চলতি অর্থবছরের অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত মোট ৯ মাসে দেশে মোট বিদেশি বিনিয়োগ এসেছে ৭৫ কোটি ৬ লাখ মার্কিন ডলার, যা দেশীয় মুদ্রায় ৯ হাজার ২৪৭ কোটি টাকা। একই সময়ে প্রস্তাবিত বিদেশি বিনিয়োগ এসেছে প্রায় ১ বিলিয়ন ডলার, বা দেশীয় মুদ্রায় ১২ হাজার ২২০ কোটি টাকা।
দেশের অর্থনীতির জন্য সবচেয়ে স্পর্শকাতর সময়ে এক বিরল ও ইতিবাচক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে দেশের মুদ্রাবাজার। আন্তর্জাতিক আর্থিক সংকট ও অভ্যন্তরীণ অর্থনৈতিক চাপের সময় ডলারের বিনিময় হার বাজারভিত্তিক হওয়া সত্ত্বেও বিস্ময়কর স্থিতিশীলতা ধরে রেখেছে। তিন বছর পর মার্কিন ডলারের বাজারভিত্তিক দাম নির্ধারণ করার
দেশের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স এসেছে গত এপ্রিল মাসে। সদ্যসমাপ্ত মাসটিতে ২ দশমিক ৭৫ বিলিয়ন বা ২৭৫ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। বাংলাদেশি মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১২২ টাকা হিসাবে) যার পরিমাণ ৩৩ হাজার ৫৫০ কোটি টাকার বেশি। সে হিসাবে প্রতিদিন রেমিট্যান্সে এসেছে ৯ কোটি ডলারের বেশি।
আইএমএফের প্রতিনিধিদল ঋণের চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তি ছাড়ে কোনো সমঝোতা ছাড়াই বাংলাদেশ মিশন শেষ করেছে। প্রাথমিকভাবে কিস্তি ছাড় না হলেও প্রয়োজনীয় শর্ত পূরণে অগ্রগতি হলে জুনের শেষদিকে অর্থ ছাড়ের সম্ভাবনার ইঙ্গিত দিয়েছে সংস্থাটি। মূল্যস্ফীতি, কর সংস্কার ও বাংলাদেশ ব্যাংকের স্বাধীনতার মতো বিষয়ে সংস্কারের