অনলাইন ডেস্ক
পাকিস্তানের পাঞ্জাবের বাহাওয়ালপুরে একটি আবাসিক মাদ্রাসায় মঙ্গলবার দিবাগত রাতে ব্যাপক আলোর ঝলকানি দেখা যায়। ভিডিও ফুটেজে এই আলোর ঝলকানি ধরা পড়েছে। ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে ২৬ পর্যটক হত্যার প্রতিক্রিয়ায় ভারত প্রতিবেশী দেশটিতে হামলা চালালে এ দৃশ্য ধরা পড়ে।
সম্প্রতি মাদ্রাসাটি থেকে শিক্ষার্থীদের বের করে দেওয়া হয়। কারণ, ধারণা করা হচ্ছিল—ভারত এটিকে লক্ষ্যবস্তু করতে পারে। শিক্ষার্থীরা বের হয়ে গেলেও ভারতের দাবি, সন্ত্রাসী সংগঠন জয়শ-ই-মুহাম্মদের প্রতিষ্ঠাতা মাসুদ আজহারের পরিবার তখনো সেখানেই ছিল। তথাকথিত এক বিবৃতির দাবির বরাত দিয়ে রয়টার্স এ তথ্য জানিয়েছে।
ভারতের হামলায় নিহত ১৩ জনের মধ্যে আজহারের ১০ আত্মীয়ও ছিলেন। নিহতদের মধ্যে নারী ও শিশুও ছিল। দিনের শেষে একটি স্টেডিয়ামে তাদের জানাজায় হাজার হাজার মানুষ জড়ো হয়। তারা ‘আল্লাহু আকবারসহ’ অন্যান্য স্লোগান দেয়। রয়টার্স দাবি করেছে, জয়শ-ই-মুহাম্মদ এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নৃশংসতা সব সীমা ছাড়িয়ে গেছে। দুঃখ ও বেদনা বর্ণনাতীত।’
নিহতদের মধ্যে পাঁচ শিশুও ছিল। অন্যদের মধ্যে ছিলেন আজহারের বোন ও তাঁর স্বামী। পরিবার কেন ওই স্থানে ছিল, সে বিষয়ে জানতে চেয়ে অনুরোধে তারা সাড়া দেয়নি। বহু বছর ধরে জনসমক্ষে আসেননি মাসুদ আজহার। তাঁর ভাই এবং সংগঠনের ডেপুটি প্রধান আব্দুল রউফ আসগরকেও জানাজায় অংশ নিতে দেখা যায়নি। হামলার পর ওই এলাকার রাস্তা ঘিরে রাখা হয়েছিল।
বাহাওয়ালপুর থেকে আরও উত্তরে মধ্যরাতের প্রায় আধঘণ্টা পর আরেকটি হামলা হয়। একটি বিশাল কমপ্লেক্সে আঘাত হানে চারটি ভারতীয় ক্ষেপণাস্ত্র। ছয় মিনিটের মধ্যে এই হামলা সম্পন্ন হয় বলে স্থানীয় কর্মকর্তা জানিয়েছেন। হামলায় একটি মসজিদ এবং সংলগ্ন প্রশাসনিক ভবন সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত হয়। ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে তিনজন মারা যান। ওই স্থানের বাইরে একটি সাইনবোর্ডে এটিকে সরকারি স্বাস্থ্য ও শিক্ষা কমপ্লেক্স হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
তবে ভারত বলছে, এটি জঙ্গি গোষ্ঠী লস্কর-ই-তৈয়্যবার সঙ্গে যুক্ত। দিল্লি ও ওয়াশিংটন ২০০৮ সালে ভারতের মুম্বাই শহরে হামলায় এলইটিকে দায়ী করে। ওই হামলায় ১৬০ জনের বেশি নিহত হয়েছিল। এলইটি ওই হামলার দায় অস্বীকার করেছে। সংগঠনটি নিষিদ্ধ।
কমপ্লেক্সের অন্যান্য ভবনগুলোতে কোনো আঘাত লাগেনি। এক স্থানীয় কর্মকর্তা জানান, সাধারণত এই স্থানে প্রায় ৩ হাজার ৫০০ কর্মী ও ছাত্র থাকে। তবে সাম্প্রতিক দিনগুলোতে প্রায় সবাইকেই সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল। কারণ তারা আশঙ্কা করেছিল যে, এটি হামলার লক্ষ্যবস্তু হতে পারে।
লস্কর-ই-তৈয়্যবা ও এর অন্যান্য সহযোগী সংগঠনগুলোর নেতা হাফিজ সাঈদ ২০২০ সাল থেকে পাকিস্তানের কারাগারে বন্দী। তিনি সন্ত্রাসী অর্থায়নের অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন। হাফিজ সাঈদের দাবি, তাঁর নেটওয়ার্কের সঙ্গে কোনো জঙ্গি গোষ্ঠীর সম্পর্ক নেই। তার এই নেটওয়ার্কের আওতায় রয়েছে ৩০০ মাদ্রাসা ও স্কুল, হাসপাতাল, একটি প্রকাশনা সংস্থা এবং অ্যাম্বুলেন্স পরিষেবা।
দিল্লি জানিয়েছে, তারা পাকিস্তানে দুটি সন্ত্রাসী সংগঠনের সদর দপ্তরে সুনির্দিষ্ট হামলা চালিয়েছে। তারা মোট নয়টি ‘সন্ত্রাসী ক্যাম্পকে’ লক্ষ্যবস্তু করেছিল। এই হামলা ছিল তারই অংশ। হামলার বিষয়ে এক ব্রিফিংয়ে ভারত বলেছে, ‘গত তিন দশক ধরে পাকিস্তান পদ্ধতিগতভাবে সন্ত্রাসের অবকাঠামো তৈরি করেছে।’
পাকিস্তান জানায়, ভারত ছয়টি স্থানে হামলা চালিয়েছে। এতে ২৬ জন নিহত এবং ৪৬ জন আহত হয়েছে। নিহত ও আহত সবাই ‘নিরীহ বেসামরিক নাগরিক।’ কর্মকর্তা ও বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভারতের প্রতিবেশী দেশটিতে এই হামলা গত কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এটি ভারতের দীর্ঘদিনের কাঙ্ক্ষিত একটি লক্ষ্য পূরণ করেছে। তবে ইসলামাবাদ পাল্টা হামলার কড়া হুঁশিয়ারি দিয়েছে।
সাম্প্রতিক দশকগুলোতে ভারত ও পাকিস্তানের সংঘাত মূলত কাশ্মীরের বিতর্কিত পার্বত্য অঞ্চলেই সীমাবদ্ধ ছিল। কিন্তু বাহাওয়ালপুর ও মুরিদকের শহরগুলিতে হওয়া এই বিমান হামলাকে ইসলামাবাদ একটি বড় ধরনের উত্তেজনা হিসেবে দেখছে।
ভারত বলেছে, তাদের সাতটি লক্ষ্যবস্তু লস্কর-ই-তৈয়্যবা এবং জয়শ-ই-মুহাম্মদ ব্যবহার করত। দুটি ইসলামপন্থী সংগঠনই জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ‘সন্ত্রাসী’ সংগঠন হিসেবে তালিকাভুক্ত। ভারত গত মাসে ভারতীয় কাশ্মীরে ২৬ জন নিহত হওয়ার প্রতিক্রিয়ায় এই হামলা চালায়। নিহতদের বেশির ভাগই ছিলেন পর্যটক।
জয়শ-ই-মুহাম্মদের দাবি, তারা পাকিস্তানে শিক্ষা ও দাতব্য কাজ করে। তাদের জঙ্গি কার্যক্রম শুধুমাত্র ভারতেই সীমাবদ্ধ। দিল্লি অবশ্য বলছে অন্য কথা। তারা জানায়, জয়শ পাকিস্তানে প্রশিক্ষণ শিবির এবং মতাদর্শগত স্কুল পরিচালনা করে। এবং সেখান থেকে জঙ্গিদের ভারতে অনুপ্রবেশ করায়।
কয়েক দশক ধরে হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ ভারত পাকিস্তানকে ইসলামপন্থী জঙ্গিদের সমর্থন করার অভিযোগ করে আসছে। বিশেষ করে কাশ্মীরে ভারতীয় স্বার্থে হামলার ক্ষেত্রে। পাকিস্তান এই ধরনের সমর্থনের অভিযোগ অস্বীকার করে। পাল্টা তারা ভারতকে পাকিস্তানে বিচ্ছিন্নতাবাদী বিদ্রোহীদের সমর্থন করার অভিযোগ তোলে। দিল্লি সেই অভিযোগ অস্বীকার করে।
পাকিস্তানের পাঞ্জাবের বাহাওয়ালপুরে একটি আবাসিক মাদ্রাসায় মঙ্গলবার দিবাগত রাতে ব্যাপক আলোর ঝলকানি দেখা যায়। ভিডিও ফুটেজে এই আলোর ঝলকানি ধরা পড়েছে। ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে ২৬ পর্যটক হত্যার প্রতিক্রিয়ায় ভারত প্রতিবেশী দেশটিতে হামলা চালালে এ দৃশ্য ধরা পড়ে।
সম্প্রতি মাদ্রাসাটি থেকে শিক্ষার্থীদের বের করে দেওয়া হয়। কারণ, ধারণা করা হচ্ছিল—ভারত এটিকে লক্ষ্যবস্তু করতে পারে। শিক্ষার্থীরা বের হয়ে গেলেও ভারতের দাবি, সন্ত্রাসী সংগঠন জয়শ-ই-মুহাম্মদের প্রতিষ্ঠাতা মাসুদ আজহারের পরিবার তখনো সেখানেই ছিল। তথাকথিত এক বিবৃতির দাবির বরাত দিয়ে রয়টার্স এ তথ্য জানিয়েছে।
ভারতের হামলায় নিহত ১৩ জনের মধ্যে আজহারের ১০ আত্মীয়ও ছিলেন। নিহতদের মধ্যে নারী ও শিশুও ছিল। দিনের শেষে একটি স্টেডিয়ামে তাদের জানাজায় হাজার হাজার মানুষ জড়ো হয়। তারা ‘আল্লাহু আকবারসহ’ অন্যান্য স্লোগান দেয়। রয়টার্স দাবি করেছে, জয়শ-ই-মুহাম্মদ এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নৃশংসতা সব সীমা ছাড়িয়ে গেছে। দুঃখ ও বেদনা বর্ণনাতীত।’
নিহতদের মধ্যে পাঁচ শিশুও ছিল। অন্যদের মধ্যে ছিলেন আজহারের বোন ও তাঁর স্বামী। পরিবার কেন ওই স্থানে ছিল, সে বিষয়ে জানতে চেয়ে অনুরোধে তারা সাড়া দেয়নি। বহু বছর ধরে জনসমক্ষে আসেননি মাসুদ আজহার। তাঁর ভাই এবং সংগঠনের ডেপুটি প্রধান আব্দুল রউফ আসগরকেও জানাজায় অংশ নিতে দেখা যায়নি। হামলার পর ওই এলাকার রাস্তা ঘিরে রাখা হয়েছিল।
বাহাওয়ালপুর থেকে আরও উত্তরে মধ্যরাতের প্রায় আধঘণ্টা পর আরেকটি হামলা হয়। একটি বিশাল কমপ্লেক্সে আঘাত হানে চারটি ভারতীয় ক্ষেপণাস্ত্র। ছয় মিনিটের মধ্যে এই হামলা সম্পন্ন হয় বলে স্থানীয় কর্মকর্তা জানিয়েছেন। হামলায় একটি মসজিদ এবং সংলগ্ন প্রশাসনিক ভবন সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত হয়। ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে তিনজন মারা যান। ওই স্থানের বাইরে একটি সাইনবোর্ডে এটিকে সরকারি স্বাস্থ্য ও শিক্ষা কমপ্লেক্স হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
তবে ভারত বলছে, এটি জঙ্গি গোষ্ঠী লস্কর-ই-তৈয়্যবার সঙ্গে যুক্ত। দিল্লি ও ওয়াশিংটন ২০০৮ সালে ভারতের মুম্বাই শহরে হামলায় এলইটিকে দায়ী করে। ওই হামলায় ১৬০ জনের বেশি নিহত হয়েছিল। এলইটি ওই হামলার দায় অস্বীকার করেছে। সংগঠনটি নিষিদ্ধ।
কমপ্লেক্সের অন্যান্য ভবনগুলোতে কোনো আঘাত লাগেনি। এক স্থানীয় কর্মকর্তা জানান, সাধারণত এই স্থানে প্রায় ৩ হাজার ৫০০ কর্মী ও ছাত্র থাকে। তবে সাম্প্রতিক দিনগুলোতে প্রায় সবাইকেই সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল। কারণ তারা আশঙ্কা করেছিল যে, এটি হামলার লক্ষ্যবস্তু হতে পারে।
লস্কর-ই-তৈয়্যবা ও এর অন্যান্য সহযোগী সংগঠনগুলোর নেতা হাফিজ সাঈদ ২০২০ সাল থেকে পাকিস্তানের কারাগারে বন্দী। তিনি সন্ত্রাসী অর্থায়নের অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন। হাফিজ সাঈদের দাবি, তাঁর নেটওয়ার্কের সঙ্গে কোনো জঙ্গি গোষ্ঠীর সম্পর্ক নেই। তার এই নেটওয়ার্কের আওতায় রয়েছে ৩০০ মাদ্রাসা ও স্কুল, হাসপাতাল, একটি প্রকাশনা সংস্থা এবং অ্যাম্বুলেন্স পরিষেবা।
দিল্লি জানিয়েছে, তারা পাকিস্তানে দুটি সন্ত্রাসী সংগঠনের সদর দপ্তরে সুনির্দিষ্ট হামলা চালিয়েছে। তারা মোট নয়টি ‘সন্ত্রাসী ক্যাম্পকে’ লক্ষ্যবস্তু করেছিল। এই হামলা ছিল তারই অংশ। হামলার বিষয়ে এক ব্রিফিংয়ে ভারত বলেছে, ‘গত তিন দশক ধরে পাকিস্তান পদ্ধতিগতভাবে সন্ত্রাসের অবকাঠামো তৈরি করেছে।’
পাকিস্তান জানায়, ভারত ছয়টি স্থানে হামলা চালিয়েছে। এতে ২৬ জন নিহত এবং ৪৬ জন আহত হয়েছে। নিহত ও আহত সবাই ‘নিরীহ বেসামরিক নাগরিক।’ কর্মকর্তা ও বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভারতের প্রতিবেশী দেশটিতে এই হামলা গত কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এটি ভারতের দীর্ঘদিনের কাঙ্ক্ষিত একটি লক্ষ্য পূরণ করেছে। তবে ইসলামাবাদ পাল্টা হামলার কড়া হুঁশিয়ারি দিয়েছে।
সাম্প্রতিক দশকগুলোতে ভারত ও পাকিস্তানের সংঘাত মূলত কাশ্মীরের বিতর্কিত পার্বত্য অঞ্চলেই সীমাবদ্ধ ছিল। কিন্তু বাহাওয়ালপুর ও মুরিদকের শহরগুলিতে হওয়া এই বিমান হামলাকে ইসলামাবাদ একটি বড় ধরনের উত্তেজনা হিসেবে দেখছে।
ভারত বলেছে, তাদের সাতটি লক্ষ্যবস্তু লস্কর-ই-তৈয়্যবা এবং জয়শ-ই-মুহাম্মদ ব্যবহার করত। দুটি ইসলামপন্থী সংগঠনই জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ‘সন্ত্রাসী’ সংগঠন হিসেবে তালিকাভুক্ত। ভারত গত মাসে ভারতীয় কাশ্মীরে ২৬ জন নিহত হওয়ার প্রতিক্রিয়ায় এই হামলা চালায়। নিহতদের বেশির ভাগই ছিলেন পর্যটক।
জয়শ-ই-মুহাম্মদের দাবি, তারা পাকিস্তানে শিক্ষা ও দাতব্য কাজ করে। তাদের জঙ্গি কার্যক্রম শুধুমাত্র ভারতেই সীমাবদ্ধ। দিল্লি অবশ্য বলছে অন্য কথা। তারা জানায়, জয়শ পাকিস্তানে প্রশিক্ষণ শিবির এবং মতাদর্শগত স্কুল পরিচালনা করে। এবং সেখান থেকে জঙ্গিদের ভারতে অনুপ্রবেশ করায়।
কয়েক দশক ধরে হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ ভারত পাকিস্তানকে ইসলামপন্থী জঙ্গিদের সমর্থন করার অভিযোগ করে আসছে। বিশেষ করে কাশ্মীরে ভারতীয় স্বার্থে হামলার ক্ষেত্রে। পাকিস্তান এই ধরনের সমর্থনের অভিযোগ অস্বীকার করে। পাল্টা তারা ভারতকে পাকিস্তানে বিচ্ছিন্নতাবাদী বিদ্রোহীদের সমর্থন করার অভিযোগ তোলে। দিল্লি সেই অভিযোগ অস্বীকার করে।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে একটি বিমান বিধ্বস্ত হয়ে অন্তত ২০ জন নিহত এবং ১৬৪ জন আহত হওয়ার ঘটনা বিশ্ব গণমাধ্যমে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। আজ সোমবার বেলা ১টার কিছু পর বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি এফ-৭ বিজিআই প্রশিক্ষণ বিমান যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে স্কুলের একটি ভবনের ওপর...
৭ ঘণ্টা আগেব্রিটেনে ভুয়া নথির মাধ্যমে পাকিস্তানি অভিবাসীদের প্রবেশের একটি চাঞ্চল্যকর চিত্র উঠে এসেছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফের অনুসন্ধানে। এ ক্ষেত্রে পাকিস্তানের কাশ্মীর অঞ্চলে অবস্থিত ‘মিরপুর ভিসা কনসালট্যান্ট’ নামের একটি প্রতিষ্ঠান অবৈধভাবে অর্থের বিনিময়ে ভিসার জন্য জাল কাগজপত্র সরবরাহ করছে, যা
৮ ঘণ্টা আগেঢাকার উত্তরায় বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের মর্মান্তিক ঘটনায় গভীর শোক ও সমবেদনা জানিয়েছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার। আজ সোমবার (২১ জুলাই) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে এক পোস্টে তিনি এই শোকবার্তা প্রকাশ করেন।
১১ ঘণ্টা আগেমোদি তাঁর শোকবার্তায় বলেন, ‘ঢাকায় মর্মান্তিক বিমান দুর্ঘটনায় বহু মানুষের, বিশেষ করে, শিক্ষার্থীদের প্রাণহানিতে আমি গভীরভাবে শোকাহত। আমাদের হৃদয় শোকাহত পরিবারগুলোর প্রতি সমবেদনা জানাচ্ছে। আমরা আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি। ভারত বাংলাদেশের পাশে আছে এবং সম্ভাব্য সব ধরনের সমর্থন ও
১১ ঘণ্টা আগে