ইউক্রেনে যুদ্ধবিমান না পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটির প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ইউক্রেনের কর্মকর্তাদের যুদ্ধবিমান পাঠানোর আহ্বানকে নাকচ করে দিয়েছেন। স্থানীয় সময় সোমবার সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন। ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
মাত্র এক দিন আগেই জার্মানির চ্যান্সেলর ওলাফ শুলজ বলেছেন, জার্মানি লেপার্ড ট্যাংক পাঠালেও ইউক্রেনে যুদ্ধবিমান পাঠাবে না। এরপর যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে যুদ্ধবিমান না পাঠানোর ঘোষণা এল।
এদিকে ইউক্রেন বারবার বলে আসছিল, রাশিয়ার সঙ্গে চলমান যুদ্ধে তাদের আকাশসীমা নিয়ন্ত্রণের জন্য যুদ্ধবিমান দরকার। এর জন্য ইউক্রেনের কর্মকর্তারা মিত্র দেশগুলোর কাছ থেকে যুদ্ধবিমান চেয়ে আসছিল।
বিশ্বের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য যুদ্ধবিমানগুলোর একটি হচ্ছে এফ-১৬ যুদ্ধবিমান। বেলজিয়াম, পাকিস্তানসহ বেশ কয়েকটি দেশ এ ধরনের যুদ্ধবিমান ব্যবহার করে থাকে। তবে ইউক্রেন বর্তমানে সোভিয়েত আমলের যুদ্ধবিমানগুলো ব্যবহার করছে। এসব যুদ্ধবিমানের উল্লেখযোগ্য সংস্কার প্রয়োজন।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বারবার ইউক্রেনের যুদ্ধবিমানের আবেদন প্রত্যাখ্যান করেছেন। এর পরিবর্তে তিনি ইউক্রেনকে অন্যান্য সামরিক সহায়তা দেওয়ার দিকে মনোনিবেশ করেছেন।
গত সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্র ঘোষণা করেছে, তারা কিয়েভকে ৩১টি আব্রামস ট্যাংক পাঠাবে। যুক্তরাজ্য ও জার্মানিও একই ধরনের সামরিক সহায়তা পাঠানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। ইউক্রেনের উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী আন্দ্রি মেলনিক মিত্রদের এসব প্রতিশ্রুতিকে স্বাগত জানিয়েছেন। তবে তিনি মিত্র দেশগুলোকে একটি ‘যুদ্ধবিমান জোট’ গঠনের আহ্বান জানিয়েছেন, যে জোটের মধ্যে ইউরোফাইটার, টর্নেডোস, ফ্রেঞ্চ রাফালেস এবং সুইডিশ গ্রিপেন যুদ্ধবিমান থাকবে।
তবে গত রোববার স্থানীয় গণমাধ্যমে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে জার্মানির চ্যান্সেলর ওলাফ শুলজ বলেছেন, ‘মাত্রই ইউক্রেনকে লেপার্ড-২ ট্যাংক দেওয়ার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়েছে। এখনই অন্যান্য সামরিক সহায়তা পাঠানোর ব্যাপারে আলোচনাটা অবাস্তব।’
নেদারল্যান্ডসসহ অন্যান্য ইইউ দেশ ইউক্রেনে যুদ্ধবিমান পাঠাবে কি না, সে বিষয়ে দেশগুলো এখনো নিশ্চিতভাবে কিছু জানায়নি। তবে পোল্যান্ড ইঙ্গিত দিয়েছে, তারা ন্যাটোর সঙ্গে সমন্বয় করে যুদ্ধবিমান সরবরাহ করতে প্রস্তুত রয়েছে।
এদিকে ন্যাটোর বিরুদ্ধে ‘প্রক্সি যুদ্ধ’ চালানোর অভিযোগ তুলেছে মস্কো। দেশটি বলেছে, যুক্তরাষ্ট্র ও জার্মানিসহ অন্যদের সামরিক সহায়তা পাঠানো সংঘাতকে আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে।
ইউক্রেনে যুদ্ধবিমান না পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটির প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ইউক্রেনের কর্মকর্তাদের যুদ্ধবিমান পাঠানোর আহ্বানকে নাকচ করে দিয়েছেন। স্থানীয় সময় সোমবার সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন। ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
মাত্র এক দিন আগেই জার্মানির চ্যান্সেলর ওলাফ শুলজ বলেছেন, জার্মানি লেপার্ড ট্যাংক পাঠালেও ইউক্রেনে যুদ্ধবিমান পাঠাবে না। এরপর যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে যুদ্ধবিমান না পাঠানোর ঘোষণা এল।
এদিকে ইউক্রেন বারবার বলে আসছিল, রাশিয়ার সঙ্গে চলমান যুদ্ধে তাদের আকাশসীমা নিয়ন্ত্রণের জন্য যুদ্ধবিমান দরকার। এর জন্য ইউক্রেনের কর্মকর্তারা মিত্র দেশগুলোর কাছ থেকে যুদ্ধবিমান চেয়ে আসছিল।
বিশ্বের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য যুদ্ধবিমানগুলোর একটি হচ্ছে এফ-১৬ যুদ্ধবিমান। বেলজিয়াম, পাকিস্তানসহ বেশ কয়েকটি দেশ এ ধরনের যুদ্ধবিমান ব্যবহার করে থাকে। তবে ইউক্রেন বর্তমানে সোভিয়েত আমলের যুদ্ধবিমানগুলো ব্যবহার করছে। এসব যুদ্ধবিমানের উল্লেখযোগ্য সংস্কার প্রয়োজন।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বারবার ইউক্রেনের যুদ্ধবিমানের আবেদন প্রত্যাখ্যান করেছেন। এর পরিবর্তে তিনি ইউক্রেনকে অন্যান্য সামরিক সহায়তা দেওয়ার দিকে মনোনিবেশ করেছেন।
গত সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্র ঘোষণা করেছে, তারা কিয়েভকে ৩১টি আব্রামস ট্যাংক পাঠাবে। যুক্তরাজ্য ও জার্মানিও একই ধরনের সামরিক সহায়তা পাঠানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। ইউক্রেনের উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী আন্দ্রি মেলনিক মিত্রদের এসব প্রতিশ্রুতিকে স্বাগত জানিয়েছেন। তবে তিনি মিত্র দেশগুলোকে একটি ‘যুদ্ধবিমান জোট’ গঠনের আহ্বান জানিয়েছেন, যে জোটের মধ্যে ইউরোফাইটার, টর্নেডোস, ফ্রেঞ্চ রাফালেস এবং সুইডিশ গ্রিপেন যুদ্ধবিমান থাকবে।
তবে গত রোববার স্থানীয় গণমাধ্যমে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে জার্মানির চ্যান্সেলর ওলাফ শুলজ বলেছেন, ‘মাত্রই ইউক্রেনকে লেপার্ড-২ ট্যাংক দেওয়ার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়েছে। এখনই অন্যান্য সামরিক সহায়তা পাঠানোর ব্যাপারে আলোচনাটা অবাস্তব।’
নেদারল্যান্ডসসহ অন্যান্য ইইউ দেশ ইউক্রেনে যুদ্ধবিমান পাঠাবে কি না, সে বিষয়ে দেশগুলো এখনো নিশ্চিতভাবে কিছু জানায়নি। তবে পোল্যান্ড ইঙ্গিত দিয়েছে, তারা ন্যাটোর সঙ্গে সমন্বয় করে যুদ্ধবিমান সরবরাহ করতে প্রস্তুত রয়েছে।
এদিকে ন্যাটোর বিরুদ্ধে ‘প্রক্সি যুদ্ধ’ চালানোর অভিযোগ তুলেছে মস্কো। দেশটি বলেছে, যুক্তরাষ্ট্র ও জার্মানিসহ অন্যদের সামরিক সহায়তা পাঠানো সংঘাতকে আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে।
ইউরোপীয় নেতাদের মধ্যে অনেকেই হয়তো একে অপরকে ছেলেমানুষি নামে ডাকেন, মাঝেমধ্যে হয়তো তারা বিনোদনের জন্য কাজ থেকে সাময়িক বিরতিও নিয়ে অদ্ভুতুড়ে কাজও করেন। কিন্তু কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা তথা এআই দিয়ে তৈরি নিজের শিশুসুলভ চেহারার মুখোমুখি হওয়াটা কম অবাক করা নয়। তবে সম্প্রতি এমনটাই ঘটেছে।
১ ঘণ্টা আগেফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ ও যুদ্ধবিধ্বস্ত ভূখণ্ড গাজায় নতুন করে অভিযান শুরু করেছে দখলদার ইসরায়েলি বাহিনী। তথাকথিত অভিযানের নামে এই হত্যাযজ্ঞের নাম দেওয়া হয়েছে ‘অপারেশন গিদিওনস চ্যারিয়ট’ বা ‘গিদিওনের রথ।’ ইসরায়েলি বাহিনী এই অভিযান শুরু করার পর গতকাল শুক্রবার সকাল থেকে এই প্রতিবেদন লেখার কিছু সময় আগ...
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন গাজা উপত্যকা থেকে ১০ লাখ ফিলিস্তিনিকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছে। এই বিষয়ে জানেন এমন পাঁচটি সূত্র নাম প্রকাশ না করার শর্তে মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম এনবিসি নিউজকে এই তথ্য জানিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেইউরোপীয় রাজনৈতিক সম্প্রদায়ের শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হচ্ছে আলবেনিয়ায়। ইউরোপের দেশগুলোর প্রায় সব শীর্ষ নেতাই এখন সেখানে অবস্থান করছেন। নেতাদের জন্য লাল গালিচা সংবর্ধনা আয়োজন করেছিল আলবেনিয়া কর্তৃপক্ষ।
১১ ঘণ্টা আগে