
যুক্তরাষ্ট্রের উইসকনসিন অঙ্গরাজ্যের একটি স্কুলের শ্রেণিকক্ষে গুলি চালিয়ে এক শিক্ষার্থী ও শিক্ষককে হত্যা করেছে ১৫ বছরের কিশোরী। এ ঘটনায় আহত হয়েছে আরও অন্তত ছয়জন। এ ঘটনার পর ওই কিশোরী নিজেও আত্মহত্যা করেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
উইসকনসিন ম্যাডিসনের অ্যাকাউন্ট্যান্ট লাইফ ক্রিশ্চিয়ান স্কুল নামের একটি বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এই গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কিন্ডারগার্টেন থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত প্রায় ৪০০ শিক্ষার্থী পড়াশোনা করে। ম্যাডিসন উইসকনসিনের রাজধানী, যেখানে প্রায় ২ লাখ ৭০ হাজার মানুষ বাস করে।
ম্যাডিসন পুলিশের প্রধান শন বার্নস এক সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছেন, গুলিবিদ্ধ দুই শিক্ষার্থীর অবস্থা সংকটাপন্ন। এক শিক্ষক ও তিন শিক্ষার্থী গুলিবিদ্ধ হলেও তারা বেঁচে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে। পুলিশ জানিয়েছে, হামলাকারীর নাম নাটালি রুপনো। তার ডাক নাম সামান্থা। তবে কেন এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে, তা এখনো জানতে পারেনি পুলিশ। সামান্থার পরিবার তদন্তে সহযোগিতা করছে বলেও জানিয়েছে পুলিশ।
পুলিশ জানিয়েছে, হামলাকারী যথাসময়ে স্কুলে উপস্থিত হয় এবং স্কুল শুরুর প্রায় তিন ঘণ্টা পর একটি হ্যান্ডগান বের করে গুলি চালাতে শুরু করে। গুলি চালানোর পর শিক্ষার্থীরা তাদের ক্লাসরুমে নিজেদের আবদ্ধ করে ফেলে দারুণভাবে। অ্যাকাউন্ট্যান্ট লাইফের কর্মকর্তা বারবারা উইয়ার্স বলেন, ‘ছেলেমেয়েরা দারুণভাবে পরিস্থিতি সামাল দিয়েছে।’ পরে সব শিক্ষার্থীকে ক্যাম্পাসের বাইরে নিয়ে তাদের অভিভাবকদের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
স্কুলটির সাবেক শিক্ষক বার্নস বলেন, ‘আজ ম্যাডিসন এবং আমাদের পুরো দেশের জন্য অত্যন্ত দুঃখের দিন। আমাদের কমিউনিটিতে সহিংসতার বিষয়ে আরেকটি সংবাদ সম্মেলন করতে হচ্ছে, এটি খুবই হতাশাজনক।’ তিনি আরও বলেন, ‘ওই ভবনে থাকা প্রতিটি শিশু, প্রতিটি মানুষ যারা এই ঘটনার শিকার এবং তারা চিরদিনই এর মানসিক ভীতির বয়ে বেড়াবে। এ ধরনের ট্রমা সহজে দূর হয় না।’ বার্নস জানান, গুলির ঘটনা ঘটার পর দ্বিতীয় শ্রেণির এক শিক্ষার্থী ৯১১ নম্বরে ফোন করে পুলিশকে জানায়।
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে কোনো নারী কোনো স্কুলে বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়েছে এমন ঘটনা বিরল। যুক্তরাষ্ট্রের মাত্র ৩ শতাংশ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় নারীদের সম্পৃক্ততা রয়েছে বলে বিভিন্ন গবেষণায় উঠে এসেছে। কেই-১২ স্কুল শুটিং ডেটাবেইস ওয়েবসাইট অনুসারে, ২০২৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রে ৩২২টি স্কুলে গুলির ঘটনা ঘটেছে। ১৯৬৬ সালের পর থেকে এটি দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংখ্যা। গত বছর এই সংখ্যা ছিল ৩৪৯টি।
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুক সহিংসতা এবং স্কুল নিরাপত্তা বড় ধরনের রাজনৈতিক ও সামাজিক ইস্যুতে পরিণত হয়েছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে স্কুলে গুলির সংখ্যা বেড়েছে। এই সহিংসতা শহর, উপশহর এবং গ্রামীণ এলাকাগুলোর সরকারি ও বেসরকারি স্কুলগুলোকে প্রভাবিত করছে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন আরও হত্যাকাণ্ড প্রতিরোধে কংগ্রেসকে অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ আইন পাস করার আহ্বান জানিয়েছেন। সাম্প্রতিক প্রায় প্রতিটি স্কুলে গুলির ঘটনার পর এ ধরনের আহ্বান উপেক্ষিত হয়েছে। এক বিবৃতিতে বাইডেন বলেছেন, ‘আমাদের শিশুদের এই বন্দুক সহিংসতা থেকে রক্ষা করতে না পারা গ্রহণযোগ্য নয়। আমরা এটিকে স্বাভাবিক হিসেবে মেনে নিতে পারি না।’
এর আগে, ২০২২ সালে বাইডেন তিন দশকের মধ্যে প্রথম বড় ধরনের ফেডারেল অস্ত্র সংস্কার আইনে স্বাক্ষর করেন। এর এক মাস আগে ১৮ বছর বয়সী এক তরুণ টেক্সাসের উভালডে শহরের রব এলিমেন্টারি স্কুলে গুলি চালিয়ে ১৯ শিক্ষার্থী ও দুই শিক্ষককে হত্যা করেন।

যুক্তরাষ্ট্রের উইসকনসিন অঙ্গরাজ্যের একটি স্কুলের শ্রেণিকক্ষে গুলি চালিয়ে এক শিক্ষার্থী ও শিক্ষককে হত্যা করেছে ১৫ বছরের কিশোরী। এ ঘটনায় আহত হয়েছে আরও অন্তত ছয়জন। এ ঘটনার পর ওই কিশোরী নিজেও আত্মহত্যা করেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
উইসকনসিন ম্যাডিসনের অ্যাকাউন্ট্যান্ট লাইফ ক্রিশ্চিয়ান স্কুল নামের একটি বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এই গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কিন্ডারগার্টেন থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত প্রায় ৪০০ শিক্ষার্থী পড়াশোনা করে। ম্যাডিসন উইসকনসিনের রাজধানী, যেখানে প্রায় ২ লাখ ৭০ হাজার মানুষ বাস করে।
ম্যাডিসন পুলিশের প্রধান শন বার্নস এক সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছেন, গুলিবিদ্ধ দুই শিক্ষার্থীর অবস্থা সংকটাপন্ন। এক শিক্ষক ও তিন শিক্ষার্থী গুলিবিদ্ধ হলেও তারা বেঁচে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে। পুলিশ জানিয়েছে, হামলাকারীর নাম নাটালি রুপনো। তার ডাক নাম সামান্থা। তবে কেন এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে, তা এখনো জানতে পারেনি পুলিশ। সামান্থার পরিবার তদন্তে সহযোগিতা করছে বলেও জানিয়েছে পুলিশ।
পুলিশ জানিয়েছে, হামলাকারী যথাসময়ে স্কুলে উপস্থিত হয় এবং স্কুল শুরুর প্রায় তিন ঘণ্টা পর একটি হ্যান্ডগান বের করে গুলি চালাতে শুরু করে। গুলি চালানোর পর শিক্ষার্থীরা তাদের ক্লাসরুমে নিজেদের আবদ্ধ করে ফেলে দারুণভাবে। অ্যাকাউন্ট্যান্ট লাইফের কর্মকর্তা বারবারা উইয়ার্স বলেন, ‘ছেলেমেয়েরা দারুণভাবে পরিস্থিতি সামাল দিয়েছে।’ পরে সব শিক্ষার্থীকে ক্যাম্পাসের বাইরে নিয়ে তাদের অভিভাবকদের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
স্কুলটির সাবেক শিক্ষক বার্নস বলেন, ‘আজ ম্যাডিসন এবং আমাদের পুরো দেশের জন্য অত্যন্ত দুঃখের দিন। আমাদের কমিউনিটিতে সহিংসতার বিষয়ে আরেকটি সংবাদ সম্মেলন করতে হচ্ছে, এটি খুবই হতাশাজনক।’ তিনি আরও বলেন, ‘ওই ভবনে থাকা প্রতিটি শিশু, প্রতিটি মানুষ যারা এই ঘটনার শিকার এবং তারা চিরদিনই এর মানসিক ভীতির বয়ে বেড়াবে। এ ধরনের ট্রমা সহজে দূর হয় না।’ বার্নস জানান, গুলির ঘটনা ঘটার পর দ্বিতীয় শ্রেণির এক শিক্ষার্থী ৯১১ নম্বরে ফোন করে পুলিশকে জানায়।
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে কোনো নারী কোনো স্কুলে বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়েছে এমন ঘটনা বিরল। যুক্তরাষ্ট্রের মাত্র ৩ শতাংশ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় নারীদের সম্পৃক্ততা রয়েছে বলে বিভিন্ন গবেষণায় উঠে এসেছে। কেই-১২ স্কুল শুটিং ডেটাবেইস ওয়েবসাইট অনুসারে, ২০২৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রে ৩২২টি স্কুলে গুলির ঘটনা ঘটেছে। ১৯৬৬ সালের পর থেকে এটি দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংখ্যা। গত বছর এই সংখ্যা ছিল ৩৪৯টি।
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুক সহিংসতা এবং স্কুল নিরাপত্তা বড় ধরনের রাজনৈতিক ও সামাজিক ইস্যুতে পরিণত হয়েছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে স্কুলে গুলির সংখ্যা বেড়েছে। এই সহিংসতা শহর, উপশহর এবং গ্রামীণ এলাকাগুলোর সরকারি ও বেসরকারি স্কুলগুলোকে প্রভাবিত করছে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন আরও হত্যাকাণ্ড প্রতিরোধে কংগ্রেসকে অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ আইন পাস করার আহ্বান জানিয়েছেন। সাম্প্রতিক প্রায় প্রতিটি স্কুলে গুলির ঘটনার পর এ ধরনের আহ্বান উপেক্ষিত হয়েছে। এক বিবৃতিতে বাইডেন বলেছেন, ‘আমাদের শিশুদের এই বন্দুক সহিংসতা থেকে রক্ষা করতে না পারা গ্রহণযোগ্য নয়। আমরা এটিকে স্বাভাবিক হিসেবে মেনে নিতে পারি না।’
এর আগে, ২০২২ সালে বাইডেন তিন দশকের মধ্যে প্রথম বড় ধরনের ফেডারেল অস্ত্র সংস্কার আইনে স্বাক্ষর করেন। এর এক মাস আগে ১৮ বছর বয়সী এক তরুণ টেক্সাসের উভালডে শহরের রব এলিমেন্টারি স্কুলে গুলি চালিয়ে ১৯ শিক্ষার্থী ও দুই শিক্ষককে হত্যা করেন।

যুক্তরাষ্ট্রের উইসকনসিন অঙ্গরাজ্যের একটি স্কুলের শ্রেণিকক্ষে গুলি চালিয়ে এক শিক্ষার্থী ও শিক্ষককে হত্যা করেছে ১৫ বছরের কিশোরী। এ ঘটনায় আহত হয়েছে আরও অন্তত ছয়জন। এ ঘটনার পর ওই কিশোরী নিজেও আত্মহত্যা করেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
উইসকনসিন ম্যাডিসনের অ্যাকাউন্ট্যান্ট লাইফ ক্রিশ্চিয়ান স্কুল নামের একটি বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এই গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কিন্ডারগার্টেন থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত প্রায় ৪০০ শিক্ষার্থী পড়াশোনা করে। ম্যাডিসন উইসকনসিনের রাজধানী, যেখানে প্রায় ২ লাখ ৭০ হাজার মানুষ বাস করে।
ম্যাডিসন পুলিশের প্রধান শন বার্নস এক সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছেন, গুলিবিদ্ধ দুই শিক্ষার্থীর অবস্থা সংকটাপন্ন। এক শিক্ষক ও তিন শিক্ষার্থী গুলিবিদ্ধ হলেও তারা বেঁচে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে। পুলিশ জানিয়েছে, হামলাকারীর নাম নাটালি রুপনো। তার ডাক নাম সামান্থা। তবে কেন এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে, তা এখনো জানতে পারেনি পুলিশ। সামান্থার পরিবার তদন্তে সহযোগিতা করছে বলেও জানিয়েছে পুলিশ।
পুলিশ জানিয়েছে, হামলাকারী যথাসময়ে স্কুলে উপস্থিত হয় এবং স্কুল শুরুর প্রায় তিন ঘণ্টা পর একটি হ্যান্ডগান বের করে গুলি চালাতে শুরু করে। গুলি চালানোর পর শিক্ষার্থীরা তাদের ক্লাসরুমে নিজেদের আবদ্ধ করে ফেলে দারুণভাবে। অ্যাকাউন্ট্যান্ট লাইফের কর্মকর্তা বারবারা উইয়ার্স বলেন, ‘ছেলেমেয়েরা দারুণভাবে পরিস্থিতি সামাল দিয়েছে।’ পরে সব শিক্ষার্থীকে ক্যাম্পাসের বাইরে নিয়ে তাদের অভিভাবকদের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
স্কুলটির সাবেক শিক্ষক বার্নস বলেন, ‘আজ ম্যাডিসন এবং আমাদের পুরো দেশের জন্য অত্যন্ত দুঃখের দিন। আমাদের কমিউনিটিতে সহিংসতার বিষয়ে আরেকটি সংবাদ সম্মেলন করতে হচ্ছে, এটি খুবই হতাশাজনক।’ তিনি আরও বলেন, ‘ওই ভবনে থাকা প্রতিটি শিশু, প্রতিটি মানুষ যারা এই ঘটনার শিকার এবং তারা চিরদিনই এর মানসিক ভীতির বয়ে বেড়াবে। এ ধরনের ট্রমা সহজে দূর হয় না।’ বার্নস জানান, গুলির ঘটনা ঘটার পর দ্বিতীয় শ্রেণির এক শিক্ষার্থী ৯১১ নম্বরে ফোন করে পুলিশকে জানায়।
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে কোনো নারী কোনো স্কুলে বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়েছে এমন ঘটনা বিরল। যুক্তরাষ্ট্রের মাত্র ৩ শতাংশ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় নারীদের সম্পৃক্ততা রয়েছে বলে বিভিন্ন গবেষণায় উঠে এসেছে। কেই-১২ স্কুল শুটিং ডেটাবেইস ওয়েবসাইট অনুসারে, ২০২৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রে ৩২২টি স্কুলে গুলির ঘটনা ঘটেছে। ১৯৬৬ সালের পর থেকে এটি দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংখ্যা। গত বছর এই সংখ্যা ছিল ৩৪৯টি।
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুক সহিংসতা এবং স্কুল নিরাপত্তা বড় ধরনের রাজনৈতিক ও সামাজিক ইস্যুতে পরিণত হয়েছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে স্কুলে গুলির সংখ্যা বেড়েছে। এই সহিংসতা শহর, উপশহর এবং গ্রামীণ এলাকাগুলোর সরকারি ও বেসরকারি স্কুলগুলোকে প্রভাবিত করছে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন আরও হত্যাকাণ্ড প্রতিরোধে কংগ্রেসকে অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ আইন পাস করার আহ্বান জানিয়েছেন। সাম্প্রতিক প্রায় প্রতিটি স্কুলে গুলির ঘটনার পর এ ধরনের আহ্বান উপেক্ষিত হয়েছে। এক বিবৃতিতে বাইডেন বলেছেন, ‘আমাদের শিশুদের এই বন্দুক সহিংসতা থেকে রক্ষা করতে না পারা গ্রহণযোগ্য নয়। আমরা এটিকে স্বাভাবিক হিসেবে মেনে নিতে পারি না।’
এর আগে, ২০২২ সালে বাইডেন তিন দশকের মধ্যে প্রথম বড় ধরনের ফেডারেল অস্ত্র সংস্কার আইনে স্বাক্ষর করেন। এর এক মাস আগে ১৮ বছর বয়সী এক তরুণ টেক্সাসের উভালডে শহরের রব এলিমেন্টারি স্কুলে গুলি চালিয়ে ১৯ শিক্ষার্থী ও দুই শিক্ষককে হত্যা করেন।

যুক্তরাষ্ট্রের উইসকনসিন অঙ্গরাজ্যের একটি স্কুলের শ্রেণিকক্ষে গুলি চালিয়ে এক শিক্ষার্থী ও শিক্ষককে হত্যা করেছে ১৫ বছরের কিশোরী। এ ঘটনায় আহত হয়েছে আরও অন্তত ছয়জন। এ ঘটনার পর ওই কিশোরী নিজেও আত্মহত্যা করেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
উইসকনসিন ম্যাডিসনের অ্যাকাউন্ট্যান্ট লাইফ ক্রিশ্চিয়ান স্কুল নামের একটি বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এই গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কিন্ডারগার্টেন থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত প্রায় ৪০০ শিক্ষার্থী পড়াশোনা করে। ম্যাডিসন উইসকনসিনের রাজধানী, যেখানে প্রায় ২ লাখ ৭০ হাজার মানুষ বাস করে।
ম্যাডিসন পুলিশের প্রধান শন বার্নস এক সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছেন, গুলিবিদ্ধ দুই শিক্ষার্থীর অবস্থা সংকটাপন্ন। এক শিক্ষক ও তিন শিক্ষার্থী গুলিবিদ্ধ হলেও তারা বেঁচে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে। পুলিশ জানিয়েছে, হামলাকারীর নাম নাটালি রুপনো। তার ডাক নাম সামান্থা। তবে কেন এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে, তা এখনো জানতে পারেনি পুলিশ। সামান্থার পরিবার তদন্তে সহযোগিতা করছে বলেও জানিয়েছে পুলিশ।
পুলিশ জানিয়েছে, হামলাকারী যথাসময়ে স্কুলে উপস্থিত হয় এবং স্কুল শুরুর প্রায় তিন ঘণ্টা পর একটি হ্যান্ডগান বের করে গুলি চালাতে শুরু করে। গুলি চালানোর পর শিক্ষার্থীরা তাদের ক্লাসরুমে নিজেদের আবদ্ধ করে ফেলে দারুণভাবে। অ্যাকাউন্ট্যান্ট লাইফের কর্মকর্তা বারবারা উইয়ার্স বলেন, ‘ছেলেমেয়েরা দারুণভাবে পরিস্থিতি সামাল দিয়েছে।’ পরে সব শিক্ষার্থীকে ক্যাম্পাসের বাইরে নিয়ে তাদের অভিভাবকদের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
স্কুলটির সাবেক শিক্ষক বার্নস বলেন, ‘আজ ম্যাডিসন এবং আমাদের পুরো দেশের জন্য অত্যন্ত দুঃখের দিন। আমাদের কমিউনিটিতে সহিংসতার বিষয়ে আরেকটি সংবাদ সম্মেলন করতে হচ্ছে, এটি খুবই হতাশাজনক।’ তিনি আরও বলেন, ‘ওই ভবনে থাকা প্রতিটি শিশু, প্রতিটি মানুষ যারা এই ঘটনার শিকার এবং তারা চিরদিনই এর মানসিক ভীতির বয়ে বেড়াবে। এ ধরনের ট্রমা সহজে দূর হয় না।’ বার্নস জানান, গুলির ঘটনা ঘটার পর দ্বিতীয় শ্রেণির এক শিক্ষার্থী ৯১১ নম্বরে ফোন করে পুলিশকে জানায়।
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে কোনো নারী কোনো স্কুলে বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়েছে এমন ঘটনা বিরল। যুক্তরাষ্ট্রের মাত্র ৩ শতাংশ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় নারীদের সম্পৃক্ততা রয়েছে বলে বিভিন্ন গবেষণায় উঠে এসেছে। কেই-১২ স্কুল শুটিং ডেটাবেইস ওয়েবসাইট অনুসারে, ২০২৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রে ৩২২টি স্কুলে গুলির ঘটনা ঘটেছে। ১৯৬৬ সালের পর থেকে এটি দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংখ্যা। গত বছর এই সংখ্যা ছিল ৩৪৯টি।
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুক সহিংসতা এবং স্কুল নিরাপত্তা বড় ধরনের রাজনৈতিক ও সামাজিক ইস্যুতে পরিণত হয়েছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে স্কুলে গুলির সংখ্যা বেড়েছে। এই সহিংসতা শহর, উপশহর এবং গ্রামীণ এলাকাগুলোর সরকারি ও বেসরকারি স্কুলগুলোকে প্রভাবিত করছে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন আরও হত্যাকাণ্ড প্রতিরোধে কংগ্রেসকে অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ আইন পাস করার আহ্বান জানিয়েছেন। সাম্প্রতিক প্রায় প্রতিটি স্কুলে গুলির ঘটনার পর এ ধরনের আহ্বান উপেক্ষিত হয়েছে। এক বিবৃতিতে বাইডেন বলেছেন, ‘আমাদের শিশুদের এই বন্দুক সহিংসতা থেকে রক্ষা করতে না পারা গ্রহণযোগ্য নয়। আমরা এটিকে স্বাভাবিক হিসেবে মেনে নিতে পারি না।’
এর আগে, ২০২২ সালে বাইডেন তিন দশকের মধ্যে প্রথম বড় ধরনের ফেডারেল অস্ত্র সংস্কার আইনে স্বাক্ষর করেন। এর এক মাস আগে ১৮ বছর বয়সী এক তরুণ টেক্সাসের উভালডে শহরের রব এলিমেন্টারি স্কুলে গুলি চালিয়ে ১৯ শিক্ষার্থী ও দুই শিক্ষককে হত্যা করেন।

রাতভর রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলায় ইউক্রেনের বৈদ্যুতিক অবকাঠামো মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এতে দেশটির অন্তত ১০ লাখ পরিবার বিদ্যুৎবিহীন হয়ে পড়েছে বলে জানিয়েছে ইউক্রেনীয় কর্তৃপক্ষ।
২৩ মিনিট আগে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করছেন, থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়া যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে। কিন্তু তাঁর এমন দাবির কয়েক ঘণ্টা পর শনিবার ভোর থেকে দুই দেশের বাহিনীর মধ্যে তীব্র লড়াই শুরু রয়েছে।
৪১ মিনিট আগে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করছেন, থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়া যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে। কিন্তু তাঁর এমন দাবির কয়েক ঘণ্টা পর শনিবার ভোর থেকে দুই দেশের বাহিনীর মধ্যে তীব্র লড়াই শুরু রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
এক প্রতিবেদনে রয়টার্স জানিয়েছে, সুড়ঙ্গটির একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে সীমান্তরক্ষীরা। এতে দেখা যায়, গাছের শিকড় ও মাটি কেটে তৈরি করা সুড়ঙ্গটি কাঠের খুঁটি ও ধাতব রড দিয়ে ঠেস দেওয়া। সুড়ঙ্গটির উচ্চতা ১ দশমিক ৫ মিটার (প্রায় ৫ ফুট)। ফলে বেশির ভাগ মানুষকে নিচু হয়ে এর ভেতর দিয়ে যেতে হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাতভর রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলায় ইউক্রেনের বৈদ্যুতিক অবকাঠামো মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এতে দেশটির অন্তত ১০ লাখ পরিবার বিদ্যুৎবিহীন হয়ে পড়েছে বলে জানিয়েছে ইউক্রেনীয় কর্তৃপক্ষ।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি ইউক্রেনের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ইহোর ক্লাইমেঙ্কোর বরাত দিয়ে জানিয়েছে, রাতভর চালানো এসব হামলায় দেশের পাঁচটি অঞ্চল আক্রান্ত হয়েছে। এতে কমপক্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় আগুন নেভানো এবং বিদ্যুৎ সরবরাহ পুনরুদ্ধারের কাজ চলছে।
যুদ্ধ শুরুর পর থেকেই ইউক্রেনের জ্বালানি অবকাঠামো রাশিয়ার হামলার লক্ষ্যবস্তু হয়ে উঠেছে। তবে শীতকাল ঘনিয়ে আসায় সাম্প্রতিক সময়ে এসব হামলার মাত্রা আরও বেড়েছে।
এমন পরিস্থিতিতে যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টা জোরদার হচ্ছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ চলতি সপ্তাহের শেষের দিকে জার্মানি সফরে যাচ্ছেন। সেখানে তিনি ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে আলোচনা করবেন। বার্লিনে প্রস্তাবিত শান্তি চুক্তির সর্বশেষ খসড়া নিয়েই মূলত আলোচনা হবে।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি শনিবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জানান, রাতভর হামলায় রাশিয়া ৪৫০টির বেশি ড্রোন ও ৩০টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ক্লাইমেঙ্কো জানান, হামলার শিকার অঞ্চলগুলো হলো—দনিপ্রোপেত্রোভস্ক, কিরোভোহরাদ, মাইকোলাইভ, ওডেসা ও চেরনিহিভ।
রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় দাবি করছে, এসব হামলায় তারা কিনঝাল হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্রসহ বিভিন্ন অস্ত্র ব্যবহার করেছে। এই ক্ষেপণাস্ত্রগুলো মাঝপথে দিক পরিবর্তন করতে পারে, ফলে এগুলো শনাক্ত করা কঠিন।
আন্তর্জাতিক পারমাণবিক শক্তি সংস্থা (আইএইএ) জানিয়েছে, ইউক্রেনের জাপোরিঝঝিয়া পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের সংযোগ সারা রাত বিচ্ছিন্ন ছিল। হামলার কারণে জাতীয় বিদ্যুৎ গ্রিড ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় এই পরিস্থিতি তৈরি হয়। পরে আবার বিদ্যুৎ সংযোগ পুনরুদ্ধার করা হয়েছে। রুশ নিয়ন্ত্রণাধীন এই পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি বর্তমানে চালু নেই, তবে রিঅ্যাক্টর ঠান্ডা রাখতে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ প্রয়োজন।
এদিকে রাশিয়ার সারাতোভ অঞ্চলে ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় একটি আবাসিক ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে দুজন নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন স্থানীয় গভর্নর রোমান বুসারগিন।

রাতভর রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলায় ইউক্রেনের বৈদ্যুতিক অবকাঠামো মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এতে দেশটির অন্তত ১০ লাখ পরিবার বিদ্যুৎবিহীন হয়ে পড়েছে বলে জানিয়েছে ইউক্রেনীয় কর্তৃপক্ষ।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি ইউক্রেনের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ইহোর ক্লাইমেঙ্কোর বরাত দিয়ে জানিয়েছে, রাতভর চালানো এসব হামলায় দেশের পাঁচটি অঞ্চল আক্রান্ত হয়েছে। এতে কমপক্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় আগুন নেভানো এবং বিদ্যুৎ সরবরাহ পুনরুদ্ধারের কাজ চলছে।
যুদ্ধ শুরুর পর থেকেই ইউক্রেনের জ্বালানি অবকাঠামো রাশিয়ার হামলার লক্ষ্যবস্তু হয়ে উঠেছে। তবে শীতকাল ঘনিয়ে আসায় সাম্প্রতিক সময়ে এসব হামলার মাত্রা আরও বেড়েছে।
এমন পরিস্থিতিতে যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টা জোরদার হচ্ছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ চলতি সপ্তাহের শেষের দিকে জার্মানি সফরে যাচ্ছেন। সেখানে তিনি ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে আলোচনা করবেন। বার্লিনে প্রস্তাবিত শান্তি চুক্তির সর্বশেষ খসড়া নিয়েই মূলত আলোচনা হবে।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি শনিবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জানান, রাতভর হামলায় রাশিয়া ৪৫০টির বেশি ড্রোন ও ৩০টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ক্লাইমেঙ্কো জানান, হামলার শিকার অঞ্চলগুলো হলো—দনিপ্রোপেত্রোভস্ক, কিরোভোহরাদ, মাইকোলাইভ, ওডেসা ও চেরনিহিভ।
রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় দাবি করছে, এসব হামলায় তারা কিনঝাল হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্রসহ বিভিন্ন অস্ত্র ব্যবহার করেছে। এই ক্ষেপণাস্ত্রগুলো মাঝপথে দিক পরিবর্তন করতে পারে, ফলে এগুলো শনাক্ত করা কঠিন।
আন্তর্জাতিক পারমাণবিক শক্তি সংস্থা (আইএইএ) জানিয়েছে, ইউক্রেনের জাপোরিঝঝিয়া পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের সংযোগ সারা রাত বিচ্ছিন্ন ছিল। হামলার কারণে জাতীয় বিদ্যুৎ গ্রিড ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় এই পরিস্থিতি তৈরি হয়। পরে আবার বিদ্যুৎ সংযোগ পুনরুদ্ধার করা হয়েছে। রুশ নিয়ন্ত্রণাধীন এই পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি বর্তমানে চালু নেই, তবে রিঅ্যাক্টর ঠান্ডা রাখতে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ প্রয়োজন।
এদিকে রাশিয়ার সারাতোভ অঞ্চলে ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় একটি আবাসিক ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে দুজন নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন স্থানীয় গভর্নর রোমান বুসারগিন।

যুক্তরাষ্ট্রের উইসকনসিন অঙ্গরাজ্যের একটি স্কুলের শ্রেণিকক্ষে গুলি চালিয়ে এক শিক্ষার্থী ও শিক্ষককে হত্যা করেছে ১৫ বছরের কিশোরী। এই ঘটনায় আহত হয়েছে আরও অন্তত ৬ জন। এই ঘটনার পর ওই কিশোরী নিজেও আত্মহত্যা করেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১৭ ডিসেম্বর ২০২৪
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করছেন, থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়া যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে। কিন্তু তাঁর এমন দাবির কয়েক ঘণ্টা পর শনিবার ভোর থেকে দুই দেশের বাহিনীর মধ্যে তীব্র লড়াই শুরু রয়েছে।
৪১ মিনিট আগে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করছেন, থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়া যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে। কিন্তু তাঁর এমন দাবির কয়েক ঘণ্টা পর শনিবার ভোর থেকে দুই দেশের বাহিনীর মধ্যে তীব্র লড়াই শুরু রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
এক প্রতিবেদনে রয়টার্স জানিয়েছে, সুড়ঙ্গটির একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে সীমান্তরক্ষীরা। এতে দেখা যায়, গাছের শিকড় ও মাটি কেটে তৈরি করা সুড়ঙ্গটি কাঠের খুঁটি ও ধাতব রড দিয়ে ঠেস দেওয়া। সুড়ঙ্গটির উচ্চতা ১ দশমিক ৫ মিটার (প্রায় ৫ ফুট)। ফলে বেশির ভাগ মানুষকে নিচু হয়ে এর ভেতর দিয়ে যেতে হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

চলমান সংঘর্ষের জেরে থাইল্যান্ডের সঙ্গে সব সীমান্তপথ বন্ধ করে দিয়েছে কম্বোডিয়া। দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সীমান্ত ক্রসিংগুলো বন্ধ থাকবে।
এর আগে গতকাল শুক্রবার রাতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেন, থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়া যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে। কিন্তু তাঁর এমন দাবির কয়েক ঘণ্টা পর শনিবার ভোর থেকে দুই দেশের বাহিনীর মধ্যে তীব্র লড়াই চলছে।
শুক্রবার রাতে দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলার পর ট্রাম্প সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লিখেছিলেন, দুই দেশ ‘আজ সন্ধ্যা থেকে সংঘর্ষ বন্ধ করতে’ এবং অক্টোবরে তাঁর সামনে স্বাক্ষরিত চুক্তিতে ফিরে যেতে সম্মত হয়েছে। তিনি দাবি করেন, ‘উভয় দেশ শান্তির জন্য প্রস্তুত।’
তবে মার্কিন প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কথা বলার পরও থাইল্যান্ড বা কম্বোডিয়া কেউই অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির কথা উল্লেখ করেনি। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী অনুতিন চার্নভিরাকুলের বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছে—তিনি (থাই প্রধানমন্ত্রী) ট্রাম্পকে বলেছেন, কম্বোডিয়া তাদের সব সেো প্রত্যাহার করলে এবং সীমান্ত থেকে ভূমি মাইন অপসারণ করলেই কেবল যুদ্ধবিরতি সম্ভব।
তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লেখেন, ‘আমাদের দেশের ক্ষতি ও দেশের মানুষের ওপর হুমকি অব্যাহত রয়েছে। আমরা যত দিন পর্যন্ত নিরাপদ বোধ করছি না, তত দিন থাইল্যান্ড সামরিক কার্যক্রম চালিয়ে যাবে। আমি এই কথাটা স্পষ্ট করে জানিয়ে দিতে চাই। আজ সকালে আমাদের সামরিক পদক্ষেপই তার প্রমাণ।’
অন্যদিকে কম্বোডিয়ার সরকার জানিয়েছে, তাদের দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য তাদের অবশ্যই লড়াই চালিয়ে যেতে হবে।
এতে স্পষ্ট হয়, ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় হওয়া যুদ্ধবিরতির তোয়াক্কা না করে আজ শনিবারও সীমান্তে বোমা ও ভারী হামলা চালিয়েছে থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া।
কম্বোডিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, থাই যুদ্ধবিমান সীমান্তের আশপাশের হোটেল ও একটি সেতুতে বোমা হামলা করেছে। অন্যদিকে থাইল্যান্ড জানিয়েছে, কম্বোডিয়ার রকেট হামলায় বেশ কয়েকজন বেসামরিক নাগরিক আহত হয়েছেন।
কম্বোডিয়া আরও জানিয়েছে, থাই সামরিক বাহিনী দুইটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করে সাতটি বোমা ফেলেছে। তারা এখনো বোমা হামলা বন্ধ করেনি।
নতুন করে শুরু হওয়া এই সংঘর্ষে এখন পর্যন্ত কমপক্ষে ২১ জন নিহত হয়েছে এবং উভয় পক্ষের প্রায় ৭ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে।
প্রসঙ্গত, এক শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে এই দুই দেশ তাদের ৮০০ কিলোমিটার স্থল সীমান্ত নিয়ে বিরোধে লিপ্ত। ১৯০৭ সালে ফ্রান্স যখন কম্বোডিয়ার ঔপনিবেশিক শাসক ছিল, তখন ফরাসি মানচিত্রকারদের আঁকা সীমান্তরেখা থেকেই এই বিরোধের সূত্রপাত।
গত জুলাইয়ে পাঁচ দিনের তীব্র সংঘর্ষের পর ট্রাম্প ও মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের মধ্যস্থতায় দেশ দুটি একটি ‘তাৎক্ষণিক ও শর্তহীন যুদ্ধবিরতিতে’ সম্মত হয়েছিল। কিন্তু এরপর উভয় পক্ষই যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ করতে থাকে। থাইল্যান্ড অভিযোগ করেছে, কম্বোডিয়ার সেনারা ভূমি মাইন স্থাপন করছে, যার ফলে সাতজন থাই সৈন্য হাত-পা হারিয়েছে। কম্বোডিয়া অবশ্য দাবি করেছে, মাইনগুলো ১৯৮০-এর দশকের গৃহযুদ্ধের সময়কার।
এদিকে, থাইল্যান্ড যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করেছে যে তারা যেন এই সংঘাতকে বাণিজ্যের সঙ্গে যুক্ত না করে, যেমনটা গত জুলাইয়ে ট্যারিফ ব্যবহারের মাধ্যমে করা হয়েছিল।

চলমান সংঘর্ষের জেরে থাইল্যান্ডের সঙ্গে সব সীমান্তপথ বন্ধ করে দিয়েছে কম্বোডিয়া। দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সীমান্ত ক্রসিংগুলো বন্ধ থাকবে।
এর আগে গতকাল শুক্রবার রাতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেন, থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়া যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে। কিন্তু তাঁর এমন দাবির কয়েক ঘণ্টা পর শনিবার ভোর থেকে দুই দেশের বাহিনীর মধ্যে তীব্র লড়াই চলছে।
শুক্রবার রাতে দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলার পর ট্রাম্প সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লিখেছিলেন, দুই দেশ ‘আজ সন্ধ্যা থেকে সংঘর্ষ বন্ধ করতে’ এবং অক্টোবরে তাঁর সামনে স্বাক্ষরিত চুক্তিতে ফিরে যেতে সম্মত হয়েছে। তিনি দাবি করেন, ‘উভয় দেশ শান্তির জন্য প্রস্তুত।’
তবে মার্কিন প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কথা বলার পরও থাইল্যান্ড বা কম্বোডিয়া কেউই অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির কথা উল্লেখ করেনি। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী অনুতিন চার্নভিরাকুলের বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছে—তিনি (থাই প্রধানমন্ত্রী) ট্রাম্পকে বলেছেন, কম্বোডিয়া তাদের সব সেো প্রত্যাহার করলে এবং সীমান্ত থেকে ভূমি মাইন অপসারণ করলেই কেবল যুদ্ধবিরতি সম্ভব।
তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লেখেন, ‘আমাদের দেশের ক্ষতি ও দেশের মানুষের ওপর হুমকি অব্যাহত রয়েছে। আমরা যত দিন পর্যন্ত নিরাপদ বোধ করছি না, তত দিন থাইল্যান্ড সামরিক কার্যক্রম চালিয়ে যাবে। আমি এই কথাটা স্পষ্ট করে জানিয়ে দিতে চাই। আজ সকালে আমাদের সামরিক পদক্ষেপই তার প্রমাণ।’
অন্যদিকে কম্বোডিয়ার সরকার জানিয়েছে, তাদের দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য তাদের অবশ্যই লড়াই চালিয়ে যেতে হবে।
এতে স্পষ্ট হয়, ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় হওয়া যুদ্ধবিরতির তোয়াক্কা না করে আজ শনিবারও সীমান্তে বোমা ও ভারী হামলা চালিয়েছে থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া।
কম্বোডিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, থাই যুদ্ধবিমান সীমান্তের আশপাশের হোটেল ও একটি সেতুতে বোমা হামলা করেছে। অন্যদিকে থাইল্যান্ড জানিয়েছে, কম্বোডিয়ার রকেট হামলায় বেশ কয়েকজন বেসামরিক নাগরিক আহত হয়েছেন।
কম্বোডিয়া আরও জানিয়েছে, থাই সামরিক বাহিনী দুইটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করে সাতটি বোমা ফেলেছে। তারা এখনো বোমা হামলা বন্ধ করেনি।
নতুন করে শুরু হওয়া এই সংঘর্ষে এখন পর্যন্ত কমপক্ষে ২১ জন নিহত হয়েছে এবং উভয় পক্ষের প্রায় ৭ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে।
প্রসঙ্গত, এক শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে এই দুই দেশ তাদের ৮০০ কিলোমিটার স্থল সীমান্ত নিয়ে বিরোধে লিপ্ত। ১৯০৭ সালে ফ্রান্স যখন কম্বোডিয়ার ঔপনিবেশিক শাসক ছিল, তখন ফরাসি মানচিত্রকারদের আঁকা সীমান্তরেখা থেকেই এই বিরোধের সূত্রপাত।
গত জুলাইয়ে পাঁচ দিনের তীব্র সংঘর্ষের পর ট্রাম্প ও মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের মধ্যস্থতায় দেশ দুটি একটি ‘তাৎক্ষণিক ও শর্তহীন যুদ্ধবিরতিতে’ সম্মত হয়েছিল। কিন্তু এরপর উভয় পক্ষই যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ করতে থাকে। থাইল্যান্ড অভিযোগ করেছে, কম্বোডিয়ার সেনারা ভূমি মাইন স্থাপন করছে, যার ফলে সাতজন থাই সৈন্য হাত-পা হারিয়েছে। কম্বোডিয়া অবশ্য দাবি করেছে, মাইনগুলো ১৯৮০-এর দশকের গৃহযুদ্ধের সময়কার।
এদিকে, থাইল্যান্ড যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করেছে যে তারা যেন এই সংঘাতকে বাণিজ্যের সঙ্গে যুক্ত না করে, যেমনটা গত জুলাইয়ে ট্যারিফ ব্যবহারের মাধ্যমে করা হয়েছিল।

যুক্তরাষ্ট্রের উইসকনসিন অঙ্গরাজ্যের একটি স্কুলের শ্রেণিকক্ষে গুলি চালিয়ে এক শিক্ষার্থী ও শিক্ষককে হত্যা করেছে ১৫ বছরের কিশোরী। এই ঘটনায় আহত হয়েছে আরও অন্তত ৬ জন। এই ঘটনার পর ওই কিশোরী নিজেও আত্মহত্যা করেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১৭ ডিসেম্বর ২০২৪
রাতভর রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলায় ইউক্রেনের বৈদ্যুতিক অবকাঠামো মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এতে দেশটির অন্তত ১০ লাখ পরিবার বিদ্যুৎবিহীন হয়ে পড়েছে বলে জানিয়েছে ইউক্রেনীয় কর্তৃপক্ষ।
২৩ মিনিট আগে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করছেন, থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়া যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে। কিন্তু তাঁর এমন দাবির কয়েক ঘণ্টা পর শনিবার ভোর থেকে দুই দেশের বাহিনীর মধ্যে তীব্র লড়াই শুরু রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
এক প্রতিবেদনে রয়টার্স জানিয়েছে, সুড়ঙ্গটির একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে সীমান্তরক্ষীরা। এতে দেখা যায়, গাছের শিকড় ও মাটি কেটে তৈরি করা সুড়ঙ্গটি কাঠের খুঁটি ও ধাতব রড দিয়ে ঠেস দেওয়া। সুড়ঙ্গটির উচ্চতা ১ দশমিক ৫ মিটার (প্রায় ৫ ফুট)। ফলে বেশির ভাগ মানুষকে নিচু হয়ে এর ভেতর দিয়ে যেতে হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করছেন, থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়া যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে। কিন্তু তাঁর এমন দাবির কয়েক ঘণ্টা পর শনিবার ভোর থেকে দুই দেশের বাহিনীর মধ্যে তীব্র লড়াই শুরু রয়েছে।
এর আগে শুক্রবার রাতে দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলার পর ট্রাম্প সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লিখেছিলেন, দুই দেশ ‘আজ সন্ধ্যা থেকে সংঘর্ষ বন্ধ করতে’ এবং অক্টোবরে তাঁর সামনে স্বাক্ষরিত চুক্তিতে ফিরে যেতে সম্মত হয়েছে। তিনি দাবি করেন, ‘উভয় দেশ শান্তির জন্য প্রস্তুত।’
তবে মার্কিন প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কথা বলার পরও থাইল্যান্ড বা কম্বোডিয়া কেউই অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির কথা উল্লেখ করেনি। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী অনুতিন চার্নভিরাকুলের বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছে—তিনি (থাই প্রধানমন্ত্রী) ট্রাম্পকে বলেছেন, কম্বোডিয়া তাদের সব সেনা প্রত্যাহার করলে এবং সীমান্ত থেকে ভূমি মাইন অপসারণ করলেই কেবল যুদ্ধবিরতি সম্ভব।
তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লেখেন, ‘আমাদের দেশের ক্ষতি ও দেশের মানুষের ওপর হুমকি অব্যাহত রয়েছে। আমরা যত দিন পর্যন্ত নিরাপদ বোধ করছি না, তত দিন থাইল্যান্ড সামরিক কার্যক্রম চালিয়ে যাবে। আমি এই কথাটা স্পষ্ট করে জানিয়ে দিতে চাই। আজ সকালে আমাদের সামরিক পদক্ষেপই তার প্রমাণ।’
অন্যদিকে কম্বোডিয়ার সরকার জানিয়েছে, তাদের দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য তাদের অবশ্যই লড়াই চালিয়ে যেতে হবে।
এতে স্পষ্ট হয়, ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় হওয়া যুদ্ধবিরতির তোয়াক্কা না করে আজ শনিবারও সীমান্তে বোমা ও ভারী হামলা চালিয়েছে থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া।
কম্বোডিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, থাই যুদ্ধবিমান সীমান্তের আশপাশের হোটেল ও একটি সেতুতে বোমা হামলা করেছে। অন্যদিকে থাইল্যান্ড জানিয়েছে, কম্বোডিয়ার রকেট হামলায় বেশ কয়েকজন বেসামরিক নাগরিক আহত হয়েছেন।
কম্বোডিয়া আরও জানিয়েছে, থাই সামরিক বাহিনী দুটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করে সাতটি বোমা ফেলেছে। তারা এখনো বোমা হামলা বন্ধ করেনি।
নতুন করে শুরু হওয়া এই সংঘর্ষে এখন পর্যন্ত কমপক্ষে ২১ জন নিহত হয়েছে এবং উভয় পক্ষের প্রায় সাত লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে।
প্রসঙ্গত, এক শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে এই দুই দেশ তাদের ৮০০ কিলোমিটার স্থল সীমান্ত নিয়ে বিরোধে লিপ্ত। ১৯০৭ সালে ফ্রান্স যখন কম্বোডিয়ার ঔপনিবেশিক শাসক ছিল, তখন ফরাসি মানচিত্রকারদের আঁকা সীমান্তরেখা থেকেই এই বিরোধের সূত্রপাত।
গত জুলাইয়ে পাঁচ দিনের তীব্র সংঘর্ষের পর ট্রাম্প ও মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের মধ্যস্থতায় দেশ দুটি একটি ‘তাৎক্ষণিক ও শর্তহীন যুদ্ধবিরতিতে’ সম্মত হয়েছিল। কিন্তু এরপর উভয় পক্ষই যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ করতে থাকে। থাইল্যান্ড অভিযোগ করেছে, কম্বোডিয়ার সৈন্যরা ভূমি মাইন স্থাপন করছে, যার ফলে সাতজন থাই সৈন্য হাত-পা হারিয়েছে। কম্বোডিয়া অবশ্য দাবি করেছে, মাইনগুলো ১৯৮০-এর দশকের গৃহযুদ্ধের সময়কার।
এদিকে, থাইল্যান্ড যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করেছে যে তারা যেন এই সংঘাতকে বাণিজ্যের সঙ্গে যুক্ত না করে, যেমনটা গত জুলাইয়ে ট্যারিফ ব্যবহারের মাধ্যমে করা হয়েছিল।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করছেন, থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়া যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে। কিন্তু তাঁর এমন দাবির কয়েক ঘণ্টা পর শনিবার ভোর থেকে দুই দেশের বাহিনীর মধ্যে তীব্র লড়াই শুরু রয়েছে।
এর আগে শুক্রবার রাতে দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলার পর ট্রাম্প সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লিখেছিলেন, দুই দেশ ‘আজ সন্ধ্যা থেকে সংঘর্ষ বন্ধ করতে’ এবং অক্টোবরে তাঁর সামনে স্বাক্ষরিত চুক্তিতে ফিরে যেতে সম্মত হয়েছে। তিনি দাবি করেন, ‘উভয় দেশ শান্তির জন্য প্রস্তুত।’
তবে মার্কিন প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কথা বলার পরও থাইল্যান্ড বা কম্বোডিয়া কেউই অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির কথা উল্লেখ করেনি। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী অনুতিন চার্নভিরাকুলের বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছে—তিনি (থাই প্রধানমন্ত্রী) ট্রাম্পকে বলেছেন, কম্বোডিয়া তাদের সব সেনা প্রত্যাহার করলে এবং সীমান্ত থেকে ভূমি মাইন অপসারণ করলেই কেবল যুদ্ধবিরতি সম্ভব।
তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লেখেন, ‘আমাদের দেশের ক্ষতি ও দেশের মানুষের ওপর হুমকি অব্যাহত রয়েছে। আমরা যত দিন পর্যন্ত নিরাপদ বোধ করছি না, তত দিন থাইল্যান্ড সামরিক কার্যক্রম চালিয়ে যাবে। আমি এই কথাটা স্পষ্ট করে জানিয়ে দিতে চাই। আজ সকালে আমাদের সামরিক পদক্ষেপই তার প্রমাণ।’
অন্যদিকে কম্বোডিয়ার সরকার জানিয়েছে, তাদের দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য তাদের অবশ্যই লড়াই চালিয়ে যেতে হবে।
এতে স্পষ্ট হয়, ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় হওয়া যুদ্ধবিরতির তোয়াক্কা না করে আজ শনিবারও সীমান্তে বোমা ও ভারী হামলা চালিয়েছে থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া।
কম্বোডিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, থাই যুদ্ধবিমান সীমান্তের আশপাশের হোটেল ও একটি সেতুতে বোমা হামলা করেছে। অন্যদিকে থাইল্যান্ড জানিয়েছে, কম্বোডিয়ার রকেট হামলায় বেশ কয়েকজন বেসামরিক নাগরিক আহত হয়েছেন।
কম্বোডিয়া আরও জানিয়েছে, থাই সামরিক বাহিনী দুটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করে সাতটি বোমা ফেলেছে। তারা এখনো বোমা হামলা বন্ধ করেনি।
নতুন করে শুরু হওয়া এই সংঘর্ষে এখন পর্যন্ত কমপক্ষে ২১ জন নিহত হয়েছে এবং উভয় পক্ষের প্রায় সাত লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে।
প্রসঙ্গত, এক শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে এই দুই দেশ তাদের ৮০০ কিলোমিটার স্থল সীমান্ত নিয়ে বিরোধে লিপ্ত। ১৯০৭ সালে ফ্রান্স যখন কম্বোডিয়ার ঔপনিবেশিক শাসক ছিল, তখন ফরাসি মানচিত্রকারদের আঁকা সীমান্তরেখা থেকেই এই বিরোধের সূত্রপাত।
গত জুলাইয়ে পাঁচ দিনের তীব্র সংঘর্ষের পর ট্রাম্প ও মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের মধ্যস্থতায় দেশ দুটি একটি ‘তাৎক্ষণিক ও শর্তহীন যুদ্ধবিরতিতে’ সম্মত হয়েছিল। কিন্তু এরপর উভয় পক্ষই যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ করতে থাকে। থাইল্যান্ড অভিযোগ করেছে, কম্বোডিয়ার সৈন্যরা ভূমি মাইন স্থাপন করছে, যার ফলে সাতজন থাই সৈন্য হাত-পা হারিয়েছে। কম্বোডিয়া অবশ্য দাবি করেছে, মাইনগুলো ১৯৮০-এর দশকের গৃহযুদ্ধের সময়কার।
এদিকে, থাইল্যান্ড যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করেছে যে তারা যেন এই সংঘাতকে বাণিজ্যের সঙ্গে যুক্ত না করে, যেমনটা গত জুলাইয়ে ট্যারিফ ব্যবহারের মাধ্যমে করা হয়েছিল।

যুক্তরাষ্ট্রের উইসকনসিন অঙ্গরাজ্যের একটি স্কুলের শ্রেণিকক্ষে গুলি চালিয়ে এক শিক্ষার্থী ও শিক্ষককে হত্যা করেছে ১৫ বছরের কিশোরী। এই ঘটনায় আহত হয়েছে আরও অন্তত ৬ জন। এই ঘটনার পর ওই কিশোরী নিজেও আত্মহত্যা করেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১৭ ডিসেম্বর ২০২৪
রাতভর রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলায় ইউক্রেনের বৈদ্যুতিক অবকাঠামো মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এতে দেশটির অন্তত ১০ লাখ পরিবার বিদ্যুৎবিহীন হয়ে পড়েছে বলে জানিয়েছে ইউক্রেনীয় কর্তৃপক্ষ।
২৩ মিনিট আগে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করছেন, থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়া যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে। কিন্তু তাঁর এমন দাবির কয়েক ঘণ্টা পর শনিবার ভোর থেকে দুই দেশের বাহিনীর মধ্যে তীব্র লড়াই শুরু রয়েছে।
৪১ মিনিট আগে
এক প্রতিবেদনে রয়টার্স জানিয়েছে, সুড়ঙ্গটির একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে সীমান্তরক্ষীরা। এতে দেখা যায়, গাছের শিকড় ও মাটি কেটে তৈরি করা সুড়ঙ্গটি কাঠের খুঁটি ও ধাতব রড দিয়ে ঠেস দেওয়া। সুড়ঙ্গটির উচ্চতা ১ দশমিক ৫ মিটার (প্রায় ৫ ফুট)। ফলে বেশির ভাগ মানুষকে নিচু হয়ে এর ভেতর দিয়ে যেতে হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বেলারুশ সীমান্তঘেঁষা বনে গোপন এক সুড়ঙ্গ দিয়ে ১৮০ জনের বেশি অভিবাসী পোল্যান্ডে প্রবেশ করেছেন বলে জানিয়েছেন সীমান্তরক্ষীরা।
গত বৃহস্পতিবার ওই পথটির সন্ধান পাওয়ার পর প্রায় ১৩০ জনকে পোল্যান্ডে আটক করা হয়। তবে বাকিরা এখনো পলাতক রয়েছে বলে গতকাল শুক্রবার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে পোলিশ বর্ডার গার্ড।
এক প্রতিবেদনে রয়টার্স জানিয়েছে, সুড়ঙ্গটির একটি ভিডিও প্রকাশ করেছেন সীমান্তরক্ষীরা। এতে দেখা যায়, গাছের শিকড় ও মাটি কেটে তৈরি করা সুড়ঙ্গটি কাঠের খুঁটি ও ধাতব রড দিয়ে ঠেস দেওয়া। সুড়ঙ্গটির উচ্চতা ১ দশমিক ৫ মিটার (প্রায় ৫ ফুট)। ফলে বেশির ভাগ মানুষকে নিচু হয়ে এর ভেতর দিয়ে যেতে হয়েছে।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য রাষ্ট্র পোল্যান্ড ২০২১ সাল থেকে বেলারুশ সীমান্তে অভিবাসী সংকট মোকাবিলা করছে।
পোল্যান্ডের অভিযোগ, মূলত মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকার মানুষদের সীমান্ত পার হতে উৎসাহিত করার মাধ্যমে দেশটির পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্র করছে বেলারুশ ও তাদের মিত্র মস্কো।
তবে বেলারুশ ও রাশিয়া বারবারই এই অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে।
পোলিশ বর্ডার গার্ড জানায়, চলতি বছরে পশ্চিম পোদলাস্কি অঞ্চলে আবিষ্কৃত এটি চতুর্থ সুড়ঙ্গ। এ ছাড়া অভিবাসীদের নিয়ে যাওয়ার জন্য আসা ৬৯ বছর বয়সী এক পোলিশ নাগরিক এবং ৪৯ বছর বয়সী এক লিথুয়ানিয়ান নাগরিককেও আটক করেছে সীমান্তরক্ষীরা।
বিবৃতিতে বলা হয়, বনের ভেতর সুড়ঙ্গটির লুকানো প্রবেশপথটি বেলারুশ অংশে সীমান্ত প্রাচীর থেকে প্রায় ৫০ মিটার দূরে অবস্থিত। অন্যদিকে এর বহির্গমন পথটি পোল্যান্ডের সীমানা প্রাচীর থেকে প্রায় ১০ মিটার দূরে পাওয়া গেছে।
কতজন মানুষ এই সুড়ঙ্গ দিয়ে পার হয়েছে, তা নিশ্চিত করতে কর্মকর্তারা ইলেকট্রনিক সিস্টেম ব্যবহার করেন। নিখোঁজ অভিবাসীদের খুঁজে বের করতে সেনাবাহিনী ও পুলিশ তল্লাশিতে যোগ দিয়েছে বলেও জানানো হয়।
পোল্যান্ড ২০২২ সালে তাদের ১৮০ কিলোমিটার দীর্ঘ সীমান্ত প্রাচীর নির্মাণের কাজ শুরু করেছিল।

বেলারুশ সীমান্তঘেঁষা বনে গোপন এক সুড়ঙ্গ দিয়ে ১৮০ জনের বেশি অভিবাসী পোল্যান্ডে প্রবেশ করেছেন বলে জানিয়েছেন সীমান্তরক্ষীরা।
গত বৃহস্পতিবার ওই পথটির সন্ধান পাওয়ার পর প্রায় ১৩০ জনকে পোল্যান্ডে আটক করা হয়। তবে বাকিরা এখনো পলাতক রয়েছে বলে গতকাল শুক্রবার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে পোলিশ বর্ডার গার্ড।
এক প্রতিবেদনে রয়টার্স জানিয়েছে, সুড়ঙ্গটির একটি ভিডিও প্রকাশ করেছেন সীমান্তরক্ষীরা। এতে দেখা যায়, গাছের শিকড় ও মাটি কেটে তৈরি করা সুড়ঙ্গটি কাঠের খুঁটি ও ধাতব রড দিয়ে ঠেস দেওয়া। সুড়ঙ্গটির উচ্চতা ১ দশমিক ৫ মিটার (প্রায় ৫ ফুট)। ফলে বেশির ভাগ মানুষকে নিচু হয়ে এর ভেতর দিয়ে যেতে হয়েছে।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য রাষ্ট্র পোল্যান্ড ২০২১ সাল থেকে বেলারুশ সীমান্তে অভিবাসী সংকট মোকাবিলা করছে।
পোল্যান্ডের অভিযোগ, মূলত মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকার মানুষদের সীমান্ত পার হতে উৎসাহিত করার মাধ্যমে দেশটির পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্র করছে বেলারুশ ও তাদের মিত্র মস্কো।
তবে বেলারুশ ও রাশিয়া বারবারই এই অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে।
পোলিশ বর্ডার গার্ড জানায়, চলতি বছরে পশ্চিম পোদলাস্কি অঞ্চলে আবিষ্কৃত এটি চতুর্থ সুড়ঙ্গ। এ ছাড়া অভিবাসীদের নিয়ে যাওয়ার জন্য আসা ৬৯ বছর বয়সী এক পোলিশ নাগরিক এবং ৪৯ বছর বয়সী এক লিথুয়ানিয়ান নাগরিককেও আটক করেছে সীমান্তরক্ষীরা।
বিবৃতিতে বলা হয়, বনের ভেতর সুড়ঙ্গটির লুকানো প্রবেশপথটি বেলারুশ অংশে সীমান্ত প্রাচীর থেকে প্রায় ৫০ মিটার দূরে অবস্থিত। অন্যদিকে এর বহির্গমন পথটি পোল্যান্ডের সীমানা প্রাচীর থেকে প্রায় ১০ মিটার দূরে পাওয়া গেছে।
কতজন মানুষ এই সুড়ঙ্গ দিয়ে পার হয়েছে, তা নিশ্চিত করতে কর্মকর্তারা ইলেকট্রনিক সিস্টেম ব্যবহার করেন। নিখোঁজ অভিবাসীদের খুঁজে বের করতে সেনাবাহিনী ও পুলিশ তল্লাশিতে যোগ দিয়েছে বলেও জানানো হয়।
পোল্যান্ড ২০২২ সালে তাদের ১৮০ কিলোমিটার দীর্ঘ সীমান্ত প্রাচীর নির্মাণের কাজ শুরু করেছিল।

যুক্তরাষ্ট্রের উইসকনসিন অঙ্গরাজ্যের একটি স্কুলের শ্রেণিকক্ষে গুলি চালিয়ে এক শিক্ষার্থী ও শিক্ষককে হত্যা করেছে ১৫ বছরের কিশোরী। এই ঘটনায় আহত হয়েছে আরও অন্তত ৬ জন। এই ঘটনার পর ওই কিশোরী নিজেও আত্মহত্যা করেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১৭ ডিসেম্বর ২০২৪
রাতভর রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলায় ইউক্রেনের বৈদ্যুতিক অবকাঠামো মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এতে দেশটির অন্তত ১০ লাখ পরিবার বিদ্যুৎবিহীন হয়ে পড়েছে বলে জানিয়েছে ইউক্রেনীয় কর্তৃপক্ষ।
২৩ মিনিট আগে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করছেন, থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়া যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে। কিন্তু তাঁর এমন দাবির কয়েক ঘণ্টা পর শনিবার ভোর থেকে দুই দেশের বাহিনীর মধ্যে তীব্র লড়াই শুরু রয়েছে।
৪১ মিনিট আগে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করছেন, থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়া যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে। কিন্তু তাঁর এমন দাবির কয়েক ঘণ্টা পর শনিবার ভোর থেকে দুই দেশের বাহিনীর মধ্যে তীব্র লড়াই শুরু রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে