
যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃক কিয়েভের অবস্থান শক্তিশালী করার মনোভাব কেবল ইউক্রেনের ধ্বংসই ডেকে আনবে। স্থানীয় সময় আজ বুধবার রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র এ তথ্য জানিয়েছেন। তুরস্কের সংবাদ সংস্থা আনাদলু এজেন্সির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা রাশিয়ার বেতার স্পুৎনিক রেডিওকে গতকাল মঙ্গলবার বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র এমন একটি দেশকে অস্ত্র সরবরাহ করছে, যে দেশটিকে তারা খুব যত্ন করে বহুদিন ধরে গড়ে তুলেছে। এটি এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ দ্বান্দ্বিক অবস্থান। মনে হচ্ছে, তারা এই দ্বন্দ্বকে বাড়িয়ে তুলতে চায়। তবে তাদের এই প্রচেষ্টা বিপরীত ফলাফলই দেবে। ওয়াশিংটনের এই অবস্থান দ্বন্দ্বকে কেবল বাড়িয়েই তুলবে এবং যা ইউক্রেনকে ধ্বংসের দিকেই নিয়ে যাবে।’
জাখারোভা আরও বলেন, ‘ইউক্রেনের অনেকেই এটি ইতিমধ্যেই বুঝতে পেরেছেন যে যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনের ভূখণ্ডে কোনো শান্তি, সমৃদ্ধি বা গণতন্ত্র আনার পরিকল্পনা করেনি।’ তিনি আরও বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র এই দ্বন্দ্বকে কেবলই নিজেদের স্বার্থে ব্যবহার করছে, প্রশিক্ষণক্ষেত্র এবং উপকরণ হিসেবে ব্যবহার করছে।’
ইউরোপীয় ও ইউরেশিয়াবিষয়ক মার্কিন উপসচিব কারেন ডনফ্রিডের মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় জাখারোভার এই মন্তব্য করেন। ডনফ্রিড বলেছিলেন, ‘আমরা ইউক্রেনের জনগণকে সহায়তা দেওয়া অব্যাহত রাখব এবং রাশিয়ার অবৈধ আগ্রাসনের বিরুদ্ধে তাদের নিজেদের এবং তাদের ভূখণ্ডকে রক্ষায় সহায়তা প্রদান করব। যত দিন লাগবে আমরা এটা করে যাব।’

যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃক কিয়েভের অবস্থান শক্তিশালী করার মনোভাব কেবল ইউক্রেনের ধ্বংসই ডেকে আনবে। স্থানীয় সময় আজ বুধবার রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র এ তথ্য জানিয়েছেন। তুরস্কের সংবাদ সংস্থা আনাদলু এজেন্সির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা রাশিয়ার বেতার স্পুৎনিক রেডিওকে গতকাল মঙ্গলবার বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র এমন একটি দেশকে অস্ত্র সরবরাহ করছে, যে দেশটিকে তারা খুব যত্ন করে বহুদিন ধরে গড়ে তুলেছে। এটি এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ দ্বান্দ্বিক অবস্থান। মনে হচ্ছে, তারা এই দ্বন্দ্বকে বাড়িয়ে তুলতে চায়। তবে তাদের এই প্রচেষ্টা বিপরীত ফলাফলই দেবে। ওয়াশিংটনের এই অবস্থান দ্বন্দ্বকে কেবল বাড়িয়েই তুলবে এবং যা ইউক্রেনকে ধ্বংসের দিকেই নিয়ে যাবে।’
জাখারোভা আরও বলেন, ‘ইউক্রেনের অনেকেই এটি ইতিমধ্যেই বুঝতে পেরেছেন যে যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনের ভূখণ্ডে কোনো শান্তি, সমৃদ্ধি বা গণতন্ত্র আনার পরিকল্পনা করেনি।’ তিনি আরও বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র এই দ্বন্দ্বকে কেবলই নিজেদের স্বার্থে ব্যবহার করছে, প্রশিক্ষণক্ষেত্র এবং উপকরণ হিসেবে ব্যবহার করছে।’
ইউরোপীয় ও ইউরেশিয়াবিষয়ক মার্কিন উপসচিব কারেন ডনফ্রিডের মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় জাখারোভার এই মন্তব্য করেন। ডনফ্রিড বলেছিলেন, ‘আমরা ইউক্রেনের জনগণকে সহায়তা দেওয়া অব্যাহত রাখব এবং রাশিয়ার অবৈধ আগ্রাসনের বিরুদ্ধে তাদের নিজেদের এবং তাদের ভূখণ্ডকে রক্ষায় সহায়তা প্রদান করব। যত দিন লাগবে আমরা এটা করে যাব।’

ভারতীয় জনতা পার্টি–বিজেপির এমপি জগন্নাথ সরকারের মন্তব্যে পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতিতে উত্তাপ তৈরি হয়েছে। তিনি বলেছেন, ২০২৬ সালের রাজ্য নির্বাচনেও যদি বিজেপি ক্ষমতায় আসে, তবে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের বেড়াগুলো সরিয়ে ফেলা হবে এবং দুই দেশ আবার এক হয়ে যাবে।
২ ঘণ্টা আগে
ভারতের রাজস্থান রাজ্যে জয়পুরের একটি বেসরকারি স্কুলে এক শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য দানা বেঁধেছে। গতকাল শনিবার বিকেলে চতুর্থ তলা থেকে ঝাঁপ দিয়ে ৯ বছরের এক ছাত্রীর মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
৩ ঘণ্টা আগে
কেনিয়ার পশ্চিমাঞ্চলে ভারী বৃষ্টির পর ভূমিধসে অন্তত ২১ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে দেশটির সরকার নিশ্চিত করেছে। গত শুক্রবার গভীর রাতে মারাকওয়েট ইস্ট এলাকায় এই ভূমিধসের ঘটনা ঘটে।
৩ ঘণ্টা আগে
রাশিয়ার ইস্কান্দার–এম ক্ষেপণাস্ত্রে নতুন নতুন কৌশল যোগ করা হয়েছে। ফলে ইউক্রেনের আকাশ প্রতিরক্ষা এখন ভিতুর মতো হার মানছে। এমনকি দেশটিকে যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া প্যাট্রিয়ট আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাও একে ধরতে পারছে না কার্যকরভাবে। এই ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকানোর ক্ষেত্রে ইউক্রেনীয় আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার সাফল্য
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভারতীয় জনতা পার্টি–বিজেপির এমপি জগন্নাথ সরকারের মন্তব্যে পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতিতে উত্তাপ তৈরি হয়েছে। তিনি বলেছেন, ২০২৬ সালের রাজ্য নির্বাচনেও যদি বিজেপি ক্ষমতায় আসে, তবে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের বেড়াগুলো সরিয়ে ফেলা হবে এবং দুই দেশ আবার এক হয়ে যাবে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসের খবরে বলা হয়েছে, জগন্নাথ সরকার গত বৃহস্পতিবার নিজ নির্বাচনী এলাকায় এক রাজনৈতিক র্যালিতে বলেন, ‘আমরা প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি, এবার যদি আমরা নির্বাচনে জয়ী হই, তবে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে কাঁটাতারের বেড়া থাকবে না। আগে আমরা এক দেশ ছিলাম, ভবিষ্যতে আবার এক হব।’
পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা নির্বাচন ২০২৬ সালে হওয়ার কথা। নির্বাচন কমিশন ইতিমধ্যেই রাজ্যে স্পেশাল ইনটেনসিভ রিভিশন বা এসআইআর প্রক্রিয়া চালু করেছে, যাতে অবৈধ ভোটারদের বের করা যায়। বিজেপির অভিযোগ, এই অবৈধ ভোটারদের মধ্যে অনেকেই বাংলাদেশ থেকে অবৈধভাবে ভারতে এসেছে।
জগন্নাথ সরকার আরও বলেন, ‘যদি তৃণমূল কংগ্রেস ক্ষমতায় আসে, তখনো বেড়াগুলো চলে যাবে। কিন্তু তখন এটা বাংলাদেশ হয়ে যাবে।’
পশ্চিমবঙ্গের বাংলাদেশের সঙ্গে মোট সীমান্ত প্রায় ২ হাজার ২১৬ কিলোমিটার দীর্ঘ, যা ভারতের কোনো রাজ্যের মধ্যে সীমান্তের সবচেয়ে বড় অংশ। এর মধ্যে ১ হাজার ৬৪৭ কিলোমিটার বেড়া দিয়ে ঘেরা হয়ে গেছে। বাকি ৫৬৯ কিলোমিটার এখনো বেড়া ছাড়া। ১১২ কিলোমিটার জায়গায় নদী ও দুর্গম ভূ-প্রকৃতির কারণে বেড়া বসানো সম্ভব নয়।
সীমান্তে অনুপ্রবেশ, চোরাচালান ও মানবপাচার বড় সমস্যা হিসেবে দেখা দিয়েছে। বিজেপির শীর্ষ নেতারা বহুবার তৃণমূল সরকারকে দায়ী করেছেন, যে কারণে বেড়া বসানোর জন্য পর্যাপ্ত জমি দেওয়া হয়নি।
তৃণমূল কংগ্রেস বিজেপির এই বক্তব্যের জবাব দিয়েছে। তারা বলেছে, বিজেপি রাজ্যের সাধারণ মানুষকে ভুল বোঝাচ্ছে এবং সাংসদকে স্থগিত করার দাবি করেছে। তৃণমূল সাংসদ ও জাতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় টুইটে লিখেছেন, ‘বিজেপি নেতৃত্বের কপটতা নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে। রাণাঘাটের বিজেপি সাংসদ জগন্নাথ সরকার ঘোষণা করেছেন, যদি বিজেপি ক্ষমতায় আসে, তবে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে কোনো সীমান্ত থাকবে না এবং দুই দেশ এক হয়ে যাবে। অন্যদিকে কেন্দ্রীয় সরকার, যার মধ্যে হোম মিনিস্টার অমিত শাহ রয়েছেন, তৃণমূল সরকারের ওপর দোষ চাপাচ্ছে সেই সীমান্ত রক্ষার জন্য ভূমি না দেওয়ার অভিযোগ করে।’
বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতা সুকান্ত মজুমদার সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘আমার মনে হয়, তাঁর ভুলভাবে তুলে ধরা হয়েছে। কাঁটাতারের বেড়া ইতিমধ্যেই আছে। বাকি অংশেও বসানো হবে।’

ভারতীয় জনতা পার্টি–বিজেপির এমপি জগন্নাথ সরকারের মন্তব্যে পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতিতে উত্তাপ তৈরি হয়েছে। তিনি বলেছেন, ২০২৬ সালের রাজ্য নির্বাচনেও যদি বিজেপি ক্ষমতায় আসে, তবে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের বেড়াগুলো সরিয়ে ফেলা হবে এবং দুই দেশ আবার এক হয়ে যাবে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসের খবরে বলা হয়েছে, জগন্নাথ সরকার গত বৃহস্পতিবার নিজ নির্বাচনী এলাকায় এক রাজনৈতিক র্যালিতে বলেন, ‘আমরা প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি, এবার যদি আমরা নির্বাচনে জয়ী হই, তবে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে কাঁটাতারের বেড়া থাকবে না। আগে আমরা এক দেশ ছিলাম, ভবিষ্যতে আবার এক হব।’
পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা নির্বাচন ২০২৬ সালে হওয়ার কথা। নির্বাচন কমিশন ইতিমধ্যেই রাজ্যে স্পেশাল ইনটেনসিভ রিভিশন বা এসআইআর প্রক্রিয়া চালু করেছে, যাতে অবৈধ ভোটারদের বের করা যায়। বিজেপির অভিযোগ, এই অবৈধ ভোটারদের মধ্যে অনেকেই বাংলাদেশ থেকে অবৈধভাবে ভারতে এসেছে।
জগন্নাথ সরকার আরও বলেন, ‘যদি তৃণমূল কংগ্রেস ক্ষমতায় আসে, তখনো বেড়াগুলো চলে যাবে। কিন্তু তখন এটা বাংলাদেশ হয়ে যাবে।’
পশ্চিমবঙ্গের বাংলাদেশের সঙ্গে মোট সীমান্ত প্রায় ২ হাজার ২১৬ কিলোমিটার দীর্ঘ, যা ভারতের কোনো রাজ্যের মধ্যে সীমান্তের সবচেয়ে বড় অংশ। এর মধ্যে ১ হাজার ৬৪৭ কিলোমিটার বেড়া দিয়ে ঘেরা হয়ে গেছে। বাকি ৫৬৯ কিলোমিটার এখনো বেড়া ছাড়া। ১১২ কিলোমিটার জায়গায় নদী ও দুর্গম ভূ-প্রকৃতির কারণে বেড়া বসানো সম্ভব নয়।
সীমান্তে অনুপ্রবেশ, চোরাচালান ও মানবপাচার বড় সমস্যা হিসেবে দেখা দিয়েছে। বিজেপির শীর্ষ নেতারা বহুবার তৃণমূল সরকারকে দায়ী করেছেন, যে কারণে বেড়া বসানোর জন্য পর্যাপ্ত জমি দেওয়া হয়নি।
তৃণমূল কংগ্রেস বিজেপির এই বক্তব্যের জবাব দিয়েছে। তারা বলেছে, বিজেপি রাজ্যের সাধারণ মানুষকে ভুল বোঝাচ্ছে এবং সাংসদকে স্থগিত করার দাবি করেছে। তৃণমূল সাংসদ ও জাতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় টুইটে লিখেছেন, ‘বিজেপি নেতৃত্বের কপটতা নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে। রাণাঘাটের বিজেপি সাংসদ জগন্নাথ সরকার ঘোষণা করেছেন, যদি বিজেপি ক্ষমতায় আসে, তবে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে কোনো সীমান্ত থাকবে না এবং দুই দেশ এক হয়ে যাবে। অন্যদিকে কেন্দ্রীয় সরকার, যার মধ্যে হোম মিনিস্টার অমিত শাহ রয়েছেন, তৃণমূল সরকারের ওপর দোষ চাপাচ্ছে সেই সীমান্ত রক্ষার জন্য ভূমি না দেওয়ার অভিযোগ করে।’
বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতা সুকান্ত মজুমদার সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘আমার মনে হয়, তাঁর ভুলভাবে তুলে ধরা হয়েছে। কাঁটাতারের বেড়া ইতিমধ্যেই আছে। বাকি অংশেও বসানো হবে।’

যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃক কিয়েভের অবস্থান শক্তিশালী করার মনোভাব কেবল ইউক্রেনের ধ্বংসই ডেকে আনবে। স্থানীয় সময় আজ বুধবার রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র এই তথ্য জানিয়েছেন। তুরস্কের সংবাদ সংস্থা আনাদলু এজেন্সির
২০ অক্টোবর ২০২২
ভারতের রাজস্থান রাজ্যে জয়পুরের একটি বেসরকারি স্কুলে এক শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য দানা বেঁধেছে। গতকাল শনিবার বিকেলে চতুর্থ তলা থেকে ঝাঁপ দিয়ে ৯ বছরের এক ছাত্রীর মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
৩ ঘণ্টা আগে
কেনিয়ার পশ্চিমাঞ্চলে ভারী বৃষ্টির পর ভূমিধসে অন্তত ২১ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে দেশটির সরকার নিশ্চিত করেছে। গত শুক্রবার গভীর রাতে মারাকওয়েট ইস্ট এলাকায় এই ভূমিধসের ঘটনা ঘটে।
৩ ঘণ্টা আগে
রাশিয়ার ইস্কান্দার–এম ক্ষেপণাস্ত্রে নতুন নতুন কৌশল যোগ করা হয়েছে। ফলে ইউক্রেনের আকাশ প্রতিরক্ষা এখন ভিতুর মতো হার মানছে। এমনকি দেশটিকে যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া প্যাট্রিয়ট আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাও একে ধরতে পারছে না কার্যকরভাবে। এই ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকানোর ক্ষেত্রে ইউক্রেনীয় আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার সাফল্য
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভারতের রাজস্থান রাজ্যে জয়পুরের একটি বেসরকারি স্কুলে এক শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য দানা বেঁধেছে। গতকাল শনিবার বিকেলে চতুর্থ তলা থেকে ঝাঁপ দিয়ে ৯ বছরের এক ছাত্রীর মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। পুলিশ বলছে, ঘটনাটি আত্মহত্যা বলে প্রাথমিকভাবে মনে হলেও, স্কুলের ভূমিকা ও পরিস্থিতি ঘিরে সন্দেহ রয়েছে।
পুলিশ জানিয়েছে, সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রীটি রেলিং বেয়ে উপরে উঠে ঝাঁপ দিচ্ছে। ওই সময় অন্য শিক্ষার্থীরা আশপাশে স্বাভাবিকভাবে হেঁটে যাচ্ছিল। প্রায় ৪৭ ফুট ওপর থেকে পড়ে যাওয়ায় তার মৃত্যু হয়।
মনসরোবর থানার হাউস অফিসার (এসএইচও) লাখান খাতানা ভারতীয় গণমাধ্যমকে জানান, নীরজা মোদি স্কুলের চতুর্থ তলা থেকে ঝাঁপ দেওয়ার পর আমায়রা (৯) নামের ওই ছাত্রীকে দ্রুত নিকটস্থ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকেরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
তদন্তে নেমে পুলিশ একটি চাঞ্চল্যকর বিষয় লক্ষ্য করে। কর্মকর্তারা স্কুলে পৌঁছানোর পর দেখেন, যে জায়গাটিতে মেয়েটি পড়েছিল, সেই স্থানটি পরিষ্কার করা হয়েছে, সেখানে রক্তের কোনো দৃশ্যমান দাগ ছিল না। এই বিষয়টি স্কুলের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে।
মেয়ের বাবা-মা স্কুল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে ‘সন্দেহজনক মৃত্যু’র অভিযোগ এনে একটি এফআইআর দায়ের করেছেন। তাঁরা শিক্ষক ও কর্মচারীদের ভূমিকা নিয়ে পূর্ণ তদন্ত দাবি করেছেন এবং প্রশ্ন তুলেছেন—স্কুলের ভেতরে এমন একটি ঘটনা কীভাবে ঘটতে পারে? আমায়রা তার বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান ছিল।
ঘটনার প্রায় ছয় ঘণ্টা পর, পরিবার থানায় এফআইআর দায়ের করে।
স্কুল কর্তৃপক্ষের নীরবতা এবং অসহযোগিতাও এই ঘটনাকে ঘিরে বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। জেলা শিক্ষা অফিসার রাম নিবাস শর্মা গণমাধ্যমকে জানান, স্কুল কর্তৃপক্ষ যথাযথভাবে যোগাযোগ করেনি এবং অধ্যক্ষ ইন্দু দাভের সঙ্গে যোগাযোগ করিয়ে দিতেও রাজি হয়নি। তিনি বলেন, তারা শিক্ষা দপ্তরকে সম্পূর্ণ উপেক্ষা করেছে। অধ্যক্ষের প্রতিনিধি আমাদের ফোনকলও ধরেননি।

ভারতের রাজস্থান রাজ্যে জয়পুরের একটি বেসরকারি স্কুলে এক শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য দানা বেঁধেছে। গতকাল শনিবার বিকেলে চতুর্থ তলা থেকে ঝাঁপ দিয়ে ৯ বছরের এক ছাত্রীর মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। পুলিশ বলছে, ঘটনাটি আত্মহত্যা বলে প্রাথমিকভাবে মনে হলেও, স্কুলের ভূমিকা ও পরিস্থিতি ঘিরে সন্দেহ রয়েছে।
পুলিশ জানিয়েছে, সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রীটি রেলিং বেয়ে উপরে উঠে ঝাঁপ দিচ্ছে। ওই সময় অন্য শিক্ষার্থীরা আশপাশে স্বাভাবিকভাবে হেঁটে যাচ্ছিল। প্রায় ৪৭ ফুট ওপর থেকে পড়ে যাওয়ায় তার মৃত্যু হয়।
মনসরোবর থানার হাউস অফিসার (এসএইচও) লাখান খাতানা ভারতীয় গণমাধ্যমকে জানান, নীরজা মোদি স্কুলের চতুর্থ তলা থেকে ঝাঁপ দেওয়ার পর আমায়রা (৯) নামের ওই ছাত্রীকে দ্রুত নিকটস্থ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকেরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
তদন্তে নেমে পুলিশ একটি চাঞ্চল্যকর বিষয় লক্ষ্য করে। কর্মকর্তারা স্কুলে পৌঁছানোর পর দেখেন, যে জায়গাটিতে মেয়েটি পড়েছিল, সেই স্থানটি পরিষ্কার করা হয়েছে, সেখানে রক্তের কোনো দৃশ্যমান দাগ ছিল না। এই বিষয়টি স্কুলের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে।
মেয়ের বাবা-মা স্কুল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে ‘সন্দেহজনক মৃত্যু’র অভিযোগ এনে একটি এফআইআর দায়ের করেছেন। তাঁরা শিক্ষক ও কর্মচারীদের ভূমিকা নিয়ে পূর্ণ তদন্ত দাবি করেছেন এবং প্রশ্ন তুলেছেন—স্কুলের ভেতরে এমন একটি ঘটনা কীভাবে ঘটতে পারে? আমায়রা তার বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান ছিল।
ঘটনার প্রায় ছয় ঘণ্টা পর, পরিবার থানায় এফআইআর দায়ের করে।
স্কুল কর্তৃপক্ষের নীরবতা এবং অসহযোগিতাও এই ঘটনাকে ঘিরে বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। জেলা শিক্ষা অফিসার রাম নিবাস শর্মা গণমাধ্যমকে জানান, স্কুল কর্তৃপক্ষ যথাযথভাবে যোগাযোগ করেনি এবং অধ্যক্ষ ইন্দু দাভের সঙ্গে যোগাযোগ করিয়ে দিতেও রাজি হয়নি। তিনি বলেন, তারা শিক্ষা দপ্তরকে সম্পূর্ণ উপেক্ষা করেছে। অধ্যক্ষের প্রতিনিধি আমাদের ফোনকলও ধরেননি।

যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃক কিয়েভের অবস্থান শক্তিশালী করার মনোভাব কেবল ইউক্রেনের ধ্বংসই ডেকে আনবে। স্থানীয় সময় আজ বুধবার রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র এই তথ্য জানিয়েছেন। তুরস্কের সংবাদ সংস্থা আনাদলু এজেন্সির
২০ অক্টোবর ২০২২
ভারতীয় জনতা পার্টি–বিজেপির এমপি জগন্নাথ সরকারের মন্তব্যে পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতিতে উত্তাপ তৈরি হয়েছে। তিনি বলেছেন, ২০২৬ সালের রাজ্য নির্বাচনেও যদি বিজেপি ক্ষমতায় আসে, তবে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের বেড়াগুলো সরিয়ে ফেলা হবে এবং দুই দেশ আবার এক হয়ে যাবে।
২ ঘণ্টা আগে
কেনিয়ার পশ্চিমাঞ্চলে ভারী বৃষ্টির পর ভূমিধসে অন্তত ২১ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে দেশটির সরকার নিশ্চিত করেছে। গত শুক্রবার গভীর রাতে মারাকওয়েট ইস্ট এলাকায় এই ভূমিধসের ঘটনা ঘটে।
৩ ঘণ্টা আগে
রাশিয়ার ইস্কান্দার–এম ক্ষেপণাস্ত্রে নতুন নতুন কৌশল যোগ করা হয়েছে। ফলে ইউক্রেনের আকাশ প্রতিরক্ষা এখন ভিতুর মতো হার মানছে। এমনকি দেশটিকে যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া প্যাট্রিয়ট আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাও একে ধরতে পারছে না কার্যকরভাবে। এই ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকানোর ক্ষেত্রে ইউক্রেনীয় আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার সাফল্য
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

কেনিয়ার পশ্চিমাঞ্চলে ভারী বৃষ্টির পর ভূমিধসে অন্তত ২১ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে দেশটির সরকার নিশ্চিত করেছে। গত শুক্রবার গভীর রাতে মারাকওয়েট ইস্ট এলাকায় এ ভূমিধসের ঘটনা ঘটে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কিপচুমবা মুরকোমেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে এক পোস্টে জানান, নিহত ব্যক্তিদের মরদেহ কাছের একটি এয়ারস্ট্রিপে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। আর গুরুতর আহত ২৫ জনকে চিকিৎসার জন্য হেলিকপ্টারে করে অন্যত্র পাঠানো হয়েছে।
নিখোঁজ হিসেবে পরিবারের পক্ষ থেকে রিপোর্ট করা ৩০ জনের বেশি মানুষের এখনো সন্ধান মেলেনি বলে জানান তিনি।
গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় কেনিয়ার সরকার অনুসন্ধান ও উদ্ধার অভিযান সাময়িকভাবে স্থগিত করে। আজ রোববার পুনরায় অনুসন্ধান শুরুর কথা রয়েছে।
উদ্ধার তৎপরতার সমন্বয়কারী কেনিয়ান রেডক্রস জানিয়েছে, কাদা ও আকস্মিক বন্যার কারণে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলোয় এখনো সড়কপথে পৌঁছানো সম্ভব হয়নি।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মুরকোমেন জানান, ভুক্তভোগী ব্যক্তিদের জন্য খাদ্যসহ অন্য ত্রাণসামগ্রী সরবরাহের প্রস্তুতি চলছে। সামরিক ও পুলিশের হেলিকপ্টারের মাধ্যমে এই ত্রাণসামগ্রী পরিবহনের জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
কেনিয়ায় বর্তমানে বছরের দ্বিতীয় বর্ষা মৌসুম চলছে। বছরের শুরুতে দীর্ঘ ও ভারী বর্ষার তুলনায় এটি কিছু সপ্তাহের স্বল্পস্থায়ী বৃষ্টির সময়। রেডক্রস জানিয়েছে, বুলামবুলি জেলায় নদীতীরবর্তী বেশির ভাগ গ্রাম ভয়াবহ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
অন্যদিকে টানা ভারী বৃষ্টিতে আসতিরি ও সিপি নদী উপচে পড়েছে। যার ফলে বাড়িঘর, ফসলের ক্ষেত ও স্থানীয় অবকাঠামোর ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
শুক্রবার যেসব অঞ্চলে ভূমিধস হয়েছিল এবং নদীতীরবর্তী এলাকাগুলোতে বসবাসরত মানুষদের নিরাপদ স্থানে সরে যেতে আহ্বান জানিয়েছে দেশটির সরকার।
এদিকে কেনিয়া সীমান্তের কাছে উগান্ডাতেও গত বুধবার থেকে আকস্মিক বন্যা ও ভূমিধসে বেশ কয়েকজনের মৃত্যু হয়েছে।
গতকাল শনিবার উগান্ডা রেডক্রস জানায়, দেশটির পূর্বাঞ্চলের কাপসোমো গ্রামে ভূমিধসের ঘটনায় চারজন নিহত হন।

কেনিয়ার পশ্চিমাঞ্চলে ভারী বৃষ্টির পর ভূমিধসে অন্তত ২১ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে দেশটির সরকার নিশ্চিত করেছে। গত শুক্রবার গভীর রাতে মারাকওয়েট ইস্ট এলাকায় এ ভূমিধসের ঘটনা ঘটে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কিপচুমবা মুরকোমেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে এক পোস্টে জানান, নিহত ব্যক্তিদের মরদেহ কাছের একটি এয়ারস্ট্রিপে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। আর গুরুতর আহত ২৫ জনকে চিকিৎসার জন্য হেলিকপ্টারে করে অন্যত্র পাঠানো হয়েছে।
নিখোঁজ হিসেবে পরিবারের পক্ষ থেকে রিপোর্ট করা ৩০ জনের বেশি মানুষের এখনো সন্ধান মেলেনি বলে জানান তিনি।
গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় কেনিয়ার সরকার অনুসন্ধান ও উদ্ধার অভিযান সাময়িকভাবে স্থগিত করে। আজ রোববার পুনরায় অনুসন্ধান শুরুর কথা রয়েছে।
উদ্ধার তৎপরতার সমন্বয়কারী কেনিয়ান রেডক্রস জানিয়েছে, কাদা ও আকস্মিক বন্যার কারণে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলোয় এখনো সড়কপথে পৌঁছানো সম্ভব হয়নি।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মুরকোমেন জানান, ভুক্তভোগী ব্যক্তিদের জন্য খাদ্যসহ অন্য ত্রাণসামগ্রী সরবরাহের প্রস্তুতি চলছে। সামরিক ও পুলিশের হেলিকপ্টারের মাধ্যমে এই ত্রাণসামগ্রী পরিবহনের জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
কেনিয়ায় বর্তমানে বছরের দ্বিতীয় বর্ষা মৌসুম চলছে। বছরের শুরুতে দীর্ঘ ও ভারী বর্ষার তুলনায় এটি কিছু সপ্তাহের স্বল্পস্থায়ী বৃষ্টির সময়। রেডক্রস জানিয়েছে, বুলামবুলি জেলায় নদীতীরবর্তী বেশির ভাগ গ্রাম ভয়াবহ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
অন্যদিকে টানা ভারী বৃষ্টিতে আসতিরি ও সিপি নদী উপচে পড়েছে। যার ফলে বাড়িঘর, ফসলের ক্ষেত ও স্থানীয় অবকাঠামোর ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
শুক্রবার যেসব অঞ্চলে ভূমিধস হয়েছিল এবং নদীতীরবর্তী এলাকাগুলোতে বসবাসরত মানুষদের নিরাপদ স্থানে সরে যেতে আহ্বান জানিয়েছে দেশটির সরকার।
এদিকে কেনিয়া সীমান্তের কাছে উগান্ডাতেও গত বুধবার থেকে আকস্মিক বন্যা ও ভূমিধসে বেশ কয়েকজনের মৃত্যু হয়েছে।
গতকাল শনিবার উগান্ডা রেডক্রস জানায়, দেশটির পূর্বাঞ্চলের কাপসোমো গ্রামে ভূমিধসের ঘটনায় চারজন নিহত হন।

যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃক কিয়েভের অবস্থান শক্তিশালী করার মনোভাব কেবল ইউক্রেনের ধ্বংসই ডেকে আনবে। স্থানীয় সময় আজ বুধবার রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র এই তথ্য জানিয়েছেন। তুরস্কের সংবাদ সংস্থা আনাদলু এজেন্সির
২০ অক্টোবর ২০২২
ভারতীয় জনতা পার্টি–বিজেপির এমপি জগন্নাথ সরকারের মন্তব্যে পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতিতে উত্তাপ তৈরি হয়েছে। তিনি বলেছেন, ২০২৬ সালের রাজ্য নির্বাচনেও যদি বিজেপি ক্ষমতায় আসে, তবে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের বেড়াগুলো সরিয়ে ফেলা হবে এবং দুই দেশ আবার এক হয়ে যাবে।
২ ঘণ্টা আগে
ভারতের রাজস্থান রাজ্যে জয়পুরের একটি বেসরকারি স্কুলে এক শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য দানা বেঁধেছে। গতকাল শনিবার বিকেলে চতুর্থ তলা থেকে ঝাঁপ দিয়ে ৯ বছরের এক ছাত্রীর মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
৩ ঘণ্টা আগে
রাশিয়ার ইস্কান্দার–এম ক্ষেপণাস্ত্রে নতুন নতুন কৌশল যোগ করা হয়েছে। ফলে ইউক্রেনের আকাশ প্রতিরক্ষা এখন ভিতুর মতো হার মানছে। এমনকি দেশটিকে যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া প্যাট্রিয়ট আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাও একে ধরতে পারছে না কার্যকরভাবে। এই ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকানোর ক্ষেত্রে ইউক্রেনীয় আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার সাফল্য
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাশিয়ার ইস্কান্দার-এম ক্ষেপণাস্ত্রে নতুন নতুন কৌশল যোগ করা হয়েছে। ফলে ইউক্রেনের আকাশ প্রতিরক্ষা এখন ভিতুর মতো হার মানছে। এমনকি দেশটিকে যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া প্যাট্রিয়ট আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাও একে ধরতে পারছে না কার্যকরভাবে। এই ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকানোর ক্ষেত্রে ইউক্রেনীয় আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থার সাফল্য মাত্র ৬ শতাংশ।
আমেরিকান কনজারভেটিভের সাংবাদিক অ্যান্ড্রু ডে কিয়েভ থেকে ফিরে জানিয়েছেন, ইউক্রেনের আকাশ প্রতিরক্ষা এতটা অনিশ্চিত যে ‘প্রায় নেই বললে চলে’। তিনি বলেছেন, রাতের আঁধারে রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোনের স্রোত এলে ন্যাটো প্রদত্ত প্রতিরক্ষাব্যবস্থা কখনো চালু হয়, কখনো হয় না। এই পর্যবেক্ষণ সামরিক প্রতিবেদনের সঙ্গে মিলে যায়। সেপ্টেম্বরের পর থেকে ইউক্রেনের পশ্চিমা সরবরাহকৃত আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থার কার্যকারিতা ৩৪ শতাংশ থেকে নেমেছে প্রায় ৬ শতাংশে কিংবা তারও নিচে।
বিশেষত যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া এমআইএম-১০৪ প্যাট্রিয়ট আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা রুশ ৯কে৭২০ ইস্কান্দার-এম এবং এই জাতীয় অন্যান্য ব্যবস্থাকে ঠেকাতে গিয়ে রীতিমতো কাঁপছে। এখানে অনেক কারিগরি ও কৌশলগত কারণ কাজ করছে।
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ফ্রন্টলাইন প্রায় এক বছর ধরে স্থবির। কিন্তু দুই পক্ষই দ্রুত কৌশল ও প্রযুক্তি বদলাচ্ছে। দুই পক্ষ একে অন্যের দুর্বলতা খুঁজে বের করে তা কাজে লাগাতে চায়। রাশিয়ার পরীক্ষা-নিরীক্ষা এখন পর্যন্ত বেশি ফল দেওয়ায় তারা সুবিধা পাচ্ছে বেশি।
উদাহরণ হিসেবে বলা যেতে পারে, ইস্কান্দার ক্ষেপণাস্ত্রের ফ্লাইট বা উড্ডয়নরত অবস্থায় এর গতিপথ বদলে দিচ্ছে রাশিয়া। সরল ব্যালিস্টিক ট্রাজেক্টরি না রেখে এখন ‘কোয়াসি-ব্যালিস্টিক’ গতিপথে এগোয় ক্ষেপণাস্ত্রগুলো। মাঝপথে ক্ষেপণাস্ত্রের গতি ধীর হয়ে যেতে পারে, দিক পরিবর্তন করতে পারে, খাড়া তীব্রভাবে নিচে নামতে পারে বা একদম শেষ পর্যায়ে এসে আচমকা ম্যানুভার করে টার্গেটের দিকে যেতে পারে।
প্যাট্রিয়ট সিস্টেম এবং অন্য পশ্চিমা সামরিক প্রতিরক্ষাব্যবস্থা মূলত কোনো টার্গেটের সম্ভাব্য ফ্লাইট অনুমান করে সেটি লক করে আক্রমণ ঠেকিয়ে দেয়। কিন্তু কোনো লক্ষ্যবস্তু গতিপথ হঠাৎ পাল্টালে প্রতিরক্ষার সফটওয়্যার ও ইন্টারসেপ্টরগুলোর জন্য তা ধরার সময় এই সিস্টেমের থাকে না। ফলে ইস্কান্দারের মতো হাই-টেক ক্ষেপণাস্ত্র এমন প্রতিরক্ষাব্যবস্থা সফলভাবে লক্ষ্য ভেদ করতে ব্যর্থ হয়।

কোনো কোনো প্রতিবেদন বলছে, রুশ প্রকৌশলীরা ইস্কান্দার-এম-এ এমন রাডার-ডিকয় ডিভাইস বসিয়েছেন, যা শেষ মুহূর্তে বিচ্ছিন্ন হয়ে ভুয়া রাডার সিগন্যাল ফেরত দেওয়ার পরিস্থিতি তৈরি করে। এতে ভূমিতে থাকা আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থার রাডার ও ট্র্যাকিং সফটওয়্যার বিভ্রান্ত হয়। ইন্টারসেপ্টর ভুয়া সংকেতের দিকে রকেট/ক্ষেপণাস্ত্র পাঠালে বিপক্ষের মূল ক্ষেপণাস্ত্র সহজে লক্ষ্যে পৌঁছে যায়।
আরও এক সমস্যা হলো, ইস্কান্দারের একেবারে শেষ মুহূর্তে এসে হঠাৎ নিচে দ্রুতগতিতে নামতে থাকার বা ম্যানুভার করার কৌশল। এই আচরণ প্যাট্রিয়ট ব্যাটারির রাডার আর সেন্সরগুলোর ফাঁকফোকরকে কাজে লাগায়। ফলে প্রথমবার শনাক্তকরণের পর থেকে প্রতিক্রিয়া জানানোর সময়; অর্থাৎ টার্গেট ক্ষেপণাস্ত্রের দিকে রকেট পাঠানোর সময় এত কম হয়ে পড়ে যে সফলভাবে আগত ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকানো প্রায় অসম্ভব হয়ে ওঠে।
প্রযুক্তিগত বিষয়ের বাইরে রয়েছে পরিমাণগত হিসাব। রাশিয়া ক্রমাগত ইস্কান্দার ও অনুরূপ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি করে চলেছে। অপর দিকে ইউক্রেন নির্ভরশীল পশ্চিমা, বিশেষত মার্কিন ও ইউরোপের ওপর, যাদের মজুত সীমিত। প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র ব্যাটারি ও ইন্টারসেপ্টর সীমিত পরিমাণে দেওয়া হচ্ছে কিয়েভকে।
রাশিয়া এই অবস্থাকে কাজে লাগিয়ে ইউক্রেনে আক্রমণের কৌশল বুঝে নিয়েছে। তারা একবারে বহু ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন ছুড়লে ইউক্রেনের সীমিত প্রতিরক্ষা বেশির ভাগই আটকাতে পারে না। অতিরিক্ত নতুন কোয়াজি-ব্যালিস্টিক পন্থা ও ডিকয় যোগ হলে সমস্যা আরও বাড়ে। ফলত ইউক্রেনের আকাশ প্রতিরক্ষা ধীরে ধীরে ভেঙে পড়ছে।
প্যাট্রিয়ট আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা দিয়ে তাত্ত্বিকভাবে এখনো কিছু ব্যালিস্টিক লক্ষ্যবস্তু ঠেকানো সম্ভব। কিন্তু রাশিয়ার কৌশল-উন্নয়ন প্রতিরক্ষাব্যবস্থার কার্যকারিতা কমিয়ে দিচ্ছে। ইউক্রেন ও তার মিত্রদের প্রয়োজন আরও ব্যাটারি, আরও ইন্টারসেপ্টর, ভালো রাডার কাভারেজ এবং প্যাট্রিয়ট সিস্টেমের সফটওয়্যার-হার্ডওয়্যার আপগ্রেড।
দুর্ভাগ্যবশত, এসব সহজে মিলছে না। পশ্চিমা প্রতিরক্ষা শিল্পশক্তি এখন এত দুর্বল ও ধীর যে প্রয়োজনীয় সরবরাহ দ্রুত করা যাচ্ছে না। অনেক বিশ্লেষক বলছে—মূল্য, সরবরাহ এবং শিল্পক্ষমতার সীমাবদ্ধতা ইউক্রেনকে কেড়ে নিচ্ছে সময় ও সুযোগ। এই প্রেক্ষাপটে কিয়েভ আমেরিকান টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র চাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের টমাহক পেলে ইউক্রেন দূর থেকে রাশিয়ার ভেতরের টার্গেটে আঘাতের চেষ্টা করবে, যাতে রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হামলার প্রতিশোধ সম্ভব হয়।
তবে এই কৌশলও সমস্যা পুরোপুরি মিটিয়ে দেবে কি না, সন্দেহ আছে। রাশিয়ার সামরিক ও অর্থনৈতিক প্রাকৃতিক সুবিধা এবং তাদের সামরিক প্রকৌশল ইউক্রেনের এবং পশ্চিমাদের সীমিত সম্পদকে দ্রুত নির্জীব করে দিচ্ছে। রাশিয়ার এই পরিবর্তনগুলো তুলনামূলক কম ব্যয়বহুল। কিন্তু এগুলো প্রতিহত করতে ইউক্রেনকে বড় বিনিয়োগ, সময় ও সরবরাহ দরকার, যা মিটছে না।
ফলে সামগ্রিক ব্যাখ্যাটি পরিষ্কার—রাশিয়ার ইস্কান্দার-সংক্রান্ত নতুন উদ্ভাবন ও কৌশল ইউক্রেনের আকাশ প্রতিরক্ষা কার্যকারিতা তীব্রভাবে কমিয়ে দিচ্ছে। সংখ্যাগত অসাম্য, রাডার বিভ্রান্তি, কোয়াসি-ব্যালিস্টিক ম্যানুভার ও পশ্চিমা অস্ত্রশিল্পের সীমাবদ্ধতা—সব মিলিয়ে প্যাট্রিয়ট সিস্টেম এখন যুদ্ধক্ষেত্রে অনেক ক্ষেত্রে নিঃশব্দ দর্শকের মতো।
সূত্র: দ্য ন্যাশনাল ইন্টারেস্ট

রাশিয়ার ইস্কান্দার-এম ক্ষেপণাস্ত্রে নতুন নতুন কৌশল যোগ করা হয়েছে। ফলে ইউক্রেনের আকাশ প্রতিরক্ষা এখন ভিতুর মতো হার মানছে। এমনকি দেশটিকে যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া প্যাট্রিয়ট আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাও একে ধরতে পারছে না কার্যকরভাবে। এই ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকানোর ক্ষেত্রে ইউক্রেনীয় আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থার সাফল্য মাত্র ৬ শতাংশ।
আমেরিকান কনজারভেটিভের সাংবাদিক অ্যান্ড্রু ডে কিয়েভ থেকে ফিরে জানিয়েছেন, ইউক্রেনের আকাশ প্রতিরক্ষা এতটা অনিশ্চিত যে ‘প্রায় নেই বললে চলে’। তিনি বলেছেন, রাতের আঁধারে রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোনের স্রোত এলে ন্যাটো প্রদত্ত প্রতিরক্ষাব্যবস্থা কখনো চালু হয়, কখনো হয় না। এই পর্যবেক্ষণ সামরিক প্রতিবেদনের সঙ্গে মিলে যায়। সেপ্টেম্বরের পর থেকে ইউক্রেনের পশ্চিমা সরবরাহকৃত আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থার কার্যকারিতা ৩৪ শতাংশ থেকে নেমেছে প্রায় ৬ শতাংশে কিংবা তারও নিচে।
বিশেষত যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া এমআইএম-১০৪ প্যাট্রিয়ট আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা রুশ ৯কে৭২০ ইস্কান্দার-এম এবং এই জাতীয় অন্যান্য ব্যবস্থাকে ঠেকাতে গিয়ে রীতিমতো কাঁপছে। এখানে অনেক কারিগরি ও কৌশলগত কারণ কাজ করছে।
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ফ্রন্টলাইন প্রায় এক বছর ধরে স্থবির। কিন্তু দুই পক্ষই দ্রুত কৌশল ও প্রযুক্তি বদলাচ্ছে। দুই পক্ষ একে অন্যের দুর্বলতা খুঁজে বের করে তা কাজে লাগাতে চায়। রাশিয়ার পরীক্ষা-নিরীক্ষা এখন পর্যন্ত বেশি ফল দেওয়ায় তারা সুবিধা পাচ্ছে বেশি।
উদাহরণ হিসেবে বলা যেতে পারে, ইস্কান্দার ক্ষেপণাস্ত্রের ফ্লাইট বা উড্ডয়নরত অবস্থায় এর গতিপথ বদলে দিচ্ছে রাশিয়া। সরল ব্যালিস্টিক ট্রাজেক্টরি না রেখে এখন ‘কোয়াসি-ব্যালিস্টিক’ গতিপথে এগোয় ক্ষেপণাস্ত্রগুলো। মাঝপথে ক্ষেপণাস্ত্রের গতি ধীর হয়ে যেতে পারে, দিক পরিবর্তন করতে পারে, খাড়া তীব্রভাবে নিচে নামতে পারে বা একদম শেষ পর্যায়ে এসে আচমকা ম্যানুভার করে টার্গেটের দিকে যেতে পারে।
প্যাট্রিয়ট সিস্টেম এবং অন্য পশ্চিমা সামরিক প্রতিরক্ষাব্যবস্থা মূলত কোনো টার্গেটের সম্ভাব্য ফ্লাইট অনুমান করে সেটি লক করে আক্রমণ ঠেকিয়ে দেয়। কিন্তু কোনো লক্ষ্যবস্তু গতিপথ হঠাৎ পাল্টালে প্রতিরক্ষার সফটওয়্যার ও ইন্টারসেপ্টরগুলোর জন্য তা ধরার সময় এই সিস্টেমের থাকে না। ফলে ইস্কান্দারের মতো হাই-টেক ক্ষেপণাস্ত্র এমন প্রতিরক্ষাব্যবস্থা সফলভাবে লক্ষ্য ভেদ করতে ব্যর্থ হয়।

কোনো কোনো প্রতিবেদন বলছে, রুশ প্রকৌশলীরা ইস্কান্দার-এম-এ এমন রাডার-ডিকয় ডিভাইস বসিয়েছেন, যা শেষ মুহূর্তে বিচ্ছিন্ন হয়ে ভুয়া রাডার সিগন্যাল ফেরত দেওয়ার পরিস্থিতি তৈরি করে। এতে ভূমিতে থাকা আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থার রাডার ও ট্র্যাকিং সফটওয়্যার বিভ্রান্ত হয়। ইন্টারসেপ্টর ভুয়া সংকেতের দিকে রকেট/ক্ষেপণাস্ত্র পাঠালে বিপক্ষের মূল ক্ষেপণাস্ত্র সহজে লক্ষ্যে পৌঁছে যায়।
আরও এক সমস্যা হলো, ইস্কান্দারের একেবারে শেষ মুহূর্তে এসে হঠাৎ নিচে দ্রুতগতিতে নামতে থাকার বা ম্যানুভার করার কৌশল। এই আচরণ প্যাট্রিয়ট ব্যাটারির রাডার আর সেন্সরগুলোর ফাঁকফোকরকে কাজে লাগায়। ফলে প্রথমবার শনাক্তকরণের পর থেকে প্রতিক্রিয়া জানানোর সময়; অর্থাৎ টার্গেট ক্ষেপণাস্ত্রের দিকে রকেট পাঠানোর সময় এত কম হয়ে পড়ে যে সফলভাবে আগত ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকানো প্রায় অসম্ভব হয়ে ওঠে।
প্রযুক্তিগত বিষয়ের বাইরে রয়েছে পরিমাণগত হিসাব। রাশিয়া ক্রমাগত ইস্কান্দার ও অনুরূপ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি করে চলেছে। অপর দিকে ইউক্রেন নির্ভরশীল পশ্চিমা, বিশেষত মার্কিন ও ইউরোপের ওপর, যাদের মজুত সীমিত। প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র ব্যাটারি ও ইন্টারসেপ্টর সীমিত পরিমাণে দেওয়া হচ্ছে কিয়েভকে।
রাশিয়া এই অবস্থাকে কাজে লাগিয়ে ইউক্রেনে আক্রমণের কৌশল বুঝে নিয়েছে। তারা একবারে বহু ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন ছুড়লে ইউক্রেনের সীমিত প্রতিরক্ষা বেশির ভাগই আটকাতে পারে না। অতিরিক্ত নতুন কোয়াজি-ব্যালিস্টিক পন্থা ও ডিকয় যোগ হলে সমস্যা আরও বাড়ে। ফলত ইউক্রেনের আকাশ প্রতিরক্ষা ধীরে ধীরে ভেঙে পড়ছে।
প্যাট্রিয়ট আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা দিয়ে তাত্ত্বিকভাবে এখনো কিছু ব্যালিস্টিক লক্ষ্যবস্তু ঠেকানো সম্ভব। কিন্তু রাশিয়ার কৌশল-উন্নয়ন প্রতিরক্ষাব্যবস্থার কার্যকারিতা কমিয়ে দিচ্ছে। ইউক্রেন ও তার মিত্রদের প্রয়োজন আরও ব্যাটারি, আরও ইন্টারসেপ্টর, ভালো রাডার কাভারেজ এবং প্যাট্রিয়ট সিস্টেমের সফটওয়্যার-হার্ডওয়্যার আপগ্রেড।
দুর্ভাগ্যবশত, এসব সহজে মিলছে না। পশ্চিমা প্রতিরক্ষা শিল্পশক্তি এখন এত দুর্বল ও ধীর যে প্রয়োজনীয় সরবরাহ দ্রুত করা যাচ্ছে না। অনেক বিশ্লেষক বলছে—মূল্য, সরবরাহ এবং শিল্পক্ষমতার সীমাবদ্ধতা ইউক্রেনকে কেড়ে নিচ্ছে সময় ও সুযোগ। এই প্রেক্ষাপটে কিয়েভ আমেরিকান টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র চাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের টমাহক পেলে ইউক্রেন দূর থেকে রাশিয়ার ভেতরের টার্গেটে আঘাতের চেষ্টা করবে, যাতে রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হামলার প্রতিশোধ সম্ভব হয়।
তবে এই কৌশলও সমস্যা পুরোপুরি মিটিয়ে দেবে কি না, সন্দেহ আছে। রাশিয়ার সামরিক ও অর্থনৈতিক প্রাকৃতিক সুবিধা এবং তাদের সামরিক প্রকৌশল ইউক্রেনের এবং পশ্চিমাদের সীমিত সম্পদকে দ্রুত নির্জীব করে দিচ্ছে। রাশিয়ার এই পরিবর্তনগুলো তুলনামূলক কম ব্যয়বহুল। কিন্তু এগুলো প্রতিহত করতে ইউক্রেনকে বড় বিনিয়োগ, সময় ও সরবরাহ দরকার, যা মিটছে না।
ফলে সামগ্রিক ব্যাখ্যাটি পরিষ্কার—রাশিয়ার ইস্কান্দার-সংক্রান্ত নতুন উদ্ভাবন ও কৌশল ইউক্রেনের আকাশ প্রতিরক্ষা কার্যকারিতা তীব্রভাবে কমিয়ে দিচ্ছে। সংখ্যাগত অসাম্য, রাডার বিভ্রান্তি, কোয়াসি-ব্যালিস্টিক ম্যানুভার ও পশ্চিমা অস্ত্রশিল্পের সীমাবদ্ধতা—সব মিলিয়ে প্যাট্রিয়ট সিস্টেম এখন যুদ্ধক্ষেত্রে অনেক ক্ষেত্রে নিঃশব্দ দর্শকের মতো।
সূত্র: দ্য ন্যাশনাল ইন্টারেস্ট

যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃক কিয়েভের অবস্থান শক্তিশালী করার মনোভাব কেবল ইউক্রেনের ধ্বংসই ডেকে আনবে। স্থানীয় সময় আজ বুধবার রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র এই তথ্য জানিয়েছেন। তুরস্কের সংবাদ সংস্থা আনাদলু এজেন্সির
২০ অক্টোবর ২০২২
ভারতীয় জনতা পার্টি–বিজেপির এমপি জগন্নাথ সরকারের মন্তব্যে পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতিতে উত্তাপ তৈরি হয়েছে। তিনি বলেছেন, ২০২৬ সালের রাজ্য নির্বাচনেও যদি বিজেপি ক্ষমতায় আসে, তবে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের বেড়াগুলো সরিয়ে ফেলা হবে এবং দুই দেশ আবার এক হয়ে যাবে।
২ ঘণ্টা আগে
ভারতের রাজস্থান রাজ্যে জয়পুরের একটি বেসরকারি স্কুলে এক শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য দানা বেঁধেছে। গতকাল শনিবার বিকেলে চতুর্থ তলা থেকে ঝাঁপ দিয়ে ৯ বছরের এক ছাত্রীর মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
৩ ঘণ্টা আগে
কেনিয়ার পশ্চিমাঞ্চলে ভারী বৃষ্টির পর ভূমিধসে অন্তত ২১ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে দেশটির সরকার নিশ্চিত করেছে। গত শুক্রবার গভীর রাতে মারাকওয়েট ইস্ট এলাকায় এই ভূমিধসের ঘটনা ঘটে।
৩ ঘণ্টা আগে