নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘একজন শেখ হাসিনা আছেন বলেই পদ্মা সেতু হয়েছে। সঠিক রাজনৈতিক নেতৃত্ব যে অসম্ভবকে যে সম্ভব করতে পারে, সেটি জাতির পিতার সুযোগ্য কন্যা, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেখিয়ে দিয়েছেন।’
রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে আজ বুধবার ‘বাংলাদেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে পদ্মা সেতুর অবদান’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তথ্যমন্ত্রী এ কথা বলেন।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘পদ্মা সেতু শুধু একটি সেতু নয়। বিশ্ববেনিয়াদের বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে আওয়ামী লীগ সরকারের এবং সবার ওপরে শেখ হাসিনার সক্ষমতার প্রতীক হচ্ছে পদ্মা সেতু। বিশ্বব্যাংক এবং সংশ্লিষ্ট অন্যান্য বিশ্ববেনিয়ারা, বাংলাদেশে তাদের সুবিধাভোগীরা এবং বিএনপি-জামায়াতসহ আমাদের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ পদ্মা সেতু নিয়ে যে সমালোচনা-ষড়যন্ত্র করেছিল, সেই জাল ছিন্ন করে, তাদের হুমকি-ধমকি উপেক্ষা করে এ রকম একটি মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন জননেত্রী শেখ হাসিনার পক্ষেই সম্ভব হয়েছে।’
ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘যারা ষড়যন্ত্রের সঙ্গে যুক্ত ছিল, আজকে তাদের কেউ কেউ নিশ্চুপ হয়ে গেছে। ষড়যন্ত্রে যারা নেতৃত্ব দিয়েছিল, তারা নিশ্চুপ। তাদের খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। তারা দেশে না বিদেশে, আমি জানিও না। আর কেউ কেউ সুর বদলেছেন। প্রতিবন্ধকতা শুধু সরকারের বাইরে থেকে নয়, সরকারের ভেতরে থেকেও কেউ কেউ দ্বিধান্বিত ছিলেন। সে কারণে প্রধানমন্ত্রীকে নানা সিদ্ধান্ত গ্রহণে বেগ পেতে হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী সংবাদ সম্মেলনে আজ সে বাস্তবতাটা তুলে ধরেছেন। এই সেতু নির্মাণের মধ্য দিয়ে একটি জিনিস প্রমাণিত হয়েছে, সেটি হচ্ছে যারা সময়ে সময়ে, কারণে-অকারণে সরকারের সমালোচনা করে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে, এখন কথা বলার আগে, তাদের সতর্ক হওয়া প্রয়োজন।’
বিএনপির ভূমিকার সমালোচনা করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপির এখন লজ্জায় মাথা হেঁট হয়ে গেছে। কিন্তু বিএনপিকে সেতু উদ্বোধনে আমন্ত্রণপত্র পাঠানো হয়েছে। প্রথমে মির্জা ফখরুল সাহেব বললেন, “এই সেতু কি ওনাদের বাপের? ” আমরা তো বলি নাই, এই সেতু কারও বাপের। আরও বলেছেন, “এই সেতু দিয়ে কি স্বর্গে যাব! ” এই সেতু প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা দেশের আপামর জনতার জন্য নির্মাণ করেছেন। এই সেতু বেগম খালেদা জিয়া, মির্জা ফখরুল সাহেবের জন্যও। কিন্তু প্রশ্নটা হচ্ছে, পদ্মা সেতু আওয়ামী লীগ সরকার কখনো নির্মাণ করতে পারবে না এবং করলেও জোড়াতালি দিয়ে হবে, কেউ উঠবে না—এমন কথা যারা বলেছিলেন, তাঁদের এখন সেতুতে ওঠার অধিকার আছে কি না। । আমরা বলছি আপনারা সানন্দে উঠুন। তবে আগের বক্তব্যের জন্য জনগণের কাছে ক্ষমা চান।’
পদ্মা সেতুর নির্মাণব্যয় প্রসঙ্গে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘২০১১ সালে দ্বিতল সেতু নির্মাণ পরিকল্পনায় প্রায় ৩০০ কোটি ডলারের প্রকল্প নেওয়া হয়েছিল। এর মধ্যে ১২০ কোটি ডলার বিশ্বব্যাংকের কাছে চাওয়া হয়েছিল। ডলারের বর্তমান মূল্য ৯৩ দশমিক ১৩ টাকা হিসাবে ৩০০ কোটি ডলারের (বাংলাদেশি মুদ্রায়) মূল্যমান ২৮ হাজার কোটি টাকা। অর্থাৎ, ২০১১ সালে প্রাক্কলিত ব্যয়ের ডলারকে টাকায় রূপান্তর করলে দেখা যায়, খরচ একই জায়গায় রয়ে গেছে। অধিকন্তু ষড়যন্ত্রের কারণে ও নিজের টাকায় করতে গিয়ে কয়েক বছর দেরি না হলে এই খরচ আরও কম হতো।’
পদ্মা সেতু নির্মাণে প্রধানমন্ত্রী অন্তত ২০ হাজার কোটি টাকা সাশ্রয় করেছেন উল্লেখ করে তুলনামূলক আর্থিক চিত্র তুলে ধরেন তথ্যমন্ত্রী বলেন। তিনি বলেন, ‘১৯১০ থেকে ১৯১৫ সালের মধ্যে নির্মিত হার্ডিঞ্জ ব্রিজ আজকে নির্মাণ করতে স্বর্ণমূল্য হিসেবে লাগত ১৭ হাজার ৩৫ কোটি টাকা। হার্ডিঞ্জ ব্রিজের দৈর্ঘ্য হচ্ছে ১ দশমিক ৮ কিলোমিটার। পদ্মা সেতু তার চেয়ে সাড়ে ৩ গুণ বড়; অর্থাৎ, ৬. ১৫ কিলোমিটার। সে হিসেবে পদ্মা সেতুর সমদৈর্ঘ্যের হার্ডিঞ্জ ব্রিজ তৈরি করতে নির্মাণ করতে লাগত ৫৮ হাজার ৭৭৩ কোটি টাকা। আর হার্ডিঞ্জ ব্রিজ হচ্ছে শুধু রেল সেতু। পদ্মা সেতুর ওপরে চার লেনের সড়ক, নিচে রেল। অর্থাৎ, এই সেতু নির্মাণে ১ লাখ হাজার কোটি টাকা লাগার কথা ছিল। সুতরাং আজকে যারা ব্যয় নিয়ে প্রশ্ন তোলেন, তাদের বলব, অহেতুক প্রশ্ন তুলবেন না। পদ্মা সেতু নির্মাণে শেখ হাসিনা কমপক্ষে ২০ হাজার কোটি টাকা সাশ্রয় করেছেন।’
আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা উপকমিটির চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট সাহাব উদ্দিন চুপ্পুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সেমিনারটি সঞ্চালনা করেন দলটির উপপ্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন। এতে মুখ্য আলোচক ছিলেন বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সভাপতি ড. আবুল বারাকাত। আলোচনায় অংশ নেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. খান মাহমুদ আমানত, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক পরিচালক ড. জামাল উদ্দিন আহমেদ, আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ প্রমুখ।
তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘একজন শেখ হাসিনা আছেন বলেই পদ্মা সেতু হয়েছে। সঠিক রাজনৈতিক নেতৃত্ব যে অসম্ভবকে যে সম্ভব করতে পারে, সেটি জাতির পিতার সুযোগ্য কন্যা, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেখিয়ে দিয়েছেন।’
রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে আজ বুধবার ‘বাংলাদেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে পদ্মা সেতুর অবদান’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তথ্যমন্ত্রী এ কথা বলেন।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘পদ্মা সেতু শুধু একটি সেতু নয়। বিশ্ববেনিয়াদের বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে আওয়ামী লীগ সরকারের এবং সবার ওপরে শেখ হাসিনার সক্ষমতার প্রতীক হচ্ছে পদ্মা সেতু। বিশ্বব্যাংক এবং সংশ্লিষ্ট অন্যান্য বিশ্ববেনিয়ারা, বাংলাদেশে তাদের সুবিধাভোগীরা এবং বিএনপি-জামায়াতসহ আমাদের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ পদ্মা সেতু নিয়ে যে সমালোচনা-ষড়যন্ত্র করেছিল, সেই জাল ছিন্ন করে, তাদের হুমকি-ধমকি উপেক্ষা করে এ রকম একটি মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন জননেত্রী শেখ হাসিনার পক্ষেই সম্ভব হয়েছে।’
ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘যারা ষড়যন্ত্রের সঙ্গে যুক্ত ছিল, আজকে তাদের কেউ কেউ নিশ্চুপ হয়ে গেছে। ষড়যন্ত্রে যারা নেতৃত্ব দিয়েছিল, তারা নিশ্চুপ। তাদের খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। তারা দেশে না বিদেশে, আমি জানিও না। আর কেউ কেউ সুর বদলেছেন। প্রতিবন্ধকতা শুধু সরকারের বাইরে থেকে নয়, সরকারের ভেতরে থেকেও কেউ কেউ দ্বিধান্বিত ছিলেন। সে কারণে প্রধানমন্ত্রীকে নানা সিদ্ধান্ত গ্রহণে বেগ পেতে হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী সংবাদ সম্মেলনে আজ সে বাস্তবতাটা তুলে ধরেছেন। এই সেতু নির্মাণের মধ্য দিয়ে একটি জিনিস প্রমাণিত হয়েছে, সেটি হচ্ছে যারা সময়ে সময়ে, কারণে-অকারণে সরকারের সমালোচনা করে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে, এখন কথা বলার আগে, তাদের সতর্ক হওয়া প্রয়োজন।’
বিএনপির ভূমিকার সমালোচনা করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপির এখন লজ্জায় মাথা হেঁট হয়ে গেছে। কিন্তু বিএনপিকে সেতু উদ্বোধনে আমন্ত্রণপত্র পাঠানো হয়েছে। প্রথমে মির্জা ফখরুল সাহেব বললেন, “এই সেতু কি ওনাদের বাপের? ” আমরা তো বলি নাই, এই সেতু কারও বাপের। আরও বলেছেন, “এই সেতু দিয়ে কি স্বর্গে যাব! ” এই সেতু প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা দেশের আপামর জনতার জন্য নির্মাণ করেছেন। এই সেতু বেগম খালেদা জিয়া, মির্জা ফখরুল সাহেবের জন্যও। কিন্তু প্রশ্নটা হচ্ছে, পদ্মা সেতু আওয়ামী লীগ সরকার কখনো নির্মাণ করতে পারবে না এবং করলেও জোড়াতালি দিয়ে হবে, কেউ উঠবে না—এমন কথা যারা বলেছিলেন, তাঁদের এখন সেতুতে ওঠার অধিকার আছে কি না। । আমরা বলছি আপনারা সানন্দে উঠুন। তবে আগের বক্তব্যের জন্য জনগণের কাছে ক্ষমা চান।’
পদ্মা সেতুর নির্মাণব্যয় প্রসঙ্গে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘২০১১ সালে দ্বিতল সেতু নির্মাণ পরিকল্পনায় প্রায় ৩০০ কোটি ডলারের প্রকল্প নেওয়া হয়েছিল। এর মধ্যে ১২০ কোটি ডলার বিশ্বব্যাংকের কাছে চাওয়া হয়েছিল। ডলারের বর্তমান মূল্য ৯৩ দশমিক ১৩ টাকা হিসাবে ৩০০ কোটি ডলারের (বাংলাদেশি মুদ্রায়) মূল্যমান ২৮ হাজার কোটি টাকা। অর্থাৎ, ২০১১ সালে প্রাক্কলিত ব্যয়ের ডলারকে টাকায় রূপান্তর করলে দেখা যায়, খরচ একই জায়গায় রয়ে গেছে। অধিকন্তু ষড়যন্ত্রের কারণে ও নিজের টাকায় করতে গিয়ে কয়েক বছর দেরি না হলে এই খরচ আরও কম হতো।’
পদ্মা সেতু নির্মাণে প্রধানমন্ত্রী অন্তত ২০ হাজার কোটি টাকা সাশ্রয় করেছেন উল্লেখ করে তুলনামূলক আর্থিক চিত্র তুলে ধরেন তথ্যমন্ত্রী বলেন। তিনি বলেন, ‘১৯১০ থেকে ১৯১৫ সালের মধ্যে নির্মিত হার্ডিঞ্জ ব্রিজ আজকে নির্মাণ করতে স্বর্ণমূল্য হিসেবে লাগত ১৭ হাজার ৩৫ কোটি টাকা। হার্ডিঞ্জ ব্রিজের দৈর্ঘ্য হচ্ছে ১ দশমিক ৮ কিলোমিটার। পদ্মা সেতু তার চেয়ে সাড়ে ৩ গুণ বড়; অর্থাৎ, ৬. ১৫ কিলোমিটার। সে হিসেবে পদ্মা সেতুর সমদৈর্ঘ্যের হার্ডিঞ্জ ব্রিজ তৈরি করতে নির্মাণ করতে লাগত ৫৮ হাজার ৭৭৩ কোটি টাকা। আর হার্ডিঞ্জ ব্রিজ হচ্ছে শুধু রেল সেতু। পদ্মা সেতুর ওপরে চার লেনের সড়ক, নিচে রেল। অর্থাৎ, এই সেতু নির্মাণে ১ লাখ হাজার কোটি টাকা লাগার কথা ছিল। সুতরাং আজকে যারা ব্যয় নিয়ে প্রশ্ন তোলেন, তাদের বলব, অহেতুক প্রশ্ন তুলবেন না। পদ্মা সেতু নির্মাণে শেখ হাসিনা কমপক্ষে ২০ হাজার কোটি টাকা সাশ্রয় করেছেন।’
আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা উপকমিটির চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট সাহাব উদ্দিন চুপ্পুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সেমিনারটি সঞ্চালনা করেন দলটির উপপ্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন। এতে মুখ্য আলোচক ছিলেন বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সভাপতি ড. আবুল বারাকাত। আলোচনায় অংশ নেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. খান মাহমুদ আমানত, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক পরিচালক ড. জামাল উদ্দিন আহমেদ, আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ প্রমুখ।
দেশে আকস্মিক কোনো দুর্যোগ বা দুর্ঘটনা ঘটলেই একটা বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি তৈরি হয়। বিশেষ করে ঢাকার মতো জনবহুল এলাকায় অগ্নিকাণ্ডের সময় এই বিশৃঙ্খলা বেশি দৃশ্যমান হয়। যানজট ও প্রশস্ত রাস্তা না থাকার কারণে প্রায়ই ফায়ার সার্ভিসের দলকে ঘটনাস্থলে পৌঁছাতে বেগ পেতে হয়। অনেক যুদ্ধ করে পৌঁছানোর পর পানি উৎস পেতে
১৯ মিনিট আগেরাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ছাত্রছাত্রীসহ হতাহতের ঘটনায় শোক ও শ্রদ্ধা জানিয়ে আজ মঙ্গলবার দুপুর ২টার পর থেকে বন্ধ থাকবে উচ্চ আদালতের বিচারকাজ। আজ মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন থেকে বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়েছে।
২৫ মিনিট আগেসংবিধান ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানে নিয়োগে নতুন প্রস্তাব রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে উপস্থাপন করবে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। প্রস্তাবে নির্বাচন কমিশন, সরকারি কর্মকমিশন, মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক, দুর্নীতি দমন কমিশন এবং ন্যায়পাল নিয়োগের বিধান সম্পর্কিত পৃথক প্রস্তাব দলগুলোর কাছে আজ মঙ্গলবারের বৈঠকে তোলা হবে।
১ ঘণ্টা আগেজনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সুপারিশ অনুযায়ী সুপিরিয়র এক্সিকিউটিভ সার্ভিস (এসইএস) গঠন করতে যাচ্ছে সরকার। বিভিন্ন সার্ভিস থেকে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমে এই সার্ভিসে যোগ দেওয়া যাবে। এসইএসের অধীনে থাকবে উপসচিব থেকে সচিবের সব পদ। এ ছাড়া জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার পদের নাম...
১০ ঘণ্টা আগে