অনলাইন ডেস্ক
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়ংকর অপরাধীদের আবাসস্থল হিসেবে পরিচিত আলকাতরাজ কারাগার ১৯৬৩ সালেই বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। তবে দীর্ঘদিন ধরে এটি শুধুমাত্র পর্যটকদের জন্যই উন্মুক্ত ছিল। কিন্তু এবার পরিস্থিতি পাল্টাচ্ছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্দেশে ৬২ বছর পর এটি আবারও চালু হতে যাচ্ছে।
এ বিষয়ে ট্রাম্প তাঁর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে ঘোষণা দিয়েছেন, ‘সমাজের আবর্জনাদের’ জন্য আবারও চালু হচ্ছে আলকাতরাজ। তিনি বলেছেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে আমেরিকা বর্বর, সহিংস অপরাধীদের দ্বারা জর্জরিত। এরা সমাজে শুধু দুঃখ ও কষ্ট ছাড়া আর কিছুই যোগ করে না।’
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম মেট্রো জানিয়েছে, সান ফ্রান্সিসকো উপসাগরে একটি বিচ্ছিন্ন দ্বীপে অবস্থিত আলকাতরাজ ৩০ বছর চালু ছিল। এই সময়ের মধ্যে কারাগারটি ১ হাজার ৫০০-এর বেশি কয়েদিকে ধারণ করেছিল। এখানে রাখা বন্দীদের শুধু খাদ্য, আশ্রয়, পোশাক ও চিকিৎসার অধিকার ছিল। এই কারাগারে থাকা কিছু কুখ্যাত কয়েদির কাহিনি তুলে ধরা হলো—
আলভিন কার্পিস
এক সময় ‘পাবলিক এনেমি নম্বর ওয়ান’ হিসেবে পরিচিত ছিলেন কার্পিস। তিনি ছিলেন একজন ডাকাত, ছিনতাইকারী ও অপহরণকারী গ্যাংয়ের নেতা। এই গ্যাং নির্দয়ভাবে মানুষ হত্যা করত। একবার তারা একটি ট্রেনে ডাকাতি করে সেই আমলে ২৭ হাজার পাউন্ড নিয়ে পালিয়েছিল।
১৯৩২ সালে ১০টি হত্যা,৬টি অপহরণ এবং একটি ডাকাতির দায়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড পান কার্পিস। তিনি আলকাতরাজ কারাগারে সবচেয়ে বেশি সময় (২৬ বছর) বন্দী ছিলেন। সাবেক এক রক্ষী তাঁকে ‘বিরক্তিকর’ বলে উল্লেখ করেছিলেন।
আল ক্যাপোন
‘স্কারফেস’ নামে খ্যাত আলফোনস গ্যাব্রিয়েল ক্যাপোন ছিলেন কুখ্যাত গ্যাংস্টার ও অপরাধ সংগঠক। তিনি বহুবার অপরাধ করেও রাজনৈতিক সংযোগের কারণে আইনের ফাঁক গলে বেরিয়ে যেতেন। কিন্তু সেন্ট ভ্যালেন্টাইনের হত্যাকাণ্ড তাঁকে ধরিয়ে দেয়।
১৯৩৪ সালে প্রেসিডেন্ট হুভারের নির্দেশে তাঁকে আলকাতরাজে পাঠানো হয়। তবে তিনি জেলের মধ্যেই ‘রক আইল্যান্ডার্স’ নামে একটি ব্যান্ড গঠন করেন। এই দলে তিনি ব্যাঞ্জো বাজাতেন। পরবর্তীতে অসুস্থ হয়ে জেলের হাসপাতালেও ছিলেন দীর্ঘ দিন। ১৯৪৭ সালে নিজ বাড়িতেই তাঁর মৃত্যু হয়।
জর্জ ‘মেশিন গান’ কেলি বার্নস
প্রোহিবিশন বা নিষিদ্ধ যুগে মদ চোরাচালানে যুক্ত হয়েছিলেন বার্নস। পরবর্তীতে তিনি ধনী তেল ব্যবসায়ী চার্লস উরশেলকে অপহরণ করেন এবং আজীবনের জন্য দণ্ডপ্রাপ্ত হন। রক্ষীদের দেওয়া তথ্য থেকে জানা যায়, বার্নস বারবার নিজের অপরাধকে অতিরঞ্জিত করে বলতেন। তবে তিনি একসময় আলকাতরাজে পাদ্রীর সহকারীর কাজ নেন এবং নিজের অপরাধের জন্য অনুতপ্ত ছিলেন। ১৯৫৪ সালে তিনি নিজের ৫৯ তম জন্মদিনে মারা যান।
রবার্ট স্ট্রাউড (বার্ডম্যান অব আলকাতরাজ)
একবার এক বার টেন্ডারকে খুনের অপরাধে সাজাপ্রাপ্ত স্ট্রাউড পরে মার্কিন একটি কারাগারের ভেতর এক রক্ষীকেও হত্যা করেছিলেন। তাই তাঁকে সেই কারাগারের একটি বিচ্ছিন্ন কক্ষে রাখা হয়েছিল। সেখানে তিনি পাখি পালতেন এবং গবেষণা করে সময় কাটাতেন। কারাগারে থেকে কয়েকটি বইও লিখেছিলেন তিনি।
তবে পরবর্তীতে স্ট্রাউডকে আলকাতরাজে পাঠানো হয়। কারণ তিনি পাখি পালনের সরঞ্জাম দিয়ে মদ তৈরি করেছিলেন। আলকাতরাজে পাখি ছাড়াই তাঁকে ১৭ বছর থাকতে হয়। তবে অতীতে পাখি পালনের জের ধরে ‘বার্ডম্যান’ হিসেবে পরিচিতি পেয়েছিলেন তিনি। ১৯৬৩ সালে কারাগারেই তাঁর মৃত্যু হয়।
রয় গার্ডনার
১৯২০ সালে একটি ইউএস মেইল ট্রাক ডাকাতির পর পালিয়েছিলেন রয় গার্ডনার। তিনি বহুবার জেল ভেঙেও পালিয়েছিলেন এবং একবার চলন্ত ট্রেনে রক্ষীদের নিরস্ত্র করেও পালান।
পরবর্তীতে তাঁকে আলকাতরাজে পাঠানো হয়। এই কারাগারটিকে ‘বিশ্বের সবচেয়ে কঠিন জায়গা’ বলে উল্লেখ করেছিলেন তিনি। ১৯৩৯ সালে তিনি তাঁর আত্মজীবনী ‘হেলকাতরাজ’ প্রকাশ করেন।
ফ্রাঙ্ক লি মরিস, ক্লারেন্স এবং জন অ্যাংলিন
এই তিনজন ১৯৬২ সালের ১১ জুন আলকাতরাজ থেকে পালিয়েছিলেন। তাঁরা বিছানা, রেইনকোট ও কাগজ দিয়ে দেহের প্রতিকৃতি বানিয়ে রক্ষীদের বিভ্রান্ত করে এবং হাতুড়ি ও খুন্তির মতো সরঞ্জাম দিয়ে সুড়ঙ্গ খুঁড়ে পালান।
তাঁরা কখনোই ধরা পড়েননি এবং ধারণা করা হয়, তাঁরা সমুদ্রে ডুবে মারা গেছেন। তবে তাঁদের মৃতদেহ কখনোই পাওয়া যায়নি।
যে কারণে বন্ধ হয়েছিল আলকাতরাজ
১৯৬৩ সালে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল আলকাতরাজ। কারণ এটির রক্ষণাবেক্ষণ খরচ ছিল অত্যধিক। ভবনের অবকাঠামো জরাজীর্ণ হয়ে পড়া ছাড়াও কিছু দাগি আসামি পালিয়ে যাওয়ার ঘটনায় এটির নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল। ফলে কারাগারটি বন্ধ করে দেওয়া হয়।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়ংকর অপরাধীদের আবাসস্থল হিসেবে পরিচিত আলকাতরাজ কারাগার ১৯৬৩ সালেই বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। তবে দীর্ঘদিন ধরে এটি শুধুমাত্র পর্যটকদের জন্যই উন্মুক্ত ছিল। কিন্তু এবার পরিস্থিতি পাল্টাচ্ছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্দেশে ৬২ বছর পর এটি আবারও চালু হতে যাচ্ছে।
এ বিষয়ে ট্রাম্প তাঁর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে ঘোষণা দিয়েছেন, ‘সমাজের আবর্জনাদের’ জন্য আবারও চালু হচ্ছে আলকাতরাজ। তিনি বলেছেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে আমেরিকা বর্বর, সহিংস অপরাধীদের দ্বারা জর্জরিত। এরা সমাজে শুধু দুঃখ ও কষ্ট ছাড়া আর কিছুই যোগ করে না।’
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম মেট্রো জানিয়েছে, সান ফ্রান্সিসকো উপসাগরে একটি বিচ্ছিন্ন দ্বীপে অবস্থিত আলকাতরাজ ৩০ বছর চালু ছিল। এই সময়ের মধ্যে কারাগারটি ১ হাজার ৫০০-এর বেশি কয়েদিকে ধারণ করেছিল। এখানে রাখা বন্দীদের শুধু খাদ্য, আশ্রয়, পোশাক ও চিকিৎসার অধিকার ছিল। এই কারাগারে থাকা কিছু কুখ্যাত কয়েদির কাহিনি তুলে ধরা হলো—
আলভিন কার্পিস
এক সময় ‘পাবলিক এনেমি নম্বর ওয়ান’ হিসেবে পরিচিত ছিলেন কার্পিস। তিনি ছিলেন একজন ডাকাত, ছিনতাইকারী ও অপহরণকারী গ্যাংয়ের নেতা। এই গ্যাং নির্দয়ভাবে মানুষ হত্যা করত। একবার তারা একটি ট্রেনে ডাকাতি করে সেই আমলে ২৭ হাজার পাউন্ড নিয়ে পালিয়েছিল।
১৯৩২ সালে ১০টি হত্যা,৬টি অপহরণ এবং একটি ডাকাতির দায়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড পান কার্পিস। তিনি আলকাতরাজ কারাগারে সবচেয়ে বেশি সময় (২৬ বছর) বন্দী ছিলেন। সাবেক এক রক্ষী তাঁকে ‘বিরক্তিকর’ বলে উল্লেখ করেছিলেন।
আল ক্যাপোন
‘স্কারফেস’ নামে খ্যাত আলফোনস গ্যাব্রিয়েল ক্যাপোন ছিলেন কুখ্যাত গ্যাংস্টার ও অপরাধ সংগঠক। তিনি বহুবার অপরাধ করেও রাজনৈতিক সংযোগের কারণে আইনের ফাঁক গলে বেরিয়ে যেতেন। কিন্তু সেন্ট ভ্যালেন্টাইনের হত্যাকাণ্ড তাঁকে ধরিয়ে দেয়।
১৯৩৪ সালে প্রেসিডেন্ট হুভারের নির্দেশে তাঁকে আলকাতরাজে পাঠানো হয়। তবে তিনি জেলের মধ্যেই ‘রক আইল্যান্ডার্স’ নামে একটি ব্যান্ড গঠন করেন। এই দলে তিনি ব্যাঞ্জো বাজাতেন। পরবর্তীতে অসুস্থ হয়ে জেলের হাসপাতালেও ছিলেন দীর্ঘ দিন। ১৯৪৭ সালে নিজ বাড়িতেই তাঁর মৃত্যু হয়।
জর্জ ‘মেশিন গান’ কেলি বার্নস
প্রোহিবিশন বা নিষিদ্ধ যুগে মদ চোরাচালানে যুক্ত হয়েছিলেন বার্নস। পরবর্তীতে তিনি ধনী তেল ব্যবসায়ী চার্লস উরশেলকে অপহরণ করেন এবং আজীবনের জন্য দণ্ডপ্রাপ্ত হন। রক্ষীদের দেওয়া তথ্য থেকে জানা যায়, বার্নস বারবার নিজের অপরাধকে অতিরঞ্জিত করে বলতেন। তবে তিনি একসময় আলকাতরাজে পাদ্রীর সহকারীর কাজ নেন এবং নিজের অপরাধের জন্য অনুতপ্ত ছিলেন। ১৯৫৪ সালে তিনি নিজের ৫৯ তম জন্মদিনে মারা যান।
রবার্ট স্ট্রাউড (বার্ডম্যান অব আলকাতরাজ)
একবার এক বার টেন্ডারকে খুনের অপরাধে সাজাপ্রাপ্ত স্ট্রাউড পরে মার্কিন একটি কারাগারের ভেতর এক রক্ষীকেও হত্যা করেছিলেন। তাই তাঁকে সেই কারাগারের একটি বিচ্ছিন্ন কক্ষে রাখা হয়েছিল। সেখানে তিনি পাখি পালতেন এবং গবেষণা করে সময় কাটাতেন। কারাগারে থেকে কয়েকটি বইও লিখেছিলেন তিনি।
তবে পরবর্তীতে স্ট্রাউডকে আলকাতরাজে পাঠানো হয়। কারণ তিনি পাখি পালনের সরঞ্জাম দিয়ে মদ তৈরি করেছিলেন। আলকাতরাজে পাখি ছাড়াই তাঁকে ১৭ বছর থাকতে হয়। তবে অতীতে পাখি পালনের জের ধরে ‘বার্ডম্যান’ হিসেবে পরিচিতি পেয়েছিলেন তিনি। ১৯৬৩ সালে কারাগারেই তাঁর মৃত্যু হয়।
রয় গার্ডনার
১৯২০ সালে একটি ইউএস মেইল ট্রাক ডাকাতির পর পালিয়েছিলেন রয় গার্ডনার। তিনি বহুবার জেল ভেঙেও পালিয়েছিলেন এবং একবার চলন্ত ট্রেনে রক্ষীদের নিরস্ত্র করেও পালান।
পরবর্তীতে তাঁকে আলকাতরাজে পাঠানো হয়। এই কারাগারটিকে ‘বিশ্বের সবচেয়ে কঠিন জায়গা’ বলে উল্লেখ করেছিলেন তিনি। ১৯৩৯ সালে তিনি তাঁর আত্মজীবনী ‘হেলকাতরাজ’ প্রকাশ করেন।
ফ্রাঙ্ক লি মরিস, ক্লারেন্স এবং জন অ্যাংলিন
এই তিনজন ১৯৬২ সালের ১১ জুন আলকাতরাজ থেকে পালিয়েছিলেন। তাঁরা বিছানা, রেইনকোট ও কাগজ দিয়ে দেহের প্রতিকৃতি বানিয়ে রক্ষীদের বিভ্রান্ত করে এবং হাতুড়ি ও খুন্তির মতো সরঞ্জাম দিয়ে সুড়ঙ্গ খুঁড়ে পালান।
তাঁরা কখনোই ধরা পড়েননি এবং ধারণা করা হয়, তাঁরা সমুদ্রে ডুবে মারা গেছেন। তবে তাঁদের মৃতদেহ কখনোই পাওয়া যায়নি।
যে কারণে বন্ধ হয়েছিল আলকাতরাজ
১৯৬৩ সালে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল আলকাতরাজ। কারণ এটির রক্ষণাবেক্ষণ খরচ ছিল অত্যধিক। ভবনের অবকাঠামো জরাজীর্ণ হয়ে পড়া ছাড়াও কিছু দাগি আসামি পালিয়ে যাওয়ার ঘটনায় এটির নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল। ফলে কারাগারটি বন্ধ করে দেওয়া হয়।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে একটি বিমান বিধ্বস্ত হয়ে অন্তত ২০ জন নিহত এবং ১৬৪ জন আহত হওয়ার ঘটনা বিশ্ব গণমাধ্যমে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। আজ সোমবার বেলা ১টার কিছু পর বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি এফ-৭ বিজিআই প্রশিক্ষণ বিমান যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে স্কুলের একটি ভবনের ওপর...
৯ ঘণ্টা আগেব্রিটেনে ভুয়া নথির মাধ্যমে পাকিস্তানি অভিবাসীদের প্রবেশের একটি চাঞ্চল্যকর চিত্র উঠে এসেছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফের অনুসন্ধানে। এ ক্ষেত্রে পাকিস্তানের কাশ্মীর অঞ্চলে অবস্থিত ‘মিরপুর ভিসা কনসালট্যান্ট’ নামের একটি প্রতিষ্ঠান অবৈধভাবে অর্থের বিনিময়ে ভিসার জন্য জাল কাগজপত্র সরবরাহ করছে, যা
৯ ঘণ্টা আগেঢাকার উত্তরায় বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের মর্মান্তিক ঘটনায় গভীর শোক ও সমবেদনা জানিয়েছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার। আজ সোমবার (২১ জুলাই) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে এক পোস্টে তিনি এই শোকবার্তা প্রকাশ করেন।
১২ ঘণ্টা আগেমোদি তাঁর শোকবার্তায় বলেন, ‘ঢাকায় মর্মান্তিক বিমান দুর্ঘটনায় বহু মানুষের, বিশেষ করে, শিক্ষার্থীদের প্রাণহানিতে আমি গভীরভাবে শোকাহত। আমাদের হৃদয় শোকাহত পরিবারগুলোর প্রতি সমবেদনা জানাচ্ছে। আমরা আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি। ভারত বাংলাদেশের পাশে আছে এবং সম্ভাব্য সব ধরনের সমর্থন ও
১২ ঘণ্টা আগে