ইসলাম ডেস্ক
পোশাক মানুষের সৌন্দর্যের পূর্ণতা দেয়। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে আদমসন্তান, নিশ্চয়ই আমি তোমাদের পোশাক দান করেছি, যাতে তোমরা তোমাদের লজ্জা নিবারণ করতে পারো এবং শোভা হিসেবেও। আর তাকওয়ার পোশাকই উত্তম।’ (সুরা আরাফ: ২৬)
ঈদের দিনে গোসল করে পরিচ্ছন্ন হওয়া এবং সুন্দর কাপড় পরে ঈদগাহে যাওয়া সুন্নত। নিজ নিজ সামর্থ্য মোতাবেক ঈদের দিন উত্তম পোশাক পরিধান করা এবং বৈধ সাজগোজ গ্রহণ করা মুস্তাহাব। রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘তোমাকে যেহেতু সম্পদ দান করা হয়েছে, তাই আল্লাহর এই অনুগ্রহের নিদর্শন তোমার মধ্যে প্রকাশ পাওয়া প্রয়োজন।’ (নাসায়ি শরিফ: ৫৩০৯)
মহানবী (সা.) ঈদের দিনে উত্তম পোশাক পরতেন। হজরত নাফে (রহ.) বলেন, হজরত আবদুল্লাহ ইবনে উমর (রা.) দুই ঈদে উত্তম পোশাক পরতেন। (সুনানে কুবরা, বায়হাকি: ৬১৪৩) অন্য হাদিসে হজরত জাবের (রা.) বলেন, নবী কারিম (সা.)-এর (উন্নত) একটি জুব্বা ছিল, যা তিনি দুই ঈদে এবং জুমার দিন পরতেন। (সহিহ ইবনে খুজাইমা: ১৭৬৬)
হাদিসের আলোকে বোঝা গেল, ঈদের দিন সাধ্যানুযায়ী উত্তম পোশাক পরা মুস্তাহাব। অর্থাৎ, ঈদের দিন বিদ্যমান কাপড়গুলোর মধ্যে সবচেয়ে ভালো কাপড় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করে পরিধান করা উচিত। একইভাবে জুতো-মোজা, টুপি-গেঞ্জি ইত্যাদিও নতুন হওয়া জরুরি নয়। কারণ হাদিসের কোথাও নতুন পোশাকের কথা পাওয়া যায় না। তাই ঈদের দিনে নতুন পোশাক পরতেই হবে—এমন ধারণা সঠিক নয়। ইসলামে এর কোনো ভিত্তি নেই। তবে অতিরিক্ত বিলাসী পোশাক না পরে সমাজের দরিদ্রদের পাশে দাঁড়ানো উচিত।
পোশাক মানুষের সৌন্দর্যের পূর্ণতা দেয়। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে আদমসন্তান, নিশ্চয়ই আমি তোমাদের পোশাক দান করেছি, যাতে তোমরা তোমাদের লজ্জা নিবারণ করতে পারো এবং শোভা হিসেবেও। আর তাকওয়ার পোশাকই উত্তম।’ (সুরা আরাফ: ২৬)
ঈদের দিনে গোসল করে পরিচ্ছন্ন হওয়া এবং সুন্দর কাপড় পরে ঈদগাহে যাওয়া সুন্নত। নিজ নিজ সামর্থ্য মোতাবেক ঈদের দিন উত্তম পোশাক পরিধান করা এবং বৈধ সাজগোজ গ্রহণ করা মুস্তাহাব। রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘তোমাকে যেহেতু সম্পদ দান করা হয়েছে, তাই আল্লাহর এই অনুগ্রহের নিদর্শন তোমার মধ্যে প্রকাশ পাওয়া প্রয়োজন।’ (নাসায়ি শরিফ: ৫৩০৯)
মহানবী (সা.) ঈদের দিনে উত্তম পোশাক পরতেন। হজরত নাফে (রহ.) বলেন, হজরত আবদুল্লাহ ইবনে উমর (রা.) দুই ঈদে উত্তম পোশাক পরতেন। (সুনানে কুবরা, বায়হাকি: ৬১৪৩) অন্য হাদিসে হজরত জাবের (রা.) বলেন, নবী কারিম (সা.)-এর (উন্নত) একটি জুব্বা ছিল, যা তিনি দুই ঈদে এবং জুমার দিন পরতেন। (সহিহ ইবনে খুজাইমা: ১৭৬৬)
হাদিসের আলোকে বোঝা গেল, ঈদের দিন সাধ্যানুযায়ী উত্তম পোশাক পরা মুস্তাহাব। অর্থাৎ, ঈদের দিন বিদ্যমান কাপড়গুলোর মধ্যে সবচেয়ে ভালো কাপড় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করে পরিধান করা উচিত। একইভাবে জুতো-মোজা, টুপি-গেঞ্জি ইত্যাদিও নতুন হওয়া জরুরি নয়। কারণ হাদিসের কোথাও নতুন পোশাকের কথা পাওয়া যায় না। তাই ঈদের দিনে নতুন পোশাক পরতেই হবে—এমন ধারণা সঠিক নয়। ইসলামে এর কোনো ভিত্তি নেই। তবে অতিরিক্ত বিলাসী পোশাক না পরে সমাজের দরিদ্রদের পাশে দাঁড়ানো উচিত।
মানুষ মানুষের জন্য। একজনের বিপদে আরেকজন এগিয়ে আসা মানবতার পরিচয়। অসুস্থতা, দুর্ঘটনা বা অন্য কোনো কারণে মানুষের রক্তের প্রয়োজন হয়। প্রয়োজনের সময় রক্তের কোনো বিকল্প নেই—তাই অন্য কারও কাছ থেকে রক্ত নিতে হয়। সেই সংকটময় সময়ে একজন সুস্থ সবল মানুষ স্বেচ্ছায় রক্তদান করে একটি প্রাণ বাঁচাতে এগিয়ে আসতে পারেন।
১৩ ঘণ্টা আগেজীবন ও মৃত্যু একমাত্র আল্লাহর হাতে। কিন্তু কার মৃত্যু কেমনভাবে ঘটবে এবং সেই মৃত্যু কী মর্যাদা বহন করবে—ইসলাম তা ব্যাখ্যা করেছে অত্যন্ত মানবিক ও অর্থপূর্ণভাবে। বিশেষ করে যে মৃত্যুগুলোতে রয়েছে শারীরিক কষ্ট, আত্মত্যাগ ও ধৈর্যের পরীক্ষার ছাপ; ইসলাম সেগুলোর জন্য রেখেছে বিশেষ পুরস্কার ও মর্যাদা।
১৩ ঘণ্টা আগেরোগী গুরুতর অসুস্থ হোক কিংবা কম। তাকে সান্ত্বনা দেওয়া। হতাশ না করা কিংবা ভয় না দেখানো। অসুস্থ ব্যক্তিকে কী বলে সান্ত্বনা দিতে হয় তা হাদিস অনুসন্ধান পাওয়া যায়। হজরত ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুল (সা.) এক বেদুইনের ঘরে প্রবেশ করলেন তার রোগের খোঁজখবর নিতে। তিনি বললেন—‘তোমার চিন্তার...
১৪ ঘণ্টা আগেমৃত্যু যদি প্রস্তুতির সুযোগ ছাড়াই হঠাৎ আসে, তখন সেটি হয়ে উঠতে পারে অনুতাপের কারণ। যদি কেউ পাপের মধ্যে লিপ্ত অবস্থায় মৃত্যু বরণ করে—বিশেষ করে হঠাৎ মৃত্যু হয়, তবে তা বড় বিপদের কারণ। কেননা, এতে তাওবার সুযোগ নেই, সংশোধনের অবকাশ থাকে না, কারও কাছে ক্ষমা চাওয়ার সুযোগও থাকে না।
১৪ ঘণ্টা আগে