ইয়েমেনে ২০১৪ সাল থেকে সরকার ও হুতি বিদ্রোহীদের মধ্যে সংঘাত চলছে। এতে হাজার হাজার সামরিক-বেসামরিক লোকের মৃত্যু হয়েছে; বাস্তুহারা হয়েছে কয়েক লাখ মানুষ। আড়াই হাজারের বেশি স্কুল ব্যবহারের অযোগ্য হয়ে পড়েছে; ধ্বংস হয়েছে কিছু স্কুল। বাকিগুলো পরিণত করা হয়েছে শরণার্থীশিবির বা সামরিক স্থাপনায়। ইউনিসেফের তথ্যমতে, করোনার আগেই দেশটির অন্তত ২০ লাখ শিশু ঝরে পড়েছে।
এই ধ্বংসস্তূপের মাঝখান থেকে একটি স্বস্তির খবর এসেছে ইয়েমেনের শিক্ষক আমিনা মাহদির হাত ধরে। দক্ষিণাঞ্চলীয় হোদাইদাহ প্রদেশের একটি প্রত্যন্ত গ্রামে নিজ বাড়িতে তিনি গড়ে তুলেছেন একটি স্কুল। আগ্রহী শিক্ষার্থীর সংখ্যা কয়েক ডজন হওয়ায় বয়সের ভিত্তিতে তিনটি গ্রুপে ভাগ করেছেন আমিনা। তিনি প্রতিটি ক্লাসে দৈনিক দুই ঘণ্টা করে সময় নেন। ক্লাসে পড়তে এবং লিখতে শেখানো ছাড়াও গণিত ও বিজ্ঞান পড়ান। এই অঞ্চলের ছেলেমেয়েদের জন্য স্কুলটি এখন একমাত্র ভরসা।
আরব নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০১৪ সালের আগে থেকেই শিশুদের লেখাপড়া শেখাচ্ছিলেন আমিনা। গ্রামে শিশুদের অজ্ঞতার উচ্চহার এবং শিশুদের শিক্ষাবঞ্চিত হতে দেখে তিনি এই কার্যক্রম শুরু করেন।
তবে আয়োজন করে ক্লাসরুম বানাতে পারেননি আমিনা। শিক্ষার্থীরা ঘরের মেঝেতে বসে ক্লাস করছে, মাথায় রোদ পড়ছে। ভালো তাকের অভাবে শত শত বইও স্তূপ করে রাখতে হচ্ছে। সূর্যের তাপ ও বৃষ্টিতে বইগুলো ক্ষতির মুখে পড়ছে।
এর মাঝেও ক্লাস করতে পেরে শিক্ষার্থীরা আনন্দিত। ইব্রাহিম মহিব নামের এক শিক্ষার্থী ফ্রান্সভিত্তিক বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলে, 'মিস আমিনা না থাকলে আমরা পড়তে, লিখতে বা শিখতে পারতাম না।' মহিবের পিতা মোহাম্মদ জানান, তিন সন্তানকে আমিনার বাড়িতে শিখতে পাঠাতে পেরে তিনি আনন্দিত।
এভাবে শিশুদের শেখাতে পারায় তিনি সৃষ্টিকর্তাকে ধন্যবাদ জানান। তবে নিজের ছোট ঘরটি যথেষ্ট উপযুক্ত নয় এবং ঘরটি পাবলিক প্লেসে পরিণত হয়েছে বলে তিনি কিছুটা বিব্রত। তবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অবকাঠামোগত উন্নয়নের জন্য কিছু সাহায্য পাবেন বলে তিনি আশাবাদী।
ইয়েমেনে ২০১৪ সাল থেকে সরকার ও হুতি বিদ্রোহীদের মধ্যে সংঘাত চলছে। এতে হাজার হাজার সামরিক-বেসামরিক লোকের মৃত্যু হয়েছে; বাস্তুহারা হয়েছে কয়েক লাখ মানুষ। আড়াই হাজারের বেশি স্কুল ব্যবহারের অযোগ্য হয়ে পড়েছে; ধ্বংস হয়েছে কিছু স্কুল। বাকিগুলো পরিণত করা হয়েছে শরণার্থীশিবির বা সামরিক স্থাপনায়। ইউনিসেফের তথ্যমতে, করোনার আগেই দেশটির অন্তত ২০ লাখ শিশু ঝরে পড়েছে।
এই ধ্বংসস্তূপের মাঝখান থেকে একটি স্বস্তির খবর এসেছে ইয়েমেনের শিক্ষক আমিনা মাহদির হাত ধরে। দক্ষিণাঞ্চলীয় হোদাইদাহ প্রদেশের একটি প্রত্যন্ত গ্রামে নিজ বাড়িতে তিনি গড়ে তুলেছেন একটি স্কুল। আগ্রহী শিক্ষার্থীর সংখ্যা কয়েক ডজন হওয়ায় বয়সের ভিত্তিতে তিনটি গ্রুপে ভাগ করেছেন আমিনা। তিনি প্রতিটি ক্লাসে দৈনিক দুই ঘণ্টা করে সময় নেন। ক্লাসে পড়তে এবং লিখতে শেখানো ছাড়াও গণিত ও বিজ্ঞান পড়ান। এই অঞ্চলের ছেলেমেয়েদের জন্য স্কুলটি এখন একমাত্র ভরসা।
আরব নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০১৪ সালের আগে থেকেই শিশুদের লেখাপড়া শেখাচ্ছিলেন আমিনা। গ্রামে শিশুদের অজ্ঞতার উচ্চহার এবং শিশুদের শিক্ষাবঞ্চিত হতে দেখে তিনি এই কার্যক্রম শুরু করেন।
তবে আয়োজন করে ক্লাসরুম বানাতে পারেননি আমিনা। শিক্ষার্থীরা ঘরের মেঝেতে বসে ক্লাস করছে, মাথায় রোদ পড়ছে। ভালো তাকের অভাবে শত শত বইও স্তূপ করে রাখতে হচ্ছে। সূর্যের তাপ ও বৃষ্টিতে বইগুলো ক্ষতির মুখে পড়ছে।
এর মাঝেও ক্লাস করতে পেরে শিক্ষার্থীরা আনন্দিত। ইব্রাহিম মহিব নামের এক শিক্ষার্থী ফ্রান্সভিত্তিক বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলে, 'মিস আমিনা না থাকলে আমরা পড়তে, লিখতে বা শিখতে পারতাম না।' মহিবের পিতা মোহাম্মদ জানান, তিন সন্তানকে আমিনার বাড়িতে শিখতে পাঠাতে পেরে তিনি আনন্দিত।
এভাবে শিশুদের শেখাতে পারায় তিনি সৃষ্টিকর্তাকে ধন্যবাদ জানান। তবে নিজের ছোট ঘরটি যথেষ্ট উপযুক্ত নয় এবং ঘরটি পাবলিক প্লেসে পরিণত হয়েছে বলে তিনি কিছুটা বিব্রত। তবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অবকাঠামোগত উন্নয়নের জন্য কিছু সাহায্য পাবেন বলে তিনি আশাবাদী।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে একটি বিমান বিধ্বস্ত হয়ে অন্তত ২০ জন নিহত এবং ১৬৪ জন আহত হওয়ার ঘটনা বিশ্ব গণমাধ্যমে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। আজ সোমবার বেলা ১টার কিছু পর বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি এফ-৭ বিজিআই প্রশিক্ষণ বিমান যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে স্কুলের একটি ভবনের ওপর...
৪ ঘণ্টা আগেব্রিটেনে ভুয়া নথির মাধ্যমে পাকিস্তানি অভিবাসীদের প্রবেশের একটি চাঞ্চল্যকর চিত্র উঠে এসেছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফের অনুসন্ধানে। এ ক্ষেত্রে পাকিস্তানের কাশ্মীর অঞ্চলে অবস্থিত ‘মিরপুর ভিসা কনসালট্যান্ট’ নামের একটি প্রতিষ্ঠান অবৈধভাবে অর্থের বিনিময়ে ভিসার জন্য জাল কাগজপত্র সরবরাহ করছে, যা
৫ ঘণ্টা আগেঢাকার উত্তরায় বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের মর্মান্তিক ঘটনায় গভীর শোক ও সমবেদনা জানিয়েছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার। আজ সোমবার (২১ জুলাই) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে এক পোস্টে তিনি এই শোকবার্তা প্রকাশ করেন।
৮ ঘণ্টা আগেমোদি তাঁর শোকবার্তায় বলেন, ‘ঢাকায় মর্মান্তিক বিমান দুর্ঘটনায় বহু মানুষের, বিশেষ করে, শিক্ষার্থীদের প্রাণহানিতে আমি গভীরভাবে শোকাহত। আমাদের হৃদয় শোকাহত পরিবারগুলোর প্রতি সমবেদনা জানাচ্ছে। আমরা আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি। ভারত বাংলাদেশের পাশে আছে এবং সম্ভাব্য সব ধরনের সমর্থন ও
৮ ঘণ্টা আগে