অনলাইন ডেস্ক
ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে নিঃশর্ত আলোচনায় প্রস্তুত রাশিয়া। এমনটিই জানিয়েছে রুশ প্রেসিডেন্টের দপ্তর ক্রেমলিন। এখন অপেক্ষা কেবল ইউক্রেনের। অর্থাৎ ইউক্রেন রাজি হলেই যুদ্ধবিরতি নিয়ে আলোচনা শুরু করবে মস্কো। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
রাশিয়া বলেছে, ইউক্রেনের কাছ থেকে সরাসরি আলোচনার সংকেত পাওয়ার অপেক্ষা করছে তারা। যুদ্ধ শেষ করার জন্য এই আলোচনার প্রয়োজন। ক্রেমলিন জানিয়েছে, ২০২২ সালের মার্চের পর এই প্রথম তারা ‘নিঃশর্ত’ ও সরাসরি শান্তি আলোচনায় বসতে প্রস্তুত।
সরাসরি আলোচনার সংকেত ইউক্রেন নাকি যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে আসা উচিত—সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেন, ‘অন্তত কিয়েভের কাছ থেকে আসা তো অবশ্যই উচিত। এ ব্যাপারে কিয়েভের কিছু পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। তাদের এ বিষয়ে একটি আইনি নিষেধাজ্ঞা আছে। তবে এখন পর্যন্ত আমরা কোনো পদক্ষেপ দেখছি না।’
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনা নিষিদ্ধ করেছেন। পুতিন ইউক্রেনের চারটি অঞ্চল রাশিয়ার সঙ্গে অন্তর্ভুক্ত করার পর এই নিষেধাজ্ঞা জারি হয়। জেলেনস্কি বলেছেন, মস্কোর সঙ্গে সরাসরি আলোচনার জন্য তিনি ইচ্ছুক, তবে তার আগে একটি অস্থায়ী যুদ্ধবিরতি হতে হবে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প রাশিয়া ও ইউক্রেনকে একটি শান্তি পরিকল্পনায় রাজি করানোর চেষ্টা করছেন। এই পরিকল্পনার মধ্যে রয়েছে রণক্ষেত্রের বর্তমান পরিস্থিতিতেই যুদ্ধবিরতি রেখা নির্ধারণ করা এবং যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃক ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া।
এদিকে ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, তিনি মনে করেন, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি শান্তি চুক্তির অংশ হিসেবে রাশিয়াকে ক্রিমিয়া দিয়ে দিতে রাজি হতে পারেন। যদিও এর আগে ইউক্রেন এমন প্রস্তাব বারবার প্রত্যাখ্যান করেছে। পাশাপাশি ট্রাম্প রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে গুলি বন্ধ করে যুদ্ধবিরতির আলোচনায় বসতে আহ্বান জানিয়েছেন।
ইউক্রেনের দক্ষিণাঞ্চলীয় উপদ্বীপ ক্রিমিয়া ২০১৪ সালে রাশিয়া দখল করে নেয়। এই উপদ্বীপের নিয়ন্ত্রণ ছেড়ে দিতে ইউক্রেনীয় প্রেসিডেন্ট প্রস্তুত কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে ট্রাম্প বলেন, ‘আমার মনে হয় তাই।’
সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ট্রাম্প পুতিনের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘গুলি বন্ধ করে চুক্তি স্বাক্ষরের আলোচনায় বসো।’ তিনি বলেন, দুই সপ্তাহের মধ্যেই এটি সম্ভব হতে পারে। ভ্যাটিকান থেকে ফেরার পর সাংবাদিকদের কাছে তিনি এই মন্তব্য করেন। ভ্যাটিকানে পোপ ফ্রান্সিসের শেষকৃত্যের আগে জেলেনস্কির সঙ্গে তাঁর সংক্ষিপ্ত সাক্ষাৎ হয়েছিল।
ট্রাম্প জানান, সেই বৈঠক ‘ভালো হয়েছে’ এবং ক্রিমিয়া নিয়েও ‘খুব সংক্ষেপে’ আলোচনা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, জেলেনস্কিকে এখন ‘ধীরস্থির’ মনে হয়েছে। সম্ভবত তিনি ফেব্রুয়ারিতে হোয়াইট হাউসে দুই প্রেসিডেন্টের মধ্যে হওয়া এক প্রকাশ্য বিবাদের কথা উল্লেখ করেছেন।
ইউক্রেন বারবার বলেছে তারা কোনো আঞ্চলিক ছাড় দেবে না। দেশটি জোর দিয়ে বলেছে, ভূমিসংক্রান্ত যেকোনো আলোচনা কেবল যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার পরই হওয়া উচিত। ট্রাম্পের এই মন্তব্যের ব্যাপারে জেলেনস্কি বা রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন কেউই প্রকাশ্যে কোনো প্রতিক্রিয়া জানাননি।
ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে নিঃশর্ত আলোচনায় প্রস্তুত রাশিয়া। এমনটিই জানিয়েছে রুশ প্রেসিডেন্টের দপ্তর ক্রেমলিন। এখন অপেক্ষা কেবল ইউক্রেনের। অর্থাৎ ইউক্রেন রাজি হলেই যুদ্ধবিরতি নিয়ে আলোচনা শুরু করবে মস্কো। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
রাশিয়া বলেছে, ইউক্রেনের কাছ থেকে সরাসরি আলোচনার সংকেত পাওয়ার অপেক্ষা করছে তারা। যুদ্ধ শেষ করার জন্য এই আলোচনার প্রয়োজন। ক্রেমলিন জানিয়েছে, ২০২২ সালের মার্চের পর এই প্রথম তারা ‘নিঃশর্ত’ ও সরাসরি শান্তি আলোচনায় বসতে প্রস্তুত।
সরাসরি আলোচনার সংকেত ইউক্রেন নাকি যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে আসা উচিত—সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেন, ‘অন্তত কিয়েভের কাছ থেকে আসা তো অবশ্যই উচিত। এ ব্যাপারে কিয়েভের কিছু পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। তাদের এ বিষয়ে একটি আইনি নিষেধাজ্ঞা আছে। তবে এখন পর্যন্ত আমরা কোনো পদক্ষেপ দেখছি না।’
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনা নিষিদ্ধ করেছেন। পুতিন ইউক্রেনের চারটি অঞ্চল রাশিয়ার সঙ্গে অন্তর্ভুক্ত করার পর এই নিষেধাজ্ঞা জারি হয়। জেলেনস্কি বলেছেন, মস্কোর সঙ্গে সরাসরি আলোচনার জন্য তিনি ইচ্ছুক, তবে তার আগে একটি অস্থায়ী যুদ্ধবিরতি হতে হবে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প রাশিয়া ও ইউক্রেনকে একটি শান্তি পরিকল্পনায় রাজি করানোর চেষ্টা করছেন। এই পরিকল্পনার মধ্যে রয়েছে রণক্ষেত্রের বর্তমান পরিস্থিতিতেই যুদ্ধবিরতি রেখা নির্ধারণ করা এবং যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃক ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া।
এদিকে ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, তিনি মনে করেন, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি শান্তি চুক্তির অংশ হিসেবে রাশিয়াকে ক্রিমিয়া দিয়ে দিতে রাজি হতে পারেন। যদিও এর আগে ইউক্রেন এমন প্রস্তাব বারবার প্রত্যাখ্যান করেছে। পাশাপাশি ট্রাম্প রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে গুলি বন্ধ করে যুদ্ধবিরতির আলোচনায় বসতে আহ্বান জানিয়েছেন।
ইউক্রেনের দক্ষিণাঞ্চলীয় উপদ্বীপ ক্রিমিয়া ২০১৪ সালে রাশিয়া দখল করে নেয়। এই উপদ্বীপের নিয়ন্ত্রণ ছেড়ে দিতে ইউক্রেনীয় প্রেসিডেন্ট প্রস্তুত কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে ট্রাম্প বলেন, ‘আমার মনে হয় তাই।’
সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ট্রাম্প পুতিনের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘গুলি বন্ধ করে চুক্তি স্বাক্ষরের আলোচনায় বসো।’ তিনি বলেন, দুই সপ্তাহের মধ্যেই এটি সম্ভব হতে পারে। ভ্যাটিকান থেকে ফেরার পর সাংবাদিকদের কাছে তিনি এই মন্তব্য করেন। ভ্যাটিকানে পোপ ফ্রান্সিসের শেষকৃত্যের আগে জেলেনস্কির সঙ্গে তাঁর সংক্ষিপ্ত সাক্ষাৎ হয়েছিল।
ট্রাম্প জানান, সেই বৈঠক ‘ভালো হয়েছে’ এবং ক্রিমিয়া নিয়েও ‘খুব সংক্ষেপে’ আলোচনা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, জেলেনস্কিকে এখন ‘ধীরস্থির’ মনে হয়েছে। সম্ভবত তিনি ফেব্রুয়ারিতে হোয়াইট হাউসে দুই প্রেসিডেন্টের মধ্যে হওয়া এক প্রকাশ্য বিবাদের কথা উল্লেখ করেছেন।
ইউক্রেন বারবার বলেছে তারা কোনো আঞ্চলিক ছাড় দেবে না। দেশটি জোর দিয়ে বলেছে, ভূমিসংক্রান্ত যেকোনো আলোচনা কেবল যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার পরই হওয়া উচিত। ট্রাম্পের এই মন্তব্যের ব্যাপারে জেলেনস্কি বা রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন কেউই প্রকাশ্যে কোনো প্রতিক্রিয়া জানাননি।
পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, আব্দুল কালাম ওরফে নেহা ১০ বছর বয়সে অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করেন। প্রায় দুই দশক মুম্বাইয়ে কাটানোর পর তিনি ভোপালে থিতু হন। পুলিশের অভিযোগ, তিনি তৃতীয় লিঙ্গের পরিচয় ধারণ করে স্থানীয় হিজড়া সম্প্রদায়ের সক্রিয় সদস্য হয়েছিলেন। পরবর্তীতে স্থানীয় দালালদের সহায়তায় ভুয়া কাগজপত্র ব্যবহার...
১ ঘণ্টা আগেদুর্গাপুরের জনসভা থেকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সরাসরি অভিযোগ করেছেন, ‘তৃণমূল সরকার বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের আশ্রয় দিয়ে বাংলার সাংস্কৃতিক ও সামাজিক পরিচয় বিপন্ন করেছে।’ তাঁর স্পষ্ট বার্তা, ‘দেশের সংবিধান অনুযায়ী যারা বেআইনি অনুপ্রবেশকারী, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
২ ঘণ্টা আগেফরাসি প্রযুক্তিতে তৈরি যুদ্ধবিমানের প্রায় ২৫০টি ইঞ্জিন কিনতে চলেছে ভারত, যার আনুমানিক খরচ ৬১ হাজার কোটি রুটি। এতে ভারতীয় প্রযুক্তির সঙ্গে যুক্ত হবে আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা ও আধুনিকতা, যা দেশীয় প্রতিরক্ষা শিল্পে এক নতুন মাত্রা আনবে।
২ ঘণ্টা আগেএডুয়ার্দো বলসোনারো চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন। সেখানে থেকে তিনি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মাধ্যমে নিজ দেশের রাজনীতিতে নতুন করে উত্তেজনা সৃষ্টির চেষ্টা করছেন বলে জানা গেছে। এদিকে দেশে তাঁর বাবার বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে একটি বিচার কার্যক্রম চলছে। ঠিক এই সময়ে
৩ ঘণ্টা আগে