কোরবানির পশুর চামড়া নিয়ে পতিত ফ্যাসিস্ট আমলের পুরোনো চক্র ও সিন্ডিকেট সক্রিয় হয়ে উঠেছে—এমন অভিযোগ করে সিন্ডিকেট এবং চামড়াশিল্প ধ্বংসের দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র রুখে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার রক্ষা আন্দোলন।
বাংলাদেশের অন্যতম প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন ক্ষেত্র হালদা নদীর বিভিন্ন অংশ এবং শাখা খালে ভেসে উঠেছে কোরবানির পশুর চামড়া ও নাড়িভুঁড়ি। এতে নদীর পানি দূষিত হয়ে রং পরিবর্তন হয়ে কুচকুচে কালো হয়ে গেছে।
কোরবানির পশুর চামড়া নিয়ে চট্টগ্রামে যেন ঘটেছে এক নীরব বিপর্যয়। এবার সাড়ে ৪ লাখ চামড়া সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ছিল। কিন্তু ন্যায্যমূল্য না পেয়ে ক্ষুব্ধ মৌসুমি ব্যবসায়ীরা রাস্তায় ফেলে দিয়েছেন হাজার হাজার চামড়া। হতাশা ও ক্ষোভের সেই দৃশ্য ছিল চোখে পড়ার মতো—শহরের অলিগলি, সড়কজুড়ে ছড়িয়ে ছিল কোরবানির চামড়া...
কোরবানিদাতা কোরবানির পশু থেকে যে মাংস পান, সাধারণত তা থেকে কিছু অংশ গরিব-মিসকিন, আত্মীয়স্বজনকে দিয়ে দেন, কিছু অংশ নিজেরা খান আর কিছু অংশ সংরক্ষণ করে রাখেন। কেউ কেউ আবার কোরবানির কোনো মাংস সংরক্ষণ করে রাখেন না; সবটুকু দান করে দেন বা খেয়ে ফেলেন।