই শঙ্কা কাটাতে নির্বাচন দিন।’
বাংলাদেশ বেকার মুক্তি পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আতিকুর রহমান রাজার সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান লায়ন ফারুক রহমানসহ আরও অনেক নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম সদস্যসচিব গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে দল থেকে সাময়িক অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁকে কারণ দর্শানোর নোটিশ পাঠানো হয়েছে। আজ সোমবার রাতে এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব (দপ্তর) সালেহ উদ্দিন সিফাত স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে তানভীরকে এ বিষয়ে অবহিত করা হয়।
৬ ঘণ্টা আগেনির্বাচন বিষয়ে জানতে চাইলে সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন করতে হবে। এটি এখন জন দাবিতে পরিণত হয়েছে। তবে যথাযথ সংস্কার না করা গেলে পেশি শক্তি, কালো টাকা দ্বারা নির্বাচন প্রভাবিত হবে। সুষ্ঠু, সুন্দর নির্বাচনের জন্য সংস্কার করতে হবে। সংস্কার শেষে যত দ্রুত নির্বাচন দেওয়া সম্ভব।
৮ ঘণ্টা আগেসংবিধানের মূলনীতিতে বহুত্ববাদ রাখতে সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবের বিরোধিতা করেছে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস। দলটির বক্তব্য, বহুত্ববাদ শব্দটি আল্লাহর একত্ববাদের বিপরীত শব্দ। তবে শব্দটি বাদ দিয়ে ‘বহুমত’ বা ‘বহুপথ’ রাখার প্রস্তাব করেছে দলটি। তারা বাংলাদেশকে চার প্রদেশে ভাগ করার প্রস্তাবেরও বিরোধিতা
১২ ঘণ্টা আগেকয়েকজন নেতার বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ ওঠায় একটি শৃঙ্খলা কমিটি গঠন করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি)। জুলাই অভ্যুত্থানের নেতৃস্থানীয়দের নিয়ে গঠিত এই দলটির দপ্তর সম্পাদক সালেহ উদ্দিন সিফাত স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই কমিটি গঠনের কথা জানানো হয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগে