ভারতের মণিপুর রাজ্যে নতুন করে শুরু হওয়া সহিংসতার পরিপ্রেক্ষিতে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার সেখানে আরও ১০ হাজার সেনা মোতায়েন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী ওই রাজ্যটিতে এ নিয়ে কেন্দ্রীয় বাহিনীর মোট ২৮৮টি কোম্পানি মোতায়েন করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে এনডিটিভি।
মণিপুরের প্রধান নিরাপত্তা উপদেষ্টা কুলদীপ সিং জানিয়েছেন, নতুন যোগ হওয়া ৯০টি কোম্পানির অধীনে প্রায় ১০ হাজার ৮০০ সেনা ইতিমধ্যে রাজ্যের রাজধানী ইম্ফলে পৌঁছেছে। সাধারণ মানুষের জীবন ও সম্পত্তি রক্ষা এবং স্পর্শকাতর এলাকাগুলো নজরদারিতে রাখার জন্য এই বাহিনীকে বিভিন্ন স্থানে মোতায়েন করা হচ্ছে।
কুলদীপ সিং বলেছেন, ‘আমরা এই বাহিনীকে সাধারণ মানুষের জীবন এবং সম্পত্তি রক্ষায় বিভিন্ন এলাকায় মোতায়েন করছি। কয়েক দিনের মধ্যেই সব এলাকা কভার করা সম্ভব হবে। আমরা পূর্ণাঙ্গ নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি।’
এনডিটিভি জানিয়েছে, ২০২৩ সালের মে মাস থেকে শুরু হওয়া জাতিগত সহিংসতায় মণিপুর রাজ্যে এখন পর্যন্ত ২৫৮ জন নিহত হয়েছেন। সহিংসতা শুরু হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত পুলিশের অস্ত্রাগার থেকে লুট হওয়া প্রায় ৩ হাজার অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন কুলদীপ সিং।
তিনি আরও জানান, মণিপুরে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে রাজ্য পুলিশ, সেন্ট্রাল রিজার্ভ পুলিশ ফোর্স, বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্স (বিএসএফ), সেনাবাহিনী, আসাম রাইফেলস, ইন্দো-তিব্বত সীমান্ত পুলিশ এবং সশস্ত্র সীমা বল (এসএসবি) একসঙ্গে কাজ করছে।
উল্লেখ্য, নতুন সহিংসতার ঘটনায় গত ৭ নভেম্বর মণিপুরের জিরিবামের জাইরাওন গ্রামে হমার সম্প্রদায়ের এক নারীকে (তিন সন্তানের মা) মেইতেই বিদ্রোহীরা হত্যা করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এর প্রতিশোধ হিসেবে গত ১১ নভেম্বর কুকি বিদ্রোহীরা জিরিবামের বরবেকরা গ্রামে হামলা চালায়। এই হামলায় কেন্দ্রীয় বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে ১০ জন কুকি বিদ্রোহী নিহত হয়। বাকি বিদ্রোহীরা মেইতেই সম্প্রদায়ের একটি পরিবারের ছয় সদস্যকে জিম্মি করে পালিয়ে যায়। পরে কুকি বিদ্রোহীদের হাতে আরও দুই প্রবীণ মেইতেই সদস্য নিহত হন। সর্বশেষ একটি শিশুসহ জিম্মিদের মরদেহগুলোও একটি নদীতে পাওয়া গেছে।
এনডিটিভি জানিয়েছে, মণিপুরের বর্তমান সংকট মোকাবিলায় নতুন স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রোসিডিউর তৈরি করা হচ্ছে। এর মাধ্যমে প্রান্তিক এলাকা এবং জাতীয় সড়কগুলোতে নিরাপত্তা বাড়ানো হবে বলে জানিয়েছেন কুলদীপ সিং।
ভারতের মণিপুর রাজ্যে নতুন করে শুরু হওয়া সহিংসতার পরিপ্রেক্ষিতে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার সেখানে আরও ১০ হাজার সেনা মোতায়েন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী ওই রাজ্যটিতে এ নিয়ে কেন্দ্রীয় বাহিনীর মোট ২৮৮টি কোম্পানি মোতায়েন করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে এনডিটিভি।
মণিপুরের প্রধান নিরাপত্তা উপদেষ্টা কুলদীপ সিং জানিয়েছেন, নতুন যোগ হওয়া ৯০টি কোম্পানির অধীনে প্রায় ১০ হাজার ৮০০ সেনা ইতিমধ্যে রাজ্যের রাজধানী ইম্ফলে পৌঁছেছে। সাধারণ মানুষের জীবন ও সম্পত্তি রক্ষা এবং স্পর্শকাতর এলাকাগুলো নজরদারিতে রাখার জন্য এই বাহিনীকে বিভিন্ন স্থানে মোতায়েন করা হচ্ছে।
কুলদীপ সিং বলেছেন, ‘আমরা এই বাহিনীকে সাধারণ মানুষের জীবন এবং সম্পত্তি রক্ষায় বিভিন্ন এলাকায় মোতায়েন করছি। কয়েক দিনের মধ্যেই সব এলাকা কভার করা সম্ভব হবে। আমরা পূর্ণাঙ্গ নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি।’
এনডিটিভি জানিয়েছে, ২০২৩ সালের মে মাস থেকে শুরু হওয়া জাতিগত সহিংসতায় মণিপুর রাজ্যে এখন পর্যন্ত ২৫৮ জন নিহত হয়েছেন। সহিংসতা শুরু হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত পুলিশের অস্ত্রাগার থেকে লুট হওয়া প্রায় ৩ হাজার অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন কুলদীপ সিং।
তিনি আরও জানান, মণিপুরে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে রাজ্য পুলিশ, সেন্ট্রাল রিজার্ভ পুলিশ ফোর্স, বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্স (বিএসএফ), সেনাবাহিনী, আসাম রাইফেলস, ইন্দো-তিব্বত সীমান্ত পুলিশ এবং সশস্ত্র সীমা বল (এসএসবি) একসঙ্গে কাজ করছে।
উল্লেখ্য, নতুন সহিংসতার ঘটনায় গত ৭ নভেম্বর মণিপুরের জিরিবামের জাইরাওন গ্রামে হমার সম্প্রদায়ের এক নারীকে (তিন সন্তানের মা) মেইতেই বিদ্রোহীরা হত্যা করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এর প্রতিশোধ হিসেবে গত ১১ নভেম্বর কুকি বিদ্রোহীরা জিরিবামের বরবেকরা গ্রামে হামলা চালায়। এই হামলায় কেন্দ্রীয় বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে ১০ জন কুকি বিদ্রোহী নিহত হয়। বাকি বিদ্রোহীরা মেইতেই সম্প্রদায়ের একটি পরিবারের ছয় সদস্যকে জিম্মি করে পালিয়ে যায়। পরে কুকি বিদ্রোহীদের হাতে আরও দুই প্রবীণ মেইতেই সদস্য নিহত হন। সর্বশেষ একটি শিশুসহ জিম্মিদের মরদেহগুলোও একটি নদীতে পাওয়া গেছে।
এনডিটিভি জানিয়েছে, মণিপুরের বর্তমান সংকট মোকাবিলায় নতুন স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রোসিডিউর তৈরি করা হচ্ছে। এর মাধ্যমে প্রান্তিক এলাকা এবং জাতীয় সড়কগুলোতে নিরাপত্তা বাড়ানো হবে বলে জানিয়েছেন কুলদীপ সিং।
ঢাকার উত্তরায় বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের মর্মান্তিক ঘটনায় গভীর শোক ও সমবেদনা জানিয়েছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার। আজ সোমবার (২১ জুলাই) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে এক পোস্টে তিনি এই শোকবার্তা প্রকাশ করেন।
১ ঘণ্টা আগেমোদি তাঁর শোকবার্তায় বলেন, ‘ঢাকায় মর্মান্তিক বিমান দুর্ঘটনায় বহু মানুষের, বিশেষ করে, শিক্ষার্থীদের প্রাণহানিতে আমি গভীরভাবে শোকাহত। আমাদের হৃদয় শোকাহত পরিবারগুলোর প্রতি সমবেদনা জানাচ্ছে। আমরা আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি। ভারত বাংলাদেশের পাশে আছে এবং সম্ভাব্য সব ধরনের সমর্থন ও
২ ঘণ্টা আগেতিব্বতের পাহাড়ি অঞ্চলে বিশ্বের বৃহত্তম জলবিদ্যুৎ প্রকল্প নির্মাণ শুরু করেছে চীন, যা ভারত ও বাংলাদেশের জন্য বড় ধরনের উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। চীনা প্রধানমন্ত্রী লি কিয়াং গত শনিবার (১৯ জুলাই) ইয়ারলুং সাংপো নদীতে এই প্রকল্পের নির্মাণ উদ্বোধন করেন বলে স্থানীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের বেলুচিস্তান প্রদেশে এক প্রেমিক যুগলকে অবৈধ সম্পর্কের অভিযোগে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা করেছে নিজ সম্প্রদায়ের মানুষ। পুলিশ জানিয়েছে, একজন গোত্রপ্রধানের নির্দেশে এই হত্যাকাণ্ড ঘটে। ওই গোত্রপ্রধান এই সম্পর্ককে তাঁদের গোত্রের মর্যাদার জন্য হুমকি বলে মনে করেছিলেন।
৩ ঘণ্টা আগে