ইসলাম ডেস্ক
জিলহজের ১০ থেকে ১২ তারিখের মধ্যে কোরবানি করা সবার জন্য আবশ্যক নয়। যারা সম্পদশালী ও সামর্থ্যবান আছে, কেবল তাদের জন্যই কোরবানি করা ওয়াজিব। তাও এ ক্ষেত্রে একাধিক শর্ত প্রযোজ্য। এর বাইরে কয়েক ধরনের ওয়াজিব ও নফল কোরবানি রয়েছে। এখানে প্রতিটি সংক্ষেপে তুলে ধরা হলো।
ধনীদের কোরবানি: কোরবানির দিনগুলোয় নেসাব পরিমাণ সম্পদের মালিক হলে সে ধনী হিসেবে বিবেচিত এবং তার জন্য কোরবানি ওয়াজিব। নেসাব পরিমাণ বলতে প্রয়োজনীয় আসবাবপত্র ও ঋণ বাদ দিয়ে সাড়ে ৫২ ভরি রুপার সমমূল্যের জিনিসপত্র, টাকা-পয়সা বা গয়নার মালিক হওয়াকে বোঝায়। এ ক্ষেত্রে ব্যক্তিকে সাবালক ও সুস্থ মস্তিষ্কের অধিকারী হতে হবে।
দুই. মানতের কোরবানি: মানতকারী ধনী হোক বা গরিব, কোনো উপলক্ষে আল্লাহর নামে কোরবানি করার মানত করলে তার জন্য কোরবানি করা ওয়াজিব হয়ে যায়। মানতকারী সেই কোরবানির পশুর গোস্ত খেতে পারবে না। একই সঙ্গে তার বাবা-মা, ছেলেমেয়ে, নাতি-নাতনি প্রমুখ নিকটত্মায়ীরাও তা খেতে পারবে না।
তিন. গরিবের কোরবানি: সামর্থ্যহীন ও গরিবের জন্য কোরবানি করা ওয়াজিব নয়। তবে সে যখন কোরবানির দিনগুলোয় কোরবানির নিয়তে কোনো পশু কিনে ফেলে, তখন তার জন্য সেই পশু কোরবানি করা ওয়াজিব হয়ে যায়।
চার. অসিয়তের কোরবানি: কোনো ব্যক্তি মৃত্যুর সময় তার নামে কোরবানি করার অসিয়ত করে গেলে তার রেখে যাওয়া সম্পদের এক-তৃতীয়াংশ থেকে কোরবানি আদায় করা উত্তরাধিকারীদের জন্য ওয়াজিব। এই মাংস মৃতের ওয়ারিশরা খেতে পারবেন না। অন্য সামর্থ্যবান ও ধনীদেরও দেওয়া যাবে না। কেবল গরিব-মিসকিন এই মাংসের হকদার।
পাঁচ. নফল কোরবানি: এই চার প্রকারের বাইরে যত কোরবানি রয়েছে, সবই নফল। যেমন মুসাফিরের কোরবানি, সামর্থ্যহীনের কোরবানি, নবীজির নামে কোরবানি, অসিয়ত ছাড়া মৃতের নামে কোরবানি ইত্যাদি।
জিলহজের ১০ থেকে ১২ তারিখের মধ্যে কোরবানি করা সবার জন্য আবশ্যক নয়। যারা সম্পদশালী ও সামর্থ্যবান আছে, কেবল তাদের জন্যই কোরবানি করা ওয়াজিব। তাও এ ক্ষেত্রে একাধিক শর্ত প্রযোজ্য। এর বাইরে কয়েক ধরনের ওয়াজিব ও নফল কোরবানি রয়েছে। এখানে প্রতিটি সংক্ষেপে তুলে ধরা হলো।
ধনীদের কোরবানি: কোরবানির দিনগুলোয় নেসাব পরিমাণ সম্পদের মালিক হলে সে ধনী হিসেবে বিবেচিত এবং তার জন্য কোরবানি ওয়াজিব। নেসাব পরিমাণ বলতে প্রয়োজনীয় আসবাবপত্র ও ঋণ বাদ দিয়ে সাড়ে ৫২ ভরি রুপার সমমূল্যের জিনিসপত্র, টাকা-পয়সা বা গয়নার মালিক হওয়াকে বোঝায়। এ ক্ষেত্রে ব্যক্তিকে সাবালক ও সুস্থ মস্তিষ্কের অধিকারী হতে হবে।
দুই. মানতের কোরবানি: মানতকারী ধনী হোক বা গরিব, কোনো উপলক্ষে আল্লাহর নামে কোরবানি করার মানত করলে তার জন্য কোরবানি করা ওয়াজিব হয়ে যায়। মানতকারী সেই কোরবানির পশুর গোস্ত খেতে পারবে না। একই সঙ্গে তার বাবা-মা, ছেলেমেয়ে, নাতি-নাতনি প্রমুখ নিকটত্মায়ীরাও তা খেতে পারবে না।
তিন. গরিবের কোরবানি: সামর্থ্যহীন ও গরিবের জন্য কোরবানি করা ওয়াজিব নয়। তবে সে যখন কোরবানির দিনগুলোয় কোরবানির নিয়তে কোনো পশু কিনে ফেলে, তখন তার জন্য সেই পশু কোরবানি করা ওয়াজিব হয়ে যায়।
চার. অসিয়তের কোরবানি: কোনো ব্যক্তি মৃত্যুর সময় তার নামে কোরবানি করার অসিয়ত করে গেলে তার রেখে যাওয়া সম্পদের এক-তৃতীয়াংশ থেকে কোরবানি আদায় করা উত্তরাধিকারীদের জন্য ওয়াজিব। এই মাংস মৃতের ওয়ারিশরা খেতে পারবেন না। অন্য সামর্থ্যবান ও ধনীদেরও দেওয়া যাবে না। কেবল গরিব-মিসকিন এই মাংসের হকদার।
পাঁচ. নফল কোরবানি: এই চার প্রকারের বাইরে যত কোরবানি রয়েছে, সবই নফল। যেমন মুসাফিরের কোরবানি, সামর্থ্যহীনের কোরবানি, নবীজির নামে কোরবানি, অসিয়ত ছাড়া মৃতের নামে কোরবানি ইত্যাদি।
তওবা মানে ক্ষমা চেয়ে সঠিক পথে ফিরে আসা। তওবা মানে নিজের ভুল স্বীকার করে প্রায়শ্চিত্ত গড়ার চেষ্টা করা। সহজে বললে—পাপের পথ ছেড়ে আল্লাহর দিকে ফিরে আসা, তাঁর নিকট ক্ষমাপ্রার্থনা করা এবং ভবিষ্যতে সেই পাপে না ফেরার দৃঢ়প্রতিজ্ঞা করা।
৪ ঘণ্টা আগেজীবনের প্রয়োজনে আমরা কখনো কখনো ঋণগ্রস্ত হই। ঋণগ্রস্ত হওয়া জীবন নানা সময় কুফল ডেকে আনে। ঋণের চাপ উদ্বেগ ও দুশ্চিন্তা তৈরি করে। নবী করিম (সা.)-এর শেখানো কিছু দোয়ার মাধ্যমে আমরা ঋণ থেকে মুক্তি পেতে পারি।
১ দিন আগেসুখময় পরিবার জীবনের অমূল্য সম্পদ। সুখী সংসারকে বলা হয় দুনিয়ার জান্নাত। পরিবার আমাদের আশ্রয়, ভালোবাসা ও সাহসের উৎস। পরিবারে একে অপরের পাশে থাকলে সব বাধা সহজে অতিক্রম করা যায়। ছোঁয়া যায় ভালোবাসার আকাশ। মাখা যায় সুখের আবেশ। এ ক্ষেত্রে মহানবী (সা.) হতে পারেন উত্তম আদর্শ। কীভাবে তিনি পারিবারিক ও...
২ দিন আগেজুমার দিন মুসলমানদের জন্য অত্যন্ত পবিত্র ও গুরুত্বপূর্ণ। এই দিনে আল্লাহর বিশেষ রহমত বর্ষিত হয়। ইসলামে জুমার দিন সপ্তাহের সেরা হিসেবে বিবেচিত। নবী করিম (সা.) বলেন, পৃথিবীতে যত দিন সূর্য উদিত হবে, তার মধ্যে শ্রেষ্ঠ হলো জুমার দিন। (সহিহ্ মুসলিম: ৮৫৪)। অন্য এক হাদিসে তিনি বলেন, দিবসসমূহের মধ্যে...
২ দিন আগে