ইসলাম ডেস্ক
ইসলামের পথে মানুষকে ডাকা এবং ইসলামের বার্তা তাদের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়া অনেক বড় সওয়াবের কাজ। ইসলামের পরিভাষায় একে দাওয়াত ও তাবলিগ বলা হয়। তবে এ মহান কাজে যুক্ত হওয়ার জন্য ইসলামের জ্ঞানার্জন করা আবশ্যক।
কারণ পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, আল্লাহ তাআলা মহানবী (সা.)-কে সম্বোধন করে বলেছেন, ‘বলো—এটা আমার পথ, আমি জেনে-বুঝে আল্লাহর দিকে দাওয়াত দেই এবং যারা আমার অনুসরণ করেছে তারাও। আর আল্লাহ পবিত্র মহান এবং আমি পৌত্তলিকদের অন্তর্ভুক্ত নই।’ (সুরা ইউসুফ: ১০৮)
এই আয়াত থেকে তিনটি বিষয় বোঝা যায়। এক. যে বিষয়ে দাওয়াত দেবে, সে বিষয়ে গভীর জ্ঞানার্জন করা, দুই. দাওয়াতের পরিবেশ বোঝা এবং তিন. দাওয়াতের পদ্ধতি সম্পর্কে দূরদর্শী হওয়া। অন্য আয়াতে সেদিকে ইঙ্গিত করে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘তুমি-তোমরা রবের পথে প্রজ্ঞা ও সুন্দর উপদেশের মাধ্যমে আহ্বান করো এবং সুন্দরতম পন্থায় তাদের সঙ্গে বিতর্ক করো।’ (সুরা নাহল: ১২৫)
কোরআন, হাদিস ও পূর্বসূরিদের কর্মপন্থা বিশ্লেষণ করে এ পথে আগাতে হবে। দাওয়াতের ময়দানে ইসলামের যে বক্তব্য তুলে ধরা হবে, তার পক্ষে এমনভাবে অভেদ্য দলিল-প্রমাণ উপস্থাপন করা, যাতে শ্রোতার মনে কোনো ধরনের প্রশ্ন না থাকে। তাই দাওয়াতের ময়দানে নামার আগে জ্ঞানার্জন করা অপরিহার্য। এ ছাড়া দাঈর গুণাগুণ সম্পর্কে জ্ঞানার্জন, দাওয়াতের পদ্ধতি সম্পর্কে ধারণা থাকাও আবশ্যক।
কারণ এসব ছাড়া দাওয়াত কখনো ফলপ্রসূ হয় না। তবে এর অর্থ সব বিষয়ে জ্ঞানার্জন ছাড়া ইসলাম প্রচার করা যাবে না, এমনও নয়। বরং যতটুকু জ্ঞানার্জন, ততটুকু অন্যকেও পৌঁছে দিতে কোনো সমস্যা নেই। বরং মহানবী (সা.) ‘তোমার কাছে আমার একটা আয়াত পৌঁছলেও তা মানুষের কাছে পৌঁছে দাও’ বলে এটিই বোঝাতে চেয়েছেন।
ইসলামের পথে মানুষকে ডাকা এবং ইসলামের বার্তা তাদের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়া অনেক বড় সওয়াবের কাজ। ইসলামের পরিভাষায় একে দাওয়াত ও তাবলিগ বলা হয়। তবে এ মহান কাজে যুক্ত হওয়ার জন্য ইসলামের জ্ঞানার্জন করা আবশ্যক।
কারণ পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, আল্লাহ তাআলা মহানবী (সা.)-কে সম্বোধন করে বলেছেন, ‘বলো—এটা আমার পথ, আমি জেনে-বুঝে আল্লাহর দিকে দাওয়াত দেই এবং যারা আমার অনুসরণ করেছে তারাও। আর আল্লাহ পবিত্র মহান এবং আমি পৌত্তলিকদের অন্তর্ভুক্ত নই।’ (সুরা ইউসুফ: ১০৮)
এই আয়াত থেকে তিনটি বিষয় বোঝা যায়। এক. যে বিষয়ে দাওয়াত দেবে, সে বিষয়ে গভীর জ্ঞানার্জন করা, দুই. দাওয়াতের পরিবেশ বোঝা এবং তিন. দাওয়াতের পদ্ধতি সম্পর্কে দূরদর্শী হওয়া। অন্য আয়াতে সেদিকে ইঙ্গিত করে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘তুমি-তোমরা রবের পথে প্রজ্ঞা ও সুন্দর উপদেশের মাধ্যমে আহ্বান করো এবং সুন্দরতম পন্থায় তাদের সঙ্গে বিতর্ক করো।’ (সুরা নাহল: ১২৫)
কোরআন, হাদিস ও পূর্বসূরিদের কর্মপন্থা বিশ্লেষণ করে এ পথে আগাতে হবে। দাওয়াতের ময়দানে ইসলামের যে বক্তব্য তুলে ধরা হবে, তার পক্ষে এমনভাবে অভেদ্য দলিল-প্রমাণ উপস্থাপন করা, যাতে শ্রোতার মনে কোনো ধরনের প্রশ্ন না থাকে। তাই দাওয়াতের ময়দানে নামার আগে জ্ঞানার্জন করা অপরিহার্য। এ ছাড়া দাঈর গুণাগুণ সম্পর্কে জ্ঞানার্জন, দাওয়াতের পদ্ধতি সম্পর্কে ধারণা থাকাও আবশ্যক।
কারণ এসব ছাড়া দাওয়াত কখনো ফলপ্রসূ হয় না। তবে এর অর্থ সব বিষয়ে জ্ঞানার্জন ছাড়া ইসলাম প্রচার করা যাবে না, এমনও নয়। বরং যতটুকু জ্ঞানার্জন, ততটুকু অন্যকেও পৌঁছে দিতে কোনো সমস্যা নেই। বরং মহানবী (সা.) ‘তোমার কাছে আমার একটা আয়াত পৌঁছলেও তা মানুষের কাছে পৌঁছে দাও’ বলে এটিই বোঝাতে চেয়েছেন।
মুখ দ্বারা আমরা প্রতিনিয়তই মারাত্মক সব গুনাহ করি—যেগুলো কিছুতেই করা উচিত নয়। মুখের গুনাহ থেকে বেঁচে থাকতে পারলে জান্নাত সুনিশ্চিত। রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে আমাকে তার দুই চোয়ালের মাঝের অঙ্গ অর্থাৎ জবান এবং দুই পায়ের মাঝের...
৫ ঘণ্টা আগেসাহাবায়ে কেরাম ছিলেন উম্মতের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ ও উত্তম মানুষ। নবীজি (সা.)-এর প্রতি তাদের গভীর ভালোবাসা ছিল, যার কারণে তাঁরা তাঁর প্রতিটি কথা ও কাজ অত্যন্ত যত্ন সহকারে সংরক্ষণ করেছেন। এমনকি তিনি কোন কাজ কোন হাতে এবং কোন দিক থেকে শুরু করতেন, তাও তাঁরা বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করেছেন।
১৮ ঘণ্টা আগেআল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দার কল্যাণের জন্য অসংখ্য নেয়ামত দান করেছেন। এর মধ্যে অন্যতম প্রধান ও গুরুত্বপূর্ণ হলো নামাজ, যার মধ্যে রয়েছে বান্দার মুক্তি ও কল্যাণ। আল্লাহ তাআলা মুমিনদের জন্য প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ করেছেন, যার মাধ্যমে মুমিন ব্যক্তি তাঁর রবের নৈকট্য অর্জন করতে পারে।
২০ ঘণ্টা আগেনেক কাজের দ্বারা পাপরাশি তখনই মাফ হবে, যখন তা সগিরা গুনাহ হবে। যদি কবিরা গুনাহ হয়, তাহলে অবশ্যই এর জন্য তওবা করতে হবে। আর অপরাধটা যদি কোনো মানুষের অধিকার সম্পর্কিত হয়, তাহলে প্রথমে ওই ব্যক্তি থেকে ক্ষমা চেয়ে নিতে হবে। তারপর আল্লাহ তাআলার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করতে হবে।
১ দিন আগে