আজকের পত্রিকা ডেস্ক
প্রস্তাবনাটি ইরানের সংসদীয় কমিটিতে ইতিমধ্যে পাস হয়েছে। এর মাধ্যমে দেশটির জাতীয় মুদ্রা রিয়াল থেকে চারটি শূন্য বাদ দেওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছে। দীর্ঘমেয়াদি মুদ্রাস্ফীতি মোকাবিলার লক্ষ্যে এই পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
প্রস্তাবিত পরিকল্পনা অনুযায়ী, নতুন একেকটি রিয়াল নোট বর্তমান ১০ হাজার রিয়ালের সমান হবে। গতকাল রোববার সংসদের অর্থনৈতিক কমিটির প্রধান জানান, প্রতিটি নতুন রিয়াল ১০০ কিরানে বিভক্ত থাকবে।
সোমবার (৪ আগস্ট) ইরান ইন্টারন্যাশনাল জানিয়েছে, ইরানের ব্যাংকিং ব্যবস্থা এখনো আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা ও বৈশ্বিক আর্থিক নেটওয়ার্ক থেকে বিচ্ছিন্ন থাকার কারণে বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখে রয়েছে। এর সঙ্গে দুর্নীতি ও অর্থনৈতিক অব্যবস্থাপনার কারণে ব্যাপক জনদুর্ভোগ ও বাজারে অস্থিরতা তৈরি হয়েছে।
২০১৮ সালে যুক্তরাষ্ট্র নতুন করে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করার পর থেকে রিয়াল তার মূল্যমানের ৯০ শতাংশের বেশি হারিয়েছে।
তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মুদ্রা থেকে শূন্য বাদ দেওয়ার কিছু মনস্তাত্ত্বিক ও হিসাবনিকাশ সংক্রান্ত সুবিধা থাকলেও এটি ইরানের গভীর অর্থনৈতিক সমস্যার প্রকৃত সমাধান নয়। সোমবার ইরান ইন্টারন্যাশনালকে অর্থনীতিবিদ আহমাদ আলাভি বলেন, ‘এই নীতিটি মূলত এক ধরনের চমকপ্রদ পদক্ষেপ। এর ফলে কিছু শূন্য মুছে ফেলা হয়, যা মানুষের মধ্যে এক ধরনের মানসিক প্রভাব ফেলে, যেন টাকার মূল্য বেড়েছে। হিসাব-নিকাশ করাও সহজ হয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘মুদ্রায় অতিরিক্ত শূন্য থাকা আসলে কাঠামোগত মুদ্রাস্ফীতির লক্ষণ, যা গভীর অর্থনৈতিক দুর্বলতা, নীতিগত ব্যর্থতা, পদ্ধতিগত সীমাবদ্ধতা এবং এক ধরনের দুর্নীতিগ্রস্ত, রেন্ট-নির্ভর অর্থনীতির ফল।’
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ইরানে সরকারিভাবে ঘোষিত মুদ্রাস্ফীতির হার কখনোই ৩০ শতাংশের নিচে নামেনি। ট্রেডিং ইকোনমিকস-এর তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালের মে থেকে ২০২৫ সালের মে পর্যন্ত সময়ের মধ্যে ইরানের সর্বনিম্ন মুদ্রাস্ফীতি ছিল ৩১ শতাংশ (মে ২০২৪), আর সর্বোচ্চ ৩৮.৯ শতাংশ (এপ্রিল ২০২৫)।
আলাভি বলেন, ‘মূল সমস্যা হচ্ছে কাঠামো। ইরানের অর্থনীতি ও শাসনব্যবস্থার মৌলিক সংস্কার করতে হবে, যাতে মুদ্রার স্থিতিশীলতা ও কম মুদ্রাস্ফীতি নিশ্চিত করা যায়। যদি বর্তমান কাঠামো বহাল থাকে, তাহলে সমস্যা থেকেই যাবে—আর রিয়ালের মূল্যমান অন্য মুদ্রার বিপরীতে আরও কমতে থাকবে।’
এই বিলটি এখনো চূড়ান্ত সংসদীয় অনুমোদন পায়নি। এটি পাস হলে গার্ডিয়ান কাউন্সিলের অনুমোদনের জন্য পাঠানো হবে এবং তারপর আইনে পরিণত হবে।
প্রস্তাবনাটি ইরানের সংসদীয় কমিটিতে ইতিমধ্যে পাস হয়েছে। এর মাধ্যমে দেশটির জাতীয় মুদ্রা রিয়াল থেকে চারটি শূন্য বাদ দেওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছে। দীর্ঘমেয়াদি মুদ্রাস্ফীতি মোকাবিলার লক্ষ্যে এই পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
প্রস্তাবিত পরিকল্পনা অনুযায়ী, নতুন একেকটি রিয়াল নোট বর্তমান ১০ হাজার রিয়ালের সমান হবে। গতকাল রোববার সংসদের অর্থনৈতিক কমিটির প্রধান জানান, প্রতিটি নতুন রিয়াল ১০০ কিরানে বিভক্ত থাকবে।
সোমবার (৪ আগস্ট) ইরান ইন্টারন্যাশনাল জানিয়েছে, ইরানের ব্যাংকিং ব্যবস্থা এখনো আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা ও বৈশ্বিক আর্থিক নেটওয়ার্ক থেকে বিচ্ছিন্ন থাকার কারণে বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখে রয়েছে। এর সঙ্গে দুর্নীতি ও অর্থনৈতিক অব্যবস্থাপনার কারণে ব্যাপক জনদুর্ভোগ ও বাজারে অস্থিরতা তৈরি হয়েছে।
২০১৮ সালে যুক্তরাষ্ট্র নতুন করে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করার পর থেকে রিয়াল তার মূল্যমানের ৯০ শতাংশের বেশি হারিয়েছে।
তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মুদ্রা থেকে শূন্য বাদ দেওয়ার কিছু মনস্তাত্ত্বিক ও হিসাবনিকাশ সংক্রান্ত সুবিধা থাকলেও এটি ইরানের গভীর অর্থনৈতিক সমস্যার প্রকৃত সমাধান নয়। সোমবার ইরান ইন্টারন্যাশনালকে অর্থনীতিবিদ আহমাদ আলাভি বলেন, ‘এই নীতিটি মূলত এক ধরনের চমকপ্রদ পদক্ষেপ। এর ফলে কিছু শূন্য মুছে ফেলা হয়, যা মানুষের মধ্যে এক ধরনের মানসিক প্রভাব ফেলে, যেন টাকার মূল্য বেড়েছে। হিসাব-নিকাশ করাও সহজ হয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘মুদ্রায় অতিরিক্ত শূন্য থাকা আসলে কাঠামোগত মুদ্রাস্ফীতির লক্ষণ, যা গভীর অর্থনৈতিক দুর্বলতা, নীতিগত ব্যর্থতা, পদ্ধতিগত সীমাবদ্ধতা এবং এক ধরনের দুর্নীতিগ্রস্ত, রেন্ট-নির্ভর অর্থনীতির ফল।’
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ইরানে সরকারিভাবে ঘোষিত মুদ্রাস্ফীতির হার কখনোই ৩০ শতাংশের নিচে নামেনি। ট্রেডিং ইকোনমিকস-এর তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালের মে থেকে ২০২৫ সালের মে পর্যন্ত সময়ের মধ্যে ইরানের সর্বনিম্ন মুদ্রাস্ফীতি ছিল ৩১ শতাংশ (মে ২০২৪), আর সর্বোচ্চ ৩৮.৯ শতাংশ (এপ্রিল ২০২৫)।
আলাভি বলেন, ‘মূল সমস্যা হচ্ছে কাঠামো। ইরানের অর্থনীতি ও শাসনব্যবস্থার মৌলিক সংস্কার করতে হবে, যাতে মুদ্রার স্থিতিশীলতা ও কম মুদ্রাস্ফীতি নিশ্চিত করা যায়। যদি বর্তমান কাঠামো বহাল থাকে, তাহলে সমস্যা থেকেই যাবে—আর রিয়ালের মূল্যমান অন্য মুদ্রার বিপরীতে আরও কমতে থাকবে।’
এই বিলটি এখনো চূড়ান্ত সংসদীয় অনুমোদন পায়নি। এটি পাস হলে গার্ডিয়ান কাউন্সিলের অনুমোদনের জন্য পাঠানো হবে এবং তারপর আইনে পরিণত হবে।
যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ২ হাজার ৫০০-এর বেশি স্থানে তাদের বিক্ষোভের পরিকল্পনা রয়েছে, যাতে লাখো মানুষ অংশ নেবে। তাদের দাবি, ট্রাম্পের ‘স্বৈরাচারী মনোভাব ও কর্তৃত্ববাদী শাসন’ রুখতেই এই বিক্ষোভের আয়োজন করা হয়েছে। তাদের ওয়েবসাইটে লেখা, ‘প্রেসিডেন্ট মনে করেন, তিনিই সর্বেসর্বা।
৬ ঘণ্টা আগেসর্বশেষ সফরে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কির বৈঠকটি কেমন ছিল, তা একটি শব্দ দিয়েই বর্ণনা করা যায়। আর তা হলো ‘অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ’ বা জেলেনস্কির ভাষায় ‘তীক্ষ্ণ’ (pointed)। তিনি নিজেই এক্সে এভাবে লিখেছেন। এই শব্দের অর্থ বিশ্লেষণ না করলেও বোঝা যায়, জেলেনস্কি আসলে এর মাধ্যমে কী বোঝাতে চেয়েছেন।
৭ ঘণ্টা আগেআফগানিস্তান অভিযোগ করেছে, পাকিস্তান আবারও তাদের সীমান্তে বিমান হামলা চালিয়েছে। এতে অন্তত ১০ জন নিহত ও বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে। এর মাধ্যমে দুই দিনের যুদ্ধবিরতিও ভঙ্গ হয়েছে বলে অভিযোগ তালেবান সরকারের।
৯ ঘণ্টা আগেরাজনাথ সিং বলেন, ‘অপারেশন সিঁদুরের সময় যা ঘটেছিল, তা ছিল ট্রেলার। পাকিস্তানের প্রতি ইঞ্চি মাটি এখন ভারতের ব্রহ্মসের আওতায়।’ প্রতিরক্ষামন্ত্রীর এই বক্তব্যের মধ্যে ছিল একটি কঠোর বার্তা—ভারতের সামরিক প্রতিক্রিয়া কেবল সীমান্তে প্রতিরক্ষামূলক নয়, বরং প্রয়োজনে আক্রমণাত্মক এবং সুনির্দিষ্টও হতে পারে।
১১ ঘণ্টা আগে