হংকংয়ের আরও দুটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিয়েনআনমেন গণহত্যার স্মৃতিস্তম্ভ অপসারণ করা হয়েছে। আজ শুক্রবার স্মৃতিস্তম্ভ দুটি সরিয়ে নেওয়া হয়।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, বেইজিংয়ের তিয়েনআনমেন স্কয়ারে ১৯৮৯ সালে হওয়া গণহত্যার স্মরণে নির্মিত ওই স্মৃতিস্তম্ভ দুটি চাইনিজ ইউনিভার্সিটি ও লিংনান ইউনিভার্সিটি থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়। চীনের আরোপ করা জাতীয় নিরাপত্তা আইনের জেরে একর পর এক তিয়েনআনমেন গণহত্যা স্মরণে নির্মিত ভাস্কর্য ও স্মৃতিস্তম্ভ সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে।
চীনের এই জাতীয় নিরাপত্তা আইন নিয়ে নানা মহলে নানা সমালোচনা চলছে। মানবাধিকারকর্মীরা বলছেন, এই আইন গণতন্ত্রের আকাঙ্ক্ষা, মৌলিক অধিকার ও স্বাধীনতা হরণ এবং নাগরিক সমাজকে চাপে রাখতে ব্যবহার করা হচ্ছে। যদিও চীনা কর্তৃপক্ষ বলছে, ২০১৯ সালে গণ-আন্দোলনের পর এই আইনের মধ্য দিয়ে স্থিতিশীলতা আনা সম্ভব হয়েছে।
রয়টার্স জানায়, শুক্রবার স্থানীয় সময় সকালে চাইনিজ ইউনিভার্সিটির উন্মুক্ত স্থানে থাকা প্রায় সাড়ে ছয় মিটার উচ্চতার স্মৃতিস্তম্ভটি সরিয়ে নেওয়া হয়, যা ‘গডেস অব ডেমোক্রেসি’ নামে পরিচিত। এ সম্পর্কিত এক বিবৃতিতে এই অপসারণের কারণ হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়টির কর্তৃপক্ষ বলেছে, অভ্যন্তরীণ পর্যালোচনার ভিত্তিতে এই ‘অননুমোদিত ভাস্কর্যটি’ সরিয়ে নেওয়া হলো।
ভাস্কর্যটি এই বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে দশকের বেশি সময় ধরে ছিল। এটি সরিয়ে নেওয়ার প্রতিবাদও জানিয়েছে শিক্ষার্থীরা। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের এই পদক্ষেপের বিরুদ্ধে তারা প্রতিবাদ জানিয়ে তিয়েনআনমেন ঘটনা সম্পর্কিত লিফলেট ও ‘গডেস অব ডেমোক্রেসি’ নামের সেই ভাস্কর্যের পোস্টার বিলি করেছে, যেখানে লেখা ছিল—‘তোমরা কি তাকে দেখেছ কেউ?’
এ বিষয়ে চাইনিজ ইউনিভার্সিটির সাবেক শিক্ষার্থী ফেলিক্স চাউ রয়টার্সকে বলেন, ‘আমি ভীষণ আঘাত পেয়েছি। এই ভাস্কর্যের উপস্থিতি ক্যাম্পাসের মুক্ত আবহের একটা প্রতীক ছিল। এটি ছিল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের স্বাধীনতার প্রতীক। এখন এটি সরিয়ে নেওয়ার পর এই মুক্ত আবহ ও স্বাধীনতা অটুট থাকবে কি না, তা নিয়ে সংশয় তৈরি হলো।’
এ বিষয়ে হংকং বা চীনা কর্তৃপক্ষ—কার নির্দেশে এই তিন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিয়েনআনমেন ভাস্কর্যগুলো সরিয়ে নেওয়া হলো, তা জানতে চাইলেও হংকংয়ের নেতা ক্যারি লামের দপ্তর থেকে কোনো সাড়া পায়নি রয়টার্স।
এদিকে এই ভাস্কর্যগুলোর ভাস্কর চেন ওয়েইমিং রয়টার্সকে বলেছেন, তাঁর ভাস্কর্যগুলোর কোনো ক্ষতি হলে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে মামলা করবেন।
হংকংয়ের আরও দুটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিয়েনআনমেন গণহত্যার স্মৃতিস্তম্ভ অপসারণ করা হয়েছে। আজ শুক্রবার স্মৃতিস্তম্ভ দুটি সরিয়ে নেওয়া হয়।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, বেইজিংয়ের তিয়েনআনমেন স্কয়ারে ১৯৮৯ সালে হওয়া গণহত্যার স্মরণে নির্মিত ওই স্মৃতিস্তম্ভ দুটি চাইনিজ ইউনিভার্সিটি ও লিংনান ইউনিভার্সিটি থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়। চীনের আরোপ করা জাতীয় নিরাপত্তা আইনের জেরে একর পর এক তিয়েনআনমেন গণহত্যা স্মরণে নির্মিত ভাস্কর্য ও স্মৃতিস্তম্ভ সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে।
চীনের এই জাতীয় নিরাপত্তা আইন নিয়ে নানা মহলে নানা সমালোচনা চলছে। মানবাধিকারকর্মীরা বলছেন, এই আইন গণতন্ত্রের আকাঙ্ক্ষা, মৌলিক অধিকার ও স্বাধীনতা হরণ এবং নাগরিক সমাজকে চাপে রাখতে ব্যবহার করা হচ্ছে। যদিও চীনা কর্তৃপক্ষ বলছে, ২০১৯ সালে গণ-আন্দোলনের পর এই আইনের মধ্য দিয়ে স্থিতিশীলতা আনা সম্ভব হয়েছে।
রয়টার্স জানায়, শুক্রবার স্থানীয় সময় সকালে চাইনিজ ইউনিভার্সিটির উন্মুক্ত স্থানে থাকা প্রায় সাড়ে ছয় মিটার উচ্চতার স্মৃতিস্তম্ভটি সরিয়ে নেওয়া হয়, যা ‘গডেস অব ডেমোক্রেসি’ নামে পরিচিত। এ সম্পর্কিত এক বিবৃতিতে এই অপসারণের কারণ হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়টির কর্তৃপক্ষ বলেছে, অভ্যন্তরীণ পর্যালোচনার ভিত্তিতে এই ‘অননুমোদিত ভাস্কর্যটি’ সরিয়ে নেওয়া হলো।
ভাস্কর্যটি এই বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে দশকের বেশি সময় ধরে ছিল। এটি সরিয়ে নেওয়ার প্রতিবাদও জানিয়েছে শিক্ষার্থীরা। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের এই পদক্ষেপের বিরুদ্ধে তারা প্রতিবাদ জানিয়ে তিয়েনআনমেন ঘটনা সম্পর্কিত লিফলেট ও ‘গডেস অব ডেমোক্রেসি’ নামের সেই ভাস্কর্যের পোস্টার বিলি করেছে, যেখানে লেখা ছিল—‘তোমরা কি তাকে দেখেছ কেউ?’
এ বিষয়ে চাইনিজ ইউনিভার্সিটির সাবেক শিক্ষার্থী ফেলিক্স চাউ রয়টার্সকে বলেন, ‘আমি ভীষণ আঘাত পেয়েছি। এই ভাস্কর্যের উপস্থিতি ক্যাম্পাসের মুক্ত আবহের একটা প্রতীক ছিল। এটি ছিল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের স্বাধীনতার প্রতীক। এখন এটি সরিয়ে নেওয়ার পর এই মুক্ত আবহ ও স্বাধীনতা অটুট থাকবে কি না, তা নিয়ে সংশয় তৈরি হলো।’
এ বিষয়ে হংকং বা চীনা কর্তৃপক্ষ—কার নির্দেশে এই তিন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিয়েনআনমেন ভাস্কর্যগুলো সরিয়ে নেওয়া হলো, তা জানতে চাইলেও হংকংয়ের নেতা ক্যারি লামের দপ্তর থেকে কোনো সাড়া পায়নি রয়টার্স।
এদিকে এই ভাস্কর্যগুলোর ভাস্কর চেন ওয়েইমিং রয়টার্সকে বলেছেন, তাঁর ভাস্কর্যগুলোর কোনো ক্ষতি হলে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে মামলা করবেন।
ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের শ্রীনগরে আজ শনিবার রাতে বিকট বিস্ফোরণে শব্দ শোনা গেছে। ভারত সরকারের একটি সূত্র অভিযোগ করেছে, যুদ্ধবিরতি ঘোষণার মাত্র কয়েক ঘণ্টার মাথায় পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করেছে।
৮ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে এক বৈঠকে ইউরোপীয় নেতারা রাশিয়াকে ৩০ দিনের একটি নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। আগামী সোমবার থেকে এ যুদ্ধবিরতি কার্যকর করার দাবি জানানো হয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে...
৯ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের সঙ্গে বর্তমান যুদ্ধবিরতি ‘শর্তসাপেক্ষ’ ও সিন্ধু পানিচুক্তিসহ কূটনৈতিক পদক্ষেপগুলো নিয়ে ভারতের অবস্থানে কোনো পরিবর্তন হয়নি বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো। এ থেকে বোঝা যাচ্ছে, যুদ্ধবিরতি কার্যকর হলেও পেহেলগাম হামলার জেরে দুই দেশের মধ্যে যে কূটনৈতিক সংকট সৃষ্টি হয়েছিল, তার সমাধান সহজে হবে
১০ ঘণ্টা আগেযুদ্ধবিরতির ঘোষণা আসার মাত্র ঘণ্টা তিনেক পরেই উত্তপ্ত হয়ে উঠল কাশ্মীর উপত্যকা। শনিবার রাত ৮টার দিকে শ্রীনগরের রামবাগ এলাকায় শক্তিশালী বিস্ফোরণে এক শিশুসহ তিনজন আহত হন। এর পর থেকেই উপত্যকার একাধিক শহরে ব্ল্যাকআউট ও নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকার ও রাজ্য প্রশাসন সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগে