নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়ে কোনো নির্বাচনে অংশ নেবেন না বলে জানিয়েছেন বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ মসিউর রহমান রাঙ্গা। তিনি বলেন, ‘একবার নয়, আমরা তিনবার আওয়ামী লীগের সঙ্গে নির্বাচন করেছি। আমরা বিএনপির সঙ্গে জীবনেও নির্বাচন করিনি। আর কোনো দিন করব বলে...আমি মসিউর রহমান রাঙ্গা বলতে পারি। আমি অন্তত তাদের অ্যালায়েন্স কোনো নির্বাচনে অংশগ্রহণ করব না। কথা দিলাম। আপনি লিখে রাখেন।’
আজ সোমবার জাতীয় সংসদে প্রস্তাবিত ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেটের ওপর সাধারণ আলোচনায় অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন রাঙ্গা।
রাঙ্গা বলেন, জাতীয় পার্টি তিনবার আওয়ামী লীগের সঙ্গে নির্বাচন করেছে। কখনো বিএনপির সঙ্গে নির্বাচন করেনি। তিনি কথা দিচ্ছেন তিনি অন্তত আর কোনো দিনও বিএনপির সঙ্গে যুক্ত হয়ে নির্বাচনে অংশ নেবেন না।
রাঙ্গা আরও বলেন, ‘আমরা ২০১৪ সালে নির্বাচন করেছি আওয়ামী লীগের সঙ্গে। ২০১৮ সালেও অ্যালায়েন্স করে নির্বাচন করেছি আওয়ামী লীগের সঙ্গে। আমরা এখন বলতে পারি ভেঙে দিলাম। দ্যাটস অ্যানাদার কোশ্চেন। যারা নেতৃত্বে আছেন, তাঁরা এটা বলতে পারেন। অ্যালায়েন্স করে প্রধানমন্ত্রীর মহানুভবতায় ফলে আমরা কথা বলতে পারি। আমরা সংসদে আসতে পারি। আমাদের তো মানা করা হয়নি যে আপনি সংসদে এ কথা বলতে পারবেন না। আমরা সংসদে কথা বলতে পারি। আমরা সংসদে প্রাণখুলে কথা বলতে পারি।’
জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য মসিউর রহমান বলেন, ‘শতভাগ বিদ্যুৎ গঙ্গাচড়ায় দেওয়া হয়েছে। কিন্তু বিদ্যুৎ আর থাকে না। জানি করোনা ও যুদ্ধকালীন সময়ে আমাদের একটু সমস্যা হচ্ছে। জেনেছি যে সমস্যাগুলো রয়েছে আরও দুই সপ্তাহের মধ্যে তা থাকবে না। বিদ্যুতের ঘাটতি থাকবে না। সারা দেশে বিদ্যুৎ পাওয়া যাবে। মানুষ এখন বিদ্যুতে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছে। গরুর জন্যও ফ্যান চালিয়ে রাখে।’
সরকারের উন্নয়নের ফিরিস্তি তুলে ধরে রাঙ্গা বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী মঙ্গাকে ঝেঁটিয়ে বিদায় করেছেন। গঙ্গাচড়ায় কোনো মঙ্গা নেই। একটি মানুষও না খেয়ে মরে না। তিস্তা নদীর ওপর একটি ব্রিজ করে দিয়েছেন। আমি ওই ব্রিজের নামটা ওনার নামেই করে দিয়েছি। সরকারের উন্নয়ন অনেকের কাছে হিংসার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এত উন্নয়ন অনেকের সহ্যই হয় না। সরকারের উন্নয়ন দেখে এখন অনেকের বুকটা ফাইট্টা যায়।’
খালেদা জিয়ার নাম উল্লেখ না করে রাঙ্গা বলেন, ‘একটি মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হয়েও (খালেদা জিয়া) জেলে না থেকে বাড়িতে রয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীকে যদি প্রশ্ন করি কিসের কারণে এটা করলেন? কেন তাঁকে সারবেন্ট দিতে হয়?’
বিএনপির সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়ে কোনো নির্বাচনে অংশ নেবেন না বলে জানিয়েছেন বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ মসিউর রহমান রাঙ্গা। তিনি বলেন, ‘একবার নয়, আমরা তিনবার আওয়ামী লীগের সঙ্গে নির্বাচন করেছি। আমরা বিএনপির সঙ্গে জীবনেও নির্বাচন করিনি। আর কোনো দিন করব বলে...আমি মসিউর রহমান রাঙ্গা বলতে পারি। আমি অন্তত তাদের অ্যালায়েন্স কোনো নির্বাচনে অংশগ্রহণ করব না। কথা দিলাম। আপনি লিখে রাখেন।’
আজ সোমবার জাতীয় সংসদে প্রস্তাবিত ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেটের ওপর সাধারণ আলোচনায় অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন রাঙ্গা।
রাঙ্গা বলেন, জাতীয় পার্টি তিনবার আওয়ামী লীগের সঙ্গে নির্বাচন করেছে। কখনো বিএনপির সঙ্গে নির্বাচন করেনি। তিনি কথা দিচ্ছেন তিনি অন্তত আর কোনো দিনও বিএনপির সঙ্গে যুক্ত হয়ে নির্বাচনে অংশ নেবেন না।
রাঙ্গা আরও বলেন, ‘আমরা ২০১৪ সালে নির্বাচন করেছি আওয়ামী লীগের সঙ্গে। ২০১৮ সালেও অ্যালায়েন্স করে নির্বাচন করেছি আওয়ামী লীগের সঙ্গে। আমরা এখন বলতে পারি ভেঙে দিলাম। দ্যাটস অ্যানাদার কোশ্চেন। যারা নেতৃত্বে আছেন, তাঁরা এটা বলতে পারেন। অ্যালায়েন্স করে প্রধানমন্ত্রীর মহানুভবতায় ফলে আমরা কথা বলতে পারি। আমরা সংসদে আসতে পারি। আমাদের তো মানা করা হয়নি যে আপনি সংসদে এ কথা বলতে পারবেন না। আমরা সংসদে কথা বলতে পারি। আমরা সংসদে প্রাণখুলে কথা বলতে পারি।’
জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য মসিউর রহমান বলেন, ‘শতভাগ বিদ্যুৎ গঙ্গাচড়ায় দেওয়া হয়েছে। কিন্তু বিদ্যুৎ আর থাকে না। জানি করোনা ও যুদ্ধকালীন সময়ে আমাদের একটু সমস্যা হচ্ছে। জেনেছি যে সমস্যাগুলো রয়েছে আরও দুই সপ্তাহের মধ্যে তা থাকবে না। বিদ্যুতের ঘাটতি থাকবে না। সারা দেশে বিদ্যুৎ পাওয়া যাবে। মানুষ এখন বিদ্যুতে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছে। গরুর জন্যও ফ্যান চালিয়ে রাখে।’
সরকারের উন্নয়নের ফিরিস্তি তুলে ধরে রাঙ্গা বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী মঙ্গাকে ঝেঁটিয়ে বিদায় করেছেন। গঙ্গাচড়ায় কোনো মঙ্গা নেই। একটি মানুষও না খেয়ে মরে না। তিস্তা নদীর ওপর একটি ব্রিজ করে দিয়েছেন। আমি ওই ব্রিজের নামটা ওনার নামেই করে দিয়েছি। সরকারের উন্নয়ন অনেকের কাছে হিংসার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এত উন্নয়ন অনেকের সহ্যই হয় না। সরকারের উন্নয়ন দেখে এখন অনেকের বুকটা ফাইট্টা যায়।’
খালেদা জিয়ার নাম উল্লেখ না করে রাঙ্গা বলেন, ‘একটি মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হয়েও (খালেদা জিয়া) জেলে না থেকে বাড়িতে রয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীকে যদি প্রশ্ন করি কিসের কারণে এটা করলেন? কেন তাঁকে সারবেন্ট দিতে হয়?’
গতবছর সরকার পতনের আগে উত্তাল জুলাই ও আগস্ট মাসে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) তৎকালীন মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসের সঙ্গে তাঁর ফুপু ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ফোনালাপের একটি রেকর্ড ফাঁস করেছেন প্রবাসী সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়ের।
৮ ঘণ্টা আগেসুশাসনের জন্য নাগরিক-সুজনের উদ্যোগে তৈরি ‘জাতীয় সনদ’ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। আজ সোমবার জাতীয় সংসদ ভবনের ঐকমত্য কমিশনের কার্যালয়ে সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজের হাতে তুলে দেন সুজনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়কারী দিলীপ কুমার সরকার। এ সময় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার এ
১২ ঘণ্টা আগেএকাত্তরের স্বাধীনতাযুদ্ধে পরাজিত ব্যক্তিরাই একাত্তরের সংবিধান পুরোটা বাদ দিতে চান বা পরিবর্তন করতে চান বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশীদ ফিরোজ। তিনি বলেন, ‘৭১-এর সংবিধান রচিত হয়েছে মুক্তিযুদ্ধ ও সার্বভৌমত্বকে ঘিরে। সংবিধানকে সংস্কার করা যাবে, কিন্তু সংবি
১৩ ঘণ্টা আগেবিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দেশে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলন ‘নতুন এক যুগে প্রবেশ’ করেছে। ধ্বংসপ্রাপ্ত অর্থনীতি ও রাজনৈতিক কাঠামোকে পুনর্গঠনের দায়িত্ব আবারও বিএনপির ওপরই বর্তেছে।
১৪ ঘণ্টা আগে