অনলাইন ডেস্ক
চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে ফোনে কথা বলেননি। আজ সোমবার চীনের পক্ষ থেকে এমন দাবি করা হয়েছে। বেইজিং স্পষ্ট করে বলে দিয়েছে, উভয় দেশের মধ্যে চলমান শুল্কযুদ্ধ মীমাংসার জন্য কোনো আলোচনা চলছে না।
চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন মুখপাত্রের দেওয়া এই বক্তব্য সরাসরি ট্রাম্পের দাবিকে প্রত্যাখ্যান করে। গত সপ্তাহে ট্রাম্প টাইম ম্যাগাজিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে দাবি করেছিলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে শুল্ক নিয়ে তীব্র বিরোধের মধ্যেও সি তাঁকে ফোন করেছিলেন।
ট্রাম্পের এমন দাবির পরিপ্রেক্ষিতে আজ এক নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে চীনা মুখপাত্র গুও জিয়াকুন বলেছেন, ‘আমার জানামতে, দুই রাষ্ট্রপ্রধানের মধ্যে সম্প্রতি কোনো ফোনালাপ হয়নি।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমি আবারও স্পষ্ট করে বলছি, চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে শুল্ক ইস্যুতে কোনো আলোচনা বা পরামর্শ চলছে না।’
গত সপ্তাহে ট্রাম্প তাঁর সুর কিছুটা নরম করে বলেছিলেন, চীনা পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের আকাশছোঁয়া শুল্ক অনেকটা কমে আসবে এবং তিনি আলোচনায় খুব নমনীয় হবেন।
টাইমের সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প বলেছিলেন, ‘তিনি (সি চিন পিং) ফোন করেছিলেন। আমি মনে করি না এটি তাঁর কোনো দুর্বলতার লক্ষণ।’ তবে তিনি ফোনালাপের বিষয়বস্তু বা সময় সম্পর্কে নির্দিষ্ট কোনো তথ্য দেননি এবং গত শুক্রবার সিএনএন তাঁকে চাপ দিলেও এ বিষয়ে বিস্তারিত বলতে অস্বীকৃতি জানান। হোয়াইট হাউসের সাউথ লন ত্যাগ করার সময় ট্রাম্প সিএনএনের সাংবাদিক আলাইনা ট্রিনের প্রশ্নের উত্তরে শুধু বলেন, ‘আমি এ নিয়ে মন্তব্য করতে চাই না, তবে আমি তাঁর সঙ্গে বহুবার কথা বলেছি।’
উন্মুক্ত তথ্য অনুসারে, ট্রাম্প ও সি চিন পিংয়ের মধ্যে সর্বশেষ ফোনালাপ হয়েছিল গত ১৭ জানুয়ারি, ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদের অভিষেকের কয়েক দিন আগে।
গত সপ্তাহ থেকে ট্রাম্প একাধিকবার দাবি করেছেন, তাঁর প্রশাসন চীনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তির ব্যাপারে আলোচনা করছে। তবে প্রতিবারই বেইজিংয়ের পক্ষ থেকে তা সরাসরি অস্বীকার করা হয়েছে।
বর্তমান পরিস্থিতিতে ট্রাম্প বাণিজ্যযুদ্ধের উত্তাপ কিছুটা কমাতে ইচ্ছুক হলেও চীন তার প্রতিক্রিয়ায় জোর দিয়ে বলেছে, যুক্তরাষ্ট্রকে অবশ্যই চীনা পণ্যের ওপর সব শুল্ক প্রত্যাহার করতে হবে।
হোয়াইট হাউসে ফেরার পর ট্রাম্প চীনা পণ্যের ওপর ১৪৫ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপ করেছেন। তবে তিনি স্মার্টফোন ও কম্পিউটারের মতো কিছু ইলেকট্রনিক পণ্যকে এই তথাকথিত পারস্পরিক শুল্কের আওতা থেকে ছাড় দিয়েছেন।
চীনও পাল্টাব্যবস্থা হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের পণ্যের ওপর ১২৫ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক বাড়িয়েছে। তবে আমদানি সংস্থাগুলোর মতে, চীন কিছু মার্কিন নির্মিত সেমিকন্ডাক্টরের ওপর শুল্ক নিরবচ্ছিন্নভাবে কমিয়েছে, যাতে তাদের গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তি খাতের ওপর বাণিজ্যযুদ্ধের নেতিবাচক প্রভাব কিছুটা লাঘব করা যায়।
চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে ফোনে কথা বলেননি। আজ সোমবার চীনের পক্ষ থেকে এমন দাবি করা হয়েছে। বেইজিং স্পষ্ট করে বলে দিয়েছে, উভয় দেশের মধ্যে চলমান শুল্কযুদ্ধ মীমাংসার জন্য কোনো আলোচনা চলছে না।
চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন মুখপাত্রের দেওয়া এই বক্তব্য সরাসরি ট্রাম্পের দাবিকে প্রত্যাখ্যান করে। গত সপ্তাহে ট্রাম্প টাইম ম্যাগাজিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে দাবি করেছিলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে শুল্ক নিয়ে তীব্র বিরোধের মধ্যেও সি তাঁকে ফোন করেছিলেন।
ট্রাম্পের এমন দাবির পরিপ্রেক্ষিতে আজ এক নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে চীনা মুখপাত্র গুও জিয়াকুন বলেছেন, ‘আমার জানামতে, দুই রাষ্ট্রপ্রধানের মধ্যে সম্প্রতি কোনো ফোনালাপ হয়নি।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমি আবারও স্পষ্ট করে বলছি, চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে শুল্ক ইস্যুতে কোনো আলোচনা বা পরামর্শ চলছে না।’
গত সপ্তাহে ট্রাম্প তাঁর সুর কিছুটা নরম করে বলেছিলেন, চীনা পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের আকাশছোঁয়া শুল্ক অনেকটা কমে আসবে এবং তিনি আলোচনায় খুব নমনীয় হবেন।
টাইমের সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প বলেছিলেন, ‘তিনি (সি চিন পিং) ফোন করেছিলেন। আমি মনে করি না এটি তাঁর কোনো দুর্বলতার লক্ষণ।’ তবে তিনি ফোনালাপের বিষয়বস্তু বা সময় সম্পর্কে নির্দিষ্ট কোনো তথ্য দেননি এবং গত শুক্রবার সিএনএন তাঁকে চাপ দিলেও এ বিষয়ে বিস্তারিত বলতে অস্বীকৃতি জানান। হোয়াইট হাউসের সাউথ লন ত্যাগ করার সময় ট্রাম্প সিএনএনের সাংবাদিক আলাইনা ট্রিনের প্রশ্নের উত্তরে শুধু বলেন, ‘আমি এ নিয়ে মন্তব্য করতে চাই না, তবে আমি তাঁর সঙ্গে বহুবার কথা বলেছি।’
উন্মুক্ত তথ্য অনুসারে, ট্রাম্প ও সি চিন পিংয়ের মধ্যে সর্বশেষ ফোনালাপ হয়েছিল গত ১৭ জানুয়ারি, ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদের অভিষেকের কয়েক দিন আগে।
গত সপ্তাহ থেকে ট্রাম্প একাধিকবার দাবি করেছেন, তাঁর প্রশাসন চীনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তির ব্যাপারে আলোচনা করছে। তবে প্রতিবারই বেইজিংয়ের পক্ষ থেকে তা সরাসরি অস্বীকার করা হয়েছে।
বর্তমান পরিস্থিতিতে ট্রাম্প বাণিজ্যযুদ্ধের উত্তাপ কিছুটা কমাতে ইচ্ছুক হলেও চীন তার প্রতিক্রিয়ায় জোর দিয়ে বলেছে, যুক্তরাষ্ট্রকে অবশ্যই চীনা পণ্যের ওপর সব শুল্ক প্রত্যাহার করতে হবে।
হোয়াইট হাউসে ফেরার পর ট্রাম্প চীনা পণ্যের ওপর ১৪৫ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপ করেছেন। তবে তিনি স্মার্টফোন ও কম্পিউটারের মতো কিছু ইলেকট্রনিক পণ্যকে এই তথাকথিত পারস্পরিক শুল্কের আওতা থেকে ছাড় দিয়েছেন।
চীনও পাল্টাব্যবস্থা হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের পণ্যের ওপর ১২৫ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক বাড়িয়েছে। তবে আমদানি সংস্থাগুলোর মতে, চীন কিছু মার্কিন নির্মিত সেমিকন্ডাক্টরের ওপর শুল্ক নিরবচ্ছিন্নভাবে কমিয়েছে, যাতে তাদের গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তি খাতের ওপর বাণিজ্যযুদ্ধের নেতিবাচক প্রভাব কিছুটা লাঘব করা যায়।
রাজধানী তেহরানসহ অন্তত ছয়টি প্রদেশে সক্রিয় করা হয়েছে দেশটির আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। শুক্রবার মধ্যরাতে ইসরায়েলের হামলায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির পর এই খবর আসল। ইসরায়েলের চালানো ধারাবাহিক হামলার ঠেকাতে ইরানের আকাশে বিভিন্ন অঞ্চলে গোলাগুলির শব্দ ও বিস্ফোরণের ঝলক দেখা গেছে।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রে এক বন্দুকধারী পুলিশের ছদ্মবেশে বাড়িতে ঢুকে ডেমোক্র্যাট স্টেট অ্যাসেম্বলিওম্যান (এমপি) মেলিসা হোর্টম্যান এবং তার স্বামীকে গুলি করে হত্যা করেছে। এই হামলায় একইসঙ্গে অন্য এক আইনপ্রণেতা জন হফম্যান ও তার স্ত্রী আহত হয়েছেন। আজ শনিবার মিনেসোটার মিনিয়াপোলিসে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের ইরানের ওপর প্রথম বিমান হামলা শুরু হওয়ার পরই দেশের মন্ত্রিসভার বেশ কিছু সদস্যের পরিবারকে নিরাপত্তার স্বার্থে বাসা থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। ইসরায়েলের টেলিভিশন চ্যানেল ১২ সূত্রে জানা গেছে, ইরানের প্রতিশোধী হামলার আশঙ্কায় এ ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেঘণ্টাখানেকের মধ্যে ইসরায়েলে ভয়াবহ ও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানোর হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইরান। দেশটির রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন সতর্ক করে জানিয়েছে, আগামী কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই ইসরায়েলের ওপর ‘ভয়াবহ ও ধ্বংসাত্মক’ পাল্টা হামলা চালানো হবে।
২ ঘণ্টা আগে