সামরিক জোট ন্যাটোতে যেসব সদস্য দেশ তাদের নির্ধারিত চাঁদা দেবে না, সেসব দেশে হামলা করতে রাশিয়াকে উৎসাহিত করবেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। গতকাল শনিবার নির্বাচনী সমাবেশে এমন মন্তব্য করেন তিনি।
সমাবেশে ট্রাম্প বলেন, তিনি এক নেতাকে বলেছেন, এমন কোনো দেশকে রক্ষা করবেন না—যা অর্থ পরিশোধ করতে পারে না। তিনি বরং আগ্রাসীদের ওই সব দেশে ‘যা ইচ্ছা তা-ই’ করতে উৎসাহিত করবেন।
ন্যাটো সদস্যরা সংগঠনের কোনো সদস্য হামলার শিকার হলে এর প্রতিরোধ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
বিবিসির প্রতিবেদন অনুসারে, হোয়াইট হাউস ট্রাম্পের এ ধরনের মন্তব্যকে ‘সাংঘাতিক ও দায়িত্বজ্ঞানহীন’ বলে অভিহিত করেছে।
সাউথ ক্যারোলাইনাতে আয়োজিত নির্বাচনী সমাবেশে সমবেত জনতার উদ্দেশে ট্রাম্প বলেন, ন্যাটো দেশগুলোর নেতাদের সঙ্গে এক বৈঠকের সময় তিনি রাশিয়া নিয়ে এ মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, ওই বৈঠকে বড় একটি সদস্য দেশের নেতা এমন একটি পরিস্থিতি কল্পনা করতে বলেছিলেন, যেখানে কোনো দেশ তার আর্থিক দায়িত্ব (নির্ধারিত চাঁদা) পালন করছে না এবং মস্কো তার ওপর হামলা করে বসে।
ট্রাম্প বলেন, ওই নেতা তাঁকে জিজ্ঞেস করেছিল, এমন পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্র ওই দেশের সহায়তায় এগিয়ে আসবে কি না? তখন ট্রাম্প বলেন, সমর্থন তো করবেনই না, বরং আগ্রাসী দেশকে উৎসাহিত করবেন।
ট্রাম্প বলেন, ‘আপনি অর্থ পরিশোধ করেননি? আপনি অপরাধী?...না, আমি আপনাকে রক্ষা করব না, আমি বরং আগ্রাসীদের উৎসাহিত করব যাচ্ছেতাই করতে। মূল্য তো আপনাকে দিতে হবে!’
হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র অ্যান্ড্রু বেটস প্রতিক্রিয়ায় বলেছেন, সাবেক প্রেসিডেন্ট ‘খুনি শাসকদের আমাদের নিকটতম মিত্রদের আক্রমণ করতে উৎসাহিত করছেন’। তিনি এমন মন্তব্যকে ‘ভয়ংকর এবং অযৌক্তিক’ বলে অভিহিত করেন।
অ্যান্ড্রু বেটস আরও বলেন, ‘বিবৃতিটি আমেরিকার জাতীয় নিরাপত্তা, বৈশ্বিক স্থিতিশীলতা এবং আমাদের অর্থনীতি হুমকির মুখে ফেলেছে।’
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ও এবারের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের দৌড়ে এগিয়ে থাকা রিপাবলিকান প্রার্থী ট্রাম্প দীর্ঘদিন ধরেই ন্যাটোকে ‘অতিরিক্ত আর্থিক বোঝা’ হিসেবে উল্লেখ করে এ জোটের সমালোচনা করে আসছেন। তাঁর মতে, অন্য ৩০ সদস্য দেশের প্রতিরক্ষার দায়িত্ব নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের জন্য অতিরিক্ত বোঝা।
নির্বাচনে হেরে ডোনাল্ড ট্রাম্প ক্ষমতা হস্তান্তরের পর ২০২২ সালে ইউক্রেনে পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরু করে রাশিয়া। তখন থেকেই ইউক্রেনে পাঠানো মার্কিন আর্থিক সহায়তার বিরোধিতা করে আসছেন ট্রাম্প।
গত ডিসেম্বরে হোয়াইট হাউস থেকে বলা হয়, অন্য যেকোনো দেশের তুলনায় যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনে সর্বোচ্চ আর্থিক সহযোগিতা দিয়েছে, যা ৪ হাজার ৪০০ কোটি ডলারেরও বেশি।
সামরিক জোট ন্যাটোতে যেসব সদস্য দেশ তাদের নির্ধারিত চাঁদা দেবে না, সেসব দেশে হামলা করতে রাশিয়াকে উৎসাহিত করবেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। গতকাল শনিবার নির্বাচনী সমাবেশে এমন মন্তব্য করেন তিনি।
সমাবেশে ট্রাম্প বলেন, তিনি এক নেতাকে বলেছেন, এমন কোনো দেশকে রক্ষা করবেন না—যা অর্থ পরিশোধ করতে পারে না। তিনি বরং আগ্রাসীদের ওই সব দেশে ‘যা ইচ্ছা তা-ই’ করতে উৎসাহিত করবেন।
ন্যাটো সদস্যরা সংগঠনের কোনো সদস্য হামলার শিকার হলে এর প্রতিরোধ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
বিবিসির প্রতিবেদন অনুসারে, হোয়াইট হাউস ট্রাম্পের এ ধরনের মন্তব্যকে ‘সাংঘাতিক ও দায়িত্বজ্ঞানহীন’ বলে অভিহিত করেছে।
সাউথ ক্যারোলাইনাতে আয়োজিত নির্বাচনী সমাবেশে সমবেত জনতার উদ্দেশে ট্রাম্প বলেন, ন্যাটো দেশগুলোর নেতাদের সঙ্গে এক বৈঠকের সময় তিনি রাশিয়া নিয়ে এ মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, ওই বৈঠকে বড় একটি সদস্য দেশের নেতা এমন একটি পরিস্থিতি কল্পনা করতে বলেছিলেন, যেখানে কোনো দেশ তার আর্থিক দায়িত্ব (নির্ধারিত চাঁদা) পালন করছে না এবং মস্কো তার ওপর হামলা করে বসে।
ট্রাম্প বলেন, ওই নেতা তাঁকে জিজ্ঞেস করেছিল, এমন পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্র ওই দেশের সহায়তায় এগিয়ে আসবে কি না? তখন ট্রাম্প বলেন, সমর্থন তো করবেনই না, বরং আগ্রাসী দেশকে উৎসাহিত করবেন।
ট্রাম্প বলেন, ‘আপনি অর্থ পরিশোধ করেননি? আপনি অপরাধী?...না, আমি আপনাকে রক্ষা করব না, আমি বরং আগ্রাসীদের উৎসাহিত করব যাচ্ছেতাই করতে। মূল্য তো আপনাকে দিতে হবে!’
হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র অ্যান্ড্রু বেটস প্রতিক্রিয়ায় বলেছেন, সাবেক প্রেসিডেন্ট ‘খুনি শাসকদের আমাদের নিকটতম মিত্রদের আক্রমণ করতে উৎসাহিত করছেন’। তিনি এমন মন্তব্যকে ‘ভয়ংকর এবং অযৌক্তিক’ বলে অভিহিত করেন।
অ্যান্ড্রু বেটস আরও বলেন, ‘বিবৃতিটি আমেরিকার জাতীয় নিরাপত্তা, বৈশ্বিক স্থিতিশীলতা এবং আমাদের অর্থনীতি হুমকির মুখে ফেলেছে।’
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ও এবারের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের দৌড়ে এগিয়ে থাকা রিপাবলিকান প্রার্থী ট্রাম্প দীর্ঘদিন ধরেই ন্যাটোকে ‘অতিরিক্ত আর্থিক বোঝা’ হিসেবে উল্লেখ করে এ জোটের সমালোচনা করে আসছেন। তাঁর মতে, অন্য ৩০ সদস্য দেশের প্রতিরক্ষার দায়িত্ব নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের জন্য অতিরিক্ত বোঝা।
নির্বাচনে হেরে ডোনাল্ড ট্রাম্প ক্ষমতা হস্তান্তরের পর ২০২২ সালে ইউক্রেনে পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরু করে রাশিয়া। তখন থেকেই ইউক্রেনে পাঠানো মার্কিন আর্থিক সহায়তার বিরোধিতা করে আসছেন ট্রাম্প।
গত ডিসেম্বরে হোয়াইট হাউস থেকে বলা হয়, অন্য যেকোনো দেশের তুলনায় যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনে সর্বোচ্চ আর্থিক সহযোগিতা দিয়েছে, যা ৪ হাজার ৪০০ কোটি ডলারেরও বেশি।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে একটি বিমান বিধ্বস্ত হয়ে অন্তত ২০ জন নিহত এবং ১৬৪ জন আহত হওয়ার ঘটনা বিশ্ব গণমাধ্যমে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। আজ সোমবার বেলা ১টার কিছু পর বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি এফ-৭ বিজিআই প্রশিক্ষণ বিমান যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে স্কুলের একটি ভবনের ওপর...
৮ ঘণ্টা আগেব্রিটেনে ভুয়া নথির মাধ্যমে পাকিস্তানি অভিবাসীদের প্রবেশের একটি চাঞ্চল্যকর চিত্র উঠে এসেছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফের অনুসন্ধানে। এ ক্ষেত্রে পাকিস্তানের কাশ্মীর অঞ্চলে অবস্থিত ‘মিরপুর ভিসা কনসালট্যান্ট’ নামের একটি প্রতিষ্ঠান অবৈধভাবে অর্থের বিনিময়ে ভিসার জন্য জাল কাগজপত্র সরবরাহ করছে, যা
৮ ঘণ্টা আগেঢাকার উত্তরায় বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের মর্মান্তিক ঘটনায় গভীর শোক ও সমবেদনা জানিয়েছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার। আজ সোমবার (২১ জুলাই) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে এক পোস্টে তিনি এই শোকবার্তা প্রকাশ করেন।
১১ ঘণ্টা আগেমোদি তাঁর শোকবার্তায় বলেন, ‘ঢাকায় মর্মান্তিক বিমান দুর্ঘটনায় বহু মানুষের, বিশেষ করে, শিক্ষার্থীদের প্রাণহানিতে আমি গভীরভাবে শোকাহত। আমাদের হৃদয় শোকাহত পরিবারগুলোর প্রতি সমবেদনা জানাচ্ছে। আমরা আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি। ভারত বাংলাদেশের পাশে আছে এবং সম্ভাব্য সব ধরনের সমর্থন ও
১১ ঘণ্টা আগে