ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য আসামে অন্তত ১৭ বাংলাদেশি অনুপ্রবেশ করেছে বলে দাবি করেছে পুলিশ। একই সঙ্গে তারা একজনকে গ্রেপ্তারের কথাও জানিয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
আসাম পুলিশের তথ্যানুসারে, গ্রেপ্তার ওই বাংলাদেশি একজন নারী এবং তাঁকে ফের বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। ওই নারীর আবাস রাজধানী ঢাকায় উল্লেখ করা হলেও তাঁর বিষয়ে বিস্তারিত কোনো তথ্য দেয়নি আসাম পুলিশ।
আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা তাঁর অফিশিয়াল এক্স অ্যাকাউন্টে একটি পোস্টে জানান, গ্রেপ্তারকৃত বাংলাদেশি নাগরিক ঢাকার বাসিন্দা। তিনি লিখেন, ‘ঢাকার ওই নারীকে কিছুক্ষণ আগে বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এর আগে, তাঁকে আসাম পুলিশ ধুবড়ি থেকে গ্রেপ্তার করেছিল।’
ওই নারী গত ১৮ আগস্ট ভোরে আসামের দক্ষিণ সালমারা জেলার সুকচর হয়ে প্রবেশ করেন। তার আগে তিনি টানা ২৪ ঘণ্টা বাস ও নৌকায় করে যাত্রা শেষে আসামে পৌঁছান বলে জানিয়েছে আসাম পুলিশ। এ বিষয়ে হিমন্ত বিশ্বশর্মা বলেন, ‘সুকচরের একটি বাড়িতে আশ্রয় নেওয়ার পর তিনি নৌকায় করে ধুবড়িতে যান এবং সেখানে তাঁকে আটক করা হয়। তাঁর অন্যান্য সহযোগী/অনুপ্রবেশকারীদের খুঁজে বের করার জন্য অভিযান চলছে।’
ওই নারীকে জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে আসাম পুলিশ জানিয়েছে, ওই নারী স্বীকার করেছেন যে, তিনি আরও ১৬ বাংলাদেশি নাগরিকের সঙ্গে একটি অবৈধ চক্রের সহায়তায় অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করেছিলেন। তাদের জানিয়েছেন, তাঁরা এখন বাকি ১৬ বাংলাদেশি নাগরিকের সন্ধান করছেন।
বাংলাদেশে পাঠানোর আগে ওই নারী আসামের স্থানীয় গণমাধ্যমকর্মীদের বলেন, তিনি একজন বাংলাদেশি ব্যক্তিকে প্রচুর অর্থ দিয়েছেন। আসামে আলী নামের একজন তাঁকে সাহায্য করেছেন। তিনি বলেন, ‘আমরা একটি এলাকা থেকে নদী পার হয়ে একটি সেনা ছাউনি দেখতে পাই। পরে আমরা আমরা রাতে বনের মধ্য দিয়ে হেঁটে একটি বাড়িতে উঠেছিলাম।’
ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য আসামে অন্তত ১৭ বাংলাদেশি অনুপ্রবেশ করেছে বলে দাবি করেছে পুলিশ। একই সঙ্গে তারা একজনকে গ্রেপ্তারের কথাও জানিয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
আসাম পুলিশের তথ্যানুসারে, গ্রেপ্তার ওই বাংলাদেশি একজন নারী এবং তাঁকে ফের বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। ওই নারীর আবাস রাজধানী ঢাকায় উল্লেখ করা হলেও তাঁর বিষয়ে বিস্তারিত কোনো তথ্য দেয়নি আসাম পুলিশ।
আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা তাঁর অফিশিয়াল এক্স অ্যাকাউন্টে একটি পোস্টে জানান, গ্রেপ্তারকৃত বাংলাদেশি নাগরিক ঢাকার বাসিন্দা। তিনি লিখেন, ‘ঢাকার ওই নারীকে কিছুক্ষণ আগে বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এর আগে, তাঁকে আসাম পুলিশ ধুবড়ি থেকে গ্রেপ্তার করেছিল।’
ওই নারী গত ১৮ আগস্ট ভোরে আসামের দক্ষিণ সালমারা জেলার সুকচর হয়ে প্রবেশ করেন। তার আগে তিনি টানা ২৪ ঘণ্টা বাস ও নৌকায় করে যাত্রা শেষে আসামে পৌঁছান বলে জানিয়েছে আসাম পুলিশ। এ বিষয়ে হিমন্ত বিশ্বশর্মা বলেন, ‘সুকচরের একটি বাড়িতে আশ্রয় নেওয়ার পর তিনি নৌকায় করে ধুবড়িতে যান এবং সেখানে তাঁকে আটক করা হয়। তাঁর অন্যান্য সহযোগী/অনুপ্রবেশকারীদের খুঁজে বের করার জন্য অভিযান চলছে।’
ওই নারীকে জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে আসাম পুলিশ জানিয়েছে, ওই নারী স্বীকার করেছেন যে, তিনি আরও ১৬ বাংলাদেশি নাগরিকের সঙ্গে একটি অবৈধ চক্রের সহায়তায় অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করেছিলেন। তাদের জানিয়েছেন, তাঁরা এখন বাকি ১৬ বাংলাদেশি নাগরিকের সন্ধান করছেন।
বাংলাদেশে পাঠানোর আগে ওই নারী আসামের স্থানীয় গণমাধ্যমকর্মীদের বলেন, তিনি একজন বাংলাদেশি ব্যক্তিকে প্রচুর অর্থ দিয়েছেন। আসামে আলী নামের একজন তাঁকে সাহায্য করেছেন। তিনি বলেন, ‘আমরা একটি এলাকা থেকে নদী পার হয়ে একটি সেনা ছাউনি দেখতে পাই। পরে আমরা আমরা রাতে বনের মধ্য দিয়ে হেঁটে একটি বাড়িতে উঠেছিলাম।’
মেঘালয়ে মধুচন্দ্রিমা উদ্যাপনে গিয়েছিলেন নবদম্পতি মধ্যপ্রদেশের রাজা রাজবংশী ও সোনম রাজবংশী। কিন্তু তাঁদের মধুচন্দ্রিমা পরিণত হয়েছে এক মর্মান্তিক ঘটনায়। স্ত্রী সোনম নিখোঁজ আর স্বামী রাজা খুন হয়েছেন। রাজ্যজুড়ে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করা এই ঘটনায় তদন্তে নেমেছে একাধিক নিরাপত্তা ও উদ্ধারকারী সংস্থা।
৫ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কের মধ্যে চলমান দ্বন্দ্ব রাশিয়ার ক্ষমতাসীন মহলে আলোচনা, ঠাট্টা ও হাস্যরসের জন্ম দিয়েছে। কেউ শান্তি আলোচনা আয়োজনের প্রস্তাব দিয়েছেন, আবার কেউ মাস্ককে রাশিয়ায় ব্যবসা স্থানান্তরের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
২২ মিনিট আগেইলন মাস্ক ও ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যে দ্বন্দ্ব এখন প্রকাশ্য। এই নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতি ও প্রযুক্তি মহল যখন উত্তাল, তখন এক অপ্রত্যাশিত প্রতিক্রিয়া এসেছে মাস্কের বিচ্ছিন্ন মেয়ে ভিভিয়ান জেনা উইলসনের পক্ষ থেকে।
৩৬ মিনিট আগেলন্ডনের মর্যাদাপূর্ণ হ্যাম পোলো ক্লাবের আন্তর্জাতিক দূত, ব্রিটিশ রাজপরিবারের সদস্যদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ এবং বিশ্বের নানা দেশের নিরাপত্তা বাহিনীর কাছে প্রযুক্তি সরবরাহকারী সফল ব্যবসায়ী—এই পরিচয়ে দীর্ঘদিন ধরে পরিচিত ছিলেন মোহাম্মেদ আসিফ হাফিজ।
১ ঘণ্টা আগে