ইসলাম ডেস্ক
জীবন ও মৃত্যু একমাত্র আল্লাহর হাতে। কিন্তু কার মৃত্যু কেমনভাবে ঘটবে এবং সেই মৃত্যু কী মর্যাদা বহন করবে—ইসলাম তা ব্যাখ্যা করেছে অত্যন্ত মানবিক ও অর্থপূর্ণভাবে। বিশেষ করে যে মৃত্যুগুলোতে রয়েছে শারীরিক কষ্ট, আত্মত্যাগ ও ধৈর্যের পরীক্ষার ছাপ; ইসলাম সেগুলোর জন্য রেখেছে বিশেষ পুরস্কার ও মর্যাদা।
আগুনে পুড়ে মৃত্যুবরণ করা—এক কষ্টকর পরিণতি। তবে একে ইসলামি দৃষ্টিতে শহীদের মর্যাদা দেওয়া হয়েছে। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব, প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) আগুনে পুড়ে মৃত্যু বরণকারীকে শহীদ বলে আখ্যায়িত করেছেন।
বিখ্যাত সাহাবি আবদুল্লাহ ইবনে জাবের (রা.) তার বাবার সূত্রে জানান, রাসুলুল্লাহ (সা.) জাবের (রা.)-কে রোগশয্যায় দেখতে গিয়ে নারীদের বলতে শুনলেন, ‘আমরা মনে করেছিলাম, তুমি শহীদ হয়ে মারা যাবে।’
নবীজি (সা.) তখন তাদের থামিয়ে বললেন, ‘আল্লাহর রাস্তায় নিহত ব্যক্তি শহীদ, পেটের পীড়ায় মৃত ব্যক্তি শহীদ, আগুনে পুড়ে মৃত ব্যক্তি শহীদ, পানিতে ডুবে মৃত ব্যক্তি শহীদ, চাপা পড়ে মৃত ব্যক্তি শহীদ, নিউমোনিয়াজাতীয় কঠিন পীড়ায় মৃত ব্যক্তি শহীদ এবং গর্ভাবস্থায় মৃত্যুবরণকারী নারীও শহীদ।’ (সুনানে আবু দাউদ: ৩১১১)
আগুনে পুড়ে কিংবা অন্যান্য কষ্টদায়ক পরিস্থিতিতে মৃত্যু—ইসলামে এগুলোর প্রতিটিকে শুধু কষ্ট নয়, বরং ইমান ও ধৈর্যের পরীক্ষার মুহূর্ত হিসেবে দেখা হয়। যে ব্যক্তি ইমানের ওপর দৃঢ় থেকে এ ধরনের মৃত্যুবরণ করে, তার জন্য রয়েছে শহীদের মর্যাদা।
জীবন ও মৃত্যু একমাত্র আল্লাহর হাতে। কিন্তু কার মৃত্যু কেমনভাবে ঘটবে এবং সেই মৃত্যু কী মর্যাদা বহন করবে—ইসলাম তা ব্যাখ্যা করেছে অত্যন্ত মানবিক ও অর্থপূর্ণভাবে। বিশেষ করে যে মৃত্যুগুলোতে রয়েছে শারীরিক কষ্ট, আত্মত্যাগ ও ধৈর্যের পরীক্ষার ছাপ; ইসলাম সেগুলোর জন্য রেখেছে বিশেষ পুরস্কার ও মর্যাদা।
আগুনে পুড়ে মৃত্যুবরণ করা—এক কষ্টকর পরিণতি। তবে একে ইসলামি দৃষ্টিতে শহীদের মর্যাদা দেওয়া হয়েছে। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব, প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) আগুনে পুড়ে মৃত্যু বরণকারীকে শহীদ বলে আখ্যায়িত করেছেন।
বিখ্যাত সাহাবি আবদুল্লাহ ইবনে জাবের (রা.) তার বাবার সূত্রে জানান, রাসুলুল্লাহ (সা.) জাবের (রা.)-কে রোগশয্যায় দেখতে গিয়ে নারীদের বলতে শুনলেন, ‘আমরা মনে করেছিলাম, তুমি শহীদ হয়ে মারা যাবে।’
নবীজি (সা.) তখন তাদের থামিয়ে বললেন, ‘আল্লাহর রাস্তায় নিহত ব্যক্তি শহীদ, পেটের পীড়ায় মৃত ব্যক্তি শহীদ, আগুনে পুড়ে মৃত ব্যক্তি শহীদ, পানিতে ডুবে মৃত ব্যক্তি শহীদ, চাপা পড়ে মৃত ব্যক্তি শহীদ, নিউমোনিয়াজাতীয় কঠিন পীড়ায় মৃত ব্যক্তি শহীদ এবং গর্ভাবস্থায় মৃত্যুবরণকারী নারীও শহীদ।’ (সুনানে আবু দাউদ: ৩১১১)
আগুনে পুড়ে কিংবা অন্যান্য কষ্টদায়ক পরিস্থিতিতে মৃত্যু—ইসলামে এগুলোর প্রতিটিকে শুধু কষ্ট নয়, বরং ইমান ও ধৈর্যের পরীক্ষার মুহূর্ত হিসেবে দেখা হয়। যে ব্যক্তি ইমানের ওপর দৃঢ় থেকে এ ধরনের মৃত্যুবরণ করে, তার জন্য রয়েছে শহীদের মর্যাদা।
মানুষ মানুষের জন্য। একজনের বিপদে আরেকজন এগিয়ে আসা মানবতার পরিচয়। অসুস্থতা, দুর্ঘটনা বা অন্য কোনো কারণে মানুষের রক্তের প্রয়োজন হয়। প্রয়োজনের সময় রক্তের কোনো বিকল্প নেই—তাই অন্য কারও কাছ থেকে রক্ত নিতে হয়। সেই সংকটময় সময়ে একজন সুস্থ সবল মানুষ স্বেচ্ছায় রক্তদান করে একটি প্রাণ বাঁচাতে এগিয়ে আসতে পারেন।
৫ ঘণ্টা আগেরোগী গুরুতর অসুস্থ হোক কিংবা কম। তাকে সান্ত্বনা দেওয়া। হতাশ না করা কিংবা ভয় না দেখানো। অসুস্থ ব্যক্তিকে কী বলে সান্ত্বনা দিতে হয় তা হাদিস অনুসন্ধান পাওয়া যায়। হজরত ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুল (সা.) এক বেদুইনের ঘরে প্রবেশ করলেন তার রোগের খোঁজখবর নিতে। তিনি বললেন—‘তোমার চিন্তার...
৬ ঘণ্টা আগেমৃত্যু যদি প্রস্তুতির সুযোগ ছাড়াই হঠাৎ আসে, তখন সেটি হয়ে উঠতে পারে অনুতাপের কারণ। যদি কেউ পাপের মধ্যে লিপ্ত অবস্থায় মৃত্যু বরণ করে—বিশেষ করে হঠাৎ মৃত্যু হয়, তবে তা বড় বিপদের কারণ। কেননা, এতে তাওবার সুযোগ নেই, সংশোধনের অবকাশ থাকে না, কারও কাছে ক্ষমা চাওয়ার সুযোগও থাকে না।
৬ ঘণ্টা আগেজীবিকার তাগিদে মানুষ নিজ বাসস্থান থেকে দূরে থাকে। যে যেখানেই থাকুক নিজের আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখা, আত্মীয়তার বন্ধন অটুট রাখার বিষয়ে ইসলাম দিয়েছে জোর নির্দেশ। পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে, ‘...আর আল্লাহ যে সম্পর্ক অক্ষুণ্ন রাখতে আদেশ করেছেন, যারা তা অক্ষুণ্ন রাখে...
১০ ঘণ্টা আগে