কলকাতা প্রতিনিধি
অর্থ পাচারের অভিযোগে ভারতে গ্রেপ্তার প্রশান্ত কুমার হালদার ওরফে পি কে হালদারের প্রায় ৯০টি ব্যাংক অ্যাকাউন্টের সন্ধান পাওয়া গেছে। ভারতের কেন্দ্রীয় আর্থিক দুর্নীতির তদন্তকারী প্রতিষ্ঠান এনফোর্সমেন্ট ডাইরেক্টরেট–ইডির গোয়েন্দারা এ তথ্য পেয়েছেন। এদিকে, পি কে হালদার ও তাঁর সহযোগীদের জামিনের আবেদন নাকচ করে জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
এনফোর্সমেন্ট ডাইরেক্টরেট বা ইডির আইনজীবী অরিজিৎ চক্রবর্তী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আজ মঙ্গলবার সকালে পি কে হালদার ও তাঁর সহযোগীদের কলকাতার নগর দায়রা আদালতে হাজির করা হলে বিচারক জীবন কুমার সাধু তাঁদের জামিন আবেদন নাকচ করেন। এ সময় আদালত তাঁদের আরও ১৫ দিনের জন্য জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
গত ২১ জুন তাঁদের ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছিলেন বিশেষ সিবিআই আদালত। সরকারপক্ষের বক্তব্য, পি কে এবং তাঁর সঙ্গীদের কাছ থেকে প্রচুর অর্থ ও বেনামি সম্পত্তির সন্ধান পাওয়া গেছে। এখনো তদন্ত চলছে। তাই জামিনের বিরোধিতা করা হয়।
তার আগে গত ১৪ মে বিশেষ অভিযান চালিয়ে ইডি কর্মকর্তারা পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে পি কে এবং তাঁর সহযোগীদের বিপুল সম্পত্তির হদিস পান। ওই সময় পি কে হালদারের সঙ্গে তাঁর ভাই প্রাণেশ হালদার, ঘনিষ্ঠ সহযোগী স্বপন মৈত্র, উত্তম মৈত্র, ইমাম হোসেন ওরফে ইমন হালদার ও আমানা সুলতানা ওরফে শর্মী হালদারকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এরই মধ্যে ৮৮টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ছাড়াও প্রচুর নগদ অর্থ এবং সম্পত্তির হদিস পেয়েছেন গোয়েন্দারা। এমনকি, বিদেশেও পি কে হালদারের সম্পত্তি রয়েছে বলেও তদন্তে জানা গেছে। তাই আসামিরা জামিন পেলে তথ্য-প্রমাণ লোপাট করতে পারেন বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেন সরকারি আইনজীবীরা।
অর্থ পাচারের অভিযোগে ভারতে গ্রেপ্তার প্রশান্ত কুমার হালদার ওরফে পি কে হালদারের প্রায় ৯০টি ব্যাংক অ্যাকাউন্টের সন্ধান পাওয়া গেছে। ভারতের কেন্দ্রীয় আর্থিক দুর্নীতির তদন্তকারী প্রতিষ্ঠান এনফোর্সমেন্ট ডাইরেক্টরেট–ইডির গোয়েন্দারা এ তথ্য পেয়েছেন। এদিকে, পি কে হালদার ও তাঁর সহযোগীদের জামিনের আবেদন নাকচ করে জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
এনফোর্সমেন্ট ডাইরেক্টরেট বা ইডির আইনজীবী অরিজিৎ চক্রবর্তী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আজ মঙ্গলবার সকালে পি কে হালদার ও তাঁর সহযোগীদের কলকাতার নগর দায়রা আদালতে হাজির করা হলে বিচারক জীবন কুমার সাধু তাঁদের জামিন আবেদন নাকচ করেন। এ সময় আদালত তাঁদের আরও ১৫ দিনের জন্য জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
গত ২১ জুন তাঁদের ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছিলেন বিশেষ সিবিআই আদালত। সরকারপক্ষের বক্তব্য, পি কে এবং তাঁর সঙ্গীদের কাছ থেকে প্রচুর অর্থ ও বেনামি সম্পত্তির সন্ধান পাওয়া গেছে। এখনো তদন্ত চলছে। তাই জামিনের বিরোধিতা করা হয়।
তার আগে গত ১৪ মে বিশেষ অভিযান চালিয়ে ইডি কর্মকর্তারা পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে পি কে এবং তাঁর সহযোগীদের বিপুল সম্পত্তির হদিস পান। ওই সময় পি কে হালদারের সঙ্গে তাঁর ভাই প্রাণেশ হালদার, ঘনিষ্ঠ সহযোগী স্বপন মৈত্র, উত্তম মৈত্র, ইমাম হোসেন ওরফে ইমন হালদার ও আমানা সুলতানা ওরফে শর্মী হালদারকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এরই মধ্যে ৮৮টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ছাড়াও প্রচুর নগদ অর্থ এবং সম্পত্তির হদিস পেয়েছেন গোয়েন্দারা। এমনকি, বিদেশেও পি কে হালদারের সম্পত্তি রয়েছে বলেও তদন্তে জানা গেছে। তাই আসামিরা জামিন পেলে তথ্য-প্রমাণ লোপাট করতে পারেন বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেন সরকারি আইনজীবীরা।
গাজার প্রতি সমর্থন জানিয়ে ইহুদি বিদ্বেষী স্লোগান দেওয়া এক শিক্ষার্থীকে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়। স্যামুয়েল উইলিয়ামস নামের ওই ছাত্র দর্শন, রাজনীতি ও অর্থনীতি বিষয়ে পড়ছেন।
৪ ঘণ্টা আগেগাজার বেসামরিক মানুষের ওপর সহিংসতা বন্ধ করে হামাসকে অবিলম্বে অস্ত্র সমর্পণের আহ্বান জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যপ্রাচ্য কমান্ড (সেন্টকম)। আজ বুধবার এক বিবৃতিতে সেন্টকমের প্রধান কমান্ডার ব্র্যাড কুপার বলেন, হামাস যেন দেরি না করে গাজার নিরপরাধ ফিলিস্তিনি নাগরিকদের ওপর গুলি চালানো ও সহিংসতা বন্ধ করে।
৫ ঘণ্টা আগেআসাদের সরকার ২০১২ সালের দিকে কুতাইফা এলাকায় মরদেহ দাফন শুরু করে। সেখানে সেনা, বন্দী ও কারাগারে নিহত ব্যক্তিদের লাশ ফেলা হতো। ২০১৪ সালে এক মানবাধিকারকর্মী স্থানীয় সংবাদমাধ্যমে ছবি প্রকাশের মাধ্যমে ওই গণকবরের অস্তিত্ব প্রকাশ করেন। রয়টার্সের বিশ্লেষণ অনুযায়ী, পরে ওই স্থান পুরোপুরি খালি করা হয়।
৫ ঘণ্টা আগেইসরায়েলি সেনা (আইডিএফ) গাজা থেকে সরে যাওয়ার পর সেখানে আবারও নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠায় মরিয়া হয়ে উঠেছে হামাস। এই প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে তারা গাজার বিভিন্ন ‘গোত্র’ বা পারিবারিক সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর ওপর কঠোর অভিযান চালাচ্ছে।
৭ ঘণ্টা আগে